ETV Bharat / state

জলপাইগুড়ির সাই সেন্টারেই ফেলা হচ্ছে কোভিড হাসপাতালের বর্জ্য

স্পোর্টস অথরিটি অব ইন্ডিয়ার সেন্টারেই ফেলা হচ্ছে কোভিড হাসপাতালের বর্জ্য । যত্রতত্র পরে রয়েছে কোভিড হাসপাতালের বর্জ্য পদার্থ পিপিই কিট সহ অন্যান্য সামগ্রী । বিপাকে সাই কর্তৃপক্ষ ।

sai centre
জলপাইগুড়ির সাই সেন্টারেই ফেলা হচ্ছে কোভিড হাসপাতালের বর্জ্য
author img

By

Published : Jul 28, 2021, 6:36 AM IST

জলপাইগুড়ি, 28 জুলাই: স্পোর্টস অথরিটি অব ইন্ডিয়া(সাই) সেন্টারেই ফেলা হচ্ছে কোভিড হাসপাতালের বর্জ্য । কোভিড হাসপাতালের সামনে যত্রতত্র পড়ে রয়েছে কোভিড হাসপাতালের বর্জ্য পদার্থ, পিপিই কিট-সহ অন্যান্য সামগ্রী । অন্যদিকে কোভিড হাসপাতালের বিদ্যুতের বকেয়া বিল প্রায় 14 লক্ষ টাকা । জলপাইগুড়ি কোভিড হাসপাতালের অব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে । কোভিড হাসপাতালে সামনেই রয়েছে সুইমিং পুল ও ইন্ডোর স্টেডিয়াম । কোভিড হাসপাতালে বর্জ্য ফেলে রাখার জন্য সাফাই করতে সমস্যা হচ্ছে সাই কর্তৃপক্ষের বলেও অভিযোগ করা হচ্ছে ।

জলপাইগুড়ি বিশ্ব বাংলা ক্রীড়াঙ্গনে স্টেডিয়ামের একাংশ নিয়ে কোভিড হাসপাতাল তৈরি করা হয়েছে রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে । গতবছর এপ্রিল মাস থেকেই হাসপাতাল তৈরির কাজ হয় স্টেডিয়ামের একাংশ নিয়ে । কিন্তু সুইমিংপুল, ইন্ডোর স্টেডিয়ামকে বাদ দিয়েই কোভিড হাসপাতালের কাজ চলে । স্পোর্টস অথরিটি অব ইন্ডিয়ার তত্বাবধানে থাকা এই 'বিশ্ব বাংলা' ক্রীড়াঙ্গনে কোভিড হাসপাতালে গড়েছে রাজ্য সরকার । 2020 সালের মার্চ মাস থেকে স্পোর্টস অথরিটি অব ইন্ডিয়ার কাছ থেকে জেলা প্রশাসন আপতকালীন পরিস্থিতিতে কোভিড হাসপাতাল তৈরি করেছে । অভিযোগ, কোভিড হাসপাতালের বর্জ্য পদার্থগুলি প্লাস্টিকের বস্তাবন্দি করে সাইয়ের সুইমিং পুলের পাশে ফেলা হচ্ছে । কোভিড হাসপাতালে ব্যবহৃত পিপিই কিটগুলি ছড়িয়ে ছিটিয়ে ফেলা রাখা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠছে । আর এতেই সমস্যা চরমে উঠেছে ।

জলপাইগুড়ির সাই সেন্টারেই ফেলা হচ্ছে কোভিড হাসপাতালের বর্জ্য

আরও পড়ুন: তৃণমূলের অর্ধেক নেতা দিন 15-র মধ্যে জেলে যাবেন : সায়ন্তন

স্পোর্টস অথরিটি অব ইন্ডিয়ার জলপাইগুড়ি সেন্টার ইনচার্জ ওয়াসিম আহমেদ জানান, বিদ্যুতের বিল বকেয়ার বিষয়টি অভ্যন্তরীণ বিষয় । আশা করি খুব তাড়াতাড়ি এই সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে । তবে কোভিড হাসপাতালে বর্জ্য পদার্থগুলি যেভাবে সুইমিং পুলের সামনে রাখা হয়েছে তাতে করে আমাদের সাফাই বা রক্ষণাবেক্ষণ করতে সমস্যা হচ্ছে । আমরা চাই স্থানীয় প্রশাসন বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখুক । জলপাইগুড়ি সদর হাসপাতালের সুপার গয়ারাম নস্কর বলেন, "কোভিড হাসপাতালের বিদ্যুতের বিল বকেয়া রয়েছে ঠিকই । ফান্ডের সমস্যা চলছে । এছাড়া যারা পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন করার কাজ করেন তাদেরও বকেয়া রয়েছে । আমরা চেষ্টা করছি সমস্যাগুলি দ্রুত সমাধান করার ।"

জলপাইগুড়ি, 28 জুলাই: স্পোর্টস অথরিটি অব ইন্ডিয়া(সাই) সেন্টারেই ফেলা হচ্ছে কোভিড হাসপাতালের বর্জ্য । কোভিড হাসপাতালের সামনে যত্রতত্র পড়ে রয়েছে কোভিড হাসপাতালের বর্জ্য পদার্থ, পিপিই কিট-সহ অন্যান্য সামগ্রী । অন্যদিকে কোভিড হাসপাতালের বিদ্যুতের বকেয়া বিল প্রায় 14 লক্ষ টাকা । জলপাইগুড়ি কোভিড হাসপাতালের অব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে । কোভিড হাসপাতালে সামনেই রয়েছে সুইমিং পুল ও ইন্ডোর স্টেডিয়াম । কোভিড হাসপাতালে বর্জ্য ফেলে রাখার জন্য সাফাই করতে সমস্যা হচ্ছে সাই কর্তৃপক্ষের বলেও অভিযোগ করা হচ্ছে ।

জলপাইগুড়ি বিশ্ব বাংলা ক্রীড়াঙ্গনে স্টেডিয়ামের একাংশ নিয়ে কোভিড হাসপাতাল তৈরি করা হয়েছে রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে । গতবছর এপ্রিল মাস থেকেই হাসপাতাল তৈরির কাজ হয় স্টেডিয়ামের একাংশ নিয়ে । কিন্তু সুইমিংপুল, ইন্ডোর স্টেডিয়ামকে বাদ দিয়েই কোভিড হাসপাতালের কাজ চলে । স্পোর্টস অথরিটি অব ইন্ডিয়ার তত্বাবধানে থাকা এই 'বিশ্ব বাংলা' ক্রীড়াঙ্গনে কোভিড হাসপাতালে গড়েছে রাজ্য সরকার । 2020 সালের মার্চ মাস থেকে স্পোর্টস অথরিটি অব ইন্ডিয়ার কাছ থেকে জেলা প্রশাসন আপতকালীন পরিস্থিতিতে কোভিড হাসপাতাল তৈরি করেছে । অভিযোগ, কোভিড হাসপাতালের বর্জ্য পদার্থগুলি প্লাস্টিকের বস্তাবন্দি করে সাইয়ের সুইমিং পুলের পাশে ফেলা হচ্ছে । কোভিড হাসপাতালে ব্যবহৃত পিপিই কিটগুলি ছড়িয়ে ছিটিয়ে ফেলা রাখা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠছে । আর এতেই সমস্যা চরমে উঠেছে ।

জলপাইগুড়ির সাই সেন্টারেই ফেলা হচ্ছে কোভিড হাসপাতালের বর্জ্য

আরও পড়ুন: তৃণমূলের অর্ধেক নেতা দিন 15-র মধ্যে জেলে যাবেন : সায়ন্তন

স্পোর্টস অথরিটি অব ইন্ডিয়ার জলপাইগুড়ি সেন্টার ইনচার্জ ওয়াসিম আহমেদ জানান, বিদ্যুতের বিল বকেয়ার বিষয়টি অভ্যন্তরীণ বিষয় । আশা করি খুব তাড়াতাড়ি এই সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে । তবে কোভিড হাসপাতালে বর্জ্য পদার্থগুলি যেভাবে সুইমিং পুলের সামনে রাখা হয়েছে তাতে করে আমাদের সাফাই বা রক্ষণাবেক্ষণ করতে সমস্যা হচ্ছে । আমরা চাই স্থানীয় প্রশাসন বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখুক । জলপাইগুড়ি সদর হাসপাতালের সুপার গয়ারাম নস্কর বলেন, "কোভিড হাসপাতালের বিদ্যুতের বিল বকেয়া রয়েছে ঠিকই । ফান্ডের সমস্যা চলছে । এছাড়া যারা পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন করার কাজ করেন তাদেরও বকেয়া রয়েছে । আমরা চেষ্টা করছি সমস্যাগুলি দ্রুত সমাধান করার ।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.