ETV Bharat / state

Shadows of Robinson Street Incident: রবিনসন স্ট্রিট থেকে বেলঘড়িয়া কঙ্কাল কাণ্ড, প্রিয়জনের দেহ আগলে রাখার হাড়হিম এক ডজন কাহিনি - রবিনসন স্ট্রিট

2015 সালের রবিনসন স্ট্রিটের ঘটনা থেকে আজকের বেলঘড়িয়া কঙ্কাল কাণ্ড ৷ রাজ্যে প্রিয়জনের দেহ আগলে রাখার হাড়হিম করা এক ডজন কাহিনি তুলে ধরলেন অয়ন নিয়োগী ৷

Shadows of Robinson Street Incident
Shadows of Robinson Street Incident
author img

By

Published : Jun 26, 2023, 7:41 PM IST

কলকাতা, 26 জুন: ভাইয়ের মৃতদেহ আগলে ছিলেন দাদা । দীর্ঘদিন ধরে ভাইয়ের মৃতদেহ আগলে রাখার ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে দাদা বীরেন্দ্র কুমারেরও । তাঁর মৃত্যুর প্রায় আট মাস আগেই মৃত্যু হয়েছিল ধীরেন্দ্রকুমার দে-র । ধীরেন্দ্রর দেহকেই ঘরে আগলে রেখেছিলেন দাদা । সোমবার দাদার দেহ এবং ভাইয়ের কঙ্কাল ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করে পুলিশ । ঘটনাটি ঘটেছে পূর্ব বেলঘড়িয়া এলাকার সেকেন্ড লেনে । তদন্তে নেমে পুলিশ আপাতত মানসিক অবসাদের দিকটি উত্থাপন করলেও মনস্তত্ত্ববিদদের মতে, এই প্রকারের ঘটনা সাধারণত জন্ম নেয় একাকিত্ব ও গভীর ভালোবাসার সম্পর্কের থেকে ৷

তবে শুধুমাত্র এ দিনের বেলঘড়িয়ার ঘটনা নয়, বরং 2015 সালে দক্ষিণ কলকাতার তিন নম্বর রবিনসন স্ট্রিটের কঙ্কাল কাণ্ডের ঘটনার পর থেকে রাজ্য তথা শহর ও শহরতলির বুকে এমন বহু হাড়হিম করা ঘটনা ঘটেছে, যার মধ্যে থেকে এক ডজন তুলে ধরছি আমরা ৷

26 জুন, 2023

বেলঘড়িয়ার পূর্বপাড়ায় ভাইয়ের কঙ্কাল প্রায় 8 মাস ধরে আগলে রেখেছিলেন দাদা । পরে ওই একই অবস্থায় দাদারও মৃত্যু হয় । তদন্ত নেমে বেলঘড়িয়া থানার পুলিশের আপাতত সন্দেহ, দুজনেরই মানসিক সমস্যা ছিল । এ ক্ষেত্রে এলাকার অন্যান্য বাসিন্দাদের সঙ্গে এই পরিবারের কোনও যোগাযোগ ছিল না । অত্যন্ত সংরক্ষণশীল ছিল এই পরিবার, ফলে লোকচক্ষুর আড়ালেই এই হাড়হিম করা ঘটনা ঘটে যায় ।

2015 সাল

দক্ষিণ কলকাতার শেক্সপিয়ার সরণি থানার আওতাধীন তিন নম্বর রবিনসন স্ট্রিটে পার্থ দে-এর ঘটনা সামনে এসেছিল । 10 জুন পার্থ দে-র বাবা অরবিন্দ দে-র দগ্ধ দেহ উদ্ধার হয় । 11 জুন উদ্ধার হয় একটি মহিলা ও দুই কুকুরের কঙ্কাল । পার্থ দে পুলিশকে জানিয়েছিলেন, যে মহিলার কঙ্কাল উদ্ধার হয়েছিল, তিনি আদতে তাঁর দিদি ।

আরও পড়ুন: রবিনসন স্ট্রিটের চেয়েও মর্মান্তিক ! উদ্ধার ভাইয়ের কঙ্কাল ও দাদার পচাগলা দেহ

20 জুলাই, 2015

হুগলির নন্দননগর এলাকায় একটি বাড়িতে মায়ের দেহ আগলে রেখেছিলেন ছোট মেয়ে । পুলিশ তদন্তে নেমে জানতে পারেন, মায়ের মৃত্যুকে মানতে না পেরে মায়ের মৃতদেহের সামনেই মাকে জীবিত ভেবে খাবার এনে দিতেন মেয়ে ।

28 ডিসেম্বর, 2018

সাউথ লেকে মায়ের দেহ আগলে ছিলেন মেয়ে । মৃতদেহ উদ্ধারের পর মেয়ে পুলিশকে বলে যে, তাঁর মা মৃত্যুর পরেও নাকি তাঁর সঙ্গে কথা বলতেন ৷

28 অগাস্ট, 2019

দক্ষিণ 24 পরগনার সোনারপুর থানা এলাকায় একটি বাড়িতে দাদার দেহ প্রায় এক সপ্তাহ ধরে আগলে রেখেছিলেন বোন ।

4 অগাস্ট, 2019

কলকাতা পুলিশের সাউথ সাব-আর্বান ডিভিশনের আওতাধীন নেতাজি নগর থানা এলাকায় একটি বাড়িতে স্বামীর মৃত্যুর 5 দিন পর্যন্ত একই বিছানায় দেহ আগলে রেখেছিলেন স্ত্রী ।

4 এপ্রিল, 2020

ভবানীপুর থানা এলাকায় একই ঘরে ভাইয়ের দেহের সঙ্গে প্রায় এক সপ্তাহ কাটিয়েছিলেন দিদি । পরে যখন ঘর থেকে মৃত ভাইয়ের দেহ বের করা হয়, সেটি প্রায় পচে গিয়েছিল । ঘটনার তদন্তে নেমেছিল কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ এবং সেখানে পুলিশের তরফ থেকে জানানো হয়েছিল ভাইয়ের প্রতি ভালোবাসা চরমে থাকার কারণেই ভাইয়ের মৃত্যু মানতে পারেননি দিদি ।

আরও পড়ুন: রবিনসন স্ট্রিট কাণ্ডের ছায়া হাওড়ায়, মায়ের দেহ আগলে বসে মেয়ে

2020 সাল

হুগলির শ্রীরামপুরে প্রায় মাসখানেক ধরে মায়ের মৃতদেহের সঙ্গেই ঘুমোতেন মেয়ে । গোটা ঘটনাটি সামনে আসার পরেও মায়ের যে মৃত্যু হয়েছে, তা মানতেই চাইছিলেন না মেয়ে ৷ এ ক্ষেত্রে পুলিশের বক্তব্য ছিল, মানসিকভাবে অবসাদগ্রস্ত ছিল সেই পরিবার ।

27 জুন 2021

ট্যাংরা থানা এলাকায় একটি ঘরে মায়ের দেহ তিন দিন ধরে আগলে রেখেছিলেন মেয়ে । জানা গিয়েছিল, মায়ের মৃত্যুর পরেও একই বিছানায় রাতে ঘুমোতেন মেয়ে । প্রতিদিন মায়ের জন্য রান্না করে সেই বিছানাতেই মাকে খাইয়ে দেয়ার চেষ্টা করতেন ।

2021 সাল

নদিয়ার ধুবুলিয়া এলাকায় মায়ের মৃত্যুর পরেও এক ঘরে বসবাস করছিলেন মেয়ে ।

30 জানুয়ারি, 2022

হাওড়ার শিবপুর এলাকায় 10 দিন ধরে মায়ের দেহ আগলে রেখেছিলেন মেয়ে । সেই ঘটনায় মায়ের দেহ কার্যত পচে যায় । ঘটনায় পুলিশ তদন্তে জানায়, ওই পরিবার দীর্ঘদিন ধরেই অভাব অনটন এবং একাকিত্বে ভুগছিল ।

1 মার্চ, 2022

বিধাননগর পুলিশ কমিশনারেটের আওতাধীন সিডি ব্লকে প্রায় এক সপ্তাহ ধরে ছেলের মৃতদেহ আগলে রেখেছিলেন মা । তদন্তে নেমেছিল বিধান নগর কমিশনারেটের পুলিশ এবং সেই ঘটনায় পুলিশ জানিয়েছিলেন, ছেলের প্রতি অত্যন্ত ভালোবাসার ফলেই তিনি ছেলেকে হারাতে চাননি । অথচ ছেলের মৃত্যু হয়েছে সেটি তিনি মন থেকে মানতে চাননি ।

আরও পড়ুন: রবিনসন স্ট্রিটের ছায়া এবার কাঁকসায় ! মায়ের পচাগলা দেহ আগলে ছেলে

10 মার্চ, 2022

প্রায় একই ঘটনা ঘটে পূর্ব বর্ধমানের মেমারি এলাকার কৃষ্ণবাজার কলেজ মোড়ের একটি বাড়িতে । দিদির দেহ প্রায় এক সপ্তাহ ধরে একই বিছানায় আগলে বসেছিলেন ছোট বোন । সেই ঘটনায় পুলিশের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, দিদি এবং বোনের মধ্যে সম্পর্ক এতটাই গভীর ছিল যে, দিদির মৃত্যু মানতে পারেননি ছোট বোন ।

19 অগাস্ট, 2022

জলপাইগুড়ির কোতোয়ালি এলাকায় স্বামীর দেহ চার দিন ধরে আগলে রেখেছিলেন স্ত্রী । তিনি মানসিকভাবে বিধ্বস্ত ছিলেন বলে জানিয়েছে পুলিশ ।

25 এপ্রিল, 2023

যাদবপুর থানা এলাকায় একটি বাড়ি থেকে মেয়ের মৃতদেহ প্রায় পাঁচ দিন ধরে আগলে রাখেন মা ।

কলকাতা, 26 জুন: ভাইয়ের মৃতদেহ আগলে ছিলেন দাদা । দীর্ঘদিন ধরে ভাইয়ের মৃতদেহ আগলে রাখার ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে দাদা বীরেন্দ্র কুমারেরও । তাঁর মৃত্যুর প্রায় আট মাস আগেই মৃত্যু হয়েছিল ধীরেন্দ্রকুমার দে-র । ধীরেন্দ্রর দেহকেই ঘরে আগলে রেখেছিলেন দাদা । সোমবার দাদার দেহ এবং ভাইয়ের কঙ্কাল ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করে পুলিশ । ঘটনাটি ঘটেছে পূর্ব বেলঘড়িয়া এলাকার সেকেন্ড লেনে । তদন্তে নেমে পুলিশ আপাতত মানসিক অবসাদের দিকটি উত্থাপন করলেও মনস্তত্ত্ববিদদের মতে, এই প্রকারের ঘটনা সাধারণত জন্ম নেয় একাকিত্ব ও গভীর ভালোবাসার সম্পর্কের থেকে ৷

তবে শুধুমাত্র এ দিনের বেলঘড়িয়ার ঘটনা নয়, বরং 2015 সালে দক্ষিণ কলকাতার তিন নম্বর রবিনসন স্ট্রিটের কঙ্কাল কাণ্ডের ঘটনার পর থেকে রাজ্য তথা শহর ও শহরতলির বুকে এমন বহু হাড়হিম করা ঘটনা ঘটেছে, যার মধ্যে থেকে এক ডজন তুলে ধরছি আমরা ৷

26 জুন, 2023

বেলঘড়িয়ার পূর্বপাড়ায় ভাইয়ের কঙ্কাল প্রায় 8 মাস ধরে আগলে রেখেছিলেন দাদা । পরে ওই একই অবস্থায় দাদারও মৃত্যু হয় । তদন্ত নেমে বেলঘড়িয়া থানার পুলিশের আপাতত সন্দেহ, দুজনেরই মানসিক সমস্যা ছিল । এ ক্ষেত্রে এলাকার অন্যান্য বাসিন্দাদের সঙ্গে এই পরিবারের কোনও যোগাযোগ ছিল না । অত্যন্ত সংরক্ষণশীল ছিল এই পরিবার, ফলে লোকচক্ষুর আড়ালেই এই হাড়হিম করা ঘটনা ঘটে যায় ।

2015 সাল

দক্ষিণ কলকাতার শেক্সপিয়ার সরণি থানার আওতাধীন তিন নম্বর রবিনসন স্ট্রিটে পার্থ দে-এর ঘটনা সামনে এসেছিল । 10 জুন পার্থ দে-র বাবা অরবিন্দ দে-র দগ্ধ দেহ উদ্ধার হয় । 11 জুন উদ্ধার হয় একটি মহিলা ও দুই কুকুরের কঙ্কাল । পার্থ দে পুলিশকে জানিয়েছিলেন, যে মহিলার কঙ্কাল উদ্ধার হয়েছিল, তিনি আদতে তাঁর দিদি ।

আরও পড়ুন: রবিনসন স্ট্রিটের চেয়েও মর্মান্তিক ! উদ্ধার ভাইয়ের কঙ্কাল ও দাদার পচাগলা দেহ

20 জুলাই, 2015

হুগলির নন্দননগর এলাকায় একটি বাড়িতে মায়ের দেহ আগলে রেখেছিলেন ছোট মেয়ে । পুলিশ তদন্তে নেমে জানতে পারেন, মায়ের মৃত্যুকে মানতে না পেরে মায়ের মৃতদেহের সামনেই মাকে জীবিত ভেবে খাবার এনে দিতেন মেয়ে ।

28 ডিসেম্বর, 2018

সাউথ লেকে মায়ের দেহ আগলে ছিলেন মেয়ে । মৃতদেহ উদ্ধারের পর মেয়ে পুলিশকে বলে যে, তাঁর মা মৃত্যুর পরেও নাকি তাঁর সঙ্গে কথা বলতেন ৷

28 অগাস্ট, 2019

দক্ষিণ 24 পরগনার সোনারপুর থানা এলাকায় একটি বাড়িতে দাদার দেহ প্রায় এক সপ্তাহ ধরে আগলে রেখেছিলেন বোন ।

4 অগাস্ট, 2019

কলকাতা পুলিশের সাউথ সাব-আর্বান ডিভিশনের আওতাধীন নেতাজি নগর থানা এলাকায় একটি বাড়িতে স্বামীর মৃত্যুর 5 দিন পর্যন্ত একই বিছানায় দেহ আগলে রেখেছিলেন স্ত্রী ।

4 এপ্রিল, 2020

ভবানীপুর থানা এলাকায় একই ঘরে ভাইয়ের দেহের সঙ্গে প্রায় এক সপ্তাহ কাটিয়েছিলেন দিদি । পরে যখন ঘর থেকে মৃত ভাইয়ের দেহ বের করা হয়, সেটি প্রায় পচে গিয়েছিল । ঘটনার তদন্তে নেমেছিল কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ এবং সেখানে পুলিশের তরফ থেকে জানানো হয়েছিল ভাইয়ের প্রতি ভালোবাসা চরমে থাকার কারণেই ভাইয়ের মৃত্যু মানতে পারেননি দিদি ।

আরও পড়ুন: রবিনসন স্ট্রিট কাণ্ডের ছায়া হাওড়ায়, মায়ের দেহ আগলে বসে মেয়ে

2020 সাল

হুগলির শ্রীরামপুরে প্রায় মাসখানেক ধরে মায়ের মৃতদেহের সঙ্গেই ঘুমোতেন মেয়ে । গোটা ঘটনাটি সামনে আসার পরেও মায়ের যে মৃত্যু হয়েছে, তা মানতেই চাইছিলেন না মেয়ে ৷ এ ক্ষেত্রে পুলিশের বক্তব্য ছিল, মানসিকভাবে অবসাদগ্রস্ত ছিল সেই পরিবার ।

27 জুন 2021

ট্যাংরা থানা এলাকায় একটি ঘরে মায়ের দেহ তিন দিন ধরে আগলে রেখেছিলেন মেয়ে । জানা গিয়েছিল, মায়ের মৃত্যুর পরেও একই বিছানায় রাতে ঘুমোতেন মেয়ে । প্রতিদিন মায়ের জন্য রান্না করে সেই বিছানাতেই মাকে খাইয়ে দেয়ার চেষ্টা করতেন ।

2021 সাল

নদিয়ার ধুবুলিয়া এলাকায় মায়ের মৃত্যুর পরেও এক ঘরে বসবাস করছিলেন মেয়ে ।

30 জানুয়ারি, 2022

হাওড়ার শিবপুর এলাকায় 10 দিন ধরে মায়ের দেহ আগলে রেখেছিলেন মেয়ে । সেই ঘটনায় মায়ের দেহ কার্যত পচে যায় । ঘটনায় পুলিশ তদন্তে জানায়, ওই পরিবার দীর্ঘদিন ধরেই অভাব অনটন এবং একাকিত্বে ভুগছিল ।

1 মার্চ, 2022

বিধাননগর পুলিশ কমিশনারেটের আওতাধীন সিডি ব্লকে প্রায় এক সপ্তাহ ধরে ছেলের মৃতদেহ আগলে রেখেছিলেন মা । তদন্তে নেমেছিল বিধান নগর কমিশনারেটের পুলিশ এবং সেই ঘটনায় পুলিশ জানিয়েছিলেন, ছেলের প্রতি অত্যন্ত ভালোবাসার ফলেই তিনি ছেলেকে হারাতে চাননি । অথচ ছেলের মৃত্যু হয়েছে সেটি তিনি মন থেকে মানতে চাননি ।

আরও পড়ুন: রবিনসন স্ট্রিটের ছায়া এবার কাঁকসায় ! মায়ের পচাগলা দেহ আগলে ছেলে

10 মার্চ, 2022

প্রায় একই ঘটনা ঘটে পূর্ব বর্ধমানের মেমারি এলাকার কৃষ্ণবাজার কলেজ মোড়ের একটি বাড়িতে । দিদির দেহ প্রায় এক সপ্তাহ ধরে একই বিছানায় আগলে বসেছিলেন ছোট বোন । সেই ঘটনায় পুলিশের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, দিদি এবং বোনের মধ্যে সম্পর্ক এতটাই গভীর ছিল যে, দিদির মৃত্যু মানতে পারেননি ছোট বোন ।

19 অগাস্ট, 2022

জলপাইগুড়ির কোতোয়ালি এলাকায় স্বামীর দেহ চার দিন ধরে আগলে রেখেছিলেন স্ত্রী । তিনি মানসিকভাবে বিধ্বস্ত ছিলেন বলে জানিয়েছে পুলিশ ।

25 এপ্রিল, 2023

যাদবপুর থানা এলাকায় একটি বাড়ি থেকে মেয়ের মৃতদেহ প্রায় পাঁচ দিন ধরে আগলে রাখেন মা ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.