ETV Bharat / state

ইছামতীর নদীবাঁধে ভাঙন, আতঙ্কে গ্রামবাসীরা - ভয়াবহ নদীবাঁধের ধসে আতঙ্কগ্রস্ত আখারপুর গ্রামের মানুষ

ভয়াবহ নদীবাঁধের ধসে আতঙ্কগ্রস্ত আখারপুর গ্রামের মানুষ । বসিরহাটের এক নম্বর ব্লকের আখারপুরে ইছামতী নদীর প্রায় 150 ফুট নদীর বাঁধ ভেঙে গিয়েছে। ইতিমধ্যে বেশকিছু ঘর ও বিদ্যুতের খুঁটি নদীর জলে চলে গিয়েছে । আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন গ্রামবাসীরা । কিছু পরিবারকে সরিয়ে অন্য জায়গায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। স্থানীয় স্কুলে ত্রাণশিবির খোলা হয়েছে । বেশ কিছু দুর্গতদের ত্রাণের ব্যবস্থা করা হয়েছে । শীতের রাত । মানুষের ঘুম উড়ে গিয়েছে ।

ichhamoti-river
ইছামতীর নদীবাঁধে ভাঙন
author img

By

Published : Dec 22, 2019, 9:08 AM IST

Updated : Dec 23, 2019, 9:39 PM IST

বসিরহাট, 21 ডিসেম্বর : ইছামতীর নদীবাঁধে ধস । বহু বাড়িঘর নদীগর্ভে । আতঙ্কে বসিরহাট আখারপুর গ্রামের বহু মানুষ । উত্তর ২৪ পরগনা জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, বসিরহাট-01 ব্লকের আখারপুর গ্রামে ইছামতী নদীবাঁধের দেড় মিটার দীর্ঘ বাঁধ ধসে নদীগর্ভে চলে গিয়েছে । বহু বাড়িঘর নদীগর্ভে চলে যাচ্ছে ৷ শতাধিক পরিবার ঘর ছেড়ে স্থানীয় স্কুল ঘরে আশ্রয় নিয়েছেন । সেচ দপ্তর যুদ্ধকালীন তৎপরতায় নদী বাঁধের ফাটল মেরামতের কাজ শুরু করেছে ।

ভয়াবহ নদীবাঁধের ধসে আতঙ্কগ্রস্ত আখারপুর গ্রামের মানুষ । বসিরহাটের এক নম্বর ব্লকের আখারপুরে ইছামতী নদীর প্রায় 150 ফুট নদীর বাঁধ ভেঙে গিয়েছে। ইতিমধ্যে বেশকিছু ঘর ও বিদ্যুতের খুঁটি নদীর জলে চলে গিয়েছে । আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন গ্রামবাসীরা । কিছু পরিবারকে সরিয়ে অন্য জায়গায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। স্থানীয় স্কুলে ত্রাণশিবির খোলা হয়েছে । বেশ কিছু দুর্গতদের ত্রাণের ব্যবস্থা করা হয়েছে ।

দেখুন ভিডিয়ো

রাত পাহারায় বসেছেন গ্রামবাসীরা । ইতিমধ্যে সেচ দপ্তর কিছু বালির বস্তা ও ইটের খোয়া দিয়ে নদী বাঁধের কাজ শুরু করেছেন । দুর্গত গ্রামবাসীরা জানাচ্ছেন, তিন মাস আগে অল্প ভাঙন শুরু হয়েছিল । আস্তে আস্তে সেই ফাটল ভয়াল চেহারা নিয়েছে । যদি শুরুতেই সংস্কারের কাজ করা হত তাহলে ভয়াবহ ভাঙনের কবলে পড়তে হত না ।

ভারত বাংলাদেশের জিরো পয়েন্ট ঘোজাডাঙা সীমান্তের স্লুইস গেট থেকে জল ঢুকে যেতে পারে । BDO তাপস কুন্ডু বলেন, নদীর ভাঙনটা বেশ বড় । আমরা সেচদপ্তরকে সমস্ত বিষয় জানিয়েছি। সাময়িকভাবে কিছু কাজ শুরু করেছে। অর্থ বরাদ্দ হলেই কাজ খুব দ্রুত শুরু হবে ।

Intro:ইছামতীর নদীবাঁধে ভাঙন, আতঙ্কে গ্রামবাসীরা


ইছামতীর নদীবাঁধে ধস। বহু বাড়িঘর নদীগর্ভে। আতঙ্কে বসিরহাট আখারপুর গ্রামের বহু মানুষ।

উত্তর ২৪ পরগনা জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, বসিরহাট -০১ ব্লকের আখারপুর গ্রামে ইঠামতী নদীবাঁধের দেড় মিটার দীর্ঘ বাঁধ ধসে নদীগর্ভে চলে গিয়েছে। বহু বাড়িঘর নদীগর্ভে চলে গিয়েছে। বহু পরিবার ঘর ছেড়ে স্থানীয় স্কুল ঘরে আশ্রয় নিয়েছেন। সেচ দপ্তর যুদ্ধকালীন তৎপরতায় নদী বাঁধের ফাটল মেরামতের কাজ শুরু করেছে।

ভয়াবহ নদীবাঁধের ধসের কবলে বসিরহাটের আখারপুর গ্রাম। বসিরহাটের এক নম্বর ব্লকের আখারপুরে ইছামতী নদীর প্রায় দেড়শো ফুট নদীর বাঁধ ভেঙে গিয়েছে। ইতিমধ্যে বেশকিছু ঘর ও বিদ্যুতের খুঁটি নদীর জলে চলে গিয়েছে। আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন গ্রামবাসীরা। কিছু পরিবারকে সরিয়ে অন্য জায়গায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। স্কুলে করা হয়েছে ত্রাণশিবির ।বেশকিছু দুর্গতদের ত্রাণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। শীতের রাতের ঘুম উড়ে গিয়েছে।
অতীতে শীতকালে এই ধরনের নদীবাঁধের ভাঙন দেখা যায়নি বলছেন গ্রামের মানুষ। তাই রাত পাহারায় বসেছেন গ্রামবাসীরা। ইতিমধ্যে সেচ দপ্তর কিছু বালির বস্তা ও ইটের খোয়া দিয়ে নদী বাঁধের কাজ শুরু করেছেন। দুর্গত গ্রামবাসীরা জানাচ্ছেন, তিন মাস আগে অল্প ভাঙন শুরু হয়েছিল। আস্তে আস্তে সেই ফাটল ভয়াল চেহারা নিয়েছে। যদি শুরুতেই সংস্কারের কাজ করা হত তাহলে ভয়াবহ ভাঙনের কবলে পড়তে হত না।

ভারত বাংলাদেশের জিরো পয়েন্ট ঘোজাডাঙা সীমান্তের স্লইসচ গেট থেকে জল ঢুকে যেতে পারে। বিডিও তাপস কুন্ডু বলেন, নদীর ভাঙনটা বেশ বড়। আমরা সেচ দপ্তরকে সমস্ত বিষয় জানিয়েছি। সাময়িকভাবে কিছু কাজ শুরু করেছে। একটি বড় কাজ সেই অর্থ বরাদ্দ হলেই কাজ খুব দ্রুত শুরু হবে।

1: শহিদুল গাজি, গ্রামবাসী
2:রিয়াজুল মন্ডল, গ্রামবাসী
3:রাশিদা বিবি গ্রামবাসীBody:ইছামতীর নদীবাঁধে ভাঙন, আতঙ্কে গ্রামবাসীরা


ইছামতীর নদীবাঁধে ধস। বহু বাড়িঘর নদীগর্ভে। আতঙ্কে বসিরহাট আখারপুর গ্রামের বহু মানুষ।

উত্তর ২৪ পরগনা জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, বসিরহাট -০১ ব্লকের আখারপুর গ্রামে ইঠামতী নদীবাঁধের দেড় মিটার দীর্ঘ বাঁধ ধসে নদীগর্ভে চলে গিয়েছে। বহু বাড়িঘর নদীগর্ভে চলে গিয়েছে। বহু পরিবার ঘর ছেড়ে স্থানীয় স্কুল ঘরে আশ্রয় নিয়েছেন। সেচ দপ্তর যুদ্ধকালীন তৎপরতায় নদী বাঁধের ফাটল মেরামতের কাজ শুরু করেছে।

ভয়াবহ নদীবাঁধের ধসের কবলে বসিরহাটের আখারপুর গ্রাম। বসিরহাটের এক নম্বর ব্লকের আখারপুরে ইছামতী নদীর প্রায় দেড়শো ফুট নদীর বাঁধ ভেঙে গিয়েছে। ইতিমধ্যে বেশকিছু ঘর ও বিদ্যুতের খুঁটি নদীর জলে চলে গিয়েছে। আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন গ্রামবাসীরা। কিছু পরিবারকে সরিয়ে অন্য জায়গায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। স্কুলে করা হয়েছে ত্রাণশিবির ।বেশকিছু দুর্গতদের ত্রাণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। শীতের রাতের ঘুম উড়ে গিয়েছে।
অতীতে শীতকালে এই ধরনের নদীবাঁধের ভাঙন দেখা যায়নি বলছেন গ্রামের মানুষ। তাই রাত পাহারায় বসেছেন গ্রামবাসীরা। ইতিমধ্যে সেচ দপ্তর কিছু বালির বস্তা ও ইটের খোয়া দিয়ে নদী বাঁধের কাজ শুরু করেছেন। দুর্গত গ্রামবাসীরা জানাচ্ছেন, তিন মাস আগে অল্প ভাঙন শুরু হয়েছিল। আস্তে আস্তে সেই ফাটল ভয়াল চেহারা নিয়েছে। যদি শুরুতেই সংস্কারের কাজ করা হত তাহলে ভয়াবহ ভাঙনের কবলে পড়তে হত না।

ভারত বাংলাদেশের জিরো পয়েন্ট ঘোজাডাঙা সীমান্তের স্লইসচ গেট থেকে জল ঢুকে যেতে পারে। বিডিও তাপস কুন্ডু বলেন, নদীর ভাঙনটা বেশ বড়। আমরা সেচ দপ্তরকে সমস্ত বিষয় জানিয়েছি। সাময়িকভাবে কিছু কাজ শুরু করেছে। একটি বড় কাজ সেই অর্থ বরাদ্দ হলেই কাজ খুব দ্রুত শুরু হবে।

1: শহিদুল গাজি, গ্রামবাসী
2:রিয়াজুল মন্ডল, গ্রামবাসী
3:রাশিদা বিবি গ্রামবাসীConclusion:ইছামতীর নদীবাঁধে ভাঙন, আতঙ্কে গ্রামবাসীরা


ইছামতীর নদীবাঁধে ধস। বহু বাড়িঘর নদীগর্ভে। আতঙ্কে বসিরহাট আখারপুর গ্রামের বহু মানুষ।

উত্তর ২৪ পরগনা জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, বসিরহাট -০১ ব্লকের আখারপুর গ্রামে ইঠামতী নদীবাঁধের দেড় মিটার দীর্ঘ বাঁধ ধসে নদীগর্ভে চলে গিয়েছে। বহু বাড়িঘর নদীগর্ভে চলে গিয়েছে। বহু পরিবার ঘর ছেড়ে স্থানীয় স্কুল ঘরে আশ্রয় নিয়েছেন। সেচ দপ্তর যুদ্ধকালীন তৎপরতায় নদী বাঁধের ফাটল মেরামতের কাজ শুরু করেছে।

ভয়াবহ নদীবাঁধের ধসের কবলে বসিরহাটের আখারপুর গ্রাম। বসিরহাটের এক নম্বর ব্লকের আখারপুরে ইছামতী নদীর প্রায় দেড়শো ফুট নদীর বাঁধ ভেঙে গিয়েছে। ইতিমধ্যে বেশকিছু ঘর ও বিদ্যুতের খুঁটি নদীর জলে চলে গিয়েছে। আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন গ্রামবাসীরা। কিছু পরিবারকে সরিয়ে অন্য জায়গায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। স্কুলে করা হয়েছে ত্রাণশিবির ।বেশকিছু দুর্গতদের ত্রাণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। শীতের রাতের ঘুম উড়ে গিয়েছে।
অতীতে শীতকালে এই ধরনের নদীবাঁধের ভাঙন দেখা যায়নি বলছেন গ্রামের মানুষ। তাই রাত পাহারায় বসেছেন গ্রামবাসীরা। ইতিমধ্যে সেচ দপ্তর কিছু বালির বস্তা ও ইটের খোয়া দিয়ে নদী বাঁধের কাজ শুরু করেছেন। দুর্গত গ্রামবাসীরা জানাচ্ছেন, তিন মাস আগে অল্প ভাঙন শুরু হয়েছিল। আস্তে আস্তে সেই ফাটল ভয়াল চেহারা নিয়েছে। যদি শুরুতেই সংস্কারের কাজ করা হত তাহলে ভয়াবহ ভাঙনের কবলে পড়তে হত না।

ভারত বাংলাদেশের জিরো পয়েন্ট ঘোজাডাঙা সীমান্তের স্লইসচ গেট থেকে জল ঢুকে যেতে পারে। বিডিও তাপস কুন্ডু বলেন, নদীর ভাঙনটা বেশ বড়। আমরা সেচ দপ্তরকে সমস্ত বিষয় জানিয়েছি। সাময়িকভাবে কিছু কাজ শুরু করেছে। একটি বড় কাজ সেই অর্থ বরাদ্দ হলেই কাজ খুব দ্রুত শুরু হবে।

1: শহিদুল গাজি, গ্রামবাসী
2:রিয়াজুল মন্ডল, গ্রামবাসী
3:রাশিদা বিবি গ্রামবাসী
Last Updated : Dec 23, 2019, 9:39 PM IST

ABOUT THE AUTHOR

author-img

...view details

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.