ETV Bharat / state

লোক হয় না তাই চা বলয়ের বদলে জলপাইগুড়িতে সভা মুখ্যমন্ত্রীর, কটাক্ষ বিজেপির

author img

By

Published : Dec 13, 2020, 7:46 PM IST

মুখ্যমন্ত্রী জলপাইগুড়ি জেলায় এলে ডুয়ার্স এলাকাতেই সভা করে থাকেন । কিন্তু এবার কেন চা বলয়ের পরিবর্তে শহরে সভা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হল ? এই প্রশ্নের উত্তরে জলপাইগুড়ি জেলা তৃণমূল সভাপতি কিষান কল্যাণী বলেন, নবান্ন থেকেই এই সভাস্থল ঠিক করে দেওয়া হয়েছে । এই বিষয়ে কিছু বলার নেই ।

শহরে কর্মীসভা মুখ্যমন্ত্রীর
শহরে কর্মীসভা মুখ্যমন্ত্রীর

জলপাইগুড়ি, 13 ডিসেম্বর : চা বলয়ের পরিবর্তে জলপাইগুড়ি শহরে কর্মীসভা করবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় । আর এই নিয়ে কটাক্ষ করছে বিরোধীরা ৷ তাদের বক্তব্য, চা বলয়ে মুখ্যমন্ত্রীর সভায় আর ভিড় হয় না ৷ তাই দুই জেলাকে নিয়ে কর্মীসভা করতে হচ্ছে তাঁকে । শেষবার 2019-এর সেপ্টেম্বরে সার্কিট বেঞ্চের উদ্বোধন করতে জলপাইগুড়ি এসেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী । তবে শেষ কয়েক বছরে জলপাইগুড়িতে কোনও কর্মীসভা করেননি তিনি ৷ ফলে বিধানসভা নির্বাচনের আগে এই কর্মীসভা যথেষ্টই তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের একাংশ ।

14 ডিসেম্বর জলপাইগুড়ি শহরে আসবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ৷ 15 তারিখ কর্মীসভা করবেন শহরের এবিপিসি মাঠে । জলপাইগুড়ি এবং আলিপুরদুয়ার দুই জেলা মিলিয়ে এই সভা হবে । সুত্রের খবর, দুই জেলার তৃণমূল কংগ্রেসের নেতারা চা বলয়ে সভা করার প্রস্তাব দিয়েছিল । কিন্তু নবান্ন থেকে এই শহরের মাঠে সভা করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয় ৷ 14 ডিসেম্বর মুখ্যমন্ত্রী হেলিকপ্টারে জলপাইগুড়ি আসবেন । রাতে পূর্ত দপ্তরের কুঠিতে থাকবেন তিনি । 15 তারিখ অরবিন্দ ব্যয়ামাগার পাঠাগার ও ক্লাবের মাঠে দুপুরের জনসভা করবেন । জলপাইগুড়ি ও আলিপুরদুয়ার জেলার কর্মীদের নিয়ে বৈঠকে যোগ দেবেন মুখ্যমন্ত্রী । তারপর বিকেলে কোচবিহার যাবেন তিনি ৷ পরের দিন কোচবিহারে সভা মুখ্যমন্ত্রীর ।

শহরে কর্মীসভা মুখ্যমন্ত্রীর, কটাক্ষ বিরোধীদের

মুখ্যমন্ত্রী জলপাইগুড়ি জেলায় এলে ডুয়ার্স এলাকাতেই সভা করে থাকেন । কিন্তু এবার কেন চা বলয়ের পরিবর্তে শহরে সভা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হল? এই প্রশ্নের উত্তরের জলপাইগুড়ি জেলা তৃণমূল সভাপতি কিষান কল্যাণী বলেন , নবান্ন থেকেই এই সভাস্থল ঠিক করে দেওয়া হয়েছে । এই বিষয়ে কিছু বলার নেই ।

সুত্রের খবর, লোকসভা নির্বাচনে চা বলয়ে ভালো ফল করতে পারেনি তৃণমূল । গত লোকসভায় চা বলয়ে ব্যপক ভোট পেয়েছিল বিজেপি । সংগঠনও তেমন বিস্তার করতে পারেনি তৃণমুল কংগ্রেস । অন্যদিকে বিজেপির একাধিক সংগঠন চা বাগানগুলিতে সক্রিয় হয়ে উঠেছে । বর্তমান পরিস্থিতিতে চা বলয়ের থেকে গ্রাম ও শহর বেশি গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছে তৃণমূল কংগ্রেস ৷

এদিকে মুখ্যমন্ত্রীর জলপাইগুড়ির এবিপিসির মাঠে সভা করা নিয়ে কটাক্ষ করেন বিজেপি জেলা সভাপতি বাপি গোস্বামী । তিনি বলেন, এখন আর দিদিমনির ব্লকে সভায় লোক হয় না । তাই দুই জেলাকে নিয়ে মিটিং করতে হচ্ছে । দিদির মিটিংয়ে চা বলয়ে আর লোক আসে না । তৃণমূল চা বলয়ে এত কাটমানি খেয়েছে যে দিদিমনির প্রচার করতে গেলে মার খাবে । সেই ভয়েই কেউ যান না ৷’’

জলপাইগুড়ি, 13 ডিসেম্বর : চা বলয়ের পরিবর্তে জলপাইগুড়ি শহরে কর্মীসভা করবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় । আর এই নিয়ে কটাক্ষ করছে বিরোধীরা ৷ তাদের বক্তব্য, চা বলয়ে মুখ্যমন্ত্রীর সভায় আর ভিড় হয় না ৷ তাই দুই জেলাকে নিয়ে কর্মীসভা করতে হচ্ছে তাঁকে । শেষবার 2019-এর সেপ্টেম্বরে সার্কিট বেঞ্চের উদ্বোধন করতে জলপাইগুড়ি এসেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী । তবে শেষ কয়েক বছরে জলপাইগুড়িতে কোনও কর্মীসভা করেননি তিনি ৷ ফলে বিধানসভা নির্বাচনের আগে এই কর্মীসভা যথেষ্টই তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের একাংশ ।

14 ডিসেম্বর জলপাইগুড়ি শহরে আসবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ৷ 15 তারিখ কর্মীসভা করবেন শহরের এবিপিসি মাঠে । জলপাইগুড়ি এবং আলিপুরদুয়ার দুই জেলা মিলিয়ে এই সভা হবে । সুত্রের খবর, দুই জেলার তৃণমূল কংগ্রেসের নেতারা চা বলয়ে সভা করার প্রস্তাব দিয়েছিল । কিন্তু নবান্ন থেকে এই শহরের মাঠে সভা করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয় ৷ 14 ডিসেম্বর মুখ্যমন্ত্রী হেলিকপ্টারে জলপাইগুড়ি আসবেন । রাতে পূর্ত দপ্তরের কুঠিতে থাকবেন তিনি । 15 তারিখ অরবিন্দ ব্যয়ামাগার পাঠাগার ও ক্লাবের মাঠে দুপুরের জনসভা করবেন । জলপাইগুড়ি ও আলিপুরদুয়ার জেলার কর্মীদের নিয়ে বৈঠকে যোগ দেবেন মুখ্যমন্ত্রী । তারপর বিকেলে কোচবিহার যাবেন তিনি ৷ পরের দিন কোচবিহারে সভা মুখ্যমন্ত্রীর ।

শহরে কর্মীসভা মুখ্যমন্ত্রীর, কটাক্ষ বিরোধীদের

মুখ্যমন্ত্রী জলপাইগুড়ি জেলায় এলে ডুয়ার্স এলাকাতেই সভা করে থাকেন । কিন্তু এবার কেন চা বলয়ের পরিবর্তে শহরে সভা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হল? এই প্রশ্নের উত্তরের জলপাইগুড়ি জেলা তৃণমূল সভাপতি কিষান কল্যাণী বলেন , নবান্ন থেকেই এই সভাস্থল ঠিক করে দেওয়া হয়েছে । এই বিষয়ে কিছু বলার নেই ।

সুত্রের খবর, লোকসভা নির্বাচনে চা বলয়ে ভালো ফল করতে পারেনি তৃণমূল । গত লোকসভায় চা বলয়ে ব্যপক ভোট পেয়েছিল বিজেপি । সংগঠনও তেমন বিস্তার করতে পারেনি তৃণমুল কংগ্রেস । অন্যদিকে বিজেপির একাধিক সংগঠন চা বাগানগুলিতে সক্রিয় হয়ে উঠেছে । বর্তমান পরিস্থিতিতে চা বলয়ের থেকে গ্রাম ও শহর বেশি গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছে তৃণমূল কংগ্রেস ৷

এদিকে মুখ্যমন্ত্রীর জলপাইগুড়ির এবিপিসির মাঠে সভা করা নিয়ে কটাক্ষ করেন বিজেপি জেলা সভাপতি বাপি গোস্বামী । তিনি বলেন, এখন আর দিদিমনির ব্লকে সভায় লোক হয় না । তাই দুই জেলাকে নিয়ে মিটিং করতে হচ্ছে । দিদির মিটিংয়ে চা বলয়ে আর লোক আসে না । তৃণমূল চা বলয়ে এত কাটমানি খেয়েছে যে দিদিমনির প্রচার করতে গেলে মার খাবে । সেই ভয়েই কেউ যান না ৷’’

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.