ETV Bharat / state

পুলিশ সেজে 30 লাখ টাকা ছিনতাই, গ্রেপ্তার 3

author img

By

Published : Feb 21, 2020, 3:35 AM IST

পুলিশ সেজে ওড়িশার ব্যবসায়ীর কাছ থেকে ৩০ লাখ ছিনতাই । পুলিশের জালে পান্ডা সহ তিন ।উদ্ধার ১৫ লাখ টাকা ।

aa
ধৃত 3

বারাসত, 21 ফেব্রুয়ারি: কম দামে সোনা বিক্রির বিজ্ঞাপন ৷ আর তা দেখে সোনা কিনতে এসেছিলেন ওড়িশার এক ব্যবসায়ী ৷ সোনা কেনা-বেচার সময় হঠাৎই কয়েকজন পুলিশ সেজে তাঁর কাছ থেকে ৩০ লাখ টাকা ছিনতাই করে চম্পট দেয় ৷ ঘটনায় গ্রেপ্তার পান্ডা সহ তিন ৷ ধৃতদের নাম আবিদ হোসেন, মুর মহম্মদ ও মুজিবর । তাদের কাছ ১৫ লাখ টাকা উদ্ধার হয়েছে । বাকি টাকা উদ্ধারেরও চেষ্টা চলছে । গতকাল ধৃত তিনজনকেই তোলা হয় বারাসত আদালতে । মুজিবরের পুলিশি হেপাজত ও বাকি দু'জনের 14 দিনের জেল হেপাজতের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক ৷

পুলিশ জানিয়েছে, বারাসতের কাজিপাড়ার জগদীশঘাটা এলাকায় আবিদ হোসেন অফিসও খুলেছিল । কম দামে সোনা বিক্রির প্রলোভন দিত সে । সেই প্রলোভনেই পা দেন তারকনাথ সাহ নামে ওড়িশার ওই ব্যবসায়ী । সোমবার সন্ধ্যায় তিনি আসেন আবিদের অফিসে । সোনা কেনাবেচার সময় হঠাৎ সেখানে পুলিশের স্টিকার লাগানো একটি গাড়ি হাজির হয় । তারকনাথের কাছ থেকে 30 লাখ টাকা নিয়ে পালায় । এরপর, কলকাতার বড়বাজারে ফিরে বন্ধুদের সমস্ত ঘটনা খুলে বলেন তারকনাথ । তাঁদের পরামর্শে পরেরদিন বারাসত থানায় এসে অভিযোগ দায়ের করেন তিনি ৷

বারাসত থানার তদন্তকারী অফিসার সুজিত কুমার দে বলেন, "পুলিশের স্টিকার লাগানো গাড়ির কথা জানতে পেরে প্রথম থেকেই সন্দেহ হয় আমাদের । পরে, তদন্তে নেমে জানা যায় পুলিশ সেজে ছিনতাই করা হয়েছে । এরপরই ধরা হয় আবিদকে । তাকে জেরা করে খোঁজ মেলে মুর মহম্মদ ও মুজিবর নামে আরও দু'জনের । তাদের কাছ থেকে উদ্ধার হয় নগদ ১৫ লাখ টাকা ৷" তিনি আরও বলেন, "পুলিশের স্টিকার লাগানো যে গাড়িতে করে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছিল, সেই গাড়িটির সন্ধান এখনও মেলেনি । ধৃতদের জেরা করে গাড়িটির খোঁজ পাওয়ার চেষ্টা চলছে । বাকিদের সন্ধানে তল্লাশি শুরু হয়েছে ।"

বারাসত, 21 ফেব্রুয়ারি: কম দামে সোনা বিক্রির বিজ্ঞাপন ৷ আর তা দেখে সোনা কিনতে এসেছিলেন ওড়িশার এক ব্যবসায়ী ৷ সোনা কেনা-বেচার সময় হঠাৎই কয়েকজন পুলিশ সেজে তাঁর কাছ থেকে ৩০ লাখ টাকা ছিনতাই করে চম্পট দেয় ৷ ঘটনায় গ্রেপ্তার পান্ডা সহ তিন ৷ ধৃতদের নাম আবিদ হোসেন, মুর মহম্মদ ও মুজিবর । তাদের কাছ ১৫ লাখ টাকা উদ্ধার হয়েছে । বাকি টাকা উদ্ধারেরও চেষ্টা চলছে । গতকাল ধৃত তিনজনকেই তোলা হয় বারাসত আদালতে । মুজিবরের পুলিশি হেপাজত ও বাকি দু'জনের 14 দিনের জেল হেপাজতের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক ৷

পুলিশ জানিয়েছে, বারাসতের কাজিপাড়ার জগদীশঘাটা এলাকায় আবিদ হোসেন অফিসও খুলেছিল । কম দামে সোনা বিক্রির প্রলোভন দিত সে । সেই প্রলোভনেই পা দেন তারকনাথ সাহ নামে ওড়িশার ওই ব্যবসায়ী । সোমবার সন্ধ্যায় তিনি আসেন আবিদের অফিসে । সোনা কেনাবেচার সময় হঠাৎ সেখানে পুলিশের স্টিকার লাগানো একটি গাড়ি হাজির হয় । তারকনাথের কাছ থেকে 30 লাখ টাকা নিয়ে পালায় । এরপর, কলকাতার বড়বাজারে ফিরে বন্ধুদের সমস্ত ঘটনা খুলে বলেন তারকনাথ । তাঁদের পরামর্শে পরেরদিন বারাসত থানায় এসে অভিযোগ দায়ের করেন তিনি ৷

বারাসত থানার তদন্তকারী অফিসার সুজিত কুমার দে বলেন, "পুলিশের স্টিকার লাগানো গাড়ির কথা জানতে পেরে প্রথম থেকেই সন্দেহ হয় আমাদের । পরে, তদন্তে নেমে জানা যায় পুলিশ সেজে ছিনতাই করা হয়েছে । এরপরই ধরা হয় আবিদকে । তাকে জেরা করে খোঁজ মেলে মুর মহম্মদ ও মুজিবর নামে আরও দু'জনের । তাদের কাছ থেকে উদ্ধার হয় নগদ ১৫ লাখ টাকা ৷" তিনি আরও বলেন, "পুলিশের স্টিকার লাগানো যে গাড়িতে করে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছিল, সেই গাড়িটির সন্ধান এখনও মেলেনি । ধৃতদের জেরা করে গাড়িটির খোঁজ পাওয়ার চেষ্টা চলছে । বাকিদের সন্ধানে তল্লাশি শুরু হয়েছে ।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.