কলকাতা, 18 জুন : ফের মেট্রোয় মরণঝাঁপ। ব্যাহত পরিষেবা। মেট্রো কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আজ বিকেল 5 টা 29 এ রবীন্দ্রসদনের ডাউন লাইনে ঝাঁপ দেয় এক ব্যক্তি । তার পরিচয় জানা যায়নি । টালিগঞ্জ থেকে সেন্ট্রাল পর্যন্ত মেট্রো চলাচল বন্ধ ছিল । ঘণ্টাখানেক পর চালু হল পরিষেবা ।
রবীন্দ্রসদনে মেট্রো লাইনে ঝাঁপ, ব্যাহত পরিষেবা - merto hault
ফের মেট্রোয় মরণঝাঁপ। আপাতত টালিগঞ্জ থেকে সেন্ট্রাল পর্যন্ত মেট্রো চলাচল বন্ধ ছিল ঘণ্টাখানেক ।
কলকাতা মেট্রো
কলকাতা, 18 জুন : ফের মেট্রোয় মরণঝাঁপ। ব্যাহত পরিষেবা। মেট্রো কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আজ বিকেল 5 টা 29 এ রবীন্দ্রসদনের ডাউন লাইনে ঝাঁপ দেয় এক ব্যক্তি । তার পরিচয় জানা যায়নি । টালিগঞ্জ থেকে সেন্ট্রাল পর্যন্ত মেট্রো চলাচল বন্ধ ছিল । ঘণ্টাখানেক পর চালু হল পরিষেবা ।
Intro:কলকাতা, ১৮ জুন: তিনি মিস ইউনিভার্স ইন্ডিয়া। অরিন্দম শীল পরিচালিত ঈগলের চোখ থেকে শুরু করে হিন্দি এবং দক্ষিণী ছবিতে অভিনয় করেছেন। নাম উষসী সেনগুপ্ত। দেশের নামী মডেল। থাকেন দক্ষিণ কলকাতায়। এবার তাঁকে নিগ্রহের অভিযোগ উঠল। সঙ্গে চারু মার্কেট থানায় অভিযোগও দায়ের করেছেন। ওই মডেল-অভিনেত্রী সোশ্যাল মিডিয়ায় অভিযোগ তুললেন, পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার নিয়ে। Body:গত রাতে ঠিক কী ঘটনা ঘটেছিল?
উশষী জানিয়েছেন, গতরাতে কলকাতার বাইপাসের ধারের একটি পাঁচতারা হোটেল থেকে বাড়ি ফিরছিলেন তিনি। সঙ্গে ছিল এক বন্ধু। ময়দান থানা লাগোয়া এক্সাইড মোড়ে বাঁদিককে তাঁর উবের ঘুরতেই একটি বাইক উবেরে ধাক্কা মারে। মুহুর্তের মধ্যে সেখানে ঢুকে যায় 15 জন। তারপর গাড়ির জানালা খুলে গাড়ি থেকে ড্রাইভারকে বের করার চেষ্টা করে। উশষী লিখেছেন,“ ড্রাইভারকে গাড়ি থেকে নামিয়ে শুরু করে মারধর। অসহায় অবস্থায় আমি গাড়ি থেকে নেমে ছবি তুলতে শুরু করে দিই। সঙ্গে শুরু করি চিৎকার। না, কেউ এগিয়ে আসেনি। এরপর আমি দৌড়ে ময়দান থানায় চায়। চাই সাহায্য। ময়দান থানার পুলিশ প্রথমে বলে ওই এলাকা তাদের নয়। ওটি ভবানীপুর থানার অন্তর্গত। পরে আরো চিৎকার-চেঁচামেচি করতে পুলিশ এসে ওই যুবকদের সড়িয়ে দেয়।"
Conclusion:এরপর উষসী বন্ধুকে লেক গার্ডেন্সে নামাতে যান। লেক গার্ডেনস হাউসিংয়ের কাছে হঠাৎই দেখেন তিনটি বাইকে হেলমেটহীন ৬ যুবক। অভিযোগ তারা উশষীর উবের থামায়। গাড়িকে লক্ষ্য করে পাথর ছোঁড়ে। অভিনেত্রীকে গাড়ি থেকে বের করে মোবাইল কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। বলা হয়, ছবি ডিলিট করতে হবে।তাঁর বন্ধু তখন ভয় পেয়ে গাড়ি থেকে লাফিয়ে নামে। ওই মডেল-অভিনেত্রী তখন সাহায্যের জন্য চিৎকার শুরু করেন। এবার স্থানীয়রা বেরিয়ে আসে। উশষী লিখেছেন, “ স্থানীয়দের দেখে আমি যেন প্রাণ ফিরে পেলাম। তারপর আমি আমার বাবা এবং বোনকে ডাকি। ঘটনাস্থলের পরের গলিতেই আমার বাড়ি। ইতিমধ্যেই পুলিশ আসে। বলা হয়, চারু মার্কেট থানায় অভিযোগ দায়ের করতে। আমি সেখানে যাই। উপস্থিত সাব-ইন্সপেক্টর আমায় বলেন, এই অভিযোগ একমাত্র ভবানীপুর থানাতেই হতে পারে। আমি তখন কি করবো কিছু বুঝে উঠতে পারছিলাম না। থানাতেই চিৎকার-চেঁচামেচি শুরু করি। সেখানে কোনও মহিলা পুলিশ ছিল না। চিৎকার চেঁচামেচি করে কাজ হয়। তখন রাত দেড়টা। চারু মার্কেট থানায় আমার অভিযোগ নেওয়া হয়। কিন্তু নেওয়া হয়নি ড্রাইভারের অভিযোগ।"
অভিনেত্রী জানিয়েছেন, ওই উবেরের চালক তারক সম্ভবত লোনে গাড়ি কিনেছেন। তিনি ওই গাড়ি চালিয়েই সংসার চালান। স্বাভাবিকভাবেই তার গাড়ির ক্ষতি হওয়ায় ইন্সুরেন্সের জন্য থানায় অভিযোগের প্রয়োজন ছিল। তিনি তিনি অভিযোগ করতেও চান। অভিযোগ, সাব-ইন্সপেক্টর সেই অভিযোগ নিতে অস্বীকার করেন। উশষী লিখেছেন, “ একই কারণে দুটি অভিযোগ নেওয়া আইনবিরুদ্ধ বলে অভিযোগ নেওয়া হয়নি।" তাঁর প্রশ্ন, “ যখন কাউকে ঘিরে ধরে শ্লীলতাহানির চেষ্টা করা হয়, মারধর করা হয়, এমনকি মেরে ফেলার চেষ্টা করা হয়, কিরে তখন 100 মিটার দূরে থাকা থানা ও জুরিডিকসনের কথা বলবে! কেন? তার দ্বিতীয় প্রশ্ন, 15 জন ছেলে হেলমেট ছাড়া বাইক চালিয়ে দক্ষিণ কলকাতায় ঘুরে বেড়াচ্ছে, কি করছিল ট্রাফিক পুলিশ?"
বিষয়টি নিয়ে এখনো পর্যন্ত পুলিশের তরফে কোন মন্তব্য পাওয়া যায়নি। জানা যায়নি, এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে কি ব্যবস্থা নিয়েছে কলকাতা পুলিশ।
উশষী জানিয়েছেন, গতরাতে কলকাতার বাইপাসের ধারের একটি পাঁচতারা হোটেল থেকে বাড়ি ফিরছিলেন তিনি। সঙ্গে ছিল এক বন্ধু। ময়দান থানা লাগোয়া এক্সাইড মোড়ে বাঁদিককে তাঁর উবের ঘুরতেই একটি বাইক উবেরে ধাক্কা মারে। মুহুর্তের মধ্যে সেখানে ঢুকে যায় 15 জন। তারপর গাড়ির জানালা খুলে গাড়ি থেকে ড্রাইভারকে বের করার চেষ্টা করে। উশষী লিখেছেন,“ ড্রাইভারকে গাড়ি থেকে নামিয়ে শুরু করে মারধর। অসহায় অবস্থায় আমি গাড়ি থেকে নেমে ছবি তুলতে শুরু করে দিই। সঙ্গে শুরু করি চিৎকার। না, কেউ এগিয়ে আসেনি। এরপর আমি দৌড়ে ময়দান থানায় চায়। চাই সাহায্য। ময়দান থানার পুলিশ প্রথমে বলে ওই এলাকা তাদের নয়। ওটি ভবানীপুর থানার অন্তর্গত। পরে আরো চিৎকার-চেঁচামেচি করতে পুলিশ এসে ওই যুবকদের সড়িয়ে দেয়।"
Conclusion:এরপর উষসী বন্ধুকে লেক গার্ডেন্সে নামাতে যান। লেক গার্ডেনস হাউসিংয়ের কাছে হঠাৎই দেখেন তিনটি বাইকে হেলমেটহীন ৬ যুবক। অভিযোগ তারা উশষীর উবের থামায়। গাড়িকে লক্ষ্য করে পাথর ছোঁড়ে। অভিনেত্রীকে গাড়ি থেকে বের করে মোবাইল কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। বলা হয়, ছবি ডিলিট করতে হবে।তাঁর বন্ধু তখন ভয় পেয়ে গাড়ি থেকে লাফিয়ে নামে। ওই মডেল-অভিনেত্রী তখন সাহায্যের জন্য চিৎকার শুরু করেন। এবার স্থানীয়রা বেরিয়ে আসে। উশষী লিখেছেন, “ স্থানীয়দের দেখে আমি যেন প্রাণ ফিরে পেলাম। তারপর আমি আমার বাবা এবং বোনকে ডাকি। ঘটনাস্থলের পরের গলিতেই আমার বাড়ি। ইতিমধ্যেই পুলিশ আসে। বলা হয়, চারু মার্কেট থানায় অভিযোগ দায়ের করতে। আমি সেখানে যাই। উপস্থিত সাব-ইন্সপেক্টর আমায় বলেন, এই অভিযোগ একমাত্র ভবানীপুর থানাতেই হতে পারে। আমি তখন কি করবো কিছু বুঝে উঠতে পারছিলাম না। থানাতেই চিৎকার-চেঁচামেচি শুরু করি। সেখানে কোনও মহিলা পুলিশ ছিল না। চিৎকার চেঁচামেচি করে কাজ হয়। তখন রাত দেড়টা। চারু মার্কেট থানায় আমার অভিযোগ নেওয়া হয়। কিন্তু নেওয়া হয়নি ড্রাইভারের অভিযোগ।"
অভিনেত্রী জানিয়েছেন, ওই উবেরের চালক তারক সম্ভবত লোনে গাড়ি কিনেছেন। তিনি ওই গাড়ি চালিয়েই সংসার চালান। স্বাভাবিকভাবেই তার গাড়ির ক্ষতি হওয়ায় ইন্সুরেন্সের জন্য থানায় অভিযোগের প্রয়োজন ছিল। তিনি তিনি অভিযোগ করতেও চান। অভিযোগ, সাব-ইন্সপেক্টর সেই অভিযোগ নিতে অস্বীকার করেন। উশষী লিখেছেন, “ একই কারণে দুটি অভিযোগ নেওয়া আইনবিরুদ্ধ বলে অভিযোগ নেওয়া হয়নি।" তাঁর প্রশ্ন, “ যখন কাউকে ঘিরে ধরে শ্লীলতাহানির চেষ্টা করা হয়, মারধর করা হয়, এমনকি মেরে ফেলার চেষ্টা করা হয়, কিরে তখন 100 মিটার দূরে থাকা থানা ও জুরিডিকসনের কথা বলবে! কেন? তার দ্বিতীয় প্রশ্ন, 15 জন ছেলে হেলমেট ছাড়া বাইক চালিয়ে দক্ষিণ কলকাতায় ঘুরে বেড়াচ্ছে, কি করছিল ট্রাফিক পুলিশ?"
বিষয়টি নিয়ে এখনো পর্যন্ত পুলিশের তরফে কোন মন্তব্য পাওয়া যায়নি। জানা যায়নি, এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে কি ব্যবস্থা নিয়েছে কলকাতা পুলিশ।
Last Updated : Jun 18, 2019, 6:55 PM IST