ETV Bharat / state

দু’দিনের ব্যবধানে ফের চা বাগানের খাঁচায় বন্দি চিতাবাঘ

আবারও চা বাগানে বনদপ্তরের পাতা খাঁচায় ধরা পড়ল চিতাবাঘ৷ রবিবার ঘটনাটি ঘটে ডুয়ার্সের নাগরাকাটা ব্লকের ভগতপুর চা বাগানে৷ দু’দিন আগে এখানেই একটি পূর্ণবয়স্ক স্ত্রী চিতাবাঘ খাঁচাবন্দি হয়েছিল৷

wb_jal_02_leopard_resque_7203427
দু’দিনের ব্যবধানে ফের চা বাগানের খাঁচায় বন্দী চিতাবাঘ
author img

By

Published : Feb 7, 2021, 2:17 PM IST

জলপাইগুড়ি, 7 ফেব্রুয়ারি: মাত্র দু’দিনের ব্যবধানে ফের বনদপ্তরের পাতা খাঁচায় বন্দি হল চিতাবাঘ। রবিবার ঘটনাটি ঘটে ডুয়ার্সের নাগরাকাটা ব্লকের ভগতপুর চা-বাগানে৷

দু’দিন আগেই একটি পূর্ণবয়স্ক স্ত্রী চিতাবাঘ খাঁচাবন্দি হয় ভগতপুর চা-বাগানে। আর এদিন সকালে বনদপ্তরের পাতা খাঁচায় ধরা পড়ে একটি পুরুষ চিতাবাঘ। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছন খুনিয়া রেঞ্জের বনকর্মীরা।

বনদপ্তর সূত্রে খবর, খাঁচাবন্দি পুরুষ চিতাবাঘটিকে গরুমারা বন্যপ্রাণ বিভাগের লাটাগুড়ি প্রকৃতি পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সেখানে পর্যবেক্ষণের তাকে গরুমারা জাতীয় উদ্যানে ছেড়ে দেওয়া হবে।

আরও পড়ুন: চা বাগানে পাতা খাঁচায় বন্দি চিতাবাঘ

চা বাগানে চিতাবাঘের সন্ধান পাওয়াটা নতুন কিছু নয়৷ চায়ের গাছ ঝোপের আকারের হয়৷ বাগানের মাঝে মাঝে সরু ও নিচু নালা কাটা থাকে৷ অনেক সময়েই খাবারের সন্ধানে লোকালয়ের খুব কাছে চলে আসে চিতাবাঘ৷ লোকালয়ে ঢুকে গৃহপালিত পশুপাখিও ধরে৷ দেখা গিয়েছে, বহু ক্ষেত্রেই এইসব চিতাবাঘগুলি চা-বাগানের ঝোপের আড়ালে বা নালায় আশ্রয় নেয়৷ প্রজনন ঋতুতে শাবকের জন্ম দিতেও মা চিতাবাঘ চা-বাগানগুলিতে ঘাঁটি গাড়ে৷ এইসব সময়েই বাগানের শ্রমিক ও স্থানীয়দের মুখোমুখি হয়ে পড়ে তারা৷ এর জেরে মানুষ যেমন জখম হয়, তেমনই চিতাবাঘকে পিটিয়ে মারার মতো ঘটনাও ঘটে৷

বনদপ্তরের লাগাতার প্রচারে এখন চিতাবাঘ পিটিয়ে মারার প্রবণতা অনেকটাই কমেছে৷ তবুও লোকালয়ের কাছাকাছি বন্য জন্তু চলে এলে আতঙ্ক তো থাকেই৷ মাত্র দু’দিনের ব্যবধানে তাই ডুয়ার্সের চা-বাগানে দু’টি চিতাবাঘ ধরা পড়ায় আতঙ্কিত বাগান শ্রমিক ও স্থানীয়রা৷ দুর্ঘটনা এড়াতে বনদপ্তরের আরও সজাগ হওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা৷

জলপাইগুড়ি, 7 ফেব্রুয়ারি: মাত্র দু’দিনের ব্যবধানে ফের বনদপ্তরের পাতা খাঁচায় বন্দি হল চিতাবাঘ। রবিবার ঘটনাটি ঘটে ডুয়ার্সের নাগরাকাটা ব্লকের ভগতপুর চা-বাগানে৷

দু’দিন আগেই একটি পূর্ণবয়স্ক স্ত্রী চিতাবাঘ খাঁচাবন্দি হয় ভগতপুর চা-বাগানে। আর এদিন সকালে বনদপ্তরের পাতা খাঁচায় ধরা পড়ে একটি পুরুষ চিতাবাঘ। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছন খুনিয়া রেঞ্জের বনকর্মীরা।

বনদপ্তর সূত্রে খবর, খাঁচাবন্দি পুরুষ চিতাবাঘটিকে গরুমারা বন্যপ্রাণ বিভাগের লাটাগুড়ি প্রকৃতি পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সেখানে পর্যবেক্ষণের তাকে গরুমারা জাতীয় উদ্যানে ছেড়ে দেওয়া হবে।

আরও পড়ুন: চা বাগানে পাতা খাঁচায় বন্দি চিতাবাঘ

চা বাগানে চিতাবাঘের সন্ধান পাওয়াটা নতুন কিছু নয়৷ চায়ের গাছ ঝোপের আকারের হয়৷ বাগানের মাঝে মাঝে সরু ও নিচু নালা কাটা থাকে৷ অনেক সময়েই খাবারের সন্ধানে লোকালয়ের খুব কাছে চলে আসে চিতাবাঘ৷ লোকালয়ে ঢুকে গৃহপালিত পশুপাখিও ধরে৷ দেখা গিয়েছে, বহু ক্ষেত্রেই এইসব চিতাবাঘগুলি চা-বাগানের ঝোপের আড়ালে বা নালায় আশ্রয় নেয়৷ প্রজনন ঋতুতে শাবকের জন্ম দিতেও মা চিতাবাঘ চা-বাগানগুলিতে ঘাঁটি গাড়ে৷ এইসব সময়েই বাগানের শ্রমিক ও স্থানীয়দের মুখোমুখি হয়ে পড়ে তারা৷ এর জেরে মানুষ যেমন জখম হয়, তেমনই চিতাবাঘকে পিটিয়ে মারার মতো ঘটনাও ঘটে৷

বনদপ্তরের লাগাতার প্রচারে এখন চিতাবাঘ পিটিয়ে মারার প্রবণতা অনেকটাই কমেছে৷ তবুও লোকালয়ের কাছাকাছি বন্য জন্তু চলে এলে আতঙ্ক তো থাকেই৷ মাত্র দু’দিনের ব্যবধানে তাই ডুয়ার্সের চা-বাগানে দু’টি চিতাবাঘ ধরা পড়ায় আতঙ্কিত বাগান শ্রমিক ও স্থানীয়রা৷ দুর্ঘটনা এড়াতে বনদপ্তরের আরও সজাগ হওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.