ETV Bharat / state

মোদি-শাহদের ইস্তফার দাবি সুজনের

author img

By

Published : Dec 28, 2019, 9:19 PM IST

আজ কলেজ স্ট্রিটে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের পাশে দুপুর আড়াইটে নাগাদ ছাত্র সমাবেশের আয়োজন করা হয় । নাগরিকত্ব আইন ও জাতীয় নাগরিকপঞ্জির বিরুদ্ধে এই ছাত্র সমাবেশ হয় । উপস্থিত ছিলেন বাম পরিষদীয় দলনেতা সুজন চক্রবর্তী । NRC, NPR, CAA -র বিরুদ্ধে বলতে গিয়ে রাজ্য সরকার ও কেন্দ্রকে আক্রমণ করেন তিনি ।

sujan
sujan

কলকাতা , 28ডিসেম্বর : অমিত শাহ, নরেন্দ্র মোদি সহ অন্যান্য BJP সাংসদদেরও ইস্তফার দাবি জানালেন সুজন চক্রবর্তী । কলেজ স্ট্রিটে নাগরিকত্ব আইন বিরোধী একটি ছাত্র সমাবেশ থেকে তিনি বলেন ভোটার কার্ড যদি নাগরিকত্বের প্রমাণ না হয় তবে সেই ভোটে জেতা প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীরও অস্তিত্ব নেই । তাঁরা ইস্তফা দিক ।

আজ কলেজ স্ট্রিটে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের পাশে দুপুর আড়াইটে নাগাদ ছাত্র সমাবেশের আয়োজন করা হয় । নাগরিকত্ব আইন ও জাতীয় নাগরিকপঞ্জির বিরুদ্ধে এই ছাত্র সমাবেশ হয় । উপস্থিত ছিলেন বাম পরিষদীয় দলনেতা সুজন চক্রবর্তী । NRC, NPR, CAA -র বিরুদ্ধে বলতে গিয়ে রাজ্য সরকার ও কেন্দ্রকে আক্রমণ করেন তিনি ।

এই বছরে 8 জানুয়ারি থেকে দেশজুড়ে সাধারণ ধর্মঘটের সমর্থনে ইতিমধ্যেই প্রচার শুরু করে দিয়েছেন বামপন্থী সংগঠন ও ছাত্র সংগঠনগুলো । মাসে ন্যূনতম 21 হাজার টাকা বেতনের দাবি ও NRC, NPR, CAA বাতিল করার দাবিতেই এই ধর্মঘট । কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকারের কাছে এই বিষয়ে আবেদন জানাচ্ছে তারা । এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি থেকে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী নজর ঘুরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছেন বলে অভিযোগ করলেন বাম পরিষদীয় দলনেতা সুজন চক্রবর্তী । তিনি বলেন, "এত ছ্যাবলামো করার কী কারণ বোঝা যাচ্ছে না । মুখ্যমন্ত্রী জাতীয় নাগরিক পঞ্জির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাচ্ছেন । নানা বিকৃত স্লোগান দিচ্ছেন । সব বিষয়কে লঘু করে দেওয়াই ওঁর কাজ ।" গত তিন বছরে একটা কলেজেও নির্বাচন হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন তিনি । তিনি বলেন , জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয় দেখিয়ে দিয়েছে, অবাধ শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হলে এদেশে RSS, BJP , তৃণমূল কংগ্রেসের কোনও জায়গা নেই ।

কলকাতা , 28ডিসেম্বর : অমিত শাহ, নরেন্দ্র মোদি সহ অন্যান্য BJP সাংসদদেরও ইস্তফার দাবি জানালেন সুজন চক্রবর্তী । কলেজ স্ট্রিটে নাগরিকত্ব আইন বিরোধী একটি ছাত্র সমাবেশ থেকে তিনি বলেন ভোটার কার্ড যদি নাগরিকত্বের প্রমাণ না হয় তবে সেই ভোটে জেতা প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীরও অস্তিত্ব নেই । তাঁরা ইস্তফা দিক ।

আজ কলেজ স্ট্রিটে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের পাশে দুপুর আড়াইটে নাগাদ ছাত্র সমাবেশের আয়োজন করা হয় । নাগরিকত্ব আইন ও জাতীয় নাগরিকপঞ্জির বিরুদ্ধে এই ছাত্র সমাবেশ হয় । উপস্থিত ছিলেন বাম পরিষদীয় দলনেতা সুজন চক্রবর্তী । NRC, NPR, CAA -র বিরুদ্ধে বলতে গিয়ে রাজ্য সরকার ও কেন্দ্রকে আক্রমণ করেন তিনি ।

এই বছরে 8 জানুয়ারি থেকে দেশজুড়ে সাধারণ ধর্মঘটের সমর্থনে ইতিমধ্যেই প্রচার শুরু করে দিয়েছেন বামপন্থী সংগঠন ও ছাত্র সংগঠনগুলো । মাসে ন্যূনতম 21 হাজার টাকা বেতনের দাবি ও NRC, NPR, CAA বাতিল করার দাবিতেই এই ধর্মঘট । কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকারের কাছে এই বিষয়ে আবেদন জানাচ্ছে তারা । এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি থেকে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী নজর ঘুরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছেন বলে অভিযোগ করলেন বাম পরিষদীয় দলনেতা সুজন চক্রবর্তী । তিনি বলেন, "এত ছ্যাবলামো করার কী কারণ বোঝা যাচ্ছে না । মুখ্যমন্ত্রী জাতীয় নাগরিক পঞ্জির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাচ্ছেন । নানা বিকৃত স্লোগান দিচ্ছেন । সব বিষয়কে লঘু করে দেওয়াই ওঁর কাজ ।" গত তিন বছরে একটা কলেজেও নির্বাচন হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন তিনি । তিনি বলেন , জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয় দেখিয়ে দিয়েছে, অবাধ শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হলে এদেশে RSS, BJP , তৃণমূল কংগ্রেসের কোনও জায়গা নেই ।

Intro:ভোটার কার্ড যদি নাগরিকত্বের ভিত্তি না হয়, যাদের ভোটে জিতে প্রধানমন্ত্রী হচ্ছে নরেন্দ্র মোদি, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী হয়েছেন অমিত শাহ, তাহলে তো তাদের পদও বেআইনি। অবিলম্বে নরেন্দ্র মোদী, অমিত শাহ সহ বিজেপির সব সাংসদদের ইস্তফা দিতে বলেন সুজন চক্রবর্তী। আজ ছাত্র সমাবেশের এক অনুষ্ঠানে এসে একথা বললেন বাম পরিষদীয় দলের নেতা সুজন চক্রবর্তী। এনআরসি, সি এ এ এবং এনপিআরের বিরুদ্ধে বলতে গিয়ে সুজন চক্রবর্তী তীব্র ভাষায় কেন্দ্র এবং রাজ্যের সরকারকে আক্রমণ করলেন।


Body:জানুয়ারি মাসের ৮ তারিখ দেশজুড়ে সাধারণ ধর্মঘটের সমর্থনে ইতিমধ্যেই প্রচার শুরু করে দিয়েছেন বামপন্থী দলগুলো এবং তাদের শাখা সংগঠন ও ছাত্র সংগঠনগুলো। মাসে ন্যূনতম ২১০০০ হাজার টাকা মজুরির দাবি নিয়ে, এনআরসি, এন পি আর, সি এ এ বাতিল করার দাবি নিয়ে এই ধর্মঘট। একগুচ্ছ দাবি দাওয়া নিয়ে কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকারের কাছে তারা আবেদন জানাচ্ছে।
এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি নিয়ে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী নজর ঘুরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছেন বলে অভিযোগ করলেন বাম পরিষদীয় দলনেতা সুজন চক্রবর্তী। তিনি বলেন, "এত ছ‍্যাবলামো করার কি কারণ বোঝা যাচ্ছে না। মুখ্যমন্ত্রী এনআরসি নিয়ে প্রতিবাদ জানাচ্ছেন। বলছেন এনআরসি তারপরে বলছেন ঢং ঢং। সি এ এ কে বলছেন ক‍্যা , ক‍্যা ঢং ঢং। সব বিষয়কে লঘু করে দেওয়াই মুখ্যমন্ত্রীর কাজ।"
নবান্নে বসে ছ‍্যাবলামো করছেন মুখ্যমন্ত্রী। গত তিন বছরে একটা কলেজেও নির্বাচন হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন তিনি। জহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয় দেখিয়ে দিয়েছে, অবাধ শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হলে পরে এদেশে আরএসএস, বিজেপি, তৃণমূল কংগ্রেসের কোন জায়গা নেই। মন্তব্য সুজন চক্রবর্তীর।


Conclusion:
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.