পুরুলিয়া, 1 এপ্রিল : সামাজিক দূরত্ব না মানার ছবি ধরা পড়ল পুরুলিয়া সদর হাসপাতালে । এখানে জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রতিদিন আউট ডোর এবং জরুরি বিভাগে চিকিৎসা করাতে আসেন অনেকেই । সেখানেই ভিড় করে লাইন দিতে দেখা গেল রোগীদের । যেহেতু সদর হাসপাতালে পর্যাপ্ত পরিমাণে জায়গা নেই,তাই সামাজিক দূরত্ব মানছেন না কেউই । জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ এবং প্রশাসনের তরফেও কোনও উদ্যোগ চোখে পড়েনি ।
পুরুলিয়া সদর হাসপাতালে প্রতিদিন জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে রোগীরা চিকিৎসা করাতে আসেন । রোগীর সঙ্গে থাকেন তাঁদের পরিবারের সদস্যরাও । এছাড়াও হাসপাতালে রয়েছে একটি মাত্র বিশ্রামাগার । সেখানেই একসঙ্গে বিশ্রাম নেন শতাধিক রোগী । এই মুহুর্তে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে গেলে যথেষ্ট জায়গার প্রয়োজন হাসপাতালে । কিন্তু, সেখানে পর্যাপ্ত পরিমাণে জায়গাও নেই । সেজন্যই অসহায়তা ব্যক্ত করেছেন সহকারি জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক গুরুদাস পাত্র ।
এই বিষয়ে সহকারি জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক গুরুদাস পাত্র বলেন, "পুরুলিয়া সদর হাসপাতালে প্রতিদিন বহু রোগী এবং রোগীর পরিবার আসে । তাঁদের সকলকে তো আর বোঝানো সম্ভব নয় । এক্ষেত্রে তাঁদের নিজেদেরই সচেতন হওয়া প্রয়োজন ।"
সামাজিক দূরত্ব মানছেন না পুরুলিয়া সদর হাসপাতালের রোগীরা - কোরোনা
পুরুলিয়া সদর হাসপাতালে রয়েছে জায়গার অভাব । সামাজিক দূরত্ব না মেনেই আউটডোরে দাঁড়াতে দেখা গেল শতাধিক রোগী ও তাঁদের পরিবার সদস্যদের ।
পুরুলিয়া, 1 এপ্রিল : সামাজিক দূরত্ব না মানার ছবি ধরা পড়ল পুরুলিয়া সদর হাসপাতালে । এখানে জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রতিদিন আউট ডোর এবং জরুরি বিভাগে চিকিৎসা করাতে আসেন অনেকেই । সেখানেই ভিড় করে লাইন দিতে দেখা গেল রোগীদের । যেহেতু সদর হাসপাতালে পর্যাপ্ত পরিমাণে জায়গা নেই,তাই সামাজিক দূরত্ব মানছেন না কেউই । জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ এবং প্রশাসনের তরফেও কোনও উদ্যোগ চোখে পড়েনি ।
পুরুলিয়া সদর হাসপাতালে প্রতিদিন জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে রোগীরা চিকিৎসা করাতে আসেন । রোগীর সঙ্গে থাকেন তাঁদের পরিবারের সদস্যরাও । এছাড়াও হাসপাতালে রয়েছে একটি মাত্র বিশ্রামাগার । সেখানেই একসঙ্গে বিশ্রাম নেন শতাধিক রোগী । এই মুহুর্তে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে গেলে যথেষ্ট জায়গার প্রয়োজন হাসপাতালে । কিন্তু, সেখানে পর্যাপ্ত পরিমাণে জায়গাও নেই । সেজন্যই অসহায়তা ব্যক্ত করেছেন সহকারি জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক গুরুদাস পাত্র ।
এই বিষয়ে সহকারি জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক গুরুদাস পাত্র বলেন, "পুরুলিয়া সদর হাসপাতালে প্রতিদিন বহু রোগী এবং রোগীর পরিবার আসে । তাঁদের সকলকে তো আর বোঝানো সম্ভব নয় । এক্ষেত্রে তাঁদের নিজেদেরই সচেতন হওয়া প্রয়োজন ।"