ETV Bharat / state

সরকারি দরে আলু কিনতে দেগঙ্গায় ভিড়, শিকেয় সামাজিক দূরত্ব - আলু কিনতে দেগঙ্গায় উপচে পড়া ভিড়

রাজ্য সরকারের কৃষিজ বিপণন বিভাগের তরফ থেকে আজ সরকার নির্ধারিত জ্যোতি আলু বিক্রি করা হল দেগঙ্গার বেশকিছু বাজারে। 25 টাকার জ্যোতি আলু বিক্রি করা হয় । এই আলু কিনতে ভিড় উপচে পড়ে ।

deganga
দেগঙ্গায় উপচে পড়া ভিড়
author img

By

Published : Nov 5, 2020, 8:05 PM IST

দেগঙ্গা, 5 নভেম্বর : সরকার নির্ধারিত 25 টাকার জ্যোতি আলু বিক্রি করা হল দেগঙ্গার বেশকিছু বাজারে। আলু কিনতে বৃহস্পতিবার সকালে দেগঙ্গার ওই সমস্ত বাজারে ভিড় উপচে পড়ে ক্রেতাদের। এক একজন ক্রেতার হাতে সর্বোচ্চ চার কেজি করে আলু তুলে দেওয়া হয়েছে। রাজ্য সরকারের কৃষিজ বিপণন বিভাগের তরফ থেকে এদিন এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। সহায়তায় ছিল বঙ্গীয় ফার্মার প্রোডিউসার অর্গানাইজেশনও। সরকার নির্ধারিত কম দামে আলু পেয়ে কিছুটা হলেও স্বস্তি ফেলেছেন ক্রেতাদের মধ্যে। আগামীদিনেও যাতে সাধারণ মানুষ এই সুবিধা পেতে পারে তারজন্য আবেদন করা হয়েছে বঙ্গীয় ফার্মার প্রোডিউসার অর্গানাইজেশন-কে।

কোরোনা আবহে আলু কিনতে গিয়ে রীতিমতো হাতে ছ্যাঁকা লাগছে আম জনতার। খুচরো বাজারে জ্যোতি আলুর দাম কোথাও 42 টাকা। আবার কোথাও 44 টাকা। সামর্থ্য না থাকলেও একপ্রকার বাধ্য হয়েই তা কিনতে হচ্ছে আম জনতাকে। কারণ,আলু গৃহস্থের হেঁসেলে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য।কোরোনা কালে এমনিতেই অনেকে রুটিরুজি হারিয়ে বিপাকে পড়েছেন অনেকে।তার ওপর আলুর চড়া দামে আম জনতার অবস্থা এখন গোঁদের উপর বিষ ফোঁড়ার মতো।পুলিশ,টাস্ক ফোর্সের অভিযানেও আলুর দাম নিয়ন্ত্রণে আনা যায়নি।চড়চড় করে ক্রমাগত বেড়ে চলেছে আলুর দাম।

এই পরিস্থিতিতে সাধারণ মানুষকে একটু স্বস্তি দিতে সরকার নির্ধারিত দামে আলু বিক্রি করছে কলকাতা ও শহরতলির বাজারে।এবার একইভাবে প্রতি কেজি 25 টাকায় জ্যোতি আলু বিক্রি করা হল দেগঙ্গার বেশ কয়েকটি বাজারে।এদিন বিকালেও দেগঙ্গার মোক্তারপুর বাজারে সরকার নির্ধারিত 25 টাকা দরে জ্যোতি আলু তুলে দেওয়া হয়েছে ক্রেতাদের হাতে। তবে,প্রতিটি বাজারে আলু কিনতে যেভাবে ভিড় উপচে পড়েছিল তাতে সামাজিক দূরত্ব বজায় ছিলনা বলেই অভিযোগ।


এই বিষয়ে বঙ্গীয় ফার্মার প্রোডিউসার অর্গানাইজেশনের সম্পাদক হাবিবুর রহমান বলেন, "রাজ্য সরকারের কৃষিজ বিভাগের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে আমরা এদিন সরকারের বেঁধে দেওয়া দামে জ্যোতি বিক্রি করেছি।সোহাই বাজারে মোট 50 কেজির 62 বস্তা আলু বিক্রি করা হয়েছে।প্রত্যেক ক্রেতাকেই 2 কেজি আলু বিক্রি করা হচ্ছে।সর্বোচ্চ 4 কেজিও দেওয়া হয়েছে।আগামী দিনেও এই ব্যবস্থা চালু থাকবে"। বিষয়টি নিয়ে সোহাই শ্বেতপুর পঞ্চায়েতের প্রধান ও তৃণমূল নেতা জলধর মণ্ডল বলেন,"আলুর দামে নাজেহাল সাধারণ মানুষ। সেই জায়গায় সরকারের এই উদ্যোগে সুবিধাই হবে আম জনতার।"

দেগঙ্গা, 5 নভেম্বর : সরকার নির্ধারিত 25 টাকার জ্যোতি আলু বিক্রি করা হল দেগঙ্গার বেশকিছু বাজারে। আলু কিনতে বৃহস্পতিবার সকালে দেগঙ্গার ওই সমস্ত বাজারে ভিড় উপচে পড়ে ক্রেতাদের। এক একজন ক্রেতার হাতে সর্বোচ্চ চার কেজি করে আলু তুলে দেওয়া হয়েছে। রাজ্য সরকারের কৃষিজ বিপণন বিভাগের তরফ থেকে এদিন এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। সহায়তায় ছিল বঙ্গীয় ফার্মার প্রোডিউসার অর্গানাইজেশনও। সরকার নির্ধারিত কম দামে আলু পেয়ে কিছুটা হলেও স্বস্তি ফেলেছেন ক্রেতাদের মধ্যে। আগামীদিনেও যাতে সাধারণ মানুষ এই সুবিধা পেতে পারে তারজন্য আবেদন করা হয়েছে বঙ্গীয় ফার্মার প্রোডিউসার অর্গানাইজেশন-কে।

কোরোনা আবহে আলু কিনতে গিয়ে রীতিমতো হাতে ছ্যাঁকা লাগছে আম জনতার। খুচরো বাজারে জ্যোতি আলুর দাম কোথাও 42 টাকা। আবার কোথাও 44 টাকা। সামর্থ্য না থাকলেও একপ্রকার বাধ্য হয়েই তা কিনতে হচ্ছে আম জনতাকে। কারণ,আলু গৃহস্থের হেঁসেলে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য।কোরোনা কালে এমনিতেই অনেকে রুটিরুজি হারিয়ে বিপাকে পড়েছেন অনেকে।তার ওপর আলুর চড়া দামে আম জনতার অবস্থা এখন গোঁদের উপর বিষ ফোঁড়ার মতো।পুলিশ,টাস্ক ফোর্সের অভিযানেও আলুর দাম নিয়ন্ত্রণে আনা যায়নি।চড়চড় করে ক্রমাগত বেড়ে চলেছে আলুর দাম।

এই পরিস্থিতিতে সাধারণ মানুষকে একটু স্বস্তি দিতে সরকার নির্ধারিত দামে আলু বিক্রি করছে কলকাতা ও শহরতলির বাজারে।এবার একইভাবে প্রতি কেজি 25 টাকায় জ্যোতি আলু বিক্রি করা হল দেগঙ্গার বেশ কয়েকটি বাজারে।এদিন বিকালেও দেগঙ্গার মোক্তারপুর বাজারে সরকার নির্ধারিত 25 টাকা দরে জ্যোতি আলু তুলে দেওয়া হয়েছে ক্রেতাদের হাতে। তবে,প্রতিটি বাজারে আলু কিনতে যেভাবে ভিড় উপচে পড়েছিল তাতে সামাজিক দূরত্ব বজায় ছিলনা বলেই অভিযোগ।


এই বিষয়ে বঙ্গীয় ফার্মার প্রোডিউসার অর্গানাইজেশনের সম্পাদক হাবিবুর রহমান বলেন, "রাজ্য সরকারের কৃষিজ বিভাগের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে আমরা এদিন সরকারের বেঁধে দেওয়া দামে জ্যোতি বিক্রি করেছি।সোহাই বাজারে মোট 50 কেজির 62 বস্তা আলু বিক্রি করা হয়েছে।প্রত্যেক ক্রেতাকেই 2 কেজি আলু বিক্রি করা হচ্ছে।সর্বোচ্চ 4 কেজিও দেওয়া হয়েছে।আগামী দিনেও এই ব্যবস্থা চালু থাকবে"। বিষয়টি নিয়ে সোহাই শ্বেতপুর পঞ্চায়েতের প্রধান ও তৃণমূল নেতা জলধর মণ্ডল বলেন,"আলুর দামে নাজেহাল সাধারণ মানুষ। সেই জায়গায় সরকারের এই উদ্যোগে সুবিধাই হবে আম জনতার।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.