ETV Bharat / state

নির্ধারিত সময়ের মধ্যে টিকাকরণ সম্পূর্ণ হওয়ার আশায় স্বাস্থ্য দপ্তর

রাজ্যে কোভিড-19 ভ্যাকসিনেশনের সপ্তম দিনে ভ্যাকসিন নেওয়ার ভয় অনেকটাই কাটিয়ে উঠেছেন রাজ্যের স্বাস্থ্যকর্মীরা ৷ সাতদিনে এ রাজ্যে কোভিড-19 এর টিকাকরণের হার বেড়ে হল লক্ষ্যমাত্রার 74 শতাংশ। যদিও গতকাল পর্যন্ত কো-উইন অ্যাপের সমস্যা থেকেই গিয়েছিল ৷ গতকাল পর্যন্ত রাজ্যে সর্বাধিক 475 টি সেন্টারে কোভিড-19 ভ্যাকসিন দেওয়া হয় ৷

স্বাস্থ্যদপ্তর স্বাস্থ্যকর্মীরা
স্বাস্থ্যদপ্তর স্বাস্থ্যকর্মীরা
author img

By

Published : Jan 26, 2021, 9:17 AM IST

কলকাতা, 26 জানুয়ারি : সপ্তম দিনে এ রাজ্যে কোভিড-19 এর ভ্যাকসিনেশনের হার পৌঁছল লক্ষ্যমাত্রার 80 শতাংশে। অন্যদিকে, এই সাতদিনে এ রাজ্যে কোভিড-19 এর টিকাকরণের হার বেড়ে হল লক্ষ্যমাত্রার 74 শতাংশ। এই হার এখনও পর্যন্ত সর্বাধিক। যার জেরে রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তর জানিয়েছে, কোভিড-19 এর ভ্যাকসিন নেবেন কি না, এই ধরনের দ্বিধা কাটিয়ে উঠছেন স্বাস্থ্যকর্মীরা। এর ফলে, নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই স্বাস্থ্যকর্মীদের ভ্যাকসিন দেওয়ার কাজ সম্পূর্ণ করতে সমর্থ হবে বলে আশায় রয়েছে স্বাস্থ্য দপ্তর।


গতকাল অর্থাৎ 25 জানুয়ারি ছিল এ রাজ্যে কোভিড-19 ভ্যাকসিনেশনের সপ্তম দিন। রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তর জানিয়েছে, সফলভাবে হয়েছে টিকাকরণ। গতকাল পর্যন্ত, রাজ্যের 475 টি সেন্টারে 47500 জনের মধ্যে 38,159 জনকে ভ্যাকসিন দেওয়া সম্ভব হয়েছে। ভ্যাকসিনেশনের হার ছিল লক্ষ্যমাত্রার 80 শতাংশ। যদিও, ভ্যাকসিনেশনের সপ্তম দিনেও কো-উইন অ্যাপের সমস্যা থেকে গিয়েছিল। সোমবারও দিনভর এই অ্যাপ কখনও অন হয়েছে কখনও অফ থেকেছে। রাজ্যের স্বাস্থ্য অধিকর্তা অজয়কুমার চক্রবর্তী বলেছেন, "রাজ্যে এখনও পর্যন্ত ভ্যাকসিনেশনের হার সর্বাধিক। এটা এই ইঙ্গিত দিচ্ছে যে, কোভিড-19 এর ভ্যাকসিনেশনের কর্মসূচি ভালোভাবে নিচ্ছেন রাজ্যের স্বাস্থ্যকর্মীরা এবং কোভিড-19 এর ভ্যাকসিনের দ্বিধা তাঁরা কাটিয়ে উঠছেন।"


16 জানুয়ারি থেকে দেশজুড়ে শুরু হয়েছে কোভিড-19 এর ভ্যাকসিনেশন। এ দেশে কোভিড-19 এর দুটি ভ্যাকসিন কোভিশিল্ড এবং কোভ্যাকসিন দেওয়া হচ্ছে। প্রথম পর্যায়ে স্বাস্থ্যকর্মীদের দেওয়া হচ্ছে ভ্যাকসিন। এদিকে, ভ্যাকসিন সংক্রান্ত বিষয়ে প্রশ্ন ওঠার কারণে স্বাস্থ্যকর্মীদের বিভিন্ন অংশে দ্বিধা দেখা দিয়েছে। ভ্যাকসিন নেবেন কি না, এই বিষয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এ সব কারণেও শুরুর দিকে ভ্যাকসিনেশনের হার অনেক কম হয়েছে বলে রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে। তবে এই ধরনের দ্বিধা এখন স্বাস্থ্যকর্মীরা কাটিয়ে উঠছেন বলেও জানিয়েছে স্বাস্থ্য দপ্তর। একই সঙ্গে স্বাস্থ্য দপ্তর জানিয়েছে, এই সাত দিনে রাজ্যের 1,65,872 জনের মধ্যে 1,22,664 জনকে ভ্যাকসিন দেওয়া সম্ভব হয়েছে। অর্থাৎ এই সাতদিনে এ রাজ্যে কোভিড-19 এর ভ্যাকসিনেশনে লক্ষ্যমাত্রার 74 শতাংশে পৌঁছনো সম্ভব হয়েছে। এই বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিকর্তা অজয়কুমার চক্রবর্তী বলেন, "কোভিড-19 এর ভ্যাকসিনেশনে এই হার যুক্তিপূর্ণ ভাবে ভালো। আমাদের বিশ্বাস, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে রাজ্যের স্বাস্থ্যকর্মীদের ভ্যাকসিন দেওয়ার কাজ সম্পূর্ণ করতে আমরা সক্ষম হব।"


গতকাল রাজ্যে কোভিড-19 এর ভ্যাকসিনেশনের সপ্তম দিনে বিভিন্ন সেন্টারে ভ্যাকসিন নেওয়ার জন্য চিকিৎসক, নার্স এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের মধ্যে বেশ উৎসাহ দেখা গিয়েছে। বেসরকারি হাসপাতাল আমরি এর ঢাকুরিয়া, সল্টলেক এবং মুকুন্দপুরের ইউনিট মিলিয়ে মোট 409 জনকে ভ্যাকসিন দেওয়া সম্ভব হয়েছে। পাশাপাশি, গতকাল পর্যন্ত এ রাজ্যে সর্বাধিক 475 টি সেন্টারে কোভিড-19 এর ভ্যাকসিন দেওয়া হয়।

কলকাতা, 26 জানুয়ারি : সপ্তম দিনে এ রাজ্যে কোভিড-19 এর ভ্যাকসিনেশনের হার পৌঁছল লক্ষ্যমাত্রার 80 শতাংশে। অন্যদিকে, এই সাতদিনে এ রাজ্যে কোভিড-19 এর টিকাকরণের হার বেড়ে হল লক্ষ্যমাত্রার 74 শতাংশ। এই হার এখনও পর্যন্ত সর্বাধিক। যার জেরে রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তর জানিয়েছে, কোভিড-19 এর ভ্যাকসিন নেবেন কি না, এই ধরনের দ্বিধা কাটিয়ে উঠছেন স্বাস্থ্যকর্মীরা। এর ফলে, নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই স্বাস্থ্যকর্মীদের ভ্যাকসিন দেওয়ার কাজ সম্পূর্ণ করতে সমর্থ হবে বলে আশায় রয়েছে স্বাস্থ্য দপ্তর।


গতকাল অর্থাৎ 25 জানুয়ারি ছিল এ রাজ্যে কোভিড-19 ভ্যাকসিনেশনের সপ্তম দিন। রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তর জানিয়েছে, সফলভাবে হয়েছে টিকাকরণ। গতকাল পর্যন্ত, রাজ্যের 475 টি সেন্টারে 47500 জনের মধ্যে 38,159 জনকে ভ্যাকসিন দেওয়া সম্ভব হয়েছে। ভ্যাকসিনেশনের হার ছিল লক্ষ্যমাত্রার 80 শতাংশ। যদিও, ভ্যাকসিনেশনের সপ্তম দিনেও কো-উইন অ্যাপের সমস্যা থেকে গিয়েছিল। সোমবারও দিনভর এই অ্যাপ কখনও অন হয়েছে কখনও অফ থেকেছে। রাজ্যের স্বাস্থ্য অধিকর্তা অজয়কুমার চক্রবর্তী বলেছেন, "রাজ্যে এখনও পর্যন্ত ভ্যাকসিনেশনের হার সর্বাধিক। এটা এই ইঙ্গিত দিচ্ছে যে, কোভিড-19 এর ভ্যাকসিনেশনের কর্মসূচি ভালোভাবে নিচ্ছেন রাজ্যের স্বাস্থ্যকর্মীরা এবং কোভিড-19 এর ভ্যাকসিনের দ্বিধা তাঁরা কাটিয়ে উঠছেন।"


16 জানুয়ারি থেকে দেশজুড়ে শুরু হয়েছে কোভিড-19 এর ভ্যাকসিনেশন। এ দেশে কোভিড-19 এর দুটি ভ্যাকসিন কোভিশিল্ড এবং কোভ্যাকসিন দেওয়া হচ্ছে। প্রথম পর্যায়ে স্বাস্থ্যকর্মীদের দেওয়া হচ্ছে ভ্যাকসিন। এদিকে, ভ্যাকসিন সংক্রান্ত বিষয়ে প্রশ্ন ওঠার কারণে স্বাস্থ্যকর্মীদের বিভিন্ন অংশে দ্বিধা দেখা দিয়েছে। ভ্যাকসিন নেবেন কি না, এই বিষয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এ সব কারণেও শুরুর দিকে ভ্যাকসিনেশনের হার অনেক কম হয়েছে বলে রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে। তবে এই ধরনের দ্বিধা এখন স্বাস্থ্যকর্মীরা কাটিয়ে উঠছেন বলেও জানিয়েছে স্বাস্থ্য দপ্তর। একই সঙ্গে স্বাস্থ্য দপ্তর জানিয়েছে, এই সাত দিনে রাজ্যের 1,65,872 জনের মধ্যে 1,22,664 জনকে ভ্যাকসিন দেওয়া সম্ভব হয়েছে। অর্থাৎ এই সাতদিনে এ রাজ্যে কোভিড-19 এর ভ্যাকসিনেশনে লক্ষ্যমাত্রার 74 শতাংশে পৌঁছনো সম্ভব হয়েছে। এই বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিকর্তা অজয়কুমার চক্রবর্তী বলেন, "কোভিড-19 এর ভ্যাকসিনেশনে এই হার যুক্তিপূর্ণ ভাবে ভালো। আমাদের বিশ্বাস, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে রাজ্যের স্বাস্থ্যকর্মীদের ভ্যাকসিন দেওয়ার কাজ সম্পূর্ণ করতে আমরা সক্ষম হব।"


গতকাল রাজ্যে কোভিড-19 এর ভ্যাকসিনেশনের সপ্তম দিনে বিভিন্ন সেন্টারে ভ্যাকসিন নেওয়ার জন্য চিকিৎসক, নার্স এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের মধ্যে বেশ উৎসাহ দেখা গিয়েছে। বেসরকারি হাসপাতাল আমরি এর ঢাকুরিয়া, সল্টলেক এবং মুকুন্দপুরের ইউনিট মিলিয়ে মোট 409 জনকে ভ্যাকসিন দেওয়া সম্ভব হয়েছে। পাশাপাশি, গতকাল পর্যন্ত এ রাজ্যে সর্বাধিক 475 টি সেন্টারে কোভিড-19 এর ভ্যাকসিন দেওয়া হয়।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.