ETV Bharat / state

মালদায় উদ্ধার ব্যবসায়ীর মৃতদেহ, খুন না দুর্ঘটনা ? - Murder

মালদায় 34 নম্বর জাতীয় সড়কের ধার থেকে উদ্ধার ব্যবসায়ীর মৃতদেহ । পুলিশ দুর্ঘটনা বললেও, পরিবারের অভিযোগ খুন করা হয়েছে তাঁকে ।

মৃতের পরিবারের লোকজন
author img

By

Published : Jul 8, 2019, 9:49 AM IST

Updated : Jul 8, 2019, 12:32 PM IST

মালদা, 8 জুলাই : পুলিশ বলছে দুর্ঘটনা, পরিবারের দাবি খুন । দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার ব্যবসায়ীর মৃতদেহ উদ্ধারের ঘটনায় শুরু বিতর্ক । মৃতের নাম মজিবুর রহমান (61) । বাড়ি দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তপন থানার লক্ষ্মীপুর গ্রামে । রবিবার পুরোনো মালদার নারায়ণপুর এলাকায় 34 নম্বর জাতীয় সড়কের ধার থেকে তাঁর মৃতদেহ উদ্ধার করে মালদা থানার পুলিশ ।

মজিবুর দীর্ঘদিন ধরে মুরগি ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন । ব্যবসার জন্য প্রতিদিন সকালে মালদা আসতেন । রাতে বাড়ি ফিরে যেতেন । রবিবার ভোর সাড়ে 3টে নাগাদ উদ্ধার হয় তাঁর ক্ষতবিক্ষত দেহ । পুলিশ মৃতদেহটি উদ্ধার করে মালদা থানায় নিয়ে যায় । মৃতদেহের পাশ থেকে পাওয়া মোবাইল ফোনের উপর ভিত্তি করে খবর দেওয়া হয় পরিবারের লোকজনকে । থানায় এসে মৃতদেহ শনাক্ত করেন তাঁরা । প্রাথমিক তদন্তে মালদা থানার পুলিশের বক্তব্য, জাতীয় সড়কে কোনও দুর্ঘটনার শিকার হয়েছেন মজিবুর । যদিও পুলিশের এই তত্ত্ব মানতে রাজি নন মৃতের পরিবারের সদস্যরা ।

মজিবুরের ছেলে আমিরুল ইসলাম বলেন, "40 বছর ধরে আব্বা এই কাজের সঙ্গে যুক্ত । ব্যবসার কেন্দ্রই ছিল মালদা । প্রতিদিন সকালে মালদায় আসতেন, রাত সাড়ে 10টা থেকে 11 টার মধ্যে বাড়ি ফিরে যেতেন । শনিবার সকালে তিনি বাড়ি থেকে বেরিয়ে যান কিন্তু রাতে আর ফেরেননি । অনেকবার ফোন করি । কিন্তু পায়নি । আজ সকালে মালদা থানার পুলিশ আব্বার মোবাইল ফোন থেকেই আমাদের ফোন করে । পুলিশ জানায়, গতকাল রাতে জাতীয় সড়কে আব্বা দুর্ঘটনার শিকার হয়েছেন । তাঁর মৃতদেহ থানায় রাখা আছে । সেই খবর পেয়েই আমরা থানায় যাই । আব্বার দেহ শনাক্ত করি । সকালেই পুলিশ ময়নাতদন্তের জন্য দেহ পাঠিয়ে দেয় মালদা মেডিকেলে । আমরা আব্বার সারা শরীর দেখে নিশ্চিত হই, কোনও দুর্ঘটনায় তাঁর মৃত্যু হয়নি । নৃশংসভাবে খুন করা হয়েছে । শরীরের একাধিক জায়গায় কুড়ুল ও ছুরি দিয়ে আঘাত করা হয়েছে । আঘাতের চিহ্ন রয়েছে মাথাতেও । দুর্ঘটনায় এরকম ক্ষতচিহ্ন হয় না । তাছাড়া যে জায়গা থেকে আব্বার দেহ উদ্ধার হয়েছে, সেখানে তাঁর যাওয়ার কথা নয় । সেখানে কোনও স্ট্যান্ডও নেই । তাহলে অত রাতে তিনি কেন সেখানে যাবেন ? আমরা পুলিশের কাছে যথাযথ তদন্তের দাবি জানিয়েছি । যদিও ব্যবসা সংক্রান্ত বিষয়ে কারোর সঙ্গে আব্বার শত্রুতা ছিল কি না, তা আমাদের জানা নেই ।" মজিবুরের ভাই মতিউর রহমান বলেন, " দাদা বলেছিল, ব্যবসা সূত্রে একজনের কাছ থেকে প্রায় 50 হাজার টাকা পাবে । কিন্তু সেই ব্যক্তি টাকা দিচ্ছে না । একাধিকবার ওই ব্যক্তির কাছে বকেয়া চাওয়া হয়েছে। এই বিষয় নিয়ে পাওনাদার ব্যক্তির দাদার সঙ্গে নাকি ঝামেলাও হয়েছে । কিন্তু সেই ব্যক্তি কে, তা জানি না । আজ সকালে পুলিশ আমাদের জানায়, দুর্ঘটনায় দাদা মারা গেছে । কিন্তু মৃতদেহ দেখে আমরা পরিষ্কার বুঝে গেছি এটা কোনও দুর্ঘটনা নয় । খুন করা হয়েছে । পুলিশ কেন এই ঘটনাকে দুর্ঘটনা বলে প্রমাণ করতে চাইছে জানি না । আমরা এই ঘটনায় যথাযথ তদন্তের সাপেক্ষে দোষীদের কঠোর শাস্তি দাবি করছি ।"

ভিডিয়োয় শুনুন বক্তব্য
অন্যদিকে পুলিশ জানিয়েছে, প্রাথমিক তদন্তে তাদের ধারণা, মৃত ব্যক্তি দুর্ঘটনার শিকার । তবে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার পরেই মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে । ঘটনায় আপাতত একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু হয়েছে । মৃতের পরিবারের পক্ষ থেকে এখনও পর্যন্ত থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়নি । অভিযোগ দায়ের হলে সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে ।

মালদা, 8 জুলাই : পুলিশ বলছে দুর্ঘটনা, পরিবারের দাবি খুন । দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার ব্যবসায়ীর মৃতদেহ উদ্ধারের ঘটনায় শুরু বিতর্ক । মৃতের নাম মজিবুর রহমান (61) । বাড়ি দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তপন থানার লক্ষ্মীপুর গ্রামে । রবিবার পুরোনো মালদার নারায়ণপুর এলাকায় 34 নম্বর জাতীয় সড়কের ধার থেকে তাঁর মৃতদেহ উদ্ধার করে মালদা থানার পুলিশ ।

মজিবুর দীর্ঘদিন ধরে মুরগি ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন । ব্যবসার জন্য প্রতিদিন সকালে মালদা আসতেন । রাতে বাড়ি ফিরে যেতেন । রবিবার ভোর সাড়ে 3টে নাগাদ উদ্ধার হয় তাঁর ক্ষতবিক্ষত দেহ । পুলিশ মৃতদেহটি উদ্ধার করে মালদা থানায় নিয়ে যায় । মৃতদেহের পাশ থেকে পাওয়া মোবাইল ফোনের উপর ভিত্তি করে খবর দেওয়া হয় পরিবারের লোকজনকে । থানায় এসে মৃতদেহ শনাক্ত করেন তাঁরা । প্রাথমিক তদন্তে মালদা থানার পুলিশের বক্তব্য, জাতীয় সড়কে কোনও দুর্ঘটনার শিকার হয়েছেন মজিবুর । যদিও পুলিশের এই তত্ত্ব মানতে রাজি নন মৃতের পরিবারের সদস্যরা ।

মজিবুরের ছেলে আমিরুল ইসলাম বলেন, "40 বছর ধরে আব্বা এই কাজের সঙ্গে যুক্ত । ব্যবসার কেন্দ্রই ছিল মালদা । প্রতিদিন সকালে মালদায় আসতেন, রাত সাড়ে 10টা থেকে 11 টার মধ্যে বাড়ি ফিরে যেতেন । শনিবার সকালে তিনি বাড়ি থেকে বেরিয়ে যান কিন্তু রাতে আর ফেরেননি । অনেকবার ফোন করি । কিন্তু পায়নি । আজ সকালে মালদা থানার পুলিশ আব্বার মোবাইল ফোন থেকেই আমাদের ফোন করে । পুলিশ জানায়, গতকাল রাতে জাতীয় সড়কে আব্বা দুর্ঘটনার শিকার হয়েছেন । তাঁর মৃতদেহ থানায় রাখা আছে । সেই খবর পেয়েই আমরা থানায় যাই । আব্বার দেহ শনাক্ত করি । সকালেই পুলিশ ময়নাতদন্তের জন্য দেহ পাঠিয়ে দেয় মালদা মেডিকেলে । আমরা আব্বার সারা শরীর দেখে নিশ্চিত হই, কোনও দুর্ঘটনায় তাঁর মৃত্যু হয়নি । নৃশংসভাবে খুন করা হয়েছে । শরীরের একাধিক জায়গায় কুড়ুল ও ছুরি দিয়ে আঘাত করা হয়েছে । আঘাতের চিহ্ন রয়েছে মাথাতেও । দুর্ঘটনায় এরকম ক্ষতচিহ্ন হয় না । তাছাড়া যে জায়গা থেকে আব্বার দেহ উদ্ধার হয়েছে, সেখানে তাঁর যাওয়ার কথা নয় । সেখানে কোনও স্ট্যান্ডও নেই । তাহলে অত রাতে তিনি কেন সেখানে যাবেন ? আমরা পুলিশের কাছে যথাযথ তদন্তের দাবি জানিয়েছি । যদিও ব্যবসা সংক্রান্ত বিষয়ে কারোর সঙ্গে আব্বার শত্রুতা ছিল কি না, তা আমাদের জানা নেই ।" মজিবুরের ভাই মতিউর রহমান বলেন, " দাদা বলেছিল, ব্যবসা সূত্রে একজনের কাছ থেকে প্রায় 50 হাজার টাকা পাবে । কিন্তু সেই ব্যক্তি টাকা দিচ্ছে না । একাধিকবার ওই ব্যক্তির কাছে বকেয়া চাওয়া হয়েছে। এই বিষয় নিয়ে পাওনাদার ব্যক্তির দাদার সঙ্গে নাকি ঝামেলাও হয়েছে । কিন্তু সেই ব্যক্তি কে, তা জানি না । আজ সকালে পুলিশ আমাদের জানায়, দুর্ঘটনায় দাদা মারা গেছে । কিন্তু মৃতদেহ দেখে আমরা পরিষ্কার বুঝে গেছি এটা কোনও দুর্ঘটনা নয় । খুন করা হয়েছে । পুলিশ কেন এই ঘটনাকে দুর্ঘটনা বলে প্রমাণ করতে চাইছে জানি না । আমরা এই ঘটনায় যথাযথ তদন্তের সাপেক্ষে দোষীদের কঠোর শাস্তি দাবি করছি ।"

ভিডিয়োয় শুনুন বক্তব্য
অন্যদিকে পুলিশ জানিয়েছে, প্রাথমিক তদন্তে তাদের ধারণা, মৃত ব্যক্তি দুর্ঘটনার শিকার । তবে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার পরেই মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে । ঘটনায় আপাতত একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু হয়েছে । মৃতের পরিবারের পক্ষ থেকে এখনও পর্যন্ত থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়নি । অভিযোগ দায়ের হলে সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে ।
Intro:মালদা, ৭ জুলাই : ভিন জেলার এক ব্যবসায়ীর মৃতদেহ উদ্ধারের ঘটনায় মালদা থানার পুলিশের ভূমিকা নিয়ে বিতর্ক দেখা দিয়েছে৷ মৃত ব্যবসায়ীর পরিবারের অভিযোগ, এটা খুনের ঘটনা৷ পুলিশ দুর্ঘটনার তত্ত্ব সাজিয়ে সেই ঘটনাকে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে৷ আজ ভোর রাতে ওই ব্যবসায়ীর মৃতদেহ পুরাতন মালদার নারায়ণপুর এলাকায় ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কের ধার থেকে উদ্ধার করে মালদা থানার পুলিশ৷ আজই মৃতদেহের ময়নাতদন্ত করা হচ্ছে মালদা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে৷ Body:         মৃত ওই ব্যবসায়ীর নাম মজিবুর রহমান৷ বয়স ৬১ বছর৷ বাড়ি দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তপন থানার লক্ষ্মীপুর গ্রামে৷ দীর্ঘ ৪০-৪৫ বছর ধরে মুরগির ব্যবসা করতেন মজিবুর সাহেব৷ ব্যবসার জন্য প্রতিদিন সকালেই মালদা আসতেন তিনি৷ রাতে বাড়ি ফিরে যেতেন৷ আজ ভোর সাড়ে ৩টে নাগাদ নারায়ণপুর এলাকা থেকে তাঁর ক্ষতবিক্ষত দেহ উদ্ধার হয়৷ পুলিশ মৃতদেহটি উদ্ধার করে মালদা থানায় নিয়ে যায়৷ দেহের পাশ থেকে পাওয়া মোবাইল ফোন থেকে মৃতের পরিবারে খবর দেন পুলিশকর্মীরা৷ খবর পেয়ে মজিবুর সাহেবের পরিবারের লোকজন মালদা থানায় এসে মৃতদেহ শনাক্ত করেন৷ প্রাথমিক তদন্তে মালদা থানার পুলিশের বক্তব্য, জাতীয় সড়কে কোনও দুর্ঘটনার শিকার হয়েছেন মজিবুর সাহেব৷ যদিও পুলিশের এই তত্ত্ব মানতে রাজি নয় মৃতের পরিবারের সদস্যরা৷
         মজিবুর সাহেবের ছেলে আমিরুল ইসলাম বলেন, "৪০ বছর ধরে আব্বা এই কাজ করছেন৷ তাঁর ব্যবসার কেন্দ্র ছিল মালদা৷ প্রতিদিন সকালে মালদায় আসতেন, রাত সাড়ে ১০টা থেকে ১১টার মধ্যে বাড়ি ফিরে যেতেন৷ গতকাল সকালে তিনি বাড়ি থেকে বেরিয়ে যান৷ রাতে আর বাড়ি ফেরেননি তিনি৷ অনেকবার তাঁর মোবাইল ফোনে সংযোগ করার চেষ্টা করি৷ কিন্তু ফোনে সংযোগ করা যায়নি৷ আজ সকালে মালদা থানার পুলিশ আব্বার মোবাইল ফোন থেকেই আমাদের ফোন করে৷ পুলিশ জানায়, গতকাল রাতে জাতীয় সড়কে আব্বা দুর্ঘটনার শিকার হয়েছেন৷ তাঁর মৃতদেহ থানায় রাখা আছে৷ সেই খবর পেয়েই আমরা থানায় ছুটে যাই৷ আব্বার দেহ শনাক্ত করি৷ সকালেই পুলিশ ময়নাতদন্তের জন্য দেহ পাঠিয়ে দেয় মালদা মেডিকেলে৷ আমরা আব্বার সারা শরীর দেখে নিশ্চিত হই, কোনও দুর্ঘটনায় তাঁর মৃত্যু হয়নি৷ তাঁকে নৃশংসভাবে খুন করা হয়েছে৷ শরীরের একাধিক জায়গায় কুড়ুল ও ছুরি দিয়ে আঘাত করা হয়েছে৷ আঘাত রয়েছে মাথাতেও৷ কোনও দুর্ঘটনায় এমন ক্ষতচিহ্ন হয় না৷ তাছাড়া যে জায়গা থেকে আব্বার দেহ উদ্ধার হয়েছে, সেখানে তাঁর যাওয়ার কথা নয়৷ সেখানে কোনও স্ট্যান্ডও নেই৷ তাহলে অত রাতে তিনি কেন সেখানে যাবেন? আমরা পুলিশের কাছে যথাযথ তদন্তের দাবি জানিয়েছি৷ যদিও ব্যবসা সংক্রান্ত বিষয়ে কারোর সঙ্গে আব্বার শত্রুতা ছিল কিনা, তা আমাদের জানা নেই৷" মজিবুর সাহেবের ভাই মতিউর রহমান বলেন, "দাদা বলেছিল, ব্যবসা সূত্রে একজনের কাছ থেকে সে প্রায় ৫০ হাজার টাকা পাবে৷ কিন্তু সেই ব্যক্তি টাকা দিচ্ছে না৷ সে একাধিকবার ওই ব্যক্তির কাছে বকেয়া টাকা চেয়েছে৷ এনিয়ে তার সঙ্গে দাদার নাকি ঝামেলাও হয়ে গিয়েছে৷ কিন্তু সেই ব্যক্তি কে, তা জানি না৷ আজ সকালে পুলিশ আমাদের জানায়, দুর্ঘটনায় দাদা মারা গেছে৷ কিন্তু মৃতদেহ দেখে আমরা পরিষ্কার বুঝে গেছি, এটা কোনও দুর্ঘটনা নয়৷ দাদাকে খুন করা হয়েছে৷ পুলিশ কেন এই ঘটনাকে দুর্ঘটনা বলে প্রমাণ করতে চাইছে জানি না৷ আমরা এই ঘটনায় যথাযথ তদন্ত সাপেক্ষে দোষীদের কঠোর শাস্তি দাবি করছি৷"
Conclusion:         এদিকে মালদা থানার পুলিশ জানিয়েছে, প্রাথমিক তদন্তে তাদের ধারণা, মৃত ব্যক্তি দুর্ঘটনার শিকার৷ তবে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার পরেই মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে৷ এই ঘটনায় আপাতত একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করা হয়েছে৷ মৃতের পরিবারের পক্ষ থেকে এখনও পর্যন্ত থানায় কোনও লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়নি৷ অভিযোগ দায়ের হলে সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে৷
Last Updated : Jul 8, 2019, 12:32 PM IST

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.