ETV Bharat / state

ATM হ্যাক করে গিফট ভাউচার, তালতাল সোনা কিনছে হ্যাকাররা - আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেট

সাইবার ক্রাইম নিয়ে এবার চাঞ্চল্যকর তথ্য হাতে পেল আসানসোল-দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের সাইবার ক্রাইম বিভাগ । ATM হ্যাক করে তা দিয়ে সোনার দোকানের ভাউচার কেনা হত ৷ তারপর সেই ভাউচার দিয়ে সোনা এবং শেষে সোনা বেঁচে ফের টাকা ৷ এভাবেই চলত টাকা লোপাট ৷

Asansol
গ্রেপ্তার চার হ্যাকার
author img

By

Published : Jan 17, 2020, 11:49 PM IST

আসানসোল, 17 জানুয়ারি : পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার চার হ্যাকার ৷ ধৃতদের থেকে উদ্ধার 500 গ্রাম সোনা সহ 11 লাখ টাকা । বিভিন্ন ব্যাঙ্কের গ্রাহকের ATM হ্যাক করে সোনার দোকানের ভাউচার কিনত এই হ্যাকাররা । তদন্তে এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য হাতে পেল আসানসোল-দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের সাইবার ক্রাইম বিভাগ ।

গোপন সূত্রে খবর পেয়ে স্বতঃপ্রণোদিত হয়েই এই তদন্ত শুরু করে আসানসোল-দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের সাইবার ক্রাইম বিভাগ ৷ তদন্তে নেমে প্রথমে বিবেক মণ্ডল, মুকেশ মণ্ডল এবং কাজল গড়াই নামের তিনজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ ৷ বিবেক ও মুকেশ ঝাড়খণ্ডের জামতাড়ার বাসিন্দা । কাজল গড়াইয়ের বাড়ি অণ্ডালে । তিনজনকে গ্রেপ্তার করার পর তাদের রিমান্ডে নিয়ে পুলিশ আরও একজনের সন্ধান পায় । নাম ধঞ্জি পাতিল । বাড়ি দুর্গাপুরের বেনাচিতিতে ৷

আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের হাতে চার ATM হ্যাকার

বিভিন্ন ব্যাঙ্কের গ্রাহকের ATM হ্যাক করে সোনার দোকানের ভাউচার কিনত এই হ্যাকাররা । তারপর সেই ভাউচার দিয়ে সোনা কিনে তা ফের বেচে দিত । ফলে ATM হ্যাক করে কোন অ্যাকাউন্টে টাকা গেল তা পুলিশ বুঝতে পারত না ।

Asansol
ধৃতদের থেকে উদ্ধার 500 গ্রাম সোনা সহ 11 লাখ টাকা

আসানসোল-দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের ADCP সায়ক দাস জানিয়েছেন, এই হ্যাকাররা ATM হ্যাক করে সেই টাকা কোনও অ্যাকাউন্টে ট্রান্সফার না করে তা দিয়ে সোনার গিফট ভাউচার কিনত । সেই গিফট ভাউচার দিয়ে পরে সোনা কেন হত । পরে সেই সোনা বেঁচে ফের নগদ টাকায় রূপান্তরিত করত এই দুস্কৃতীরা । তবে পুলিশের অনুমান আরও বড় চক্র আছে এদের সঙ্গে ।

আসানসোল, 17 জানুয়ারি : পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার চার হ্যাকার ৷ ধৃতদের থেকে উদ্ধার 500 গ্রাম সোনা সহ 11 লাখ টাকা । বিভিন্ন ব্যাঙ্কের গ্রাহকের ATM হ্যাক করে সোনার দোকানের ভাউচার কিনত এই হ্যাকাররা । তদন্তে এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য হাতে পেল আসানসোল-দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের সাইবার ক্রাইম বিভাগ ।

গোপন সূত্রে খবর পেয়ে স্বতঃপ্রণোদিত হয়েই এই তদন্ত শুরু করে আসানসোল-দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের সাইবার ক্রাইম বিভাগ ৷ তদন্তে নেমে প্রথমে বিবেক মণ্ডল, মুকেশ মণ্ডল এবং কাজল গড়াই নামের তিনজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ ৷ বিবেক ও মুকেশ ঝাড়খণ্ডের জামতাড়ার বাসিন্দা । কাজল গড়াইয়ের বাড়ি অণ্ডালে । তিনজনকে গ্রেপ্তার করার পর তাদের রিমান্ডে নিয়ে পুলিশ আরও একজনের সন্ধান পায় । নাম ধঞ্জি পাতিল । বাড়ি দুর্গাপুরের বেনাচিতিতে ৷

আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের হাতে চার ATM হ্যাকার

বিভিন্ন ব্যাঙ্কের গ্রাহকের ATM হ্যাক করে সোনার দোকানের ভাউচার কিনত এই হ্যাকাররা । তারপর সেই ভাউচার দিয়ে সোনা কিনে তা ফের বেচে দিত । ফলে ATM হ্যাক করে কোন অ্যাকাউন্টে টাকা গেল তা পুলিশ বুঝতে পারত না ।

Asansol
ধৃতদের থেকে উদ্ধার 500 গ্রাম সোনা সহ 11 লাখ টাকা

আসানসোল-দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের ADCP সায়ক দাস জানিয়েছেন, এই হ্যাকাররা ATM হ্যাক করে সেই টাকা কোনও অ্যাকাউন্টে ট্রান্সফার না করে তা দিয়ে সোনার গিফট ভাউচার কিনত । সেই গিফট ভাউচার দিয়ে পরে সোনা কেন হত । পরে সেই সোনা বেঁচে ফের নগদ টাকায় রূপান্তরিত করত এই দুস্কৃতীরা । তবে পুলিশের অনুমান আরও বড় চক্র আছে এদের সঙ্গে ।

Intro:সাইবার ক্রাইম নিয়ে এবার চাঞ্চল্যকর তথ্য হাতে পেল আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের সাইবার ক্রাইম বিভাগ। তদন্তে নেমে পুলিশ চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে এবং তাদের কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে ৫০০ গ্রাম সোনা সহ ১১ লক্ষ টাকা। পুলিশ জানতে পেরেছে বিভিন্ন ব্যাঙ্কের গ্রাহকের এটিএম হ্যাক করে সোনার দোকানের ভাউচার কিনত এই হ্যাকাররা। তারপর সেই ভাউচার দিয়ে সোনা কিনে তা পুনরায় বেচে দিত। ফলে এটিএম হ্যাক করে কোন একাউন্টে টাকা গেল তা পুলিশ বুঝতে পারত না।


Body:আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের সাইবার ক্রাইম বিভাগ নিজেই এই মামলা শুরু করে। তদন্তে নেমে প্রথমে তিনজনকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয় পুলিশ। তাদের নাম বিবেক মন্ডল, মুকেশ মন্ডল এবং কাজল গড়াই বিবেক এবং মুকেশ দুজনেই আত্মীয়। তারা ঝাড়খণ্ডের জামতাড়ার বাসিন্দা। কাজল গড়াই অন্ডালের বাসিন্দা। এই তিনজনকে গ্রেপ্তার করার পর তাদের রিমান্ডে নিয়ে পুলিশ আরেক জনের সন্ধান পায়। তার নাম ধঞ্জি পাতিল। তার দুর্গাপুর বেনাচিতিতে সোনার দোকান রয়েছে। মূলত ধঞ্জি পাতিল সোনা কেনার কাজ করত। আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের ADCP সায়ক দাস জানান, এই হ্যাকাররা এটিএম হ্যাক করে সেই টাকা কোনো একাউন্টে ট্রান্সফার না করে তা দিয়ে সোনার গিফট ভাউচার কিনত। সেই গিফট ভাউচার দিয়ে পরে সোনা কেন হত । এবং সোনা বেচে দিয়ে পুনরায় নগদ টাকায় রূপান্তরিত করত এই দুস্কৃতির। তবে পুলিশের অনুমান আরও বড় চক্র আছে এদের সঙ্গে। তদন্তের স্বার্থে এর চেয়ে বেশি কিছু জানাতে রাজি হয়নি পুলিশ।


Conclusion:
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.