ETV Bharat / state

Saayoni Ghosh: পঞ্চায়েত ভোটে সন্ত্রাস ইস্যুতে এবার বামেদের তোপ সায়নীর - Panchayat Poll Violence

'তখন ফোন-ক্যামোরা থাকলে বামফ্রন্ট সরকার টিকত না' ৷ শনিবার বালিতে এক রক্তদান শিবিরে এসে বামেদের এই ভাষাতেই নিশানা করলেন সায়নী ঘোষ ৷

Saayoni Ghosh
বামেদের বিরুদ্ধে তোপ সায়নীর
author img

By

Published : Jul 15, 2023, 9:58 PM IST

বামেদের বিরুদ্ধে তোপ সায়নীর

হাওড়া, 15 জুলাই: "বাম আমলে সকলের হাতে ক্যামেরা, মোবাইল ফোন থাকলে তিন বছর চার মাস বামফ্রন্টের সরকার টিকত না ৷" পঞ্চায়েতে সন্ত্রাস প্রসঙ্গে বামেদের নিশানা করলেন সায়নী ঘোষ। বালিতে শনিবার রক্তদান শিবিরে উপস্থিত হয়ে রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচনে সন্ত্রাস প্রসঙ্গে বামেদের একহাত নিলেন যুব তৃণমূলের রাজ্য সভানেত্রী।

তিনি 34 বছরের বাম জমানার শাসনকে উদ্ধৃত করে বলেন, "বাম আমলে যদি সকলের হাতে ক্যামেরা, মোবাইল ফোন আর সোশাল মিডিয়া থাকত তাহলে বামফ্রন্টের সরকার তিন বছর চার মাসও টিকত না। তৃণমূলের সরকার মাত্র 12 বছর রাজ্যে ক্ষমতায় আছে। তাই সন্ত্রাস নিয়ে লুকোনোর কিছু নেই। রাজ্যের 66 হাজার বুথের মধ্যে 1 শতাংশ বুথে অশান্তি হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রীও জানিয়েছেন প্রতিটি মৃত্যু বেদনাদায়ক, কখনোই আনন্দের হতে পারে না। তৃণমূলের কর্মীরাই সর্বাধিক নিহত হয়েছেন। তাঁদের সকলের প্রতি সমবেদনা জানাই।"

তিনি আরও বলেন, "রাজ্যের সব রাজনৈতিক দলকে একত্রিত হয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে যাতে নিচুতলার কর্মীদের প্রাণহানি না-ঘটে।" এদিন তৃণমূল যুবনেত্রী 66 হাজার বুথে অশান্তি হয়নি বলেই দাবি করেন ৷ এছাড়াও তিনি জানান, কেন্দ্রীয় বাহিনী চেয়েছিল বিরোধীরা। তাই কেন্দ্রীয় বাহিনী না-দিতে পারার ব্যর্থতা তৃণমূলের নয় বলেও দাবি তাঁর। পঞ্চায়েত ভোটে বিরোধী দল বিজেপিকে পিছনে ফেলে জেলায় জেলায় যথেষ্ট ভালো ফলাফল করেছে তৃণমূল। তাই তিনি জানান, তৃণমূলকে স্বতঃস্ফূর্ত ভোট দিয়েছে মানুষ আর রাজ্যে বিরোধীরা শুধু টেলিভিশনের পর্দাতেই জীবিত রয়েছেন ৷

কেন্দ্রীয় বাহিনীর দ্বারা তাঁকে বারবার ডেকে পাঠানোকে কটাক্ষ করে তিনি বলেন, "মানুষ বিপুল সমর্থন দিয়েছেন। কেন্দ্রীয় এজেন্সি বা বহিরাগতদের নিয়ে এসে কোনও লাভ হয়নি।" তবে, শুধুমাত্র কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ডেকে পাঠিয়ে তৃণমূলকে দুর্বল করার প্রসঙ্গ নয়, পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি নেতা ও কর্মীদের ভোটের হিংসার শিকার হওয়া প্রসঙ্গে জেলায় জেলায় কেন্দ্রীয় শাসকদলের তথ্য অনুসন্ধানকারী দলের বিরুদ্ধে তোপ দেগেছেন সায়নী ঘোষ।

আরও পড়ুন: দিদিমণির চুরি শেখানোর কোচিংয়ে সায়নী ক্রাশ কোর্স করেছেন, কটাক্ষ অগ্নিমিত্রার

বামেদের বিরুদ্ধে তোপ সায়নীর

হাওড়া, 15 জুলাই: "বাম আমলে সকলের হাতে ক্যামেরা, মোবাইল ফোন থাকলে তিন বছর চার মাস বামফ্রন্টের সরকার টিকত না ৷" পঞ্চায়েতে সন্ত্রাস প্রসঙ্গে বামেদের নিশানা করলেন সায়নী ঘোষ। বালিতে শনিবার রক্তদান শিবিরে উপস্থিত হয়ে রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচনে সন্ত্রাস প্রসঙ্গে বামেদের একহাত নিলেন যুব তৃণমূলের রাজ্য সভানেত্রী।

তিনি 34 বছরের বাম জমানার শাসনকে উদ্ধৃত করে বলেন, "বাম আমলে যদি সকলের হাতে ক্যামেরা, মোবাইল ফোন আর সোশাল মিডিয়া থাকত তাহলে বামফ্রন্টের সরকার তিন বছর চার মাসও টিকত না। তৃণমূলের সরকার মাত্র 12 বছর রাজ্যে ক্ষমতায় আছে। তাই সন্ত্রাস নিয়ে লুকোনোর কিছু নেই। রাজ্যের 66 হাজার বুথের মধ্যে 1 শতাংশ বুথে অশান্তি হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রীও জানিয়েছেন প্রতিটি মৃত্যু বেদনাদায়ক, কখনোই আনন্দের হতে পারে না। তৃণমূলের কর্মীরাই সর্বাধিক নিহত হয়েছেন। তাঁদের সকলের প্রতি সমবেদনা জানাই।"

তিনি আরও বলেন, "রাজ্যের সব রাজনৈতিক দলকে একত্রিত হয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে যাতে নিচুতলার কর্মীদের প্রাণহানি না-ঘটে।" এদিন তৃণমূল যুবনেত্রী 66 হাজার বুথে অশান্তি হয়নি বলেই দাবি করেন ৷ এছাড়াও তিনি জানান, কেন্দ্রীয় বাহিনী চেয়েছিল বিরোধীরা। তাই কেন্দ্রীয় বাহিনী না-দিতে পারার ব্যর্থতা তৃণমূলের নয় বলেও দাবি তাঁর। পঞ্চায়েত ভোটে বিরোধী দল বিজেপিকে পিছনে ফেলে জেলায় জেলায় যথেষ্ট ভালো ফলাফল করেছে তৃণমূল। তাই তিনি জানান, তৃণমূলকে স্বতঃস্ফূর্ত ভোট দিয়েছে মানুষ আর রাজ্যে বিরোধীরা শুধু টেলিভিশনের পর্দাতেই জীবিত রয়েছেন ৷

কেন্দ্রীয় বাহিনীর দ্বারা তাঁকে বারবার ডেকে পাঠানোকে কটাক্ষ করে তিনি বলেন, "মানুষ বিপুল সমর্থন দিয়েছেন। কেন্দ্রীয় এজেন্সি বা বহিরাগতদের নিয়ে এসে কোনও লাভ হয়নি।" তবে, শুধুমাত্র কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ডেকে পাঠিয়ে তৃণমূলকে দুর্বল করার প্রসঙ্গ নয়, পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি নেতা ও কর্মীদের ভোটের হিংসার শিকার হওয়া প্রসঙ্গে জেলায় জেলায় কেন্দ্রীয় শাসকদলের তথ্য অনুসন্ধানকারী দলের বিরুদ্ধে তোপ দেগেছেন সায়নী ঘোষ।

আরও পড়ুন: দিদিমণির চুরি শেখানোর কোচিংয়ে সায়নী ক্রাশ কোর্স করেছেন, কটাক্ষ অগ্নিমিত্রার

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.