ETV Bharat / state

CMS-এ টেকনিকাল সমস্যা, পড়ুয়াদের রেজ়াল্টের হার্ডকপি দেওয়ার নির্দেশ স্কুল শিক্ষা দপ্তরের

পরীক্ষায় পড়ুয়াদের প্রাপ্ত নম্বর আপলোড করতে গিয়ে স্কুলের মাধ্যম খুঁজে পাচ্ছেন না স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকারা । সেক্ষেত্রে স্কুল পড়ুয়াদের তালিকাই খুলছে না । ফলে সেখানে কোনও পড়ুয়ার রেজ়াল্টের নম্বর আপলোড করা যাচ্ছে না । তাই দপ্তরের কমিশনারের তরফে স্কুলগুলিকে আগের মতো এই বছরও পড়ুয়াদের মার্কশিট বা প্রগ্রেস রিপোর্ট হার্ডকপিতে দিতেই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ।

Education Department
স্কুল শিক্ষা দপ্তর
author img

By

Published : Dec 16, 2019, 12:01 AM IST

কলকাতা, 15 ডিসেম্বর : টেকনিকাল সমস্যার কারণে পড়ুয়াদের নম্বর 'বাংলার শিক্ষা পোর্টালে'-র স্কুল ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমে (SMS) আপলোড করতে সমস্যা হচ্ছে । আর তাই বিগত বছরগুলির মতো এবারও স্কুলগুলিকে পড়ুয়াদের রেজ়াল্টের হার্ডকপি দিতে নির্দেশ দিল স্কুল শিক্ষা দপ্তর । যদিও ভবিষ্যতের জন্য তৃতীয় সামেটিভ ইভ্যালুয়েশনের নম্বর CMS-এ আপলোড করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে স্কুলগুলিকে ।

চলতি বছর 26 ফেব্রুয়ারি 'বাংলার শিক্ষা' নামে স্কুল শিক্ষা দপ্তরের নতুন পোর্টালের উদ্বোধন করেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় । শিক্ষাক্ষেত্রে নজরদারির ক্ষেত্রে সাহায্য করবে এমনই ভাবনাচিন্তা থেকে স্কুল শিক্ষার যাবতীয় বিষয় নিয়ে তৈরি করা হয় পোর্টালটি । ওইদিনই শিক্ষামন্ত্রী জানিয়েছিলেন, এই পোর্টালে প্রতি পড়ুয়ার একটি আইডি কোড থাকবে যা তার পুরো স্কুলজীবনে অপরিবর্তিত থাকবে । এই পোর্টাল থেকেই পড়ুয়ারা তাদের পরিচয়পত্র, রিপোর্ট কার্ড, ক্যারেক্টর সার্টিফিকেট, ট্রান্সফার সার্টিফিকেট ডাউনলোড করতে পারবে । তার জন্য রাজ্যের সব সরকারি, সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত ও অনুদানপ্রাপ্ত স্কুলগুলিকে তাদের প্রত্যেক পড়ুয়ার তথ্য আপলোড করতে বলা হয়েছিল ।

রাজ্যজুড়ে ইতিমধ্যে প্রায় 1 কোটি 32 লাখ পড়ুয়ার তথ্য আপলোড হয়ে গেছে 'বাংলার শিক্ষা' নামক এই পোর্টালটিতে । কিন্তু শুরু থেকেই পোর্টালের একাধিক টেকনিকাল সমস্যার কারণে জেরবার হতে হয় বহু স্কুলকে । তথ্য আপলোড করতে গিয়ে কখনও সার্ভার ডাউন তো কখনও পোর্টাল ক্র্যাশ করছিল । যা নিয়ে বহু অভিযোগও উঠেছিল । তৃতীয় সামেটিভ ইভ্যালুয়েশনের নম্বর CMS-এ আপলোড করতে গিয়ে ফের পোর্টালে টেকনিকাল সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে স্কুলগুলিকে । পরীক্ষায় পড়ুয়াদের প্রাপ্ত নম্বর আপলোড করতে গিয়ে স্কুলের মাধ্যম খুঁজে পাচ্ছেন না স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকারা । যেমন, বাংলা মাধ্যম স্কুলে শুধুমাত্র অসমিয়া বা অন্য কোনও ভাষা দেখাচ্ছে । সেক্ষেত্রে স্কুল পড়ুয়াদের তালিকাই খুলছে না । ফলে সেখানে কোনও পড়ুয়ার রেজ়াল্টের নম্বর আপলোড করা যাচ্ছে না । এই ধরনের একাধিক সমস্যার জন্য এই বছর ডিজিটাল মার্কশিটের চিন্তাভাবনা দূরে সরিয়ে দিতে হয়েছে স্কুল শিক্ষা দপ্তরকে । তাই দপ্তরের কমিশনারের তরফে স্কুলগুলিকে আগের মতো এই বছরও পড়ুয়াদের মার্কশিট বা প্রগ্রেস রিপোর্ট হার্ডকপিতে দিতেই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ।

স্কুলগুলির প্রধানদের দেওয়া এই নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, স্কুল শিক্ষার কমিশনারের নির্দেশ অনুযায়ী প্রত্যেক স্কুলের প্রধানদের বলা হচ্ছে আগের মতোই মার্কশিট বা প্রোগ্রেস রিপোর্টের ম্যানুয়াল হার্ডকপি দিতে । টেকনিকাল কারণে SMS পোর্টালে নম্বর আপলোড করায় সমস্যা হচ্ছে । স্কুল কর্তৃপক্ষকে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে, তৃতীয় সামেটিভ পরীক্ষার নম্বর SMS পোর্টালে ভবিষ্যতের জন্য অনলাইন ডাটা বেস তৈরির জন্য আপলোড করতে । সব স্কুল কর্তৃপক্ষকে প্রতিষ্ঠান প্রধানের লগ ইন দিয়ে 'বাংলার শিক্ষা'য় ঢুকে পড়ুয়ার পরবর্তী ক্লাসে উন্নীত হওয়ার প্রমোশন স্টেটাস সরবরাহ করতে । যে সব স্কুল কর্তৃপক্ষ এখনও পর্যন্ত বেসিক তথ্য আপলোড করেনি তাদের SI-এর লগ ইন দিয়ে সেই তথ্য অবিলম্বে আপলোড করতে হবে । যে সব শিক্ষকদের নাম 'বাংলার শিক্ষা' পোর্টালে দেখাচ্ছে না তাঁদের নাম অন্তর্ভুক্ত করার জন্য স্কুলের লেটারহেডে লিখে নির্দিষ্ট দিনে ও সময়ে জেলা পরিদর্শকদের অফিসে জমা করতে বলা হয়েছে প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের ।

কলকাতা, 15 ডিসেম্বর : টেকনিকাল সমস্যার কারণে পড়ুয়াদের নম্বর 'বাংলার শিক্ষা পোর্টালে'-র স্কুল ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমে (SMS) আপলোড করতে সমস্যা হচ্ছে । আর তাই বিগত বছরগুলির মতো এবারও স্কুলগুলিকে পড়ুয়াদের রেজ়াল্টের হার্ডকপি দিতে নির্দেশ দিল স্কুল শিক্ষা দপ্তর । যদিও ভবিষ্যতের জন্য তৃতীয় সামেটিভ ইভ্যালুয়েশনের নম্বর CMS-এ আপলোড করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে স্কুলগুলিকে ।

চলতি বছর 26 ফেব্রুয়ারি 'বাংলার শিক্ষা' নামে স্কুল শিক্ষা দপ্তরের নতুন পোর্টালের উদ্বোধন করেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় । শিক্ষাক্ষেত্রে নজরদারির ক্ষেত্রে সাহায্য করবে এমনই ভাবনাচিন্তা থেকে স্কুল শিক্ষার যাবতীয় বিষয় নিয়ে তৈরি করা হয় পোর্টালটি । ওইদিনই শিক্ষামন্ত্রী জানিয়েছিলেন, এই পোর্টালে প্রতি পড়ুয়ার একটি আইডি কোড থাকবে যা তার পুরো স্কুলজীবনে অপরিবর্তিত থাকবে । এই পোর্টাল থেকেই পড়ুয়ারা তাদের পরিচয়পত্র, রিপোর্ট কার্ড, ক্যারেক্টর সার্টিফিকেট, ট্রান্সফার সার্টিফিকেট ডাউনলোড করতে পারবে । তার জন্য রাজ্যের সব সরকারি, সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত ও অনুদানপ্রাপ্ত স্কুলগুলিকে তাদের প্রত্যেক পড়ুয়ার তথ্য আপলোড করতে বলা হয়েছিল ।

রাজ্যজুড়ে ইতিমধ্যে প্রায় 1 কোটি 32 লাখ পড়ুয়ার তথ্য আপলোড হয়ে গেছে 'বাংলার শিক্ষা' নামক এই পোর্টালটিতে । কিন্তু শুরু থেকেই পোর্টালের একাধিক টেকনিকাল সমস্যার কারণে জেরবার হতে হয় বহু স্কুলকে । তথ্য আপলোড করতে গিয়ে কখনও সার্ভার ডাউন তো কখনও পোর্টাল ক্র্যাশ করছিল । যা নিয়ে বহু অভিযোগও উঠেছিল । তৃতীয় সামেটিভ ইভ্যালুয়েশনের নম্বর CMS-এ আপলোড করতে গিয়ে ফের পোর্টালে টেকনিকাল সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে স্কুলগুলিকে । পরীক্ষায় পড়ুয়াদের প্রাপ্ত নম্বর আপলোড করতে গিয়ে স্কুলের মাধ্যম খুঁজে পাচ্ছেন না স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকারা । যেমন, বাংলা মাধ্যম স্কুলে শুধুমাত্র অসমিয়া বা অন্য কোনও ভাষা দেখাচ্ছে । সেক্ষেত্রে স্কুল পড়ুয়াদের তালিকাই খুলছে না । ফলে সেখানে কোনও পড়ুয়ার রেজ়াল্টের নম্বর আপলোড করা যাচ্ছে না । এই ধরনের একাধিক সমস্যার জন্য এই বছর ডিজিটাল মার্কশিটের চিন্তাভাবনা দূরে সরিয়ে দিতে হয়েছে স্কুল শিক্ষা দপ্তরকে । তাই দপ্তরের কমিশনারের তরফে স্কুলগুলিকে আগের মতো এই বছরও পড়ুয়াদের মার্কশিট বা প্রগ্রেস রিপোর্ট হার্ডকপিতে দিতেই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ।

স্কুলগুলির প্রধানদের দেওয়া এই নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, স্কুল শিক্ষার কমিশনারের নির্দেশ অনুযায়ী প্রত্যেক স্কুলের প্রধানদের বলা হচ্ছে আগের মতোই মার্কশিট বা প্রোগ্রেস রিপোর্টের ম্যানুয়াল হার্ডকপি দিতে । টেকনিকাল কারণে SMS পোর্টালে নম্বর আপলোড করায় সমস্যা হচ্ছে । স্কুল কর্তৃপক্ষকে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে, তৃতীয় সামেটিভ পরীক্ষার নম্বর SMS পোর্টালে ভবিষ্যতের জন্য অনলাইন ডাটা বেস তৈরির জন্য আপলোড করতে । সব স্কুল কর্তৃপক্ষকে প্রতিষ্ঠান প্রধানের লগ ইন দিয়ে 'বাংলার শিক্ষা'য় ঢুকে পড়ুয়ার পরবর্তী ক্লাসে উন্নীত হওয়ার প্রমোশন স্টেটাস সরবরাহ করতে । যে সব স্কুল কর্তৃপক্ষ এখনও পর্যন্ত বেসিক তথ্য আপলোড করেনি তাদের SI-এর লগ ইন দিয়ে সেই তথ্য অবিলম্বে আপলোড করতে হবে । যে সব শিক্ষকদের নাম 'বাংলার শিক্ষা' পোর্টালে দেখাচ্ছে না তাঁদের নাম অন্তর্ভুক্ত করার জন্য স্কুলের লেটারহেডে লিখে নির্দিষ্ট দিনে ও সময়ে জেলা পরিদর্শকদের অফিসে জমা করতে বলা হয়েছে প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের ।

Intro:কলকাতা, ১৫ ডিসেম্বর: টেকনিক্যাল সমস্যার কারণে ছাত্র-ছাত্রীদের নম্বর 'বাংলার শিক্ষা পোর্টালে'র স্কুল ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমে (SMS) আপলোড করতে সমস্যা হচ্ছে। আর সেই কারণেই বিগত বছরগুলির মতো স্কুলগুলিকে পড়ুয়াদের রেজাল্টের হার্ডকপি দিতে নির্দেশ দিল স্কুল শিক্ষা দপ্তর। যদিও ভবিষ্যতের জন্য তৃতীয় সামেটিভ ইভ্যালুয়েশনের নম্বর CMS-এ আপলোড করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে স্কুলগুলিকে।

Body:
চলতি বছর ২৬ ফেব্রুয়ারি 'বাংলার শিক্ষা' নামে স্কুল শিক্ষা দপ্তরের নতুন পোর্টালের উদ্বোধন করেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। শিক্ষাক্ষেত্রে নজরদারির ক্ষেত্রে এই পোর্টাল সাহায্য করবে এমনই ভাবনাচিন্তা থেকে স্কুল শিক্ষার যাবতীয় সব বিষয় নিয়ে তৈরি করা হয়েছিল পোর্টালটি। ওইদিনই শিক্ষামন্ত্রী জানিয়েছিলেন, এই পোর্টালে প্রতি পড়ুয়ার একটি আইডি কোড থাকবে যা তার পুরো স্কুলজীবনে অপরিবর্তিত থাকবে। এই পোর্টাল থেকেই পড়ুয়ারা তাদের পরিচয়পত্র, রিপোর্ট কার্ড, ক্যারেক্টর সার্টিফিকেট, ট্রান্সফার সার্টিফিকেট ডাউনলোড করতে পারবে। তার জন্য রাজ্যের সব সরকারি, সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত ও স্পন্সর্ড স্কুলগুলিকে তাদের প্রত্যেক পড়ুয়ার তথ্য আপলোড করতে বলা হয়েছিল। ইতিমধ্যেই রাজ্যজুড়ে প্রায় ১ কোটি ৩২ লক্ষ পড়ুয়ার তথ্য আপলোড হয়ে গেছে 'বাংলার শিক্ষা'য়।

কিন্তু, শুরু থেকেই পোর্টালে একাধিক টেকনিক্যাল সমস্যায় জেরবার হতে হয়েছে বহু স্কুলকে। তথ্য আপলোড করতে গিয়ে কখনও সার্ভার ডাউন তো কখনও পোর্টাল ক্র্যাশ করছিল। যা নিয়ে বহু অভিযোগও উঠেছিল। পোর্টালের টেকনিক্যাল সমস্যা আবারও দেখা দিয়েছে তৃতীয় সামেটিভ ইভ্যালুয়েশনের নম্বর CMS-এ আপলোড করতে গিয়ে। দেখা গেছে, পরীক্ষায় পড়ুয়াদের প্রাপ্ত নম্বর আপলোড করতে গিয়ে স্কুলের মাধ্যম খুঁজে পাচ্ছেন না স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকারা। যেমন, বাংলা মাধ্যম স্কুলে শুধুমাত্র অসমীয়া বা অন্য কোনও ভাষা দেখাচ্ছে। সেক্ষেত্রে স্কুল পড়ুয়াদের তালিকাই খুলছে না যেখানে কোন পড়ুয়া কতো নম্বর পাবেন তা বসিয়ে আপলোড করা যাবে। এই ধরনের একাধিক সমস্যার জন্য এই বছর ডিজিটাল মার্কশিটের চিন্তাভাবনা দূরে সরিয়ে দিতে হয়েছে স্কুল শিক্ষা দপ্তরকে। দপ্তরের কমিশনারের তরফ থেকে স্কুলগুলিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, আগের মতো এই বছরও পড়ুয়াদের মার্কশিট বা প্রগ্রেস রিপোর্ট ম্যানুয়াল হাডকপিতেই দিতে।

স্কুলগুলির প্রধানদের দেওয়া এই নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, স্কুল শিক্ষার কমিশনারের নির্দেশ অনুযায়ী প্রত্যেক স্কুলের প্রধানদের বলা হচ্ছে আগের মতোই মার্কশিট বা প্রোগ্রেস রিপোর্টের ম্যানুয়াল হার্ডকপি দিতে। টেকনিক্যাল কারণে SMS পোর্টালে নম্বর আপলোড করায় সমস্যা হচ্ছে। স্কুল কর্তৃপক্ষকে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে, তৃতীয় সামেটিভ পরীক্ষার নম্বর SMS পোর্টালে ভবিষ্যতের জন্য অনলাইন ডাটাবেস তৈরির জন্য আপলোড করতে। সব স্কুল কর্তৃপক্ষকে প্রতিষ্ঠান প্রধানের লগ ইন দিয়ে 'বাংলার শিক্ষা'য় ঢুকে পড়ুয়ার পরবর্তী ক্লাসে উন্নীত হওয়ার প্রমোশন স্ট্যাটাস সরবরাহ করতে। যে সব স্কুল কর্তৃপক্ষ এখনও পর্যন্ত তাঁদের বেসিক তথ্য আপলোড করেনি, তাদের SI-এর লগ ইন দিয়ে সেই তথ্য অবিলম্বে আপলোড করতে হবে। যে সব শিক্ষকদের নাম 'বাংলার শিক্ষা' পোর্টালে দেখাচ্ছে না তাঁদের নাম অন্তর্ভুক্ত করার জন্য স্কুলের লেটারহেডে লিখে নির্দিষ্ট দিনে নির্দিষ্ট সময়ে জেলা পরিদর্শকদের অফিসে জমা করতে বলা হয়েছে প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের।



Conclusion:
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.