কলকাতা, 11 এপ্রিল : সরকারিভাবে বন্ধ রয়েছে মদ বিক্রি। কলকাতা বা শহরতলির কোথাও কোথাও 4-5 গুণ দামে পাওয়া যাচ্ছে বিলেতি মদ। তার বেশিরভাগটাই নকল। সেই বিষয়ে ধরপাকড় চালাচ্ছে রাজ্যের আবগারি দপ্তর। বাংলা মদ বিক্রি একেবারেই বন্ধ। আর এই সুযোগটা কাজে লাগাচ্ছে একশ্রেণির বেআইনি মদ বিক্রেতা। কলকাতা থেকে শুরু করে জেলাগুলিতেও সক্রিয় হয়ে উঠেছে এই বেআইনি মদ বিক্রির চক্র। অভিযোগ, লকডাউনের মধ্যে ব্য়াপক সক্রিয় হয়ে উঠেছে বেআইনি মদ বিক্রির চক্র। এমনই বেআইনি মদ বিক্রির দুই পান্ডাকে গ্রেপ্তার করল পুলিশ।
লকডাউনের জেরে কলকাতায় চলছে নাকা চেকিং। সেই সূত্রে আনন্দপুর থানা এলাকার নোনাডাঙা রোডেও চলছিল চেকিং। সবুজপল্লির কাছে পুলিশকর্মীরা একটি গাড়িকে আটকান । গাড়িটি দেখেই সন্দেহ হয়েছিল পুলিশকর্মীদের। গাড়িটির মধ্যে সাওয়ারি ছিল দুজন। তাদের নাম বিজয় সর্দার এবং সুবোধ হালদার। বিজয় আদতে বাসন্তীর বাসিন্দা। সুবোধের বাড়ি আনন্দপুর থানা এলাকাতেই। লকডাউনে কেন তারা রাস্তায় বেরিয়েছেন জিজ্ঞাসা করতেই অস্বস্তিতে পড়ে যায় তারা । এরপরই গাড়িটির তল্লাশি নেয় পুলিশ। সেই সূত্রে গাড়ির ডিকি খুলতেই বেরিয়ে পড়ে প্রচুর বাংলা এবং বিয়ারের বোতল।
পুলিশ সূত্রে খবর, মোট 23 বোতল বাংলা মদ উদ্ধার হয়েছে। সঙ্গে 22 বোতল বিয়ার। পুলিশি জেরায় সুবোধরা স্বীকার করে নিয়েছে, তারা ওই মদ বিক্রির উদ্দেশ্যে নিয়ে যাচ্ছিল। প্রশ্ন উঠেছে, কোথা থেকে তারা পেল এত মদের বোতল?
গাড়ির ডিকি খুলতেই বিয়ার-বাংলার পেটি! গ্রেপ্তার 2 মদ কারবারি
লকডাউনে জেরে বন্ধ দোকানপাট ৷ সরকারিভাবে বন্ধ রয়েছে মদ বিক্রি ৷ এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে কলকাতা ও জেলাগুলিতে সক্রিয় হয়ে উঠেছে বেআইনি মদ বিক্রির চক্র ৷
কলকাতা, 11 এপ্রিল : সরকারিভাবে বন্ধ রয়েছে মদ বিক্রি। কলকাতা বা শহরতলির কোথাও কোথাও 4-5 গুণ দামে পাওয়া যাচ্ছে বিলেতি মদ। তার বেশিরভাগটাই নকল। সেই বিষয়ে ধরপাকড় চালাচ্ছে রাজ্যের আবগারি দপ্তর। বাংলা মদ বিক্রি একেবারেই বন্ধ। আর এই সুযোগটা কাজে লাগাচ্ছে একশ্রেণির বেআইনি মদ বিক্রেতা। কলকাতা থেকে শুরু করে জেলাগুলিতেও সক্রিয় হয়ে উঠেছে এই বেআইনি মদ বিক্রির চক্র। অভিযোগ, লকডাউনের মধ্যে ব্য়াপক সক্রিয় হয়ে উঠেছে বেআইনি মদ বিক্রির চক্র। এমনই বেআইনি মদ বিক্রির দুই পান্ডাকে গ্রেপ্তার করল পুলিশ।
লকডাউনের জেরে কলকাতায় চলছে নাকা চেকিং। সেই সূত্রে আনন্দপুর থানা এলাকার নোনাডাঙা রোডেও চলছিল চেকিং। সবুজপল্লির কাছে পুলিশকর্মীরা একটি গাড়িকে আটকান । গাড়িটি দেখেই সন্দেহ হয়েছিল পুলিশকর্মীদের। গাড়িটির মধ্যে সাওয়ারি ছিল দুজন। তাদের নাম বিজয় সর্দার এবং সুবোধ হালদার। বিজয় আদতে বাসন্তীর বাসিন্দা। সুবোধের বাড়ি আনন্দপুর থানা এলাকাতেই। লকডাউনে কেন তারা রাস্তায় বেরিয়েছেন জিজ্ঞাসা করতেই অস্বস্তিতে পড়ে যায় তারা । এরপরই গাড়িটির তল্লাশি নেয় পুলিশ। সেই সূত্রে গাড়ির ডিকি খুলতেই বেরিয়ে পড়ে প্রচুর বাংলা এবং বিয়ারের বোতল।
পুলিশ সূত্রে খবর, মোট 23 বোতল বাংলা মদ উদ্ধার হয়েছে। সঙ্গে 22 বোতল বিয়ার। পুলিশি জেরায় সুবোধরা স্বীকার করে নিয়েছে, তারা ওই মদ বিক্রির উদ্দেশ্যে নিয়ে যাচ্ছিল। প্রশ্ন উঠেছে, কোথা থেকে তারা পেল এত মদের বোতল?