ETV Bharat / state

Hanskhali Gang Rape : হাঁসখালি গণধর্ষণ-কাণ্ডে উদ্ধার হওয়া রক্তমাখা চাদর, জামা-কাপড় পাঠানো হল ফরেনসিক তদন্তে

হাঁসখালি গণধর্ষণ কাণ্ডে সিবিআইয়ের উদ্ধার করা শ্মশানের পোড়া জামা-কাপড় ও রক্তমাখা চাদরের ডিএনএ পরীক্ষার জন্য পাঠানো হল দিল্লির ফরেনসিকে (Blood stained sheets recovered from Hanskhali gang rape case sent for forensic investigation) ৷

Hanskhali Gang Rape
শ্মশানের পোড়া জামা-কাপড় ও রক্তমাখা চাদর ডিএনএ-র জন্য পাঠানো হল দিল্লির ফরেনসিকে
author img

By

Published : Apr 18, 2022, 2:02 PM IST

হাঁসখালি, 18 এপ্রিল : হাঁসখালি গণধর্ষণ-কাণ্ডে অভিযুক্তের বাড়ি থেকে উদ্ধার হয়েছে রক্তমাখা চাদর এবং শ্মশানের অবশিষ্ট পোড়া জামা-কাপড় (Blood stained sheets recovered from Hanskhali gang rape case) ৷ এই উদ্ধার হওয়া চাদর ও জামা ডিএনএ পরীক্ষার জন্য দিল্লির ফরেনসিক দফতরে পাঠানো হল (sent for forensic investigation) ।

হাঁসখালিতে 14 বছরের নাবালিকাকে গণধর্ষণ ও খুনের অভিযোগ তুলে ঘটনার 5 দিন পর থানায় অভিযোগ দায়ের করে পরিবার। দেহ সৎকার হওয়ার পর এই অভিযোগ দায়ের হয়েছে। ফলে এ ধরনের ঘটনার ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ তথ্যপ্রমাণ, ময়নাতদন্ত বা মেডিক্যাল রিপোর্ট ৷ উল্লেখ্য কোনওটাই নেই এখানে।

অন্যদিকে মৃত্যু হয়েছে নির্যাতিতার। ফলে নেই তার বয়ানও। এক্ষেত্রে তদন্তের মূল অস্ত্র পারিপার্শ্বিক তথ্যপ্রমাণ। এই পারিপার্শ্বিক তথ্যপ্রমাণের মধ্যে তদন্তকারীদের কাছে প্রধান অস্ত্র হয়ে উঠৈছে অভিযুক্তের বাড়ি থেকে মেলা রক্তমাখা চাদর। তদন্তকারীদের বক্তব্যে, রক্তের নমুনা থেকে মেলা ডিএনএ-র সঙ্গে মৃত নাবালিকার বাবা ও মায়ের ডিএনএ মিলে গেলে ওই বাড়িতে নাবালিকার উপস্থিতির প্রমাণ স্পষ্ট হবে ৷

এছাড়াও চাদরে পাওয়া রক্তের মধ্যে বীর্যের নমুনা রয়েছে কি না, ফরেনসিক পরীক্ষার মাধ্যমে তা জানা সম্ভব। রক্তের সঙ্গে একাধিক ব্যক্তির বীর্যের নমুনা থাকলে তাও আলাদা করে চিহ্নিত করা সম্ভব । এক্ষেত্রে চাদরে পাওয়া রক্তের মধ্যে বীর্যের অস্তিত্ব পাওয়া গেলে, অভিযুক্তদের ডিএনএ-র সঙ্গে মিলিয়ে দেখা হবে। সেই ডিএনএ মিলে গেলে গণধর্ষণ প্রমাণ করা অনেকটাই সহজ হবে মনে করছেন তদন্তকারীরা।

আরও পড়ুন : কী ঘটেছিল 5 এপ্রিলের রাতে ? জানতে মূল অভিযুক্ত সোহেলকে নিয়ে ঘটনাস্থলে সিবিআই

প্রসঙ্গত, 11 এপ্রিল, সোমবার মূল অভিযুক্ত সোহেল গয়ালিকে গ্রেফতার করে পুলিশ ৷ তাকে আদালতে তোলা হলে 14 দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দেয় আদালত । এরপরই রাতে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে আরেক অভিযুক্ত প্রভাকর পোদ্দারকেও গ্রেফতার করেছে । এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত 2 জনকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ ৷ এই গণধর্ষণ-কাণ্ডের তদন্তের দায়িত্ব সিবিআইয়ের কাছে যাওয়ার পর তৃতীয় অভিযুক্ত পলাতক রঞ্জিত মল্লিককেও গ্রেফতার করেছে সিবিআই ৷

হাঁসখালি, 18 এপ্রিল : হাঁসখালি গণধর্ষণ-কাণ্ডে অভিযুক্তের বাড়ি থেকে উদ্ধার হয়েছে রক্তমাখা চাদর এবং শ্মশানের অবশিষ্ট পোড়া জামা-কাপড় (Blood stained sheets recovered from Hanskhali gang rape case) ৷ এই উদ্ধার হওয়া চাদর ও জামা ডিএনএ পরীক্ষার জন্য দিল্লির ফরেনসিক দফতরে পাঠানো হল (sent for forensic investigation) ।

হাঁসখালিতে 14 বছরের নাবালিকাকে গণধর্ষণ ও খুনের অভিযোগ তুলে ঘটনার 5 দিন পর থানায় অভিযোগ দায়ের করে পরিবার। দেহ সৎকার হওয়ার পর এই অভিযোগ দায়ের হয়েছে। ফলে এ ধরনের ঘটনার ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ তথ্যপ্রমাণ, ময়নাতদন্ত বা মেডিক্যাল রিপোর্ট ৷ উল্লেখ্য কোনওটাই নেই এখানে।

অন্যদিকে মৃত্যু হয়েছে নির্যাতিতার। ফলে নেই তার বয়ানও। এক্ষেত্রে তদন্তের মূল অস্ত্র পারিপার্শ্বিক তথ্যপ্রমাণ। এই পারিপার্শ্বিক তথ্যপ্রমাণের মধ্যে তদন্তকারীদের কাছে প্রধান অস্ত্র হয়ে উঠৈছে অভিযুক্তের বাড়ি থেকে মেলা রক্তমাখা চাদর। তদন্তকারীদের বক্তব্যে, রক্তের নমুনা থেকে মেলা ডিএনএ-র সঙ্গে মৃত নাবালিকার বাবা ও মায়ের ডিএনএ মিলে গেলে ওই বাড়িতে নাবালিকার উপস্থিতির প্রমাণ স্পষ্ট হবে ৷

এছাড়াও চাদরে পাওয়া রক্তের মধ্যে বীর্যের নমুনা রয়েছে কি না, ফরেনসিক পরীক্ষার মাধ্যমে তা জানা সম্ভব। রক্তের সঙ্গে একাধিক ব্যক্তির বীর্যের নমুনা থাকলে তাও আলাদা করে চিহ্নিত করা সম্ভব । এক্ষেত্রে চাদরে পাওয়া রক্তের মধ্যে বীর্যের অস্তিত্ব পাওয়া গেলে, অভিযুক্তদের ডিএনএ-র সঙ্গে মিলিয়ে দেখা হবে। সেই ডিএনএ মিলে গেলে গণধর্ষণ প্রমাণ করা অনেকটাই সহজ হবে মনে করছেন তদন্তকারীরা।

আরও পড়ুন : কী ঘটেছিল 5 এপ্রিলের রাতে ? জানতে মূল অভিযুক্ত সোহেলকে নিয়ে ঘটনাস্থলে সিবিআই

প্রসঙ্গত, 11 এপ্রিল, সোমবার মূল অভিযুক্ত সোহেল গয়ালিকে গ্রেফতার করে পুলিশ ৷ তাকে আদালতে তোলা হলে 14 দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দেয় আদালত । এরপরই রাতে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে আরেক অভিযুক্ত প্রভাকর পোদ্দারকেও গ্রেফতার করেছে । এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত 2 জনকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ ৷ এই গণধর্ষণ-কাণ্ডের তদন্তের দায়িত্ব সিবিআইয়ের কাছে যাওয়ার পর তৃতীয় অভিযুক্ত পলাতক রঞ্জিত মল্লিককেও গ্রেফতার করেছে সিবিআই ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.