ETV Bharat / state

ব্যক্তিকে খুনের অভিযোগ, গ্রেপ্তার স্ত্রী ও তার প্রেমিক

author img

By

Published : Feb 28, 2020, 3:08 PM IST

হুগলির হরিপালে ব্যক্তির অস্বাভাবিক মৃত্যু ৷ সন্দেহ বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কের জেরে ওই ব্যক্তি খুন হয়েছেন ৷ গ্রেপ্তার স্ত্রী ও তার প্রেমিক ৷

-arrested-wife-and-her-love
ধৃত স্ত্রী ও প্রেমিক

হরিপাল, 28 ফেব্রুয়ারি : বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কের জেরে খুন স্বামী । অভিযোগ স্ত্রী ও তার প্রেমিককের বিরুদ্ধে । মৃতের নাম হারাধন গায়েন (৪৯) । তাঁর বাড়ি জামাইবাটি গ্রামের ব্রাহ্মণপাড়ায় । অভিযোগ, মঙ্গলবার রাতে গলায় ফাঁস দিয়ে হারাধনকে শ্বাসরোধ করে খুন করে বাড়ির পাশে ফেলে রেখে যায় স্ত্রীর প্রেমিক । ঘটনায় হারাধনের স্ত্রী সুলতা গায়েন ও প্রেমিক নেপাল ধাড়াকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ । ঘটনার তদন্ত শুরু করে হরিপাল থানার পুলিশ । ধৃতদের বিরুদ্ধে খুন ও অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রের মামলা রুজু করেছে পুলিশ । ধৃতদের আজ চন্দননগর মহকুমা আদালতে তোলা হয়েছে ।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, হরিপালের জামাইবাটি গ্রামের হারাধন গায়েনের সাথে পাশের জলাপাড়া গ্রামের নেপাল ধাড়ার কয়েক বছর আগে কাজের সূত্রে বন্ধুত্বের সম্পর্ক গড়ে ওঠে । নেপাল ধাড়া রাজমিস্ত্রির কাজ করত । তার কাছে জোগাড়ের কাজ করতেন হারাধন গায়েন । তার ফলে হারাধনের বাড়িতে যাতায়াত শুরু হয় নেপালের । সেখান থেকেই হারাধনের স্ত্রী সুলতা গায়েনের সাথে সম্পর্ক গড়ে ওঠে নেপাল ধাড়ার । স্ত্রীর বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কের কথা জানতে পেরে প্রতিবাদ করেন হারাধন । তারপরই হারাধন গায়েনকে সরিয়ে দেবার ছক কষে স্ত্রী ও প্রেমিক । অভিযোগ, মঙ্গলবার রাতে গলায় ফাঁস দিয়ে হারাধনকে শ্বাস রোধ করে খুন করে বাড়ির পাশে ফেলে রেখে যায় নেপাল । ভাইকে অস্বাভাবিক অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে বোন সবিতা মাঝি । খবর পেয়ে ঘটনাস্থানে এসে পুলিশ হারাধনকে হাসপাতালে পাঠালে মৃত বলে ঘোষণা করা হয় । তদন্তে নেমে পুলিশ নেপাল ধাড়াকে গ্রেপ্তার করে । পরে নেপালের কথার সূত্র ধরে হারাধনের স্ত্রী সুলতা গায়েনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ । নেপালের স্ত্রী শর্বাণী ধাড়ার দাবি, তাঁর স্বামী কাউকে মারেনি । ওদের পরিবার ভালো নয় ।

বন্দিপুরের উপপ্রধান গোবিন্দ গায়েন বলেন, নেপালের সঙ্গে স্ত্রীর বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কের জেরেই খুন হয়েছেন হারাধন। স্ত্রী সুলতার দাবি, বাড়ির একটি ড্রেন থেকে হারাধনকে উদ্ধার করা হয় । পরে ডাক্তার মৃত বলে ঘোষণা করেছেন । পুলিশের তদন্তে উঠে আসে ওরা হারাধনকে খুন করেছে । মৃত হারাধনের বাবা লক্ষ্মণ গায়েন বলেন, "আমার ছেলেকে মদ খাইয়ে গলায় দড়ির ফাঁস দিয়ে মারা হয় । কী কারণে মারা হয়েছে বলতে পারছি না ৷"

হরিপাল, 28 ফেব্রুয়ারি : বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কের জেরে খুন স্বামী । অভিযোগ স্ত্রী ও তার প্রেমিককের বিরুদ্ধে । মৃতের নাম হারাধন গায়েন (৪৯) । তাঁর বাড়ি জামাইবাটি গ্রামের ব্রাহ্মণপাড়ায় । অভিযোগ, মঙ্গলবার রাতে গলায় ফাঁস দিয়ে হারাধনকে শ্বাসরোধ করে খুন করে বাড়ির পাশে ফেলে রেখে যায় স্ত্রীর প্রেমিক । ঘটনায় হারাধনের স্ত্রী সুলতা গায়েন ও প্রেমিক নেপাল ধাড়াকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ । ঘটনার তদন্ত শুরু করে হরিপাল থানার পুলিশ । ধৃতদের বিরুদ্ধে খুন ও অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রের মামলা রুজু করেছে পুলিশ । ধৃতদের আজ চন্দননগর মহকুমা আদালতে তোলা হয়েছে ।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, হরিপালের জামাইবাটি গ্রামের হারাধন গায়েনের সাথে পাশের জলাপাড়া গ্রামের নেপাল ধাড়ার কয়েক বছর আগে কাজের সূত্রে বন্ধুত্বের সম্পর্ক গড়ে ওঠে । নেপাল ধাড়া রাজমিস্ত্রির কাজ করত । তার কাছে জোগাড়ের কাজ করতেন হারাধন গায়েন । তার ফলে হারাধনের বাড়িতে যাতায়াত শুরু হয় নেপালের । সেখান থেকেই হারাধনের স্ত্রী সুলতা গায়েনের সাথে সম্পর্ক গড়ে ওঠে নেপাল ধাড়ার । স্ত্রীর বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কের কথা জানতে পেরে প্রতিবাদ করেন হারাধন । তারপরই হারাধন গায়েনকে সরিয়ে দেবার ছক কষে স্ত্রী ও প্রেমিক । অভিযোগ, মঙ্গলবার রাতে গলায় ফাঁস দিয়ে হারাধনকে শ্বাস রোধ করে খুন করে বাড়ির পাশে ফেলে রেখে যায় নেপাল । ভাইকে অস্বাভাবিক অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে বোন সবিতা মাঝি । খবর পেয়ে ঘটনাস্থানে এসে পুলিশ হারাধনকে হাসপাতালে পাঠালে মৃত বলে ঘোষণা করা হয় । তদন্তে নেমে পুলিশ নেপাল ধাড়াকে গ্রেপ্তার করে । পরে নেপালের কথার সূত্র ধরে হারাধনের স্ত্রী সুলতা গায়েনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ । নেপালের স্ত্রী শর্বাণী ধাড়ার দাবি, তাঁর স্বামী কাউকে মারেনি । ওদের পরিবার ভালো নয় ।

বন্দিপুরের উপপ্রধান গোবিন্দ গায়েন বলেন, নেপালের সঙ্গে স্ত্রীর বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কের জেরেই খুন হয়েছেন হারাধন। স্ত্রী সুলতার দাবি, বাড়ির একটি ড্রেন থেকে হারাধনকে উদ্ধার করা হয় । পরে ডাক্তার মৃত বলে ঘোষণা করেছেন । পুলিশের তদন্তে উঠে আসে ওরা হারাধনকে খুন করেছে । মৃত হারাধনের বাবা লক্ষ্মণ গায়েন বলেন, "আমার ছেলেকে মদ খাইয়ে গলায় দড়ির ফাঁস দিয়ে মারা হয় । কী কারণে মারা হয়েছে বলতে পারছি না ৷"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.