ETV Bharat / state

শহরে 100 দিনের কাজ নিয়ে প্রশ্ন কৃষ্ণেন্দুর - money expenses

কেন্দ্রীয় প্রকল্পের টাকা বেআইনিভাবে খরচ করার অভিযোগ এর আগেও তোলা হয়েছিল । এবার সেই অভিযোগ তুলল মালদা জেলা পরিষদের মেন্টর কৃষ্ণেন্দু নারায়ণ চৌধুরি ।

পুকুর
author img

By

Published : Jul 4, 2019, 11:27 PM IST

মালদা, 4 জুলাই : পশ্চিমবঙ্গ সরকার না কি কেন্দ্রীয় প্রকল্পের টাকা খরচে অনিয়ম করে । এমনটাই অভিযোগ বিভিন্ন সময় বিরোধীরা করে । আজ সেই অভিযোগ করলেন মালদা জেলা পরিষদের মেন্টর তথা প্রাক্তন মন্ত্রী কৃষ্ণেন্দু নারায়ণ চৌধুরি । জানালেন, কেন্দ্রের 100 দিনের কাজের টাকা না কি খরচ করা হয়েছে শহরের একটি পুকুরের সৌন্দর্যায়নে । ইতিমধ্যেই বেআইনিভাবে টাকা খরচ করার কারণ জানতে চেয়ে ইংরেজবাজারের BDO-কে চিঠিও দিয়েছেন তিনি । তবে, এখনও সেই চিঠির উত্তর পাননি ।

ইংরেজবাজার ব্লক দপ্তরের পিছনে রয়েছে একটি পুকুর । ইংরেজ আমলে তৈরি সেই পুকুর শহরের মানুষ "ভিক্টোরিয়া পন্ড" হিসাবে চেনে । সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পুকুরটির বেশিরভাগ অংশই ভরাট হয়ে গেছে । যেটুকু রয়েছে তা সংস্কার করার পাশাপাশি সৌন্দর্যায়নের উদ্যোগ নেয় ব্লক প্রশাসন । তৎকালীন BDO দেবর্ষি মুখার্জির উদ্যোগে গত বছরের জুলাই মাসে সেই কাজ শুরু হয় । মহাত্মা গান্ধি ন্যাশনাল রুরাল এমপ্লয়মেন্ট গ্যারান্টি স্কিমের আওতায় সেই কাজে নিয়োগ করা হয় কাজিগ্রাম গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার শ্রমিকদের । এখনও সেই কাজ সম্পূর্ণ শেষ হয়নি । পুকুর সংস্কারের কাজ শেষ হওয়ার পর এখন চলছে পুকুর সৌন্দর্যায়নের কাজ । এই কাজ নিয়েই প্রশ্ন তুলছেন কৃষ্ণেন্দুবাবু ।

কৃষ্ণেন্দুবাবু বলেন, "এটা সম্পূর্ণ বেআইনি কাজ । এই কাজের জন্য একাধিক প্রকল্প থেকে অর্থ আনা যেত । 100 দিনের কাজ প্রকল্পে মানুষের স্বার্থে লাগবে এমন কাজ করা যায় । কিন্তু পুকুর সৌন্দর্যায়নের মতো কাজ করা যায় না । এই কাজ করেছিলেন দেবর্ষি মুখার্জি নামে আগের এক BDO । আমি খবর পেয়েছি এই কাজে ৩০ লাখ টাকার উপর খরচ হয়েছে । বিষয়টি নজরে আসার পর আমি বর্তমান BDO-কে চিঠি দিয়ে এই কাজ সম্পর্কে জানতে চাই । কেন এভাবে 100 দিনের কাজের টাকা খরচ করা হল তা নিয়েও জানতে চেয়েছি । এই পুকুরে গুটিকয়েক মানুষ গাড়ি চেপে এসে নৌকাভ্রমণ করবেন । এই কাজের জন্য 100 দিনের কাজের প্রকল্প নয় । এটা কিছুতেই মেনে নেওয়া যায় না । জেলাপরিষদের মেন্টর হিসাবে আমি BDO-র কাছে এ ব্যাপারে জানতে চেয়েছি । চিঠির উত্তর এখনও পাইনি । তবে, BDO-র জবাবে সন্তুষ্ট না হলে আমি অফেন্স সেল কিংবা মুখ্য সচিবের কাছে অভিযোগ জানাব ।"

এই কাজের সুপারভাইজ়ার তাহের ইসমাইল বলেন, "১০০ দিনের কাজ প্রকল্পেই এই কাজ করা হচ্ছে । পুকুর সংস্কারের কাজ শেষ । এখন সৌন্দর্যায়নের কাজ চলছে । তবে আমরা জানি, ১০০ দিনের কাজ শহরেও করা হয় । গত বছরের জুন মাস থেকে এই কাজ শুরু হয় । তবে, কত টাকা খরচ হয়েছে তা আমি বলতে পারব না । এই কাজে দু'হাজারের বেশি শ্রমিক নিয়োগ করা হয়েছে ।"

অন্যদিকে বর্তমান BDO সুস্মিতা সুব্বা বলেন, "এখন আমরা শুধু পুকুরের চারপাশ পরিষ্কারের কাজ করছি । তবে, পুকুরের কাজ 100 দিনের কাজ প্রকল্পেই করা হয়েছিল । বাকি কাজ অন্যান্য প্রকল্পে করা হয়েছে ।"

উল্লেখ্য, ভিক্টোরিয়া পন্ড সংস্কারের জন্য কেটে ফেলা হয়েছিল দুটি প্রাচীন বটগাছ । সেই গাছ বাঁচাতে প্রবল বাধা এসেছিল শহরবাসীর তরফে । কিন্তু তা সত্ত্বেও BDO-র নির্দেশে কেটে ফেলা হয়েছিল গাছ দুটি । এনিয়ে শহর জুড়ে প্রবল বিতর্ক দেখা দিয়েছিল । সেই পুকুরের চারপাশ বাঁধাই করার বরাত দেওয়া হয়েছিল শহরের এক নামী ঠিকাদারকে । সেই ঠিকাদারের সঙ্গে তৎকালীন BDO দেবর্ষি মুখার্জির ব্যক্তিগত সম্পর্ক নিয়েও প্রশ্ন উঠেছিল অনেক । এবার খোদ জেলাপরিষদের মেন্টরও সেই কাজ নিয়ে প্রশ্ন তোলায় কৌতুহল দেখা দিয়েছে প্রশাসনিক মহলের একাংশে ।

মালদা, 4 জুলাই : পশ্চিমবঙ্গ সরকার না কি কেন্দ্রীয় প্রকল্পের টাকা খরচে অনিয়ম করে । এমনটাই অভিযোগ বিভিন্ন সময় বিরোধীরা করে । আজ সেই অভিযোগ করলেন মালদা জেলা পরিষদের মেন্টর তথা প্রাক্তন মন্ত্রী কৃষ্ণেন্দু নারায়ণ চৌধুরি । জানালেন, কেন্দ্রের 100 দিনের কাজের টাকা না কি খরচ করা হয়েছে শহরের একটি পুকুরের সৌন্দর্যায়নে । ইতিমধ্যেই বেআইনিভাবে টাকা খরচ করার কারণ জানতে চেয়ে ইংরেজবাজারের BDO-কে চিঠিও দিয়েছেন তিনি । তবে, এখনও সেই চিঠির উত্তর পাননি ।

ইংরেজবাজার ব্লক দপ্তরের পিছনে রয়েছে একটি পুকুর । ইংরেজ আমলে তৈরি সেই পুকুর শহরের মানুষ "ভিক্টোরিয়া পন্ড" হিসাবে চেনে । সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পুকুরটির বেশিরভাগ অংশই ভরাট হয়ে গেছে । যেটুকু রয়েছে তা সংস্কার করার পাশাপাশি সৌন্দর্যায়নের উদ্যোগ নেয় ব্লক প্রশাসন । তৎকালীন BDO দেবর্ষি মুখার্জির উদ্যোগে গত বছরের জুলাই মাসে সেই কাজ শুরু হয় । মহাত্মা গান্ধি ন্যাশনাল রুরাল এমপ্লয়মেন্ট গ্যারান্টি স্কিমের আওতায় সেই কাজে নিয়োগ করা হয় কাজিগ্রাম গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার শ্রমিকদের । এখনও সেই কাজ সম্পূর্ণ শেষ হয়নি । পুকুর সংস্কারের কাজ শেষ হওয়ার পর এখন চলছে পুকুর সৌন্দর্যায়নের কাজ । এই কাজ নিয়েই প্রশ্ন তুলছেন কৃষ্ণেন্দুবাবু ।

কৃষ্ণেন্দুবাবু বলেন, "এটা সম্পূর্ণ বেআইনি কাজ । এই কাজের জন্য একাধিক প্রকল্প থেকে অর্থ আনা যেত । 100 দিনের কাজ প্রকল্পে মানুষের স্বার্থে লাগবে এমন কাজ করা যায় । কিন্তু পুকুর সৌন্দর্যায়নের মতো কাজ করা যায় না । এই কাজ করেছিলেন দেবর্ষি মুখার্জি নামে আগের এক BDO । আমি খবর পেয়েছি এই কাজে ৩০ লাখ টাকার উপর খরচ হয়েছে । বিষয়টি নজরে আসার পর আমি বর্তমান BDO-কে চিঠি দিয়ে এই কাজ সম্পর্কে জানতে চাই । কেন এভাবে 100 দিনের কাজের টাকা খরচ করা হল তা নিয়েও জানতে চেয়েছি । এই পুকুরে গুটিকয়েক মানুষ গাড়ি চেপে এসে নৌকাভ্রমণ করবেন । এই কাজের জন্য 100 দিনের কাজের প্রকল্প নয় । এটা কিছুতেই মেনে নেওয়া যায় না । জেলাপরিষদের মেন্টর হিসাবে আমি BDO-র কাছে এ ব্যাপারে জানতে চেয়েছি । চিঠির উত্তর এখনও পাইনি । তবে, BDO-র জবাবে সন্তুষ্ট না হলে আমি অফেন্স সেল কিংবা মুখ্য সচিবের কাছে অভিযোগ জানাব ।"

এই কাজের সুপারভাইজ়ার তাহের ইসমাইল বলেন, "১০০ দিনের কাজ প্রকল্পেই এই কাজ করা হচ্ছে । পুকুর সংস্কারের কাজ শেষ । এখন সৌন্দর্যায়নের কাজ চলছে । তবে আমরা জানি, ১০০ দিনের কাজ শহরেও করা হয় । গত বছরের জুন মাস থেকে এই কাজ শুরু হয় । তবে, কত টাকা খরচ হয়েছে তা আমি বলতে পারব না । এই কাজে দু'হাজারের বেশি শ্রমিক নিয়োগ করা হয়েছে ।"

অন্যদিকে বর্তমান BDO সুস্মিতা সুব্বা বলেন, "এখন আমরা শুধু পুকুরের চারপাশ পরিষ্কারের কাজ করছি । তবে, পুকুরের কাজ 100 দিনের কাজ প্রকল্পেই করা হয়েছিল । বাকি কাজ অন্যান্য প্রকল্পে করা হয়েছে ।"

উল্লেখ্য, ভিক্টোরিয়া পন্ড সংস্কারের জন্য কেটে ফেলা হয়েছিল দুটি প্রাচীন বটগাছ । সেই গাছ বাঁচাতে প্রবল বাধা এসেছিল শহরবাসীর তরফে । কিন্তু তা সত্ত্বেও BDO-র নির্দেশে কেটে ফেলা হয়েছিল গাছ দুটি । এনিয়ে শহর জুড়ে প্রবল বিতর্ক দেখা দিয়েছিল । সেই পুকুরের চারপাশ বাঁধাই করার বরাত দেওয়া হয়েছিল শহরের এক নামী ঠিকাদারকে । সেই ঠিকাদারের সঙ্গে তৎকালীন BDO দেবর্ষি মুখার্জির ব্যক্তিগত সম্পর্ক নিয়েও প্রশ্ন উঠেছিল অনেক । এবার খোদ জেলাপরিষদের মেন্টরও সেই কাজ নিয়ে প্রশ্ন তোলায় কৌতুহল দেখা দিয়েছে প্রশাসনিক মহলের একাংশে ।

Intro:মালদা, ৪ জুলাই : অভিযোগ উঠেছিল, পশ্চিমবঙ্গ সরকার নাকি কেন্দ্রীয় বিভিন্ন প্রকল্পের টাকা বেআইনিভাবে খরচ করে৷ ব্যক্তিস্বার্থে সেই কাজে রাজ্য সরকারের একশ্রেণির আমলা জড়িত বলেও অভিযোগ উঠেছিল৷ তারই প্রমাণ মিলল মালদা শহরে৷ কেন্দ্রের নরেগা প্রকল্পের টাকা খরচ করা হয়েছে শহরের একটি পুকুর সৌন্দর্যায়নে৷ এনিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন মালদা জেলাপরিষদের মেন্টর, প্রাক্তন মন্ত্রী কৃষ্ণেন্দুনারায়ণ চৌধুরি৷ কেন বেআইনিভাবে এই টাকা খরচ করা হল, তা জানতে চেয়ে ইংরেজবাজারের বিডিওকে চিঠিও দিয়েছেন তিনি৷ যদিও সেই চিঠির উত্তর তিনি এখনও পাননি৷ এনিয়ে রাজ্য সরকারের কাছে অভিযোগও জানাতে পারেন কৃষ্ণেন্দুবাবু৷Body:         ইংরেজবাজার ব্লক দপ্তরের পিছনে রয়েছে একটি প্রাচীন পুকুর৷ ইংরেজ আমলে তৈরি সেই পুকুর শহরের মানুষ ভিক্টোরিয়া পন্ড হিসাবে চেনে৷ সময়ের সঙ্গে সেই পুকুরটির বেশিরভাগ অংশই ভরাট হয়ে গেছে৷ যেটুকু বেঁচে রয়েছে তা সংস্কার করার পাশাপাশি সৌন্দর্যায়নের উদ্যোগ নেয় ব্লক প্রশাসন৷ তৎকালীন বিডিও দেবর্ষি মুখার্জির উদ্যোগে গত বছরের জুলাই মাসে সেই কাজ শুরু হয়৷ মহত্মা গান্ধি ন্যাশনাল রুরাল এমপ্লয়মেন্ট গ্যারান্টি স্কিমের আওতায় সেই কাজে নিয়োগ করা কাজিগ্রাম গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার শ্রমিকদের৷ এখনও সেই কাজ সম্পূর্ণ শেষ হয়নি৷ পুকুর সংস্কারের কাজ শেষ হওয়ার পর এখন চলছে চারপাশের আগাছা সাফাইয়ের কাজ৷ এই কাজ নিয়েই প্রশ্ন তুলেছেন কৃষ্ণেন্দুবাবু৷ তিনি বলেন, "এটা সম্পূর্ণ বেআইনি কাজ৷ এই কাজের জন্য একাধিক প্রকল্প থেকে অর্থ আনা যেত৷ কিন্তু নরেগা প্রকল্পে সবসময় মানুষের স্বার্থে যা কাজে লাগবে, তেমন কাজ করা যায়৷ সেই প্রকল্পে এই ধরনের কাজ করা যায় না৷ এই কাজ করেছিলেন দেবর্ষি মুখার্জি নামে আগের এক বিডিও৷ আমি খবর পেয়েছি, এই কাজে ৩০ লাখ টাকার উপর খরচ হয়েছে৷ বিষয়টি নজরে আসার পর আমি বর্তমান বিডিওকে চিঠি দিয়ে এই কাজ সম্পর্কে জানতে চাই৷ কেন এভাবে নরেগা প্রকল্পের টাকা খরচ করা হল তা নিয়েও বিডিওর কাছে জানতে চেয়েছি৷ এই পুকুরে গুটিকয়েক মানুষ গাড়ি চেপে এসে নৌকাভ্রমণ করবেন৷ এই কাজের জন্য এই প্রকল্প নয়৷ এটা কিছুতেই মেনে নেওয়া যায় না৷ জেলাপরিষদের মেন্টর হিসাবে আমি বিডিওর কাছে আমি এব্যাপারে জানতে চেয়েছি৷ চিঠির উত্তর এখনও পাইনি৷ তবে বিডিওর জবাবে সন্তুষ্ট না হলে আমি অফেন্স সেল কিংবা মুখ্য সচিবের কাছে অভিযোগ জানাব৷"
         এই কাজের সুপারভাইজার তাহের ইসমাইল বলেন, "১০০ দিনের কাজ প্রকল্পেই এই কাজ করা হচ্ছে৷ পুকুর সংস্কারের কাজ শেষ৷ এখন সৌন্দর্যায়নের কাজ চলছে৷ তবে আমরা জানি, ১০০ দিনের কাজ শহরেও করা হয়৷ গত বছরের জুন মাস থেকে এই কাজ শুরু হয়৷ তবে কত টাকা খরচ হয়েছে তা আমি বলতে পারব না৷ এই কাজে দু'হাজারের বেশি শ্রমিক নিয়োগ করা হয়েছে৷" অন্যদিকে বর্তমান বিডিও সুস্মিতা সুব্বা এনিয়ে কোনও কথা বলতে চাননি৷ তিনি শুধু বলেন, "এখন আমরা শুধু পুকুরের চারপাশ পরিষ্কারের কাজ করছি৷ তবে পুকুরের কাজ নরেগা প্রকল্পেই এই কাজ করা হয়েছিল৷ বাকি কাজ অন্যান্য প্রকল্পে করা হয়েছে৷"
Conclusion:         উল্লেখ্য, ভিক্টোরিয়া পন্ড সংস্কারের জন্য কেটে ফেলা হয়েছিল দুটি প্রাচীন বটগাছ৷ সেই গাছ বাঁচাতে প্রবল বাধা এসেছিল শহরবাসীর পক্ষ থেকে৷ কিন্তু তা সত্বেও বিডিও'র নির্দেশে কেটে ফেলা হয়েছিল গাছ দুটি৷ এনিয়ে শহর জুড়ে প্রবল বিতর্ক দেখা দিয়েছিল৷ পুকুরের চারপাশ বাঁধাই করার বরাত দেওয়া হয়েছিল শহরের এক নামি ঠিকাদারকে৷ সেই ঠিকাদারের সঙ্গে তৎকালীন বিডিও দেবর্ষি মুখার্জির ব্যক্তিগত সম্পর্ক নিয়েও প্রশ্ন উঠেছিল অনেক৷ এবার খোদ জেলাপরিষদের মেন্টরও সেই কাজ নিয়ে প্রশ্ন তোলায় কৌতুহল দেখা দিয়েছে প্রশাসনিক মহলের একাংশে৷
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.