ETV Bharat / state

কটূক্তি ও মারধরের অভিযোগে গ্রেফতার বিজেপির পঞ্চায়েত সদস্যা - বাগদা থানার খবর

বাগদা থানার মাথাভাঙ্গার বাসিন্দা সুশান্ত বিশ্বাসের স্ত্রী শম্পা বিশ্বাস মাস ছয়েক আগে সাংসারিক অশান্তির কারণে শ্বশুরবাড়ি ছেড়ে বাপেরবাড়ি চলে যান । অভিযোগ, শুক্রবার রাতে হেলেঞ্চা গ্রাম পঞ্চায়েতের বিজেপি সদস্যা মাধুরী সরকার ও তাঁর গাড়ির ড্রাইভার শম্পা বিশ্বাসকে সঙ্গে নিয়ে সুশান্তের বাড়ি যান । এবং তাঁকে গালিগালাজ ও মারধর করেন ।

BJP panchayat member arrested on charges of insulting and beating a man in bagda
কটূক্তি ও মারধরের অভিযোগে গ্রেফতার বিজেপি পঞ্চায়েত সদস্যা
author img

By

Published : Jun 6, 2021, 5:23 PM IST

বাগদা, 6 জুন : এক ব্যক্তিকে কটূক্তি ও মারধরের অভিযোগে বিজেপির পঞ্চায়েত সদস্যাকে গ্রেফতার করল পুলিশ । অভিযুক্ত বিজেপি নেত্রীর নাম মাধুরী সরকার । তিনি হেলেঞ্চা পঞ্চায়েত সমিতির সদস্যা । আক্রান্ত ব্যক্তির অভিযোগের ভিত্তিতে রবিবার সকালে তাঁকে গ্রেফতার করে উত্তর 24 পরগনার বাগদা থানার পুলিশ । যদিও মাধুরী সরকারের দাবি, রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে ।

সূত্রের খবর, বাগদা থানার মাথাভাঙ্গার বাসিন্দা সুশান্ত বিশ্বাসের স্ত্রী শম্পা বিশ্বাস মাস ছয়েক আগে সাংসারিক অশান্তির কারণে শ্বশুরবাড়ি ছেড়ে বাপেরবাড়ি চলে যান । অভিযোগ, শুক্রবার রাতে হেলেঞ্চা গ্রাম পঞ্চায়েতের বিজেপি সদস্যা মাধুরী সরকার ও তাঁর গাড়ির ড্রাইভার শম্পা বিশ্বাসকে সঙ্গে নিয়ে সুশান্তের বাড়ি যান । এবং তাঁকে গালিগালাজ ও মারধর করেন ।

কটূক্তি ও মারধরের অভিযোগে গ্রেফতার বিজেপি পঞ্চায়েত সদস্যা

এরপর সুশান্ত বিশ্বাস এই বিষয়ে বাগদা থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন । লিখিত অভিযোগ ভিত্তিতে রবিবার সকালে বিজেপি পঞ্চায়েত সদস্যা মাধুরী সরকারকে গ্রেফতার করে বাগদা থানার পুলিশ । বনগাঁ মহকুমা আদালতে পাঠানো হয় তাঁকে । মাধুরী সরকার বিধানসভা নির্বাচনের আগে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন । মাধুরীর দাবি, "সুশান্ত দু‘টো বাচ্চা থাকা সত্বেও আবার বিয়ে করেছে । দু‘টো বাচ্চার ভবিষ্যৎ নিয়ে আমরা সেখানে প্রতিবাদ করেছিলাম । যেহেতু বাগদায় বিজেপি জিতেছে এবং তৃণমূল হেরেছে, তাই তৃণমূল নেতা পরিতোষ সাহা উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এই কাজ করেছে ।"

আরও পড়ুন : ভাটপাড়ায় পুলিশি জুলুমের অভিযোগে পথ অবরোধ স্থানীয়দের

পরিতোষ সাহা তাঁর বিরুদ্ধে তোলা সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, "মাধুরী হেলেঞ্চা থেকে মাথাভাঙ্গায় সুশান্ত বিশ্বাসের বাড়িতে গিয়ে মদ্যপ অবস্থায় তাঁকে মারধর ও গালিগালাজ করেছেন । তাঁর গলার হার ছিনিয়ে নিয়েছেন । পুলিশ আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিয়েছে । তিনি এখন বাঁচার তাগিদে অনেক কিছু বলতে পারেন ।"

বাগদা, 6 জুন : এক ব্যক্তিকে কটূক্তি ও মারধরের অভিযোগে বিজেপির পঞ্চায়েত সদস্যাকে গ্রেফতার করল পুলিশ । অভিযুক্ত বিজেপি নেত্রীর নাম মাধুরী সরকার । তিনি হেলেঞ্চা পঞ্চায়েত সমিতির সদস্যা । আক্রান্ত ব্যক্তির অভিযোগের ভিত্তিতে রবিবার সকালে তাঁকে গ্রেফতার করে উত্তর 24 পরগনার বাগদা থানার পুলিশ । যদিও মাধুরী সরকারের দাবি, রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে ।

সূত্রের খবর, বাগদা থানার মাথাভাঙ্গার বাসিন্দা সুশান্ত বিশ্বাসের স্ত্রী শম্পা বিশ্বাস মাস ছয়েক আগে সাংসারিক অশান্তির কারণে শ্বশুরবাড়ি ছেড়ে বাপেরবাড়ি চলে যান । অভিযোগ, শুক্রবার রাতে হেলেঞ্চা গ্রাম পঞ্চায়েতের বিজেপি সদস্যা মাধুরী সরকার ও তাঁর গাড়ির ড্রাইভার শম্পা বিশ্বাসকে সঙ্গে নিয়ে সুশান্তের বাড়ি যান । এবং তাঁকে গালিগালাজ ও মারধর করেন ।

কটূক্তি ও মারধরের অভিযোগে গ্রেফতার বিজেপি পঞ্চায়েত সদস্যা

এরপর সুশান্ত বিশ্বাস এই বিষয়ে বাগদা থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন । লিখিত অভিযোগ ভিত্তিতে রবিবার সকালে বিজেপি পঞ্চায়েত সদস্যা মাধুরী সরকারকে গ্রেফতার করে বাগদা থানার পুলিশ । বনগাঁ মহকুমা আদালতে পাঠানো হয় তাঁকে । মাধুরী সরকার বিধানসভা নির্বাচনের আগে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন । মাধুরীর দাবি, "সুশান্ত দু‘টো বাচ্চা থাকা সত্বেও আবার বিয়ে করেছে । দু‘টো বাচ্চার ভবিষ্যৎ নিয়ে আমরা সেখানে প্রতিবাদ করেছিলাম । যেহেতু বাগদায় বিজেপি জিতেছে এবং তৃণমূল হেরেছে, তাই তৃণমূল নেতা পরিতোষ সাহা উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এই কাজ করেছে ।"

আরও পড়ুন : ভাটপাড়ায় পুলিশি জুলুমের অভিযোগে পথ অবরোধ স্থানীয়দের

পরিতোষ সাহা তাঁর বিরুদ্ধে তোলা সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, "মাধুরী হেলেঞ্চা থেকে মাথাভাঙ্গায় সুশান্ত বিশ্বাসের বাড়িতে গিয়ে মদ্যপ অবস্থায় তাঁকে মারধর ও গালিগালাজ করেছেন । তাঁর গলার হার ছিনিয়ে নিয়েছেন । পুলিশ আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিয়েছে । তিনি এখন বাঁচার তাগিদে অনেক কিছু বলতে পারেন ।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.