ETV Bharat / state

চন্দননগরে কোরোনা সংক্রমণ রুখতে একাধিক পরিকল্পনা নিচ্ছে জেলা প্রশাসন

উর্দি বাজার সহ 11নম্বর ও 12 নম্বর ওয়ার্ডকে সংরক্ষিত এলাকা ঘোষণা করে দেওয়া হয়েছে।প্রশাসন বাড়ি বাড়ি গিয়ে কোরোনা টেস্ট করার ব্যবস্থা করলেও সংক্রমণের সংখ্যা বেড়েই চলেছে।প্রশাসনিক সূত্রে খবর,আজ পর্যন্ত শুধু উর্দি বাজারেই কোরোনা আক্রান্তের সংখ্যাটা 30 ছাড়িয়েছে ।এই পরিস্থিতিতে জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর ও পুলিশ প্রশাসন সদা তৎপর।লক্ষ্মীগঞ্জ বাজার বন্ধের সঙ্গে সঙ্গে চন্দননগর পৌরনিগমের এই দুটি ওয়ার্ডকে CCTV ক্যামেরায় মুড়ে দেওয়া হচ্ছে।

chandannagar
কোরোনা সংক্রমণ
author img

By

Published : May 9, 2020, 11:56 PM IST

হুগলি, 9 মে : কোরোনা পরীক্ষা করতে গিয়ে ক্ষোভের মুখে পড়তে হচ্ছে চন্দননগর প্রশাসনকে।উর্দি বাজার সহ 11নম্বর ও 12 নম্বর ওয়ার্ডকে সংরক্ষিত এলাকা ঘোষণা করে দেওয়া হয়েছে।প্রশাসন বাড়ি বাড়ি গিয়ে কোরোনা টেস্ট করার ব্যবস্থা করলেও
সংক্রমণের সংখ্যা বেড়েই চলেছে।

প্রশাসনিক সূত্রে খবর,আজ পর্যন্ত শুধু উর্দি বাজারেই কোরোনা আক্রান্তের সংখ্যাটা 30 ছাড়িয়েছে ।এই পরিস্থিতিতে জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর ও পুলিশ প্রশাসন সদা তৎপর। লক্ষ্মীগঞ্জ বাজার বন্ধের সঙ্গে সঙ্গে চন্দননগর পৌরনিগমের এই দুটি ওয়ার্ডকে CCTV ক্যামেরায় মুড়ে দেওয়া হচ্ছে।প্রয়োজনে হিলিয়াম বেলুন লাগাবার পরিকল্পনা আছে অন্যান্য পৌর এলাকার মতো। সেই সঙ্গে গোটা চন্দননগর এলাকায় হোম ডেলিভারি চালুর করার চিন্তা ভাবনা আছে বলে প্রশাসন সূত্রে খবর।

কোরোনা সংক্রমণের ফলে বর্তমানে চন্দননগর হাসপাতালের দুটি ওয়ার্ড বন্ধ হয়ে পড়ে আছে । তিনজন চিকিৎসক সহ বেশ কিছু নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মী হোম কোয়ারানটিনে রয়েছেন। তাতেই হাসপাতালের বহির্বিভাগে কিছু হলেও ব্যাহত হচ্ছে পরিষেবা।আর যেহেতু উর্দি বাজার ও লালবাগান এলাকা হাসপাতাল থেকে 150 মিটারের মধ্যে তাই চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে এসে সংক্রমণের আশঙ্কা করছেন অনেকে।এছাড়া চন্দননগর পজিটিভ রোগীদের শ্রীরামপুর শ্রমজীবী ও বেলেঘাটা ID হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হচ্ছে।সেই সঙ্গে পরিবারের মানুষজন ও সন্দেহ জনক মানুষ জনকে চন্দননগর ক্যানসার হাসপাতালে কোয়ারানটিন করা হচ্ছে।

জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর সূত্রে খবর কোরোনা স্যাম্পেল সংগ্ৰহ করা হচ্ছে। চিকিৎসকদের কোরোনা নেগেটিভ রিপোর্ট এসেছে। আগামী সপ্তাহেই ওয়ার্ড স্যানিটাইজ করে চিকিৎসা ব্যবস্থা চালু করা হবে।যেহেতু উর্দি বাজার অঞ্চলেই কোরোনা সংক্রমণ সীমাবব্ধ তাই আটকানো সম্ভব বলে মনে করা হচ্ছে।চন্দননগর প্রশাসনের দাবি, উর্দিবাজারের প্রশাসন পক্ষ থেকে কোরোনা সন্দেহে মানুষ জনকে বুঝিয়ে কোরোনার পরীক্ষা করার কাজ চলছে।

কোরোনা আক্রান্তের সংখ্যাটা বাড়ছে।উর্দি বাজার ছাড়া অন্য কোনও অঞ্চলে এভাবে সংক্রমণ হয়নি।জেলা শাসক স্তরে বিশেষ পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। CCTV সহ অন্যান্য ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

চন্দননগর ছাড়াও বেশ কিছু মহকুমায় সংক্রমণের আশঙ্কা থেকেই গেছে।কোরোনা ভাইরাসের সংখ্যা দিন দিন বেড়ে চলেছে।তার ফলে বাড়ছে কোয়ারেনটিনে থাকার সংখ্যাও। সে কারণেই হুগলি জেলা প্রশাসন আড়াই হাজারেও বেশি শয্যাবিশিষ্ট কোয়ারানটিন সেন্টার তৈরি করেছে ডানকুনিতে। NH2 রোডের পাশে, এই সেন্টারে সোয়াব টেস্ট করার ব্যবস্থা করা হচ্ছে।আজ চন্দননগর কমিশনার এবং স্বাস্থ্য দপ্তরের তরফে পরিদর্শন করতে আসে এই সেন্টারে ।

হুগলি, 9 মে : কোরোনা পরীক্ষা করতে গিয়ে ক্ষোভের মুখে পড়তে হচ্ছে চন্দননগর প্রশাসনকে।উর্দি বাজার সহ 11নম্বর ও 12 নম্বর ওয়ার্ডকে সংরক্ষিত এলাকা ঘোষণা করে দেওয়া হয়েছে।প্রশাসন বাড়ি বাড়ি গিয়ে কোরোনা টেস্ট করার ব্যবস্থা করলেও
সংক্রমণের সংখ্যা বেড়েই চলেছে।

প্রশাসনিক সূত্রে খবর,আজ পর্যন্ত শুধু উর্দি বাজারেই কোরোনা আক্রান্তের সংখ্যাটা 30 ছাড়িয়েছে ।এই পরিস্থিতিতে জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর ও পুলিশ প্রশাসন সদা তৎপর। লক্ষ্মীগঞ্জ বাজার বন্ধের সঙ্গে সঙ্গে চন্দননগর পৌরনিগমের এই দুটি ওয়ার্ডকে CCTV ক্যামেরায় মুড়ে দেওয়া হচ্ছে।প্রয়োজনে হিলিয়াম বেলুন লাগাবার পরিকল্পনা আছে অন্যান্য পৌর এলাকার মতো। সেই সঙ্গে গোটা চন্দননগর এলাকায় হোম ডেলিভারি চালুর করার চিন্তা ভাবনা আছে বলে প্রশাসন সূত্রে খবর।

কোরোনা সংক্রমণের ফলে বর্তমানে চন্দননগর হাসপাতালের দুটি ওয়ার্ড বন্ধ হয়ে পড়ে আছে । তিনজন চিকিৎসক সহ বেশ কিছু নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মী হোম কোয়ারানটিনে রয়েছেন। তাতেই হাসপাতালের বহির্বিভাগে কিছু হলেও ব্যাহত হচ্ছে পরিষেবা।আর যেহেতু উর্দি বাজার ও লালবাগান এলাকা হাসপাতাল থেকে 150 মিটারের মধ্যে তাই চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে এসে সংক্রমণের আশঙ্কা করছেন অনেকে।এছাড়া চন্দননগর পজিটিভ রোগীদের শ্রীরামপুর শ্রমজীবী ও বেলেঘাটা ID হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হচ্ছে।সেই সঙ্গে পরিবারের মানুষজন ও সন্দেহ জনক মানুষ জনকে চন্দননগর ক্যানসার হাসপাতালে কোয়ারানটিন করা হচ্ছে।

জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর সূত্রে খবর কোরোনা স্যাম্পেল সংগ্ৰহ করা হচ্ছে। চিকিৎসকদের কোরোনা নেগেটিভ রিপোর্ট এসেছে। আগামী সপ্তাহেই ওয়ার্ড স্যানিটাইজ করে চিকিৎসা ব্যবস্থা চালু করা হবে।যেহেতু উর্দি বাজার অঞ্চলেই কোরোনা সংক্রমণ সীমাবব্ধ তাই আটকানো সম্ভব বলে মনে করা হচ্ছে।চন্দননগর প্রশাসনের দাবি, উর্দিবাজারের প্রশাসন পক্ষ থেকে কোরোনা সন্দেহে মানুষ জনকে বুঝিয়ে কোরোনার পরীক্ষা করার কাজ চলছে।

কোরোনা আক্রান্তের সংখ্যাটা বাড়ছে।উর্দি বাজার ছাড়া অন্য কোনও অঞ্চলে এভাবে সংক্রমণ হয়নি।জেলা শাসক স্তরে বিশেষ পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। CCTV সহ অন্যান্য ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

চন্দননগর ছাড়াও বেশ কিছু মহকুমায় সংক্রমণের আশঙ্কা থেকেই গেছে।কোরোনা ভাইরাসের সংখ্যা দিন দিন বেড়ে চলেছে।তার ফলে বাড়ছে কোয়ারেনটিনে থাকার সংখ্যাও। সে কারণেই হুগলি জেলা প্রশাসন আড়াই হাজারেও বেশি শয্যাবিশিষ্ট কোয়ারানটিন সেন্টার তৈরি করেছে ডানকুনিতে। NH2 রোডের পাশে, এই সেন্টারে সোয়াব টেস্ট করার ব্যবস্থা করা হচ্ছে।আজ চন্দননগর কমিশনার এবং স্বাস্থ্য দপ্তরের তরফে পরিদর্শন করতে আসে এই সেন্টারে ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.