ETV Bharat / state

Lack of Teacher in Govt School: সরকারি ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে নেই একজন শিক্ষকও, বিক্ষোভ অভিভাবকদের - বার্লো গার্লস হাইস্কুল

No Teacher in State Govt English Medium School: ইংরেজিতে অত সাবলিল নন, তবুও বাংলা মাধ্যমের শিক্ষিকারাই করাচ্ছেন ইংরেজি মাধ্যমের পড়ুয়াদের ক্লাস ৷ দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষকের অভাব মালদার বার্লো গার্লস হাইস্কুলের ইংরেজি মাধ্যমে ৷ তাই এবার এসআই ও প্রধান শিক্ষিকাকে ঘেরাও করল অভিভাবকরা ৷

Lack of Teacher in Govt School
শিক্ষিকার অভাব
author img

By

Published : Jul 27, 2023, 10:58 PM IST

বিক্ষোভ অভিভাবকদের

মালদা, 27 জুলাই: জেলার বিভিন্ন সরকারি বাংলা মাধ্যম স্কুলগুলি ইতিমধ্যে ধুঁকছে শিক্ষকের অভাবে ৷ এবার সেই একই অবস্থা দেখা গেল সরকারি ইংরেজি মাধ্যমের স্কুলেও ৷ ক্লাস আছে, ক্লাসরুম আছে, অন্যান্য পরিকাঠামোর সঙ্গে পড়ুয়াও রয়েছে ৷ শুধু নেই শিক্ষিকা ৷ দিনের পর দিন এভাবে চলতে থাকায় অনেক অভিভাবকই তাঁদের সন্তানকে অন্য স্কুলে ভরতি করে দিয়েছেন ৷ কিন্তু এখনও স্কুলে রয়ে গিয়েছে 120 জন পড়ুয়া ৷ এই পরিস্থিতি মালদা জেলার মেয়েদের অন্যতম নামি বার্লো গার্লস হাইস্কুলের ইংরেজি মাধ্যমে ৷ শিক্ষকের দাবিতে তাই বুধবার প্রধান শিক্ষিকা-সহ স্কুল পরিদর্শককে ঘেরাও করে রাখেন ক্ষুব্ধ অভিভাবকরা ৷

দীর্ঘক্ষণ ঘেরাও থাকার পর স্কুল কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নেয় ইংরেজি মাধ্যমের অতিথি শিক্ষক নিয়োগ করার বিষয়ে তারা ডিআই-এর কাছে আবেদন জানাবে ৷ যাতে খুব দ্রুত এই সমস্যার সমাধান হয় তার জন্যও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে ৷ এরপর আজকের মতো ঘেরাও তুলে নেন অভিভাবকরা ৷ অভিভাবক বিপ্লব সাহা বলেন, "বার্লো এবং বিবেকানন্দ স্কুল জেলার অন্যতম নামি দুটি স্কুল ৷ কিন্তু এ বছর থেকে বার্লো স্কুলের পঠনপাঠনের মান খুব নিম্নমানের হয়ে গিয়েছে ৷ মেয়েকে এই স্কুলের ইংরেজি মাধ্যমে ভরতি করেছি ৷ কিন্তু শিক্ষিকা না থাকায় ইংরেজি মাধ্যমে ক্লাস হয় না বললেই চলে ৷ বাংলা বিভাগের শিক্ষিকারাই ক্লাস নিচ্ছেন ৷ অনেক শিক্ষিকা মেয়েদের সাফ বলে দিচ্ছেন, তারা যেন অন্য স্কুলে ভরতি হয়ে যায় ৷"

আরও পড়ুন: 2 বছর ধরে নেই শিক্ষক, তালা ঝুলছে জুনিয়র হাইস্কুলে

আরেক অভিভাবক অদিতি বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথায়, স্কুলে ভরতির সময় জানানো হয়েছিল বাচ্চাকে কখনই ইংরেজি মাধ্যম থেকে বাংলা মাধ্যমে স্থানান্তর করা যাবে না ৷ সেই শর্তেই মেয়েকে এখানে ভরতি করেছিলেন তিনি ৷ শর্ত ছিল, ইংরেজি মাধ্যমে পড়াশোনা চালাতে না পারলে মেয়ে কখনই বাংলা মাধ্যমে যেতে পারবে না ৷ কিন্তু ভরতির পর থেকেই ইংরেজি মাধ্যমে কোনও শিক্ষিকাই নেই বলে অভিযোগ ৷

তিনি বলেন, "আমরা অনেকবার শিক্ষিকা নিয়োগের আবেদন করেছি ৷ সুরাহা হয়নি ৷ বাংলা মাধ্যমের শিক্ষিকারাই ইংরেজি মাধ্যমে ক্লাস নিচ্ছেন ৷ কয়েকদিন ধরে ইংরেজি মাধ্যমের মেয়েদের বাংলা মাধ্যমে এনে ক্লাস করানো হচ্ছে ৷ আজ আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, যতক্ষণ না উপরমহল থেকে এই সমস্যার সমাধান না করা হচ্ছে, ততক্ষণ আমরা ঘেরাও চালিয়ে যাব ৷ এভাবে চলতে পারে না ৷ মেয়েদের ভবিষ্যৎ নিয়ে এভাবে ছিনিমিনি খেলা যায় না ৷ বাচ্চারা ভয় পাচ্ছে ৷ তাদের বলা হচ্ছে, এখানে ইংরেজি মাধ্যম উঠে যাবে ৷ ওরা যাতে তাড়াতাড়ি অন্য স্কুলে ভরতি হয় ৷ এসব মেনে নেওয়া যায় না ৷"

আরও পড়ুন: স্কুল আছে, নেই স্থায়ী শিক্ষক; গোঘাটে শিক্ষাব্যবস্থার বেহাল ছবি

প্রসঙ্গত, শিক্ষার আঙিনায় বেসরকারি ইংরেজি মাধ্যম স্কুলগুলির রমরমা ঠেকাতে 2018 সালে গোটা রাজ্যেই একাধিক ইংরেজি মাধ্যম স্কুল খোলে রাজ্য সরকার ৷ মালদা জেলাতেও চারটি এমন স্কুল খোলা হয়েছে ৷ বাংলা মাধ্যমের স্কুলগুলিতেই ইংরেজি মাধ্যমের পরিকাঠামো তৈরি করা হয়েছে ৷ কিন্তু এখনও পর্যন্ত ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষক নিয়োগ করা হয়নি ৷ বার্লো গার্লস স্কুল শুধু মালদা জেলা নয়, গৌড়বঙ্গে মেয়েদের নামি স্কুলগুলির একটি ৷ বাংলা মাধ্যমে এই স্কুলের পড়ুয়া হাজার চারেক ৷ এই স্কুল চত্বরে সরকারি ইংরেজি মাধ্যম স্কুল খোলায় অনেকেই তাঁদের মেয়েকে সেখানে ভরতি করেছিলেন ৷ কিন্তু শিক্ষক না থাকায় তাঁরা পড়েছেন বিপাকে ৷ তাঁদের অভিযোগ, এই সমস্যা মেটাতে তাঁরা বহুবার স্কুল কর্তৃপক্ষ থেকে শুরু করে শিক্ষা দফতরে আবেদন জানিয়েছেন ৷ কোনও কাজ হয়নি৷ তাই তাঁরা এদিন স্কুলে ঘেরাও করতে বাধ্য হন ৷

আজ দীর্ঘক্ষণ ঘেরাও হয়ে ছিলেন স্কুল পরিদর্শক রীতা চৌধুরী ৷ এ নিয়ে তিনি সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে চাননি ৷ তবে প্রধান শিক্ষিকা দীপশ্রী মজুমদার জানান, 2018 সালে এই স্কুলে ইংরেজি মাধ্যম হয় ৷ ধীরে ধীরে পঞ্চম শ্রেণি থেকে ভরতি শুরু হয়েছিল ৷ এখন তারা ক্লাস নাইনে উঠেছে ৷ কিন্তু স্কুল খুললেও এখনও পর্যন্ত ইংরেজি মাধ্যম শিক্ষিকা পাওয়া যায়নি ৷ ফলে বাংলা মাধ্যমের শিক্ষিকারাই ইংরেজি মাধ্যমে ক্লাস নিচ্ছেন ৷ তাঁরা ছুটিতে থাকলে মেয়েদের বাংলা মাধ্যমে নিয়ে এনে ক্লাস করাতে হচ্ছে ৷

আরও পড়ুন: শিক্ষকের অভাব, গঙ্গাসাগরে একবছর ধরে স্কুলের গেটে তালা

তিনি বলেন, "বাংলা মাধ্যমের শিক্ষিকাদের সবাই ইংরেজিতে কথা বলতে সাবলীল নন ৷ সমস্যা সেখানেও ৷ আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে সমস্যা সমাধানের আবেদন জানিয়েছি ৷ ডিআই এ সম্পর্কিত সমস্ত নথি রাজ্য শিক্ষা দফতরের কমিশনারের কাছে পাঠিয়েছেন ৷ আজ আমাদের মিটিং ছিল ৷ এসআইকে অভিভাবকরা আগেই চিঠি দিয়ে জানিয়েছিলেন, এসব নিয়ে তাঁরা আজ আলোচনা করবেন ৷ অভিভাবকরা ভলান্টিয়ার শিক্ষিকা নিয়োগের দাবি করছেন ৷ কিন্তু আমরা তার অনুমতি দিতে পারি না ৷ আজ সিদ্ধান্ত হয়েছে, আগামিকাল ডিআইয়ের কাছে চিঠি পাঠিয়ে অতিথি শিক্ষক নিয়োগ করার আবেদন জানাব ৷"

বিক্ষোভ অভিভাবকদের

মালদা, 27 জুলাই: জেলার বিভিন্ন সরকারি বাংলা মাধ্যম স্কুলগুলি ইতিমধ্যে ধুঁকছে শিক্ষকের অভাবে ৷ এবার সেই একই অবস্থা দেখা গেল সরকারি ইংরেজি মাধ্যমের স্কুলেও ৷ ক্লাস আছে, ক্লাসরুম আছে, অন্যান্য পরিকাঠামোর সঙ্গে পড়ুয়াও রয়েছে ৷ শুধু নেই শিক্ষিকা ৷ দিনের পর দিন এভাবে চলতে থাকায় অনেক অভিভাবকই তাঁদের সন্তানকে অন্য স্কুলে ভরতি করে দিয়েছেন ৷ কিন্তু এখনও স্কুলে রয়ে গিয়েছে 120 জন পড়ুয়া ৷ এই পরিস্থিতি মালদা জেলার মেয়েদের অন্যতম নামি বার্লো গার্লস হাইস্কুলের ইংরেজি মাধ্যমে ৷ শিক্ষকের দাবিতে তাই বুধবার প্রধান শিক্ষিকা-সহ স্কুল পরিদর্শককে ঘেরাও করে রাখেন ক্ষুব্ধ অভিভাবকরা ৷

দীর্ঘক্ষণ ঘেরাও থাকার পর স্কুল কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নেয় ইংরেজি মাধ্যমের অতিথি শিক্ষক নিয়োগ করার বিষয়ে তারা ডিআই-এর কাছে আবেদন জানাবে ৷ যাতে খুব দ্রুত এই সমস্যার সমাধান হয় তার জন্যও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে ৷ এরপর আজকের মতো ঘেরাও তুলে নেন অভিভাবকরা ৷ অভিভাবক বিপ্লব সাহা বলেন, "বার্লো এবং বিবেকানন্দ স্কুল জেলার অন্যতম নামি দুটি স্কুল ৷ কিন্তু এ বছর থেকে বার্লো স্কুলের পঠনপাঠনের মান খুব নিম্নমানের হয়ে গিয়েছে ৷ মেয়েকে এই স্কুলের ইংরেজি মাধ্যমে ভরতি করেছি ৷ কিন্তু শিক্ষিকা না থাকায় ইংরেজি মাধ্যমে ক্লাস হয় না বললেই চলে ৷ বাংলা বিভাগের শিক্ষিকারাই ক্লাস নিচ্ছেন ৷ অনেক শিক্ষিকা মেয়েদের সাফ বলে দিচ্ছেন, তারা যেন অন্য স্কুলে ভরতি হয়ে যায় ৷"

আরও পড়ুন: 2 বছর ধরে নেই শিক্ষক, তালা ঝুলছে জুনিয়র হাইস্কুলে

আরেক অভিভাবক অদিতি বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথায়, স্কুলে ভরতির সময় জানানো হয়েছিল বাচ্চাকে কখনই ইংরেজি মাধ্যম থেকে বাংলা মাধ্যমে স্থানান্তর করা যাবে না ৷ সেই শর্তেই মেয়েকে এখানে ভরতি করেছিলেন তিনি ৷ শর্ত ছিল, ইংরেজি মাধ্যমে পড়াশোনা চালাতে না পারলে মেয়ে কখনই বাংলা মাধ্যমে যেতে পারবে না ৷ কিন্তু ভরতির পর থেকেই ইংরেজি মাধ্যমে কোনও শিক্ষিকাই নেই বলে অভিযোগ ৷

তিনি বলেন, "আমরা অনেকবার শিক্ষিকা নিয়োগের আবেদন করেছি ৷ সুরাহা হয়নি ৷ বাংলা মাধ্যমের শিক্ষিকারাই ইংরেজি মাধ্যমে ক্লাস নিচ্ছেন ৷ কয়েকদিন ধরে ইংরেজি মাধ্যমের মেয়েদের বাংলা মাধ্যমে এনে ক্লাস করানো হচ্ছে ৷ আজ আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, যতক্ষণ না উপরমহল থেকে এই সমস্যার সমাধান না করা হচ্ছে, ততক্ষণ আমরা ঘেরাও চালিয়ে যাব ৷ এভাবে চলতে পারে না ৷ মেয়েদের ভবিষ্যৎ নিয়ে এভাবে ছিনিমিনি খেলা যায় না ৷ বাচ্চারা ভয় পাচ্ছে ৷ তাদের বলা হচ্ছে, এখানে ইংরেজি মাধ্যম উঠে যাবে ৷ ওরা যাতে তাড়াতাড়ি অন্য স্কুলে ভরতি হয় ৷ এসব মেনে নেওয়া যায় না ৷"

আরও পড়ুন: স্কুল আছে, নেই স্থায়ী শিক্ষক; গোঘাটে শিক্ষাব্যবস্থার বেহাল ছবি

প্রসঙ্গত, শিক্ষার আঙিনায় বেসরকারি ইংরেজি মাধ্যম স্কুলগুলির রমরমা ঠেকাতে 2018 সালে গোটা রাজ্যেই একাধিক ইংরেজি মাধ্যম স্কুল খোলে রাজ্য সরকার ৷ মালদা জেলাতেও চারটি এমন স্কুল খোলা হয়েছে ৷ বাংলা মাধ্যমের স্কুলগুলিতেই ইংরেজি মাধ্যমের পরিকাঠামো তৈরি করা হয়েছে ৷ কিন্তু এখনও পর্যন্ত ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষক নিয়োগ করা হয়নি ৷ বার্লো গার্লস স্কুল শুধু মালদা জেলা নয়, গৌড়বঙ্গে মেয়েদের নামি স্কুলগুলির একটি ৷ বাংলা মাধ্যমে এই স্কুলের পড়ুয়া হাজার চারেক ৷ এই স্কুল চত্বরে সরকারি ইংরেজি মাধ্যম স্কুল খোলায় অনেকেই তাঁদের মেয়েকে সেখানে ভরতি করেছিলেন ৷ কিন্তু শিক্ষক না থাকায় তাঁরা পড়েছেন বিপাকে ৷ তাঁদের অভিযোগ, এই সমস্যা মেটাতে তাঁরা বহুবার স্কুল কর্তৃপক্ষ থেকে শুরু করে শিক্ষা দফতরে আবেদন জানিয়েছেন ৷ কোনও কাজ হয়নি৷ তাই তাঁরা এদিন স্কুলে ঘেরাও করতে বাধ্য হন ৷

আজ দীর্ঘক্ষণ ঘেরাও হয়ে ছিলেন স্কুল পরিদর্শক রীতা চৌধুরী ৷ এ নিয়ে তিনি সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে চাননি ৷ তবে প্রধান শিক্ষিকা দীপশ্রী মজুমদার জানান, 2018 সালে এই স্কুলে ইংরেজি মাধ্যম হয় ৷ ধীরে ধীরে পঞ্চম শ্রেণি থেকে ভরতি শুরু হয়েছিল ৷ এখন তারা ক্লাস নাইনে উঠেছে ৷ কিন্তু স্কুল খুললেও এখনও পর্যন্ত ইংরেজি মাধ্যম শিক্ষিকা পাওয়া যায়নি ৷ ফলে বাংলা মাধ্যমের শিক্ষিকারাই ইংরেজি মাধ্যমে ক্লাস নিচ্ছেন ৷ তাঁরা ছুটিতে থাকলে মেয়েদের বাংলা মাধ্যমে নিয়ে এনে ক্লাস করাতে হচ্ছে ৷

আরও পড়ুন: শিক্ষকের অভাব, গঙ্গাসাগরে একবছর ধরে স্কুলের গেটে তালা

তিনি বলেন, "বাংলা মাধ্যমের শিক্ষিকাদের সবাই ইংরেজিতে কথা বলতে সাবলীল নন ৷ সমস্যা সেখানেও ৷ আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে সমস্যা সমাধানের আবেদন জানিয়েছি ৷ ডিআই এ সম্পর্কিত সমস্ত নথি রাজ্য শিক্ষা দফতরের কমিশনারের কাছে পাঠিয়েছেন ৷ আজ আমাদের মিটিং ছিল ৷ এসআইকে অভিভাবকরা আগেই চিঠি দিয়ে জানিয়েছিলেন, এসব নিয়ে তাঁরা আজ আলোচনা করবেন ৷ অভিভাবকরা ভলান্টিয়ার শিক্ষিকা নিয়োগের দাবি করছেন ৷ কিন্তু আমরা তার অনুমতি দিতে পারি না ৷ আজ সিদ্ধান্ত হয়েছে, আগামিকাল ডিআইয়ের কাছে চিঠি পাঠিয়ে অতিথি শিক্ষক নিয়োগ করার আবেদন জানাব ৷"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.