কলকাতা, 16 নভেম্বর : দুপুরে হঠাৎ আসে ফোনটা । গড়ফা থানার উত্তর পূর্বাচল কালীতলা রোডের কৃষ্ণকুঞ্জ অ্যাপার্টমেন্টে ঝুলছে ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্রের দেহ । তড়িঘড়ি সেখানে পৌঁছায় পুলিশ। দেখা যায় সিলিং ফ্যানের সঙ্গে গামছা লাগিয়ে ঝুলছে ওই যুবক। পুলিশ তাঁকে উদ্ধার করে নিয়ে যায় এসএসকেএম হাসপাতালে। কর্তব্যরত চিকিৎসক ওই ছাত্রকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ওই ইঞ্জিন ছাত্র আদতে বিহারের বাসিন্দা। বিহারের মুজফ্ফরপুরের ভগবানপুরে তাঁর বাড়ি । নাম উৎকর্ষ রাজ। বয়স 23 বছর। কলকাতার একটি নামী বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের পড়ুয়া ছিলেন। তাঁর সঙ্গেই থাকতেন শুভম গোয়েঙ্কা এবং মোহিত চৌধুরি । তিনজনেই ওই কলেজে কম্পিউটার সায়েন্স ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র। দীপাবলির ছুটিতে শুভম এবং মোহিত যে যাঁর নিজের বাড়িতে গিয়েছিলেন। ভাড়ার ওই ফ্ল্যাটে তখন একা থাকছিলেন উৎকর্ষ। আজ দুপুরে জামশেদপুরে বাড়ি থেকে ফিরেছিলেন মোহিত। এসে ফ্ল্যাটের বাইরে থেকে ডাকাডাকি করলেও ভেতর থেকে কোনও আওয়াজ আসেনি । দরজা ভেতর থেকে বন্ধ ছিল। তখন মোহিত প্রতিবেশীদের ডাকে । তাঁদের উপস্থিতিতেই দরজা তালা ভাঙা হয়। তখনই ঝুলন্ত অবস্থায় দেখা যায় উৎকর্ষকে। তারপরই খবর দেওয়া হয় পুলিশে। তারপরই পুলিশ এসে তাঁর দেহ উদ্ধার করে নিয়ে যায়।
মোহিতকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ জানতে পেরেছে, বেশ কিছুদিন ধরেই নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে অত্যন্ত চিন্তিত ছিলেন উৎকর্ষ। সেটা বেশ কয়েকবার বলেওছিলেন রুমমেটদের। এখনও পর্যন্ত পুলিশ এই ঘটনায় সন্দেহজনক কিছু পায়নি। পুলিশ দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে। উৎকর্ষের মৃত্যু নিয়ে এখনও পর্যন্ত কোনও অভিযোগ দায়ের হয়নি।
ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্রের ঝুলন্ত দেহ, ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তায় আত্মঘাতী ?
মোহিতকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ জানতে পেরেছে, বেশ কিছুদিন ধরেই নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে অত্যন্ত চিন্তিত ছিলেন উৎকর্ষ। সেটা বেশ কয়েকবার বলেও ছিলেন রুমমেটদের।
কলকাতা, 16 নভেম্বর : দুপুরে হঠাৎ আসে ফোনটা । গড়ফা থানার উত্তর পূর্বাচল কালীতলা রোডের কৃষ্ণকুঞ্জ অ্যাপার্টমেন্টে ঝুলছে ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্রের দেহ । তড়িঘড়ি সেখানে পৌঁছায় পুলিশ। দেখা যায় সিলিং ফ্যানের সঙ্গে গামছা লাগিয়ে ঝুলছে ওই যুবক। পুলিশ তাঁকে উদ্ধার করে নিয়ে যায় এসএসকেএম হাসপাতালে। কর্তব্যরত চিকিৎসক ওই ছাত্রকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ওই ইঞ্জিন ছাত্র আদতে বিহারের বাসিন্দা। বিহারের মুজফ্ফরপুরের ভগবানপুরে তাঁর বাড়ি । নাম উৎকর্ষ রাজ। বয়স 23 বছর। কলকাতার একটি নামী বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের পড়ুয়া ছিলেন। তাঁর সঙ্গেই থাকতেন শুভম গোয়েঙ্কা এবং মোহিত চৌধুরি । তিনজনেই ওই কলেজে কম্পিউটার সায়েন্স ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র। দীপাবলির ছুটিতে শুভম এবং মোহিত যে যাঁর নিজের বাড়িতে গিয়েছিলেন। ভাড়ার ওই ফ্ল্যাটে তখন একা থাকছিলেন উৎকর্ষ। আজ দুপুরে জামশেদপুরে বাড়ি থেকে ফিরেছিলেন মোহিত। এসে ফ্ল্যাটের বাইরে থেকে ডাকাডাকি করলেও ভেতর থেকে কোনও আওয়াজ আসেনি । দরজা ভেতর থেকে বন্ধ ছিল। তখন মোহিত প্রতিবেশীদের ডাকে । তাঁদের উপস্থিতিতেই দরজা তালা ভাঙা হয়। তখনই ঝুলন্ত অবস্থায় দেখা যায় উৎকর্ষকে। তারপরই খবর দেওয়া হয় পুলিশে। তারপরই পুলিশ এসে তাঁর দেহ উদ্ধার করে নিয়ে যায়।
মোহিতকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ জানতে পেরেছে, বেশ কিছুদিন ধরেই নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে অত্যন্ত চিন্তিত ছিলেন উৎকর্ষ। সেটা বেশ কয়েকবার বলেওছিলেন রুমমেটদের। এখনও পর্যন্ত পুলিশ এই ঘটনায় সন্দেহজনক কিছু পায়নি। পুলিশ দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে। উৎকর্ষের মৃত্যু নিয়ে এখনও পর্যন্ত কোনও অভিযোগ দায়ের হয়নি।