ETV Bharat / state

মারা গেল সিরিয়াল কিলারের হামলায় আহত কিশোরী - girl brutally tortured by kamrujjaman, dies after 14 days

14 দিন মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ে বর্ধমান হাসপাতালে মারা গেল কিশোরী । মৃতের পরিবার হাসপাতালের বিরুদ্ধে চিকিৎসায় গাফিলতির অভিযোগ তোলে ।

মারা গেল সিরিয়াল কিলারের হামলায় আহত কিশোরী
author img

By

Published : Jun 14, 2019, 6:15 AM IST

বর্ধমান, 14 জুন : 14 দিনের লড়াইয়ের পর মৃত্যু কাছে হেরে গেল কালনার সিরিয়াল কিলারের হামলায় আহত কিশোরী । গতকাল বর্ধমান মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে তার মৃত্যু হয় । মৃতের পরিবার অভিযোগ তোলে চিকিৎসায় গাফিলতিতে তাদের মেয়ের মৃত্যু হয়েছে ।

এই সংক্রান্ত খবর : খুনের পর ধর্ষণের চেষ্টা করত কালনার সিরিয়াল কিলার

হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অবশ্য গাফিলতির অভিযোগ খারিজ করেছে । ডেপুটি সুপার অমিতাভ সাহা বলেন, "মৃতের পরিবারের অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন । চিকিৎসায় কোনও গাফিলতি ছিল না । হাসপাতালের তরফে যতটা চিকিৎসা পরিষেবা দেওয়া সম্ভব সেটাই দেওয়া হয়েছে । কিশোরীর শারীরিক অবস্থা মোটেই ভালো ছিল না । আমরা ভালো পরিষেবা দিয়েছি বলে তাকে এতদিন চিকিৎসা করতে পেরেছি ।"

এই সংক্রান্ত খবর : খুন করে ছ'মিনিটের মধ্যেই পগার পার হত সিরিয়াল কিলার কামরুজ্জামান !

৩০ মে ক্লাস টেনের ওই কিশোরীকে ধর্ষণ করে খুনের চেষ্টা করা হয় । কালনার সিঙ্গেরকোণ এলাকার এই ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়ায় । সিরিয়াল কিলার কামরুজ্জামান গ্রেপ্তার হওয়ার পরই জানা যায়, সেই ওই কিশোরীকে খুনের চেষ্টা করে । কিশোরীকে প্রথমে কালনা মহকুমা হাসপাতালে ভরতি করা হয় । সেখান থেকে তার অবস্থার অবনতি হলে বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয় । এরপর থেকে বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালেই চিকিৎসা চলতে থাকে তার । 14 দিনের লড়াইয়ের পর গতকাল মৃত্যুর কাছে সে হার মানে ।

এই সংক্রান্ত খবর : বয়ানে অসংগতি, আটক 'সিরিয়াল কিলার' কামরুজ্জামানের বিবি

কিশোরীর মৃত্যুর পর তার পরিবার অভিযোগ করে, বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসকদের গাফিলতির কারণেই মেয়ের মৃত্যু হয়েছে । চিকিৎসকরা ঠিকমতো পরিষেবা দেননি । সিটি স্ক্যান, MRI-ও করা হয়নি ।

হাসপাতালে ডেপুটি সুপার অবশ্য অভিযোগ মানতে চাইলেন না । বলেন, "আমি নিজে কিশোরীর পরিবারের সঙ্গে কথা বলে চিকিৎসা করেছি । এতটাই খারাপ ছিল যে উপর থেকে নিচে নামিয়ে নিয়ে সিটি স্ক্যান, MRI করা সম্ভব হয়নি । ওই কিশোরীর চিকিৎসার জন্য মেডিকেল বোর্ডও গঠন করা হয়েছিল ।

গতকাল ওই কিশোরীর মৃত্যু পর সিরিয়াল কিলার কামরুজ্জামানের হামলায় মৃতের সংখ্যা হল 7 । 2 জুন ধরা পড়েছে সে । এই মুহূর্তে জেলে রয়েছে । তার কঠোর শাস্তির দাবিতে সরব হয়েছে মৃতদের পরিবার ।

বর্ধমান, 14 জুন : 14 দিনের লড়াইয়ের পর মৃত্যু কাছে হেরে গেল কালনার সিরিয়াল কিলারের হামলায় আহত কিশোরী । গতকাল বর্ধমান মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে তার মৃত্যু হয় । মৃতের পরিবার অভিযোগ তোলে চিকিৎসায় গাফিলতিতে তাদের মেয়ের মৃত্যু হয়েছে ।

এই সংক্রান্ত খবর : খুনের পর ধর্ষণের চেষ্টা করত কালনার সিরিয়াল কিলার

হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অবশ্য গাফিলতির অভিযোগ খারিজ করেছে । ডেপুটি সুপার অমিতাভ সাহা বলেন, "মৃতের পরিবারের অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন । চিকিৎসায় কোনও গাফিলতি ছিল না । হাসপাতালের তরফে যতটা চিকিৎসা পরিষেবা দেওয়া সম্ভব সেটাই দেওয়া হয়েছে । কিশোরীর শারীরিক অবস্থা মোটেই ভালো ছিল না । আমরা ভালো পরিষেবা দিয়েছি বলে তাকে এতদিন চিকিৎসা করতে পেরেছি ।"

এই সংক্রান্ত খবর : খুন করে ছ'মিনিটের মধ্যেই পগার পার হত সিরিয়াল কিলার কামরুজ্জামান !

৩০ মে ক্লাস টেনের ওই কিশোরীকে ধর্ষণ করে খুনের চেষ্টা করা হয় । কালনার সিঙ্গেরকোণ এলাকার এই ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়ায় । সিরিয়াল কিলার কামরুজ্জামান গ্রেপ্তার হওয়ার পরই জানা যায়, সেই ওই কিশোরীকে খুনের চেষ্টা করে । কিশোরীকে প্রথমে কালনা মহকুমা হাসপাতালে ভরতি করা হয় । সেখান থেকে তার অবস্থার অবনতি হলে বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয় । এরপর থেকে বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালেই চিকিৎসা চলতে থাকে তার । 14 দিনের লড়াইয়ের পর গতকাল মৃত্যুর কাছে সে হার মানে ।

এই সংক্রান্ত খবর : বয়ানে অসংগতি, আটক 'সিরিয়াল কিলার' কামরুজ্জামানের বিবি

কিশোরীর মৃত্যুর পর তার পরিবার অভিযোগ করে, বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসকদের গাফিলতির কারণেই মেয়ের মৃত্যু হয়েছে । চিকিৎসকরা ঠিকমতো পরিষেবা দেননি । সিটি স্ক্যান, MRI-ও করা হয়নি ।

হাসপাতালে ডেপুটি সুপার অবশ্য অভিযোগ মানতে চাইলেন না । বলেন, "আমি নিজে কিশোরীর পরিবারের সঙ্গে কথা বলে চিকিৎসা করেছি । এতটাই খারাপ ছিল যে উপর থেকে নিচে নামিয়ে নিয়ে সিটি স্ক্যান, MRI করা সম্ভব হয়নি । ওই কিশোরীর চিকিৎসার জন্য মেডিকেল বোর্ডও গঠন করা হয়েছিল ।

গতকাল ওই কিশোরীর মৃত্যু পর সিরিয়াল কিলার কামরুজ্জামানের হামলায় মৃতের সংখ্যা হল 7 । 2 জুন ধরা পড়েছে সে । এই মুহূর্তে জেলে রয়েছে । তার কঠোর শাস্তির দাবিতে সরব হয়েছে মৃতদের পরিবার ।

Intro:চেনম্যানের অত্যাচারে আহত ছাত্রীর মৃত্যু হল বর্ধমান মেডিকেলে

পুলক যশ, বর্ধমান

১৩ দিন ধরে মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করার পরে মৃত্যু হল
চেনম্যানের হামলায় আহত হওয়া ছাত্রী সোমা সিংহের। এদিন বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়। ছাত্রীর মৃত্যুর পরেই সোমার পরিবার অভিযোগ তোলে চিকিতসায় গাফিলতির কারণেই সোমার মৃত্যু হয়েছে।
বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ডেপুটি সুপার ডাঃ অমিতাভ সাহা বলেন মৃতের পরিবারের অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। চিকিৎসায় কোন গাফিলতি ছিল না। আমি নিজে হাসপাতালের তরফে যতটা চিকিৎসা পরিষেবা দেওয়া সম্ভব হয়েছে সেটাই দেওয়া হয়েছে। ওই ছাত্রীর শারীরিক অবস্থা মোটেই ভাল ছিল না। আমরা ভালো পরিসেবা দিয়েছি বলেই ছাত্রীটিকে এতদিন চিকিৎসা করতে পেরেছি।

গত ৩০ দশম শ্রেণীর এক ছাত্রীকে ধর্ষণ করে খুনের চেষ্টা করা হয় । কালনার সিঙ্গেরকোন এলাকার এই ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে ছিল। সিরিয়াল কিলার চেনম্যান কামরুজ্জামান গ্রেফতার হওয়ার পরেই জানাজানি হয় সেই ও কিশোরীকে খুনের চেষ্টা করেছে। ওই ছাত্রীকে প্রথমে কালনা মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করা হয় সেখান থেকে তার অবস্থার অবনতি হলে বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। এরপর থেকে ছাত্রী বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি ছিল। এদিন তার মৃত্যু হয়। ছাত্রীর মৃত্যুর পর তার পরিবারের অভিযোগ করে বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসকদের গাফিলতির কারণেই ওই ছাত্রীর মৃত্যু হয়েছে। চিকিৎসকেরা পরিষেবা দেয়নি সিটি স্ক্যান এমআরআইও করা হয়নি। সমস্ত অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে হাসপাতালে ডেপুটি সুপার ডাঃ অমিতাভ সাহা বলেন ছাত্রীর পরিবারের সমস্ত অভিযোগ ভিত্তিহীন। আমি নিজে ছাত্রী পরিবারের সঙ্গে কথা বলে চিকিৎসা করেছি। ছাত্রীর অবস্থা এতটাই খারাপ ছিল যে উপর থেকে নিচে নামিয়ে নিয়ে সিটি স্ক্যান এমআরআই করা সম্ভব হয়নি।ওই ছাত্রীকে চিকিতসা করার জন্য মেডিকেল বোর্ড গঠন করে চিকিতসা করা হচ্ছিল।Body: চেনম্যানের হামলায় আহত Conclusion:ছাত্রীর মৃত্যু

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.