কলকাতা, 18 নভেম্বর : লোকসভা নির্বাচনে "শাস্তিপ্রাপ্ত" অফিসার এখনও পর্যন্ত নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্বে ৷ যা কমিশনের নির্দেশের বিরোধী ৷ গত সপ্তাহে নির্বাচন কমিশনের কাছে এই অভিযোগ দায়ের করে রাজ্য BJP ৷ সেই অভিযোগ পেয়ে খড়গপুরের SDPO সুকোমল দাসকে সরিয়ে দিল নির্বাচন কমিশন ৷
নির্বাচনের দায়িত্বে "শাস্তিপ্রাপ্ত" SDPO, BJP-র অভিযোগে সরাল কমিশন
খড়গপুরের SDPO হিসেবে কর্মরত ছিলেন সুকোমল দাস । গত লোকসভা নির্বাচনের সময় তিনি বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুরের SDPO ছিলেন । 22 এপ্রিল তাঁকে বদলির নির্দেশ দেয় কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন ।
25 নভেম্বর রাজ্যের 3 বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন । তার মধ্যে পশ্চিম মেদিনীপুরের খড়গপুরের দিকে নজর রয়েছে রাজনৈতিক মহলের । সভাপতি দিলীপ ঘোষের ছেড়ে যাওয়া আসনটি দখলে রাখতে মরিয়া BJP । অন্যদিকে এই আসনটি ছিনিয়ে নিতে তৃণমূলের তরফে বিশেষ দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে শুভেন্দু অধিকারীকে । সেই খড়্গপুরের SDPO হিসেবে কর্মরত ছিলেন সুকোমল দাস । গত লোকসভা নির্বাচনের সময় তিনি বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুরের SDPO ছিলেন । 22 এপ্রিল সুকোমল দাসকে বদলির নির্দেশ দেয় কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন । BJP নেতা মুকুল রায় নির্বাচন কমিশনের কাছে সুকোমলবাবুর বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছিলেন । তারও আগে বিষ্ণুপুরের সাংসদ সৌমিত্র খাঁ তাঁর বিরুদ্ধে খুনের চক্রান্তের অভিযোগ আনেন ।
ভোটের ডিউটিতে শাস্তিপ্রাপ্ত কোনও অফিসারকে নিয়োগ করা চলবে না । নির্বাচন কমিশনের তরফে মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তর ও নবান্নে চিঠি দিয়ে একথা জানিয়ে দেওয়া হয় ৷ রাজ্যে আসন্ন 3 বিধানসভা কেন্দ্রের উপ-নির্বাচন উপলক্ষ্যে এমন চিঠি দেওয়া হয় । গত লোকসভা নির্বাচনেও এমনই নির্দেশিকা দিয়েছিল কমিশন । জানানো হয়েছিল, নির্বাচন প্রক্রিয়ার সঙ্গে অতীতে শাস্তিপ্রাপ্ত কোনও অফিসারকেই যুক্ত রাখা যাবে না । সেই সূত্রে নির্বাচনী প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত সাধারণ কর্মী কিংবা পুলিশ কাউকেই লোকসভা নির্বাচনের দায়িত্বে রাখা হয়নি । এই বিষয়ে যথেষ্ট কড়া ছিল নির্বাচন কমিশন । এবারও একইরকম কড়া মনোভাব দেখাচ্ছে তারা । দিল্লি নির্বাচন সদর থেকে রাজ্যের মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তরে আবারও পাঠানো হল একইরকম নির্দেশিকা । তার জেরেই মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তর ও নবান্নে পাঠিয়ে চিঠি পাঠানো হয় । তার পরও সুকোমলবাবু ডিউটিতে ছিলেন বলে অভিযোগ BJP - র ৷
কলকাতা, 18 নভেম্বর : লোকসভা নির্বাচনে "শাস্তিপ্রাপ্ত" অফিসার এখনও পর্যন্ত নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্বে ৷ যা কমিশনের নির্দেশের বিরোধী ৷ গত সপ্তাহে নির্বাচন কমিশনের কাছে এই অভিযোগ দায়ের করে রাজ্য BJP ৷ সেই অভিযোগ পেয়ে খড়গপুরের SDPO সুকোমল দাসকে সরিয়ে দিল নির্বাচন কমিশন ৷
25 নভেম্বর রাজ্যের 3 বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন । তার মধ্যে পশ্চিম মেদিনীপুরের খড়গপুরের দিকে নজর রয়েছে রাজনৈতিক মহলের । সভাপতি দিলীপ ঘোষের ছেড়ে যাওয়া আসনটি দখলে রাখতে মরিয়া BJP । অন্যদিকে এই আসনটি ছিনিয়ে নিতে তৃণমূলের তরফে বিশেষ দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে শুভেন্দু অধিকারীকে । সেই খড়্গপুরের SDPO হিসেবে কর্মরত ছিলেন সুকোমল দাস । গত লোকসভা নির্বাচনের সময় তিনি বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুরের SDPO ছিলেন । 22 এপ্রিল সুকোমল দাসকে বদলির নির্দেশ দেয় কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন । BJP নেতা মুকুল রায় নির্বাচন কমিশনের কাছে সুকোমলবাবুর বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছিলেন । তারও আগে বিষ্ণুপুরের সাংসদ সৌমিত্র খাঁ তাঁর বিরুদ্ধে খুনের চক্রান্তের অভিযোগ আনেন ।
ভোটের ডিউটিতে শাস্তিপ্রাপ্ত কোনও অফিসারকে নিয়োগ করা চলবে না । নির্বাচন কমিশনের তরফে মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তর ও নবান্নে চিঠি দিয়ে একথা জানিয়ে দেওয়া হয় ৷ রাজ্যে আসন্ন 3 বিধানসভা কেন্দ্রের উপ-নির্বাচন উপলক্ষ্যে এমন চিঠি দেওয়া হয় । গত লোকসভা নির্বাচনেও এমনই নির্দেশিকা দিয়েছিল কমিশন । জানানো হয়েছিল, নির্বাচন প্রক্রিয়ার সঙ্গে অতীতে শাস্তিপ্রাপ্ত কোনও অফিসারকেই যুক্ত রাখা যাবে না । সেই সূত্রে নির্বাচনী প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত সাধারণ কর্মী কিংবা পুলিশ কাউকেই লোকসভা নির্বাচনের দায়িত্বে রাখা হয়নি । এই বিষয়ে যথেষ্ট কড়া ছিল নির্বাচন কমিশন । এবারও একইরকম কড়া মনোভাব দেখাচ্ছে তারা । দিল্লি নির্বাচন সদর থেকে রাজ্যের মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তরে আবারও পাঠানো হল একইরকম নির্দেশিকা । তার জেরেই মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তর ও নবান্নে পাঠিয়ে চিঠি পাঠানো হয় । তার পরও সুকোমলবাবু ডিউটিতে ছিলেন বলে অভিযোগ BJP - র ৷
Body:আগামী 25 নভেম্বর 3 বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন। তারমধ্যে পশ্চিম মেদিনীপুরের খড়গপুরের দিকে নজর রয়েছে রাজনৈতিক মহলের। সভাপতি দিলীপ ঘোষের ছেড়ে যাওয়া আসনটি দখল রাখতে মরিয়া বিজেপি। অন্যদিকে এই আসনটি ছিনিয়ে নিতে তৃণমূলের তরফে বিশেষ দায়িত্ব দেয়া হয়েছে শুভেন্দু অধিকারীকে। সেই খড়্গপুরের এসডিপিও হিসেবে কর্মরত ছিলেন সুকোমল দাস। গত লোকসভা নির্বাচনের সময় তিনি বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুরের এসডিপিও ছিলেন। গত 22 এপ্রিল সুকোমলকান্তি দাসকে বদলি করার নির্দেশ দেয় কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন কমিশন রাজ্যের মোট সাত জন পুলিশ আধিকারিককে বদলির নির্দেশ দেয়। ওই তালিকায় ছিল সুকোমলবাবুর নাম। বিজেপি নেতা মুকুল রায় নির্বাচন কমিশনের কাছে সুকোমলবাবুর বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছিলেন। তারও আগে বিষ্ণুপুরের সাংসদ সৌমিত্র খাঁ এসডিপিও বিরুদ্ধে খুনের চক্রান্ত' করার অভিযোগ আনেন।
ভোটের ডিউটিতে শাস্তিপ্রাপ্ত কোনো অফিসার নিয়োগ করা চলবে না। নির্বাচন কমিশনের তরফে মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তর নবান্নে চিঠি দিয়ে জানিয়ে দেৎ এমন কথাই। রাজ্যে আসন্ন 3 বিধানসভা কেন্দ্রের উপ-নির্বাচন উপলক্ষে এমন চিঠি দেওয়া হয়। গত লোকসভা নির্বাচনেও এমন নির্দেশিকা দিয়েছিল কমিশন। জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল, নির্বাচন প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত রাখা যাবে না অতীতে শাস্তিপ্রাপ্ত কোনো অফিসারকেই। সেই সূত্রে নির্বাচনী প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত সাধারণ কর্মী থেকে পুলিশকে লোকসভা নির্বাচনের দায়িত্বে রাখা হয়নি। এই বিষয়ে যথেষ্ট কড়া ছিল নির্বাচন কমিশন। এবারও একইরকম কড়া মনোভাব দেখাচ্ছে কমিশন। দিল্লি নির্বাচন সদর থেকে রাজ্যের মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তরে আবার যায় একইরকম নির্দেশিকা। তার জেরেই মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তর নবান্নে পাঠিয়ে দেয় চিঠি। তার পরেও সুকোমল বাবু ডিউটিতে ছিলেন বলে অভিযোগ বিজেপির।
Conclusion:এ প্রসঙ্গে বিজেপির সহ-সভাপতি শিশির বাজোরিয়া বলেন, “ এসডিপিও তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বলে খবর আছে। বিষয়টি আমরা কমিশনে জানিয়েছিলাম। তাছাড়া স্বাস্থ্য তথ্য অফিসার হয়েও তাকে ভোটের ডিউটিতে লাগানো হয়েছিল। যেটা করা যায় না। আমরা খুশি আমরা খুশি যে SDPO কে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।"