ETV Bharat / state

ধর্মঘট সফল করতে পথে নেমে কলকাতায় গ্রেপ্তার 140, পরে মুক্তি - কলকাতা ধর্মঘট

গতকাল ধর্মঘট সফল করতে কর্মসূচি নিয়েছিল বামপন্থীরা ৷ সেই মোতাবেক পথে নেমে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার 140 জন ৷

ছবি
ছবি
author img

By

Published : Nov 27, 2020, 11:23 AM IST

কলকাতা, 27 নভেম্বর : কলকাতায় জোর করে ধর্মঘট করার চেষ্টা হলে রুখে দাঁড়াবে পুলিশ । এমনটা আগেই জানিয়ে দিয়েছিল লালবাজার । সেই সূত্রে শহরে মোতায়েন করা হয় সাড়ে চার হাজার অতিরিক্ত বাহিনী । প্রত্যেকটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় ছিল পিকেটিং। জোর করে ধর্মঘট করার চেষ্টা করতে গিয়ে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হল 140 জন । যাঁদের মধ্যে 39 জন মহিলা ।

ধর্মঘট সফল করতে শহরে একগুচ্ছ কর্মসূচি নেয় বামপন্থীরা । সকালে দমদম মেট্রোর কাছে কণিকা ঘোষের নেতৃত্বে জমায়েত করে । যাদবপুর 8B থেকে সকালে সুজন চক্রবর্তীর নেতৃত্বে হয় মিছিল । শহরের বিভিন্ন মেট্রো স্টেশনে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে ধর্মঘটের সমর্থকরা । কিন্তু, কোনও মেট্রো স্টেশনের তারা ঢুকতে পারেনি। তবে শহরের বিভিন্ন পথে অবরোধ শুরু করে তারা । সেই অবরোধ তুলতে গিয়ে লেলিন সরণি, যাদবপুর, হাজরা, গড়িয়াহাট সহ বিভিন্ন জায়গায় পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি হয় ধর্মঘটকারীদের। সেই সূত্রেই শহরের বিভিন্ন জায়গা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় 140 জনকে‌ । তাদের নিয়ে যাওয়া হয় লালবাজার সেন্ট্রাল লকআপে । পরে সন্ধেয় অবশ্য তাদের ছেড়ে দেওয়া হয় ।

2011 সালে ক্ষমতায় আসার পর থেকে এরাজ্যে বনধ করতে দেওয়া হবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে রাজ্য সরকার । যে কোনও ধরনের বনধের বিরোধিতা করা হয় নবান্নের তরফে । এবারও পরিবহন দপ্তরের পক্ষ থেকে বাস মালিকদের আবেদন জানানো হয় পথে গাড়ি নামানোর জন্য । পাশাপাশি অতিরিক্ত সরকারি বাস চালানো হয় । সঙ্গে গোটা রাজ্যজুড়ে করা হয় পুলিশি ব্যবস্থা । যদিও বামপন্থী শ্রমিক সংগঠনের নেতারা তৃণমূলকে এই ধর্মঘটের বিরোধিতা না করে সমর্থন জানানোর আর্জি জানান । কিন্তু তৃণমূলের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়, বনধের ইশুগুলিকে সমর্থন করলেও, ধর্মঘট সমর্থন করছে না তারা ।

কলকাতা, 27 নভেম্বর : কলকাতায় জোর করে ধর্মঘট করার চেষ্টা হলে রুখে দাঁড়াবে পুলিশ । এমনটা আগেই জানিয়ে দিয়েছিল লালবাজার । সেই সূত্রে শহরে মোতায়েন করা হয় সাড়ে চার হাজার অতিরিক্ত বাহিনী । প্রত্যেকটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় ছিল পিকেটিং। জোর করে ধর্মঘট করার চেষ্টা করতে গিয়ে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হল 140 জন । যাঁদের মধ্যে 39 জন মহিলা ।

ধর্মঘট সফল করতে শহরে একগুচ্ছ কর্মসূচি নেয় বামপন্থীরা । সকালে দমদম মেট্রোর কাছে কণিকা ঘোষের নেতৃত্বে জমায়েত করে । যাদবপুর 8B থেকে সকালে সুজন চক্রবর্তীর নেতৃত্বে হয় মিছিল । শহরের বিভিন্ন মেট্রো স্টেশনে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে ধর্মঘটের সমর্থকরা । কিন্তু, কোনও মেট্রো স্টেশনের তারা ঢুকতে পারেনি। তবে শহরের বিভিন্ন পথে অবরোধ শুরু করে তারা । সেই অবরোধ তুলতে গিয়ে লেলিন সরণি, যাদবপুর, হাজরা, গড়িয়াহাট সহ বিভিন্ন জায়গায় পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি হয় ধর্মঘটকারীদের। সেই সূত্রেই শহরের বিভিন্ন জায়গা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় 140 জনকে‌ । তাদের নিয়ে যাওয়া হয় লালবাজার সেন্ট্রাল লকআপে । পরে সন্ধেয় অবশ্য তাদের ছেড়ে দেওয়া হয় ।

2011 সালে ক্ষমতায় আসার পর থেকে এরাজ্যে বনধ করতে দেওয়া হবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে রাজ্য সরকার । যে কোনও ধরনের বনধের বিরোধিতা করা হয় নবান্নের তরফে । এবারও পরিবহন দপ্তরের পক্ষ থেকে বাস মালিকদের আবেদন জানানো হয় পথে গাড়ি নামানোর জন্য । পাশাপাশি অতিরিক্ত সরকারি বাস চালানো হয় । সঙ্গে গোটা রাজ্যজুড়ে করা হয় পুলিশি ব্যবস্থা । যদিও বামপন্থী শ্রমিক সংগঠনের নেতারা তৃণমূলকে এই ধর্মঘটের বিরোধিতা না করে সমর্থন জানানোর আর্জি জানান । কিন্তু তৃণমূলের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়, বনধের ইশুগুলিকে সমর্থন করলেও, ধর্মঘট সমর্থন করছে না তারা ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.