ETV Bharat / state

মুর্শিদাবাদ মেডিকেলে আন্দোলনের পাশাপাশি চলছে রোগীদের চিকিৎসা - emergency service

আন্দোলনের পাশাপাশি রোগী পরিষেবা কেন্দ্র তৈরি করে চলছে চিকিৎসা । মুর্শিদাবাদ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের জুনিয়র ডাক্তারদের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন সাধারণ মানুষ ।

মুর্শিদাবাদ মেডিকেল
author img

By

Published : Jun 17, 2019, 7:00 PM IST

Updated : Jun 17, 2019, 11:34 PM IST

বহরমপুর, 17 জুন : আন্দোলন চলছে । পাশাপাশি চলছে চিকিৎসাও । জরুরি রোগী পরিষেবা কেন্দ্র তৈরি করে রোগীদের পাশে দাঁড়িয়েছেন মুর্শিদাবাদ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের আন্দোলনরত জুনিয়র ডাক্তাররা । তাঁদের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন সাধারণ মানুষ ।

গত 10 জুন রোগী মৃত্যুকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়ায় NRS হাসপাতাল চত্বরে । জুনিয়র ডাক্তারদের মারধর করা হয় । এর জেরে পরিবহ মুখার্জি নামে এক জুনিয়র ডাক্তার গুরুতর জখম হন । নিরাপত্তার দাবিতে আন্দোলন শুরু করেন জুনিয়র ডাক্তাররা । তাঁদের পাশাপাশি নিরাপত্তার দাবিতে সরব হন সিনিয়র চিকিৎসক, হাউজ় স্টাফ ও নার্সরাও । যার জেরে রাজ্যে স্বাস্থ্যক্ষেত্রে অচলাবস্থা তৈরি হয়েছিল ।

ভিডিয়োয় দেখুন

মুর্শিদাবাদ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের জুনিয়র ডাক্তাররাও আন্দোলনকে সমর্থন করেছেন । পাশাপাশি রোগীদের কথা ভেবে পরিষেবা কেন্দ্র খুলে চিকিৎসা চালাচ্ছেন । এক জুনিয়র ডাক্তার বলেন, "আমরা বুঝতে পারছি রোগীদের খুব অসুবিধা হয়েছে । তাই আমাদের কলেজ কর্তৃপক্ষের তরফে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে সমান্তরাল জরুরি রোগী পরিষেবা কেন্দ্র খোলার । আমরা চেষ্টা করছি কিছুটা হলেও যাতে রোগীরা রিলিফ পায় ।" তিনি আরও বলেন, "আমরা কাজে ফিরতে চাই । আজ রোগীদের পরিষেবা দিচ্ছি, আমাদের ভালো লাগছে ।"

বহরমপুর, 17 জুন : আন্দোলন চলছে । পাশাপাশি চলছে চিকিৎসাও । জরুরি রোগী পরিষেবা কেন্দ্র তৈরি করে রোগীদের পাশে দাঁড়িয়েছেন মুর্শিদাবাদ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের আন্দোলনরত জুনিয়র ডাক্তাররা । তাঁদের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন সাধারণ মানুষ ।

গত 10 জুন রোগী মৃত্যুকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়ায় NRS হাসপাতাল চত্বরে । জুনিয়র ডাক্তারদের মারধর করা হয় । এর জেরে পরিবহ মুখার্জি নামে এক জুনিয়র ডাক্তার গুরুতর জখম হন । নিরাপত্তার দাবিতে আন্দোলন শুরু করেন জুনিয়র ডাক্তাররা । তাঁদের পাশাপাশি নিরাপত্তার দাবিতে সরব হন সিনিয়র চিকিৎসক, হাউজ় স্টাফ ও নার্সরাও । যার জেরে রাজ্যে স্বাস্থ্যক্ষেত্রে অচলাবস্থা তৈরি হয়েছিল ।

ভিডিয়োয় দেখুন

মুর্শিদাবাদ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের জুনিয়র ডাক্তাররাও আন্দোলনকে সমর্থন করেছেন । পাশাপাশি রোগীদের কথা ভেবে পরিষেবা কেন্দ্র খুলে চিকিৎসা চালাচ্ছেন । এক জুনিয়র ডাক্তার বলেন, "আমরা বুঝতে পারছি রোগীদের খুব অসুবিধা হয়েছে । তাই আমাদের কলেজ কর্তৃপক্ষের তরফে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে সমান্তরাল জরুরি রোগী পরিষেবা কেন্দ্র খোলার । আমরা চেষ্টা করছি কিছুটা হলেও যাতে রোগীরা রিলিফ পায় ।" তিনি আরও বলেন, "আমরা কাজে ফিরতে চাই । আজ রোগীদের পরিষেবা দিচ্ছি, আমাদের ভালো লাগছে ।"

Intro:বেলডাঙ্গা- বহরমপুরের চার বারের সংসদ অধিরকে কড়া ভাষায় বেলডাঙ্গা র সভা থেকে আক্রমন করলেন মমতা ব্যানার্জি । মমতা ব্যানার্জি বলেন, আমাকে বেশি ঘাঁটিয়ে লাভ নেই ।জোড়া খুন থেকে শুরু করে সব জানি।প্যান্ডরা বক্স খুলতে বলবেন না । সকালে বিজেপি, দুপুরে কংগ্রেস আর রাতে সিপিএম করেন ।এত বড় যদি নেতা তবে সিপিএমের হাত ধরেছে কেন ? প্রণব মুখার্জির পাসঙ্গ টেনে আরএসএসের সঙ্গে অধীর যোগেরও উল্লেখ করেন ।


Body:বহরমপুর লোকসভা এবার টিএমসি কাছে পাখির চোখ অধীর চেহারাতেই মরিয়া তৃণমূল কংগ্রেস। সোমবার বেলডাঙ্গার স্কুল মাঠের নির্বাচনী সভা থেকে মুখ্যমন্ত্রী আরো স্পষ্ট করে দিলেন। তিনি বলেন 42 এ 42 চাই তার জন্য বহরমপুরও চাই ,জঙ্গিপুর মুর্শিদাবাদ চাই ।নির্বাচনী সভা থেকে মমতা ব্যানার্জি বলেন উনি সকালে বিজেপি করেন দুপুরে কংগ্রেস আর রাতে সিপিএম করেন।আমাকে বেশি ঘাটিয়ে লাভ নেই ।একবার আয়নার সামনে নিজেকে দাঁড় করান । জোড়া মার্ডার থেকে শুরু করে সব জানি । আমার প্যানডোরা বক্স প্লিজ খুলতে বলবেন না প্লিজ। মুর্শিদাবাদ আমার হাতের মুঠোর মধ্যে আছে। একই সঙ্গে তিনি বলেন আরএসএস কংগ্রেসের হয়ে কাজ করছে । প্রণব মুখার্জি আরএসএসের অফিসে গিয়েছিলেন। জঙ্গিপুর আর বহরমপুরে আরএসএস কংগ্রেসের হয়ে কাজ করছে। জেনে রাখুন এটা সত্যি সত্যি সত্যি। বাম আর রাম আর মাঝে ঢুকেছে শ্যাম। দুই পাশে দুই কলাগাছ মধ্যিখানে অধিরাজ ।খুব মজায় আছে । এই তৃণমূল কংগ্রেসকে অ্যারেস্ট করুন। এই এসপি কে বদলান । ডি এম কে বদলান । ওকে ওই কেস দিন। আবদার। তোমার বিরুদ্ধে কত কেস আছে বাবু । আমরা ভদ্র তাই কিছু করি না । তুমি যে জঘন্য রাজনীতি করো কত অত্যাচার করেছো । কেউ মুখ ফুটে কথা বলতে পারে না। একদিন বলবে । অনেক মা কেঁদে কেঁদে পাগল হয়ে গেছে । এত বড় তোমার ক্ষমতা । এত ক্ষমতা তাহলে সিপিএমের সঙ্গে কেন আঁতাত করেছিলে। ওরা সিপিএমের সঙ্গে আঁতাত করেছিল তাই আমরা কংগ্রেস থেকে বেরিয়ে এসেছিলাম । তৃণমূল না করলে সিপিএমকে বাংলা থেকে সরানো যেত না।


Conclusion:বেলডাঙাই 40 মিনিটের ভাষণে আগাগোড়া অধীর চৌধুরী ও নরেন্দ্র মোদিকে আক্রমণ করেন। মমতা ব্যানার্জি মানুষের কাছে অপূর্ব সরকার এর হয়ে ভোট কেন । বলেন অপূর্ব জিতলে বহরমপুরের জন্য যা চাইবেন তাই দেব।। বেলা আড়াইটা নাগাদ মুর্শিদাবাদ কেন্দ্রের ভগবানগোলা দিকে পরবর্তী সভার জন্য উড়ে যান।
Last Updated : Jun 17, 2019, 11:34 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.