ETV Bharat / state

জোড়া পুরস্কার ধুপগুড়ির মিলনী গ্রন্থাগারের - beast reader

জোড়া পুরস্কার পাচ্ছে ধুপগুড়ির মিলনী গ্রন্থাগার ৷ সম্পতি রাজ্য গ্রন্থাগার দপ্তরের বিচারে জেলার সেরা গ্রন্থাগার নির্বাচিত হয়েছে ধুপগুড়ির মিলনী গ্রন্থাগার ৷ এই গ্রন্থাগারের পাঠিকা শীলা সরকার জেলার সেরা পাঠিকা হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন ৷

ধুপগুড়ির মিলনী গ্রন্থাগারের
author img

By

Published : Aug 29, 2019, 6:34 AM IST

Updated : Aug 29, 2019, 7:19 PM IST

ধুপগুড়ি, 29 অগাস্ট: জুতো সেলাই থেকে চণ্ডীপাঠ, একা হাতে সামলান ধুপগুড়ি মিলনী গ্রন্থাগারের গ্রন্থাগারিক রাজু রায় ৷ এবার এক সঙ্গে রাজ্যের তরফে জোড়া পুরস্কার পাচ্ছে এই গ্রন্থাগার ৷ সম্পতি রাজ্য গ্রন্থাগার দপ্তরের বিচারে জেলার সেরা গ্রন্থাগার নির্বাচিত হয়েছে ধুপগুড়ির মিলনী গ্রন্থাগার ৷ এই গ্রন্থাগারের পাঠিকা শীলা সরকার জেলার সেরা পাঠিকা হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন ৷ এক বছরে 298টি বই পড়েছেন তিনি ৷ আগামী 31 অগাস্ট কলকাতায় রাজ্য গ্রন্থাগার দপ্তরের অনুষ্ঠানে এই পুরস্কার তুলে দেওয়া হবে ৷

ধুপগুড়ি শহরের প্রাচীন এই সরকারি গ্রন্থাগার বহু মানুষকে পথের দিশা খুঁজে দিয়েছে ৷ দীর্ঘদিন ধরে এই গ্রন্থাগারে কর্মী নেই । রয়েছেন শুধুমাত্র গ্রন্থাগারিক একা । একসঙ্গে টেবিল মোছা, বই মোছা, গ্রন্থাগারকে পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার কাজটি করে চলেছেন গ্রন্থাগারিক রাজু রায় । পুরস্কার পাওয়ার খবরে উচ্ছ্বসিত রাজু রায় বলেন, "ভালো লাগছে জেলার সেরা গ্রন্থাগার হিসেবে মিলনী গ্রন্থাগার পুরস্কৃত হচ্ছেন । আরও ভালো লাগছে এই গ্রন্থাগারের পাঠিকা শীলা সরকার সেরা পাঠিকা হিসেবে পুরস্কার পাচ্ছেন । এই গ্রন্থাগারের মোট সদস্য সংখ্যা প্রায় হাজারেরও বেশি । এখানে বই রয়েছে প্রায় 13 হাজারের কাছাকাছি । "

জেলার সেরা পাঠিকার সম্মানপ্রাপক শীলা দেবী বলেন, "বই পড়লে পুরস্কার পাওয়া যায় জানতাম না । ছোটো থেকে বই পড়তে ভালো লাগত । সেই নেশাতেই এখন বই সঙ্গী । পরিবারে আর কেউ নেই । আমি একা ৷ সেই থেকে বই পড়ি ৷"

ধুপগুড়ি, 29 অগাস্ট: জুতো সেলাই থেকে চণ্ডীপাঠ, একা হাতে সামলান ধুপগুড়ি মিলনী গ্রন্থাগারের গ্রন্থাগারিক রাজু রায় ৷ এবার এক সঙ্গে রাজ্যের তরফে জোড়া পুরস্কার পাচ্ছে এই গ্রন্থাগার ৷ সম্পতি রাজ্য গ্রন্থাগার দপ্তরের বিচারে জেলার সেরা গ্রন্থাগার নির্বাচিত হয়েছে ধুপগুড়ির মিলনী গ্রন্থাগার ৷ এই গ্রন্থাগারের পাঠিকা শীলা সরকার জেলার সেরা পাঠিকা হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন ৷ এক বছরে 298টি বই পড়েছেন তিনি ৷ আগামী 31 অগাস্ট কলকাতায় রাজ্য গ্রন্থাগার দপ্তরের অনুষ্ঠানে এই পুরস্কার তুলে দেওয়া হবে ৷

ধুপগুড়ি শহরের প্রাচীন এই সরকারি গ্রন্থাগার বহু মানুষকে পথের দিশা খুঁজে দিয়েছে ৷ দীর্ঘদিন ধরে এই গ্রন্থাগারে কর্মী নেই । রয়েছেন শুধুমাত্র গ্রন্থাগারিক একা । একসঙ্গে টেবিল মোছা, বই মোছা, গ্রন্থাগারকে পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার কাজটি করে চলেছেন গ্রন্থাগারিক রাজু রায় । পুরস্কার পাওয়ার খবরে উচ্ছ্বসিত রাজু রায় বলেন, "ভালো লাগছে জেলার সেরা গ্রন্থাগার হিসেবে মিলনী গ্রন্থাগার পুরস্কৃত হচ্ছেন । আরও ভালো লাগছে এই গ্রন্থাগারের পাঠিকা শীলা সরকার সেরা পাঠিকা হিসেবে পুরস্কার পাচ্ছেন । এই গ্রন্থাগারের মোট সদস্য সংখ্যা প্রায় হাজারেরও বেশি । এখানে বই রয়েছে প্রায় 13 হাজারের কাছাকাছি । "

জেলার সেরা পাঠিকার সম্মানপ্রাপক শীলা দেবী বলেন, "বই পড়লে পুরস্কার পাওয়া যায় জানতাম না । ছোটো থেকে বই পড়তে ভালো লাগত । সেই নেশাতেই এখন বই সঙ্গী । পরিবারে আর কেউ নেই । আমি একা ৷ সেই থেকে বই পড়ি ৷"

Intro:Body:জুতো সেলাই থেকে চন্ডীপাঠ,একাহাতে সামলে জেলায় সেরা গ্রন্থাগার ধুপগুড়ি মিলনী পাঠাগার।শুধু তাই নয়, এই পাঠাগারেরই পাঠিকা সারা বছরে ২৯৮ টি বই পড়ে জেলার সেরা পাঠিকার সন্মানে ভূষিত হতে চলেছে।ধূপগুড়ি শহরের বহু প্রাচীন এই সরকারী পাঠাগারে বহু মানুষ জীবন পথের দিশা খুজে পেয়েছেন বইয়ের মাধ্যমে।দীর্ঘদিন থেকে এই সরকারী পাঠাগার কর্মীহীন।রয়েছে শুধুমাত্র গ্রন্থাগারিক।একাই টেবিল মোছা,বুক ব্যাঙ্কের বই মোছা,গ্রন্থাগারকে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখার কাজটি করে চলেছেন গ্রন্থাগারিক রাজু রায়।আমাদের প্রতিনিধির সামনে রাজু রায় জানালেন,জলপাইগুড়ি জেলার সেরা গ্রন্থাগার হিসেবে আগামী ৩১ আগষ্ট কলকাতায় একটি অনুষ্ঠানে পুরস্কার নিতে যাচ্ছি।ভালো লাগছে জেলার সেরা গ্রন্থাগার হিসেবে মিলনী পাঠাগার পুরস্কৃত হতে চলেছে।আরো ভালো লাগছে এ-ই পাঠাগারের পাঠিকা শিলা সরকার সেরা পাঠিকা হিসেবে পুরস্কার পেতে চলেছে।এ-ই পাঠাগারের মোট সদস্য সংখ্যা
প্রায় হাজারেও বেশি।এখানে বই রয়েছে প্রায় ১৩ হাজারের কাছাকাছি। আগামী ৩০ তারিখ আমরা পুরস্কার নিতে যাচ্ছি বলে জানান রাজু রায়।গ্রন্থাগারের পাঠিকা শিলা সরকার বলেন,বই পড়লে পুরস্কার পাওয়া যায় জানতাম না। ছোট থেকে বই পড়তে ভালো লাগত।সেই নেশাতেই এখন বই সঙ্গী।পরিবারে আর কেউ নেই। তাই একাকীত্ব দূর করতে গিয়ে বইয়ের নেশা।Conclusion:
Last Updated : Aug 29, 2019, 7:19 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.