ETV Bharat / state

পেট্রাপোল বন্দরে বন্ধ ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত বাণিজ্য - বন্ধ ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত বাণিজ্য

সম্প্রতি পেট্রাপোল বন্দরের শ্রমিকরা যশোর রোড অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখিয়েছিলেন । দিনকয়েক আগে পেট্রাপোল বন্দরের ইন্ট্রিগেটেড চেকপোস্টের তিন নম্বর গেটেও শ্রমিকরা বিক্ষোভ দেখিয়েছিলেন ।

বন্দরে বন্ধ ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত বাণিজ্য
বন্দরে বন্ধ ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত বাণিজ্য
author img

By

Published : Dec 21, 2020, 10:44 PM IST

বনগাঁ, 21 ডিসেম্বর : কুলিদের লাগেজ বহনের অনুমতির পাশাপাশি ট্রাকচালক ও খালাসিদের বাংলাদেশের বেনাপোলে যাওয়ার পরে আবার দেশে ফিরে আসতে দিতে হবে । এই জোড়া দাবিতে সোমবার সকাল থেকে কর্মবিরতি শুরু করেছেন পেট্রাপোল শ্রমিক-মালিক ট্রাক অ্যাসোসিয়েশন ও মুটে মজদুর ইউনিয়নের সদস্যরা ।

কর্মবিরতির ফলে বন্দরের ভারত-বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক বাণিজ্য বন্ধ হয়ে গিয়েছে । আন্দোলনকারীদের দাবি, লকডাউনের আগে যে সব শ্রমিক লাগেজ পরিবহনের কাজ করতেন, তাঁদের আবার কাজ করতে দিতে হবে। চালক ও খালাসিদের ট্রাক নিয়ে বেনাপোলে যাওয়ার পরে 24 ঘণ্টার মধ্যে পণ্য খালি করতে হবে । নয়ত তাঁদের ট্রাক বাংলাদেশে রেখে আবার দেশে ফেরার ব্যবস্থা করতে হবে ।

বন্দরের কর্মীরা জানিয়েছেন, পেট্রাপোল-বেনাপোল বন্দর দিয়ে প্রতিদিন কয়েক হাজার যাত্রী ভারত-বাংলাদেশে যাতায়াত করেন ৷ সেই যাত্রীদের লাগেজ-সহ একাধিক মালপত্র বহন করে জীবিকা নির্বাহ করে আসছেন শতাধিক মুটে মজদুর । ভারতীয় চালকরা ট্রাক নিয়ে বাংলাদেশে যাওয়ার পর ট্রাকগুলি খালি হতে বেশ কিছুদিন সময় লেগে যায় । ফলে, আগে তাঁরা বাংলাদেশে ট্রাক রেখে হেঁটে ভারতে ফিরে আসতেন। লকডাউনের পরে পেট্রাপোল বন্দর দিয়ে ভারত-বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক বাণিজ্য স্বাভাবিক হেয়েছে। কিন্তু মুটে মজুরদের আর বন্দরে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না । পাশাপাশি, বাংলাদেশে ট্রাক খালি না হওয়া পর্যন্ত ট্রাকচালকদের ভারতে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না। বাংলাদেশে আটকে থেকে সমস্যায় পড়ছেন চালক ও খালাসিরা।

পেট্রাপোল বন্দরে বিক্ষোভ

সম্প্রতি পেট্রাপোল বন্দরের শ্রমিকরা যশোর রোড অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখিয়েছিলেন । দিনকয়েক আগে পেট্রাপোল বন্দরের ইন্ট্রিগেটেড চেকপোস্টের তিন নম্বর গেটেও শ্রমিকরা বিক্ষোভ দেখিয়েছিলেন । শ্রমিকদের বক্তব্য, অবিলম্বে মুটে মজদুরদের কাজের অনুমতি ও ভারতীয় ট্রাকচালকদের দেশে ফেরার অনুমতি দিতে হবে । না হলে তাঁদের আন্দোলন চলবে ।

আরও পড়ুন :- "ভালো থেকো সুজাতা"

পেট্রাপোল ক্লিয়ারিং অ্যাণ্ড ফরওয়ার্ডিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক কার্তিক চক্রবর্তী বলেন, ‘‘শ্রমিক ও ট্রাকচালকদের এই সমস্যা দীর্ঘদিন ধরে চলছে । সমস্যার সমাধান না হলে আরও বৃহত্তর আন্দোলন শুরু হবে ।’’ এ ব্যাপারে পেট্রাপোল ওয়্যার হাউজ কর্পোরেশানের ম্যানেজার প্রমোদকুমার যাদব বলেন, ‘‘আমরা চেষ্টা করছি শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলে অতি দ্রুত এই সমস্যার সমাধান করার । ভারত-বাংলাদেশ আমদানি-রপ্তানি ব্যবস্থা সচল রাখার চেষ্টা চলছে।’’

বনগাঁ, 21 ডিসেম্বর : কুলিদের লাগেজ বহনের অনুমতির পাশাপাশি ট্রাকচালক ও খালাসিদের বাংলাদেশের বেনাপোলে যাওয়ার পরে আবার দেশে ফিরে আসতে দিতে হবে । এই জোড়া দাবিতে সোমবার সকাল থেকে কর্মবিরতি শুরু করেছেন পেট্রাপোল শ্রমিক-মালিক ট্রাক অ্যাসোসিয়েশন ও মুটে মজদুর ইউনিয়নের সদস্যরা ।

কর্মবিরতির ফলে বন্দরের ভারত-বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক বাণিজ্য বন্ধ হয়ে গিয়েছে । আন্দোলনকারীদের দাবি, লকডাউনের আগে যে সব শ্রমিক লাগেজ পরিবহনের কাজ করতেন, তাঁদের আবার কাজ করতে দিতে হবে। চালক ও খালাসিদের ট্রাক নিয়ে বেনাপোলে যাওয়ার পরে 24 ঘণ্টার মধ্যে পণ্য খালি করতে হবে । নয়ত তাঁদের ট্রাক বাংলাদেশে রেখে আবার দেশে ফেরার ব্যবস্থা করতে হবে ।

বন্দরের কর্মীরা জানিয়েছেন, পেট্রাপোল-বেনাপোল বন্দর দিয়ে প্রতিদিন কয়েক হাজার যাত্রী ভারত-বাংলাদেশে যাতায়াত করেন ৷ সেই যাত্রীদের লাগেজ-সহ একাধিক মালপত্র বহন করে জীবিকা নির্বাহ করে আসছেন শতাধিক মুটে মজদুর । ভারতীয় চালকরা ট্রাক নিয়ে বাংলাদেশে যাওয়ার পর ট্রাকগুলি খালি হতে বেশ কিছুদিন সময় লেগে যায় । ফলে, আগে তাঁরা বাংলাদেশে ট্রাক রেখে হেঁটে ভারতে ফিরে আসতেন। লকডাউনের পরে পেট্রাপোল বন্দর দিয়ে ভারত-বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক বাণিজ্য স্বাভাবিক হেয়েছে। কিন্তু মুটে মজুরদের আর বন্দরে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না । পাশাপাশি, বাংলাদেশে ট্রাক খালি না হওয়া পর্যন্ত ট্রাকচালকদের ভারতে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না। বাংলাদেশে আটকে থেকে সমস্যায় পড়ছেন চালক ও খালাসিরা।

পেট্রাপোল বন্দরে বিক্ষোভ

সম্প্রতি পেট্রাপোল বন্দরের শ্রমিকরা যশোর রোড অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখিয়েছিলেন । দিনকয়েক আগে পেট্রাপোল বন্দরের ইন্ট্রিগেটেড চেকপোস্টের তিন নম্বর গেটেও শ্রমিকরা বিক্ষোভ দেখিয়েছিলেন । শ্রমিকদের বক্তব্য, অবিলম্বে মুটে মজদুরদের কাজের অনুমতি ও ভারতীয় ট্রাকচালকদের দেশে ফেরার অনুমতি দিতে হবে । না হলে তাঁদের আন্দোলন চলবে ।

আরও পড়ুন :- "ভালো থেকো সুজাতা"

পেট্রাপোল ক্লিয়ারিং অ্যাণ্ড ফরওয়ার্ডিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক কার্তিক চক্রবর্তী বলেন, ‘‘শ্রমিক ও ট্রাকচালকদের এই সমস্যা দীর্ঘদিন ধরে চলছে । সমস্যার সমাধান না হলে আরও বৃহত্তর আন্দোলন শুরু হবে ।’’ এ ব্যাপারে পেট্রাপোল ওয়্যার হাউজ কর্পোরেশানের ম্যানেজার প্রমোদকুমার যাদব বলেন, ‘‘আমরা চেষ্টা করছি শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলে অতি দ্রুত এই সমস্যার সমাধান করার । ভারত-বাংলাদেশ আমদানি-রপ্তানি ব্যবস্থা সচল রাখার চেষ্টা চলছে।’’

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.