ETV Bharat / state

পৌরপ্রধানকে প্রশাসক না করা হতাশাজনক, মন্তব্য প্রাক্তন সাংসদের - মোহন বোস

17 বছরের পৌরপ্রধানের বদলে উপপৌরপ্রধানকে জলপাইগুড়ি পৌরসভার প্রশাসক নিযুক্ত করেছে পৌর ও নগর উন্নয়ন দপ্তর। যা নিয়ে দলের অন্দরেই ক্ষোভ। এলাকার প্রাক্তন সাংসদের বক্তব্য, এতে জলপাইগুড়িতে তৃণমূলের সংগঠন দুর্বল হবে।

Jalpaiguri MP commented board administrator
জলপাইগুড়ি
author img

By

Published : May 16, 2020, 9:01 PM IST

জলপাইগুড়ি, 16 মে: সরকারি নির্দেশিকা এলেও তা নিয়ে ক্ষোভ দলের অন্দরেই। জলপাইগুড়ি পুরসভার চেয়ারম্যান মোহন বোসকে প্রশাসক প্রধান হিসেবে না রাখা হতাশাজনক। এতে কোরোনা ব্যধির মতোই দলে সাংগঠনিক ক্ষেত্রে সংক্রামক ব্যধি দেখা দিতে পারে। শনিবার এমনই মন্তব্য করলেন জলপাইগুড়ির প্রাক্তন তৃণমুল সাংসদ তথা শিলিগুড়ি জলপাইগুড়ি উন্নয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বিজয় চন্দ্র বর্মণ।

গতকাল জলপাইগুড়ি পৌরসভার পৌরপ্রধান মোহন বোসকে বাদ দিয়েই পৌর প্রশাসক প্রধান সহ 5 জনের নামের তালিকা প্রকাশ করেছে রাজ্যের পৌর ও নগর উন্নয়ন দপ্তর। প্রশাসক পদে বসানো হয়েছে উপপৌরপ্রধান পাপিয়া পালকে। এরপরেই ক্ষোভের সৃষ্টি হয় মোহন বোসের অনুগামীদের মধ্যে। এদিকে, আগামী 17 মে শেষ হচ্ছে জলপাইগুড়ি পৌরসভার তৃণমুল পরিচালিত বোর্ডের মেয়াদ। মোহন বোস 2003 সাল থেকে এই পৌরসভার পৌরপ্রধান পদে রয়েছেন। 1990 সাল থেকে তিনি জলপাইগুড়ির কাউন্সিলর। কার্যত এলাকায় তাঁর রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দী নেই। এমন অবস্থায় মোহন বোসকে বাদ দিয়ে পৌরসভার প্রশাসকের তালিকা ঘোষণায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন মোহন বোসের অনুগামীরা। যা সমর্থন করলেন শিলিগুড়ি জলপাইগুড়ি উন্নয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বিজয় চন্দ্র বর্মণ। আজ মোহন বোসের সঙ্গে দেখা করতে তাঁর বাড়িতে যান তিনি। দুজনের মধ্যে দীর্ঘ সময় আলাচনা হয়।

বিজয় চন্দ্র বর্মণ বলেন, আগামীতে পৌরসভার নির্বাচন রয়েছে, বিধানসভা নির্বাচনও আছে। এমত অবস্থায় মোহন বোসকে প্রশাসক বোর্ড থেকে সরিয়ে দেওয়া মেনে নেওয়া যায় না। তাঁকে ছাড়া জলপাইগুড়িতে দলের সাংগঠনিক অবস্থা কী দাঁড়াবে তা বলা কঠিন। কোরোনা ব্যধির মতোই দলে সাংগঠনিক ক্ষেত্রে সংক্রামক ব্যধি দেখা দিতে পারে।

এদিকে, জলপাইগুড়ি পৌরসভার 17 বছরের পৌরপ্রধান মোহন বোসকে সরিয়ে উপপৌরপ্রধান পাপিয়া পালকে পৌরবোর্ডের প্রশাসক নিয়োগ করা হয়েছে যেমন, তেমনই চেয়ারম্যান ইন কাউন্সিল সন্দীপ মাহাত, সৈকত চট্টোপাধ্যায় সহ তৃণমূলের আরও দুই কাউন্সিলর নিপু শা ও বিশ্বজিৎ সরকারকে প্রশাসক সদস্য হিসেবে বোর্ডে রাখা হয়েছে।

জলপাইগুড়ি, 16 মে: সরকারি নির্দেশিকা এলেও তা নিয়ে ক্ষোভ দলের অন্দরেই। জলপাইগুড়ি পুরসভার চেয়ারম্যান মোহন বোসকে প্রশাসক প্রধান হিসেবে না রাখা হতাশাজনক। এতে কোরোনা ব্যধির মতোই দলে সাংগঠনিক ক্ষেত্রে সংক্রামক ব্যধি দেখা দিতে পারে। শনিবার এমনই মন্তব্য করলেন জলপাইগুড়ির প্রাক্তন তৃণমুল সাংসদ তথা শিলিগুড়ি জলপাইগুড়ি উন্নয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বিজয় চন্দ্র বর্মণ।

গতকাল জলপাইগুড়ি পৌরসভার পৌরপ্রধান মোহন বোসকে বাদ দিয়েই পৌর প্রশাসক প্রধান সহ 5 জনের নামের তালিকা প্রকাশ করেছে রাজ্যের পৌর ও নগর উন্নয়ন দপ্তর। প্রশাসক পদে বসানো হয়েছে উপপৌরপ্রধান পাপিয়া পালকে। এরপরেই ক্ষোভের সৃষ্টি হয় মোহন বোসের অনুগামীদের মধ্যে। এদিকে, আগামী 17 মে শেষ হচ্ছে জলপাইগুড়ি পৌরসভার তৃণমুল পরিচালিত বোর্ডের মেয়াদ। মোহন বোস 2003 সাল থেকে এই পৌরসভার পৌরপ্রধান পদে রয়েছেন। 1990 সাল থেকে তিনি জলপাইগুড়ির কাউন্সিলর। কার্যত এলাকায় তাঁর রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দী নেই। এমন অবস্থায় মোহন বোসকে বাদ দিয়ে পৌরসভার প্রশাসকের তালিকা ঘোষণায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন মোহন বোসের অনুগামীরা। যা সমর্থন করলেন শিলিগুড়ি জলপাইগুড়ি উন্নয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বিজয় চন্দ্র বর্মণ। আজ মোহন বোসের সঙ্গে দেখা করতে তাঁর বাড়িতে যান তিনি। দুজনের মধ্যে দীর্ঘ সময় আলাচনা হয়।

বিজয় চন্দ্র বর্মণ বলেন, আগামীতে পৌরসভার নির্বাচন রয়েছে, বিধানসভা নির্বাচনও আছে। এমত অবস্থায় মোহন বোসকে প্রশাসক বোর্ড থেকে সরিয়ে দেওয়া মেনে নেওয়া যায় না। তাঁকে ছাড়া জলপাইগুড়িতে দলের সাংগঠনিক অবস্থা কী দাঁড়াবে তা বলা কঠিন। কোরোনা ব্যধির মতোই দলে সাংগঠনিক ক্ষেত্রে সংক্রামক ব্যধি দেখা দিতে পারে।

এদিকে, জলপাইগুড়ি পৌরসভার 17 বছরের পৌরপ্রধান মোহন বোসকে সরিয়ে উপপৌরপ্রধান পাপিয়া পালকে পৌরবোর্ডের প্রশাসক নিয়োগ করা হয়েছে যেমন, তেমনই চেয়ারম্যান ইন কাউন্সিল সন্দীপ মাহাত, সৈকত চট্টোপাধ্যায় সহ তৃণমূলের আরও দুই কাউন্সিলর নিপু শা ও বিশ্বজিৎ সরকারকে প্রশাসক সদস্য হিসেবে বোর্ডে রাখা হয়েছে।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.