ETV Bharat / state

ন্যাশনাল ডক্টরস ডে-তে কোরোনা যুদ্ধে সামিল স্বাস্থ্যকর্মীদের কুর্নিশ

author img

By

Published : Jul 1, 2020, 6:03 AM IST

Updated : Jul 1, 2020, 9:45 PM IST

কোরোনার বিরুদ্ধে সামনের সারিতে দাঁড়িয়ে লড়াই করছেন চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা । প্রতি মুহূর্তে রয়েছে সংক্রমণের আশঙ্কা । আর তাঁদের এই লড়াইয়ের জেরেই সুস্থ হয়ে উঠছেন একাধিক কোরোনা রোগী ।

National Doctors Day
ন্যাশনাল ডক্টরস ডে-তে কুর্নিশ

কলকাতা, 30 জুন : দেশের দরজার গোড়ায় যে এমন এক মহামারি অপেক্ষা করছে তা জানত না কেউ ৷ তাই স্বাভাবিকভাবেই মহামারির মুখোমুখি হওয়ার পর পা কেঁপেছিল সবারই ৷ কিন্তু তারপরও যাঁরা নিজেদের অবস্থান থেকে এক ইঞ্চিও পিছিয়ে যায়নি তাঁরা হলেন চিকিৎসক ৷ আর এই কাজে তাঁদের কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে সহযোগিতা করে চলেছেন স্বাস্থ্যকর্মীরা ৷ তাঁদের এই সাহস ও নিষ্ঠাকে কুর্নিশ জানিয়ে পালিত হোক এবছরের ডক্টরস ডে ৷

প্রতিটি কোরোনা আক্রান্ত রোগী যাতে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরতে পারেন তার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করে চলেছেন দেশের স্বাস্থ্যকর্মীরা ৷ এই কাজ করতে গিয়ে তাঁরা নিজেরাও কোরোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৷ মারাও গেছেন অনেকে ৷ কিন্তু তারপরও কর্তব্যে অবিচল তাঁরা ৷ ফলস্বরূপ সুস্থ হয়েছেন লক্ষাধিক কোরোনা রোগী ৷ আর সেটাই সবথেকে বড় পাওনা তাঁদের ৷

চিকিৎসকদের এই লড়াই সহজ ছিল না ৷ কারণ প্রতিপক্ষ ছিল অচেনা ৷ চিকিৎসকমহল জানতেন না , কতটা শক্তিশালী তাঁদের এই প্রতিপক্ষ ৷ তাই জানতেন না এই প্রতিপক্ষকে পরাস্ত করার উপায় ৷ এমনকী, এখনও জানেন তাঁরা এই যুদ্ধে জেতার মারণঅস্ত্র কী ? কিন্তু তারপরও লড়াই করে চলেছেন তাঁরা ৷ জারি রেখেছেন প্রতিপক্ষকে পরাস্ত করার মারণঅস্ত্র তৈরির পদ্ধতি ৷

সল্টলেকের এক বেসরকারি হাসপাতালের চিকিৎসক সুশ্রুত বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, "এটা একটা অভুতপূর্ব লড়াই ৷ এই লড়াইয়ের পদ্ধতি আমাদের জানা ছিল না ৷ লড়াই করতে করতে শিখেছি ৷ এখনও কিছু জিনিস বুঝেছি ৷ আর কিছু বুঝিনি ৷ তবে, আমাদের যেটা ভালো লেগেছে সেটা হল এই লড়াইয়ে চিকিৎসকদের সঙ্গে এগিয়ে এসেছেন জুনিয়র চিকিৎসক, নার্স প্রত্যেকেই ৷ "

বর্তমান পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্যকর্মীদের নিষ্ঠার কোনও খামতি নেই ৷ কিন্তু কোথাও যেন তাঁদের প্রতি সাধারণ মানুষের শ্রদ্ধায়, ভালোবাসায় খামতি থেকে যাচ্ছে ৷ তারই ফলস্বরূপ বার বার সামাজিক দূরত্ব অমান্য করার খবর প্রকাশ্যে এসেছে ৷ মাস্ক পরার মতো নিয়মও অনেককে মানতে দেখা যায়নি ৷ তাই এই ডক্টরস ডে স্বাস্থ্যকর্মীদের স্বার্থে আরও বেশি সচেতন হতে বলে মানুষকে অনুরোধ করলেন বেসরকারি হাসপাতালের চিকিৎসক শাশ্বতী সিনহা ৷ তিনি বলেন, "এখনও পর্যন্ত অনিশ্চয়তার মধ্যে রয়েছে অনেক বিষয় নিয়ে ৷ যেমন, আর কতদিন এই মহামারি চলবে ৷ সংক্রমণের সর্বোচ্চ পর্যায় কি শেষ হয়ে গেছে না কি এখনও বাকি রয়েছে ৷ 2020-র শুরুতে আমরা বুঝতে পারিনি এরকম একটা সমস্যা তৈরি হবে ৷ যেখানে স্বাস্থ্যকর্মীরাও আক্রান্ত হবে ৷ রোগী ও স্বাস্থ্যকর্মী কেউ আর আলাদা নয় ৷ যেকোনও মানুষই এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে ৷ তবে, সকলে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চললে আশা করা যায়, এই মহামারির প্রকোপ যেভাবে চলছে তা কমবে ৷ মৃত্যুর সংখ্যাও কমবে ৷ তাই এই মহামারি তাড়াতাড়ি শেষ হোক এটাই এবার ডক্টরস ডে-র প্রার্থনা ৷"

স্বাস্থ্যকর্মীদের কুর্নিশ

এই লড়াইয়ে নার্স, জুনিয়র চিকিৎসক, প্যারামেডিকেল কর্মীদের অবদানকে অস্বীকার করছেন না কোনও চিকিৎসক ৷ তাঁদের প্রত্যেকেরই একই বক্তব্য ৷ নার্স, জুনিয়র চিকিৎসক, প্যারামেডিকেল কর্মীদের সাহায্য ছাড়া কোরোনার বিরুদ্ধে এই লড়াই সম্ভব নয় ৷ বেসরকারি হাসপাতালের এক চিকিৎসক মহুয়া ভট্টাচার্য বলেন, "শুধু এক জন চিকিৎসকের পক্ষে কোরোনা আক্রান্ত রোগীকে সুস্থ করে বাড়ি পাঠানো সম্ভব নয় ৷ এটা সবসময় টিম ওয়ার্ক ৷ এই টিমের মধ্যে যেমন নার্স, প্যারামেডিকেল কর্মীরা রয়েছেন তেমন যাঁরা হাসপাতাল পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করেন তাঁরাও রয়েছেন ৷ এদের প্রত্যেকের আলাদা আলাদ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে ৷ তাই এবছর ডক্টরস ডে সকলকে নিয়ে পালন করলেই ভালো হবে ৷"

কোরোনা রোগীদের সুস্থ করার পিছনে নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী, প্যারামেডিকেল কর্মীদের অবদানের কথা জানিয়ে প্রশংসা করেছেন মহুয়া ভট্টাচার্য ৷ পাশাপাশি বর্তমানে আনলক পর্যায়ে মানুষকে যে আরও বেশি সচেতন হতে হবে তাও মনে করিয়ে দেন তিনি ৷ চিকিৎসক মহুয়া ভট্টাচার্য বলেন, "সামাজিক দূরত্ব খুব গুরুত্বপূর্ণ ৷ লকডাউন তুলে নেওয়া হয়েছে ৷ তাই কারও কারও মনে হচ্ছে হয়তো রোগটা চলে গেছে ৷ কিন্তু সামাজিক দূরত্ব যত কমবে সংক্রমণ তত বাড়বে ৷ এখনও পর্যন্ত যা পরিস্থিতি তাতে মনে হচ্ছে আরও দু'বছর কোরোনা আমাদের সঙ্গে থেকে যাবে ৷ মানুষ এক একটা পরিস্থিতির মুখোমুখি হয় ৷ আর তারপর অনেকটা বদলে যায় ৷ কোরোনা সেইরকমই একটা পরিস্থিতি তৈরি করেছে ৷ কিছু জিনিসকে আমাদের জীবনের অঙ্গ করে তুলতে হবে ৷ যেমন একটা সময় মানুষ মাস্ক ব্যবহার করতেন না ৷ এখন সেটা করছেন ৷"

সামনের সারিতে দাঁড়িয়ে প্রতিমুহূর্তে কোরোনা সঙ্গে লড়াই করে চলা এই যোদ্ধাদের সম্মানে 1 জুলাই ন্যাশনাল ডক্টরস ডে-কে সরকারি ছুটি হিসেবে ঘোষণা করেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ৷ চিকিৎসক থেকে শুরু করে চিকিৎসা পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত সকলকে অভিনন্দন জানিয়েছেন অ্যাসোসিয়েশন অফ হেলথ সার্ভিস ডক্টরসের পশ্চিমবঙ্গ শাখার সাধারণ সম্পাদক মানস গুমটাও ৷ তবে, তাঁর দাবি, যেন এই চিকিৎসা পরিষেবার সঙ্গে যুক্তদের সুরক্ষার কথাটাও ভাবে সরকার ৷ কারণ বর্তমানে স্বাস্থ্যকর্মীদের কোরোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে ৷ আর তাতে তাঁদের মধ্যে উদ্বেগ তৈরি হচ্ছে ৷

কোরোনা পরিস্থিতি কবে স্বাভাবিক হবে জানে না কেউ ৷ জানা নেই, এই যুদ্ধে আমরা আদৌ জিতব কি না ৷ কিন্তু, যারা সরাসরি কোরোনার বিরুদ্ধে রাতদিন এক করে লড়াই করছেন, সেই চিকিৎসক ও চিকিৎসা পরিষেবা সঙ্গে যুক্ত সবাইকে কুর্নিশ ৷

কলকাতা, 30 জুন : দেশের দরজার গোড়ায় যে এমন এক মহামারি অপেক্ষা করছে তা জানত না কেউ ৷ তাই স্বাভাবিকভাবেই মহামারির মুখোমুখি হওয়ার পর পা কেঁপেছিল সবারই ৷ কিন্তু তারপরও যাঁরা নিজেদের অবস্থান থেকে এক ইঞ্চিও পিছিয়ে যায়নি তাঁরা হলেন চিকিৎসক ৷ আর এই কাজে তাঁদের কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে সহযোগিতা করে চলেছেন স্বাস্থ্যকর্মীরা ৷ তাঁদের এই সাহস ও নিষ্ঠাকে কুর্নিশ জানিয়ে পালিত হোক এবছরের ডক্টরস ডে ৷

প্রতিটি কোরোনা আক্রান্ত রোগী যাতে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরতে পারেন তার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করে চলেছেন দেশের স্বাস্থ্যকর্মীরা ৷ এই কাজ করতে গিয়ে তাঁরা নিজেরাও কোরোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৷ মারাও গেছেন অনেকে ৷ কিন্তু তারপরও কর্তব্যে অবিচল তাঁরা ৷ ফলস্বরূপ সুস্থ হয়েছেন লক্ষাধিক কোরোনা রোগী ৷ আর সেটাই সবথেকে বড় পাওনা তাঁদের ৷

চিকিৎসকদের এই লড়াই সহজ ছিল না ৷ কারণ প্রতিপক্ষ ছিল অচেনা ৷ চিকিৎসকমহল জানতেন না , কতটা শক্তিশালী তাঁদের এই প্রতিপক্ষ ৷ তাই জানতেন না এই প্রতিপক্ষকে পরাস্ত করার উপায় ৷ এমনকী, এখনও জানেন তাঁরা এই যুদ্ধে জেতার মারণঅস্ত্র কী ? কিন্তু তারপরও লড়াই করে চলেছেন তাঁরা ৷ জারি রেখেছেন প্রতিপক্ষকে পরাস্ত করার মারণঅস্ত্র তৈরির পদ্ধতি ৷

সল্টলেকের এক বেসরকারি হাসপাতালের চিকিৎসক সুশ্রুত বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, "এটা একটা অভুতপূর্ব লড়াই ৷ এই লড়াইয়ের পদ্ধতি আমাদের জানা ছিল না ৷ লড়াই করতে করতে শিখেছি ৷ এখনও কিছু জিনিস বুঝেছি ৷ আর কিছু বুঝিনি ৷ তবে, আমাদের যেটা ভালো লেগেছে সেটা হল এই লড়াইয়ে চিকিৎসকদের সঙ্গে এগিয়ে এসেছেন জুনিয়র চিকিৎসক, নার্স প্রত্যেকেই ৷ "

বর্তমান পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্যকর্মীদের নিষ্ঠার কোনও খামতি নেই ৷ কিন্তু কোথাও যেন তাঁদের প্রতি সাধারণ মানুষের শ্রদ্ধায়, ভালোবাসায় খামতি থেকে যাচ্ছে ৷ তারই ফলস্বরূপ বার বার সামাজিক দূরত্ব অমান্য করার খবর প্রকাশ্যে এসেছে ৷ মাস্ক পরার মতো নিয়মও অনেককে মানতে দেখা যায়নি ৷ তাই এই ডক্টরস ডে স্বাস্থ্যকর্মীদের স্বার্থে আরও বেশি সচেতন হতে বলে মানুষকে অনুরোধ করলেন বেসরকারি হাসপাতালের চিকিৎসক শাশ্বতী সিনহা ৷ তিনি বলেন, "এখনও পর্যন্ত অনিশ্চয়তার মধ্যে রয়েছে অনেক বিষয় নিয়ে ৷ যেমন, আর কতদিন এই মহামারি চলবে ৷ সংক্রমণের সর্বোচ্চ পর্যায় কি শেষ হয়ে গেছে না কি এখনও বাকি রয়েছে ৷ 2020-র শুরুতে আমরা বুঝতে পারিনি এরকম একটা সমস্যা তৈরি হবে ৷ যেখানে স্বাস্থ্যকর্মীরাও আক্রান্ত হবে ৷ রোগী ও স্বাস্থ্যকর্মী কেউ আর আলাদা নয় ৷ যেকোনও মানুষই এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে ৷ তবে, সকলে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চললে আশা করা যায়, এই মহামারির প্রকোপ যেভাবে চলছে তা কমবে ৷ মৃত্যুর সংখ্যাও কমবে ৷ তাই এই মহামারি তাড়াতাড়ি শেষ হোক এটাই এবার ডক্টরস ডে-র প্রার্থনা ৷"

স্বাস্থ্যকর্মীদের কুর্নিশ

এই লড়াইয়ে নার্স, জুনিয়র চিকিৎসক, প্যারামেডিকেল কর্মীদের অবদানকে অস্বীকার করছেন না কোনও চিকিৎসক ৷ তাঁদের প্রত্যেকেরই একই বক্তব্য ৷ নার্স, জুনিয়র চিকিৎসক, প্যারামেডিকেল কর্মীদের সাহায্য ছাড়া কোরোনার বিরুদ্ধে এই লড়াই সম্ভব নয় ৷ বেসরকারি হাসপাতালের এক চিকিৎসক মহুয়া ভট্টাচার্য বলেন, "শুধু এক জন চিকিৎসকের পক্ষে কোরোনা আক্রান্ত রোগীকে সুস্থ করে বাড়ি পাঠানো সম্ভব নয় ৷ এটা সবসময় টিম ওয়ার্ক ৷ এই টিমের মধ্যে যেমন নার্স, প্যারামেডিকেল কর্মীরা রয়েছেন তেমন যাঁরা হাসপাতাল পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করেন তাঁরাও রয়েছেন ৷ এদের প্রত্যেকের আলাদা আলাদ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে ৷ তাই এবছর ডক্টরস ডে সকলকে নিয়ে পালন করলেই ভালো হবে ৷"

কোরোনা রোগীদের সুস্থ করার পিছনে নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী, প্যারামেডিকেল কর্মীদের অবদানের কথা জানিয়ে প্রশংসা করেছেন মহুয়া ভট্টাচার্য ৷ পাশাপাশি বর্তমানে আনলক পর্যায়ে মানুষকে যে আরও বেশি সচেতন হতে হবে তাও মনে করিয়ে দেন তিনি ৷ চিকিৎসক মহুয়া ভট্টাচার্য বলেন, "সামাজিক দূরত্ব খুব গুরুত্বপূর্ণ ৷ লকডাউন তুলে নেওয়া হয়েছে ৷ তাই কারও কারও মনে হচ্ছে হয়তো রোগটা চলে গেছে ৷ কিন্তু সামাজিক দূরত্ব যত কমবে সংক্রমণ তত বাড়বে ৷ এখনও পর্যন্ত যা পরিস্থিতি তাতে মনে হচ্ছে আরও দু'বছর কোরোনা আমাদের সঙ্গে থেকে যাবে ৷ মানুষ এক একটা পরিস্থিতির মুখোমুখি হয় ৷ আর তারপর অনেকটা বদলে যায় ৷ কোরোনা সেইরকমই একটা পরিস্থিতি তৈরি করেছে ৷ কিছু জিনিসকে আমাদের জীবনের অঙ্গ করে তুলতে হবে ৷ যেমন একটা সময় মানুষ মাস্ক ব্যবহার করতেন না ৷ এখন সেটা করছেন ৷"

সামনের সারিতে দাঁড়িয়ে প্রতিমুহূর্তে কোরোনা সঙ্গে লড়াই করে চলা এই যোদ্ধাদের সম্মানে 1 জুলাই ন্যাশনাল ডক্টরস ডে-কে সরকারি ছুটি হিসেবে ঘোষণা করেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ৷ চিকিৎসক থেকে শুরু করে চিকিৎসা পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত সকলকে অভিনন্দন জানিয়েছেন অ্যাসোসিয়েশন অফ হেলথ সার্ভিস ডক্টরসের পশ্চিমবঙ্গ শাখার সাধারণ সম্পাদক মানস গুমটাও ৷ তবে, তাঁর দাবি, যেন এই চিকিৎসা পরিষেবার সঙ্গে যুক্তদের সুরক্ষার কথাটাও ভাবে সরকার ৷ কারণ বর্তমানে স্বাস্থ্যকর্মীদের কোরোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে ৷ আর তাতে তাঁদের মধ্যে উদ্বেগ তৈরি হচ্ছে ৷

কোরোনা পরিস্থিতি কবে স্বাভাবিক হবে জানে না কেউ ৷ জানা নেই, এই যুদ্ধে আমরা আদৌ জিতব কি না ৷ কিন্তু, যারা সরাসরি কোরোনার বিরুদ্ধে রাতদিন এক করে লড়াই করছেন, সেই চিকিৎসক ও চিকিৎসা পরিষেবা সঙ্গে যুক্ত সবাইকে কুর্নিশ ৷

Last Updated : Jul 1, 2020, 9:45 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.