ETV Bharat / state

TMC 21 July : মমতার আন্দোলনকে খাটো করতেই পাল্টা কর্মসূচি বিজেপির, তোপ রথীনের

মমতা বন্দ্য়োপাধ্য়ায়ের একুশে জুলাইয়ের আন্দোলনের উদ্দেশ্যকে খাটো করতেই এদিন পাল্টা কর্মসূচি হাতে নিয়েছে বিজেপি ৷ বুধবার মধ্যমগ্রামে শহিদ দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে এই অভিযোগ করলেন রাজ্যের খাদ্য মন্ত্রী রথীন ঘোষ ৷ তাঁর সাফ কথা, এভাবে মমতা বন্দ্য়োপাধ্য়ায় তথা তৃণমূলের মোকাবিলা করতে পারবে না বিজেপি ৷

food minister Rathin Ghosh targets BJP on their 21 July program
মমতার আন্দোলনকে খাটো করতেই পাল্টা কর্মসূচি বিজেপির, তোপ রথীনের
author img

By

Published : Jul 21, 2021, 9:02 PM IST

মধ্যমগ্রাম, 21 জুলাই : মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের গণআন্দোলনের অভিমুখ ঘুরিয়ে দিতেই একুশের জুলাইয়ের শহিদ দিবসে পাল্টা কর্মসূচি গ্রহণ করেছে বিজেপি ৷ তবে এতে গেরুয়া শিবিরের খুব একটা লাভ হবে না ৷ বুধবার বিজেপির ‘গণতন্ত্র বাঁচাও, পশ্চিমবঙ্গ বাঁচাও’ কর্মসূচিকে এভাবেই কটাক্ষ করলেন খাদ্যমন্ত্রী রথীন ঘোষ ৷

আরও পড়ুন : 21 July : 28 বছর পরেও মৃতদের পরিবারের কান্না কানে বাজে, অতীনের 21-এর স্মৃতি

বুধবার উত্তর 24 পরগনার মধ্যমগ্রাম পৌরসভার নজরুল মঞ্চে 21 জুলাইয়ের ভার্চুয়ালি সভায় যোগ দেন রথীন ৷ সেখানেই গেরুয়া শিবিরের কর্মসূচিকে কটাক্ষ করেন তিনি ৷ মন্ত্রী রথীন ঘোষ বলেন, ‘‘সচিত্র পরিচয়পত্রের দাবিতে সেদিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যে আন্দোলন সংগঠিত করেছিলেন, সেটা ছিল গণআন্দোলন ৷ সেই আন্দোলনে প্রাণ গিয়েছিল 13 জনের ৷ আর বিজেপি এদিন যে কর্মসূচি হাতে নিয়েছে, তা কেবলমাত্র নিজেদের অস্তিত্ব জাহির করার জন্য ৷ দু’টোর মধ্যে বিস্তর ফারাক রয়েছে ৷’’

গেরুয়া শিবির এবং তৃণমূলের শহিদ দিবসের কর্মসূচির মধ্যে ফারাক তুলে ধরে রথীন এদিন বলেন, ‘‘বিজেপি যে শহিদদের কথা বলছে, তার স্বপক্ষে ওদের হাতে কোনও প্রমাণ নেই ৷ ওরা নিজেরাও জানে না শহিদ কারা ? আর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আন্দোলনে যে 13 জন শহিদ হয়েছিলেন, সেই ঘটনা স্বীকৃত ৷ আসলে শহিদ দিবসের তাৎপর্য যাতে মানুষের কাছে পৌঁছতে না পারে, তা নিশ্চিত করতেই এই দিনটিকে পাল্টা কর্মসূচির জন্য বেছে নিয়েছে গেরুয়া শিবির ৷ ওরা যে আন্দোলন করছে, সেটা ওদের নিজেদের দলের কর্মসূচি ৷ আর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যে আন্দোলন করেছিলেন, সেটা করেছিলেন মানুষের জন্য ৷ তাই দু’টো কর্মসূচির মধ্যে বিস্তর ফারাক রয়েছে ৷’’

আরও পড়ুন : TMC Martyrs' Day : নেতাদের পকেট ভরছে, আমাদের কিছু নেই ; অভিমানী নিহত তৃণমূল কর্মীর স্ত্রী

এই প্রসঙ্গে ভোট পরবর্তী হিংসা নিয়ে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের অবস্থানকেও কটাক্ষ করেছেন রথীন ৷ তিনি বলেন, ‘‘বেছে বেছে কয়েকটি জায়গার ঘটনা উল্লেখ করে রিপোর্ট তৈরি করা হয়েছে ৷ একপেশে রিপোর্ট তৈরি করেছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন ৷ জনসাধারণের সামনে তৃণমূলের নেতা, মন্ত্রী এবং বিধায়কদের হেয় করার জন্যই এই রিপোর্ট তৈরি করা হয়েছে ৷’’

রথীনের মতে, নির্বাচনের আগে রাজ্যে যে হিংসা হয়েছে, তার দায় ও দায়িত্ব কেবলমাত্র নির্বাচন কমিশনের ৷ তৃতীয়বার মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব নেওয়ার পরই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কড়া হাতে হিংসা পরিস্থিতির মোকাবিলা করেছেন বলেও দাবি করেছেন তিনি ৷

মধ্যমগ্রাম, 21 জুলাই : মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের গণআন্দোলনের অভিমুখ ঘুরিয়ে দিতেই একুশের জুলাইয়ের শহিদ দিবসে পাল্টা কর্মসূচি গ্রহণ করেছে বিজেপি ৷ তবে এতে গেরুয়া শিবিরের খুব একটা লাভ হবে না ৷ বুধবার বিজেপির ‘গণতন্ত্র বাঁচাও, পশ্চিমবঙ্গ বাঁচাও’ কর্মসূচিকে এভাবেই কটাক্ষ করলেন খাদ্যমন্ত্রী রথীন ঘোষ ৷

আরও পড়ুন : 21 July : 28 বছর পরেও মৃতদের পরিবারের কান্না কানে বাজে, অতীনের 21-এর স্মৃতি

বুধবার উত্তর 24 পরগনার মধ্যমগ্রাম পৌরসভার নজরুল মঞ্চে 21 জুলাইয়ের ভার্চুয়ালি সভায় যোগ দেন রথীন ৷ সেখানেই গেরুয়া শিবিরের কর্মসূচিকে কটাক্ষ করেন তিনি ৷ মন্ত্রী রথীন ঘোষ বলেন, ‘‘সচিত্র পরিচয়পত্রের দাবিতে সেদিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যে আন্দোলন সংগঠিত করেছিলেন, সেটা ছিল গণআন্দোলন ৷ সেই আন্দোলনে প্রাণ গিয়েছিল 13 জনের ৷ আর বিজেপি এদিন যে কর্মসূচি হাতে নিয়েছে, তা কেবলমাত্র নিজেদের অস্তিত্ব জাহির করার জন্য ৷ দু’টোর মধ্যে বিস্তর ফারাক রয়েছে ৷’’

গেরুয়া শিবির এবং তৃণমূলের শহিদ দিবসের কর্মসূচির মধ্যে ফারাক তুলে ধরে রথীন এদিন বলেন, ‘‘বিজেপি যে শহিদদের কথা বলছে, তার স্বপক্ষে ওদের হাতে কোনও প্রমাণ নেই ৷ ওরা নিজেরাও জানে না শহিদ কারা ? আর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আন্দোলনে যে 13 জন শহিদ হয়েছিলেন, সেই ঘটনা স্বীকৃত ৷ আসলে শহিদ দিবসের তাৎপর্য যাতে মানুষের কাছে পৌঁছতে না পারে, তা নিশ্চিত করতেই এই দিনটিকে পাল্টা কর্মসূচির জন্য বেছে নিয়েছে গেরুয়া শিবির ৷ ওরা যে আন্দোলন করছে, সেটা ওদের নিজেদের দলের কর্মসূচি ৷ আর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যে আন্দোলন করেছিলেন, সেটা করেছিলেন মানুষের জন্য ৷ তাই দু’টো কর্মসূচির মধ্যে বিস্তর ফারাক রয়েছে ৷’’

আরও পড়ুন : TMC Martyrs' Day : নেতাদের পকেট ভরছে, আমাদের কিছু নেই ; অভিমানী নিহত তৃণমূল কর্মীর স্ত্রী

এই প্রসঙ্গে ভোট পরবর্তী হিংসা নিয়ে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের অবস্থানকেও কটাক্ষ করেছেন রথীন ৷ তিনি বলেন, ‘‘বেছে বেছে কয়েকটি জায়গার ঘটনা উল্লেখ করে রিপোর্ট তৈরি করা হয়েছে ৷ একপেশে রিপোর্ট তৈরি করেছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন ৷ জনসাধারণের সামনে তৃণমূলের নেতা, মন্ত্রী এবং বিধায়কদের হেয় করার জন্যই এই রিপোর্ট তৈরি করা হয়েছে ৷’’

রথীনের মতে, নির্বাচনের আগে রাজ্যে যে হিংসা হয়েছে, তার দায় ও দায়িত্ব কেবলমাত্র নির্বাচন কমিশনের ৷ তৃতীয়বার মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব নেওয়ার পরই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কড়া হাতে হিংসা পরিস্থিতির মোকাবিলা করেছেন বলেও দাবি করেছেন তিনি ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.