ETV Bharat / state

টিউশনে গিয়ে নিখোঁজ, পরে পুকুর থেকে উদ্ধার ছাত্রীর দেহ

ব্যান্ডেল বিদ্যামন্দির স্কুলের ক্লাস টেনের ছাত্রী ছিল তৃষা দাস । শনিবার টিউশন পড়তে গিয়ে নিঁখোজ হয় সে ৷ গতকাল চুঁচুড়া থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করে তার পরিবার ৷ আজ সকালে কাজিডাঙার ঠাকুরপুকুরে তৃষার মৃতদেহ ভাসতে দেখেন স্থানীয়রা ৷ মৃত্যুর কারণ নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে ৷

কিশোরীর দেহ
author img

By

Published : Sep 16, 2019, 1:46 PM IST

ব্যান্ডেল, 16 সেপ্টেম্বর: ব্যান্ডেল এলাকার একটি পুকুর থেকে উদ্ধার হল এক কিশোরীর মৃতদেহ ৷ নাম তৃষা দাস ৷ শনিবার টিউশন পড়তে যাওয়ার পর থেকে নিঁখোজ ছিল সে ৷ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ ৷ মৃতদেহ ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে ৷

ব্যান্ডেল বিদ্যামন্দির স্কুলের ক্লাস টেনের ছাত্রী ছিল তৃষা । শনিবার টিউশন পড়তে গিয়ে নিঁখোজ হয় সে ৷ গতকাল চুঁচুড়া থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করে তার পরিবার ৷ আজ সকালে কাজিডাঙার ঠাকুরপুকুরে তৃষার মৃতদেহ ভাসতে দেখেন স্থানীয়রা ৷

মৃত্যুর কারণ নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে ৷ মৃত্যুর পেছনে কোনও প্রেমঘটিত বিষয় রয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ ৷ তবে পরিবারের দাবি, তৃষার কারও সঙ্গে তেমন কোনও সম্পর্ক ছিল না । তাঁদের অনুমান, খুন করা হয়েছে তৃষাকে । তদন্ত করছে চুঁচুড়া থানার পুলিশ ।


তৃষার বাবা বিপুল দাস বলেন, "আমার মনে হয় কেউ ওকে পুকুরে ঠেলে ফেলে দিয়েছে । আমার মেয়ে সাঁতার জানত না । পুকুরের পাশেই ব্যাগ ও মোবাইল ফোন পড়ে ছিল ।" তৃষার দিদি বলে, " আমার বোনের সঙ্গে কারও সম্পর্ক ছিল না । কেউ হয়তো ফলো করত । একা পেয়ে হয়তো কিছু করেছে । বোন কোনও অবসাদেও ভুগছিল না । কিছুদিন আগেই পুজোর জামাকাপড় কিনে এনেছিল শ্রীরামপুর থেকে ।"

ব্যান্ডেল, 16 সেপ্টেম্বর: ব্যান্ডেল এলাকার একটি পুকুর থেকে উদ্ধার হল এক কিশোরীর মৃতদেহ ৷ নাম তৃষা দাস ৷ শনিবার টিউশন পড়তে যাওয়ার পর থেকে নিঁখোজ ছিল সে ৷ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ ৷ মৃতদেহ ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে ৷

ব্যান্ডেল বিদ্যামন্দির স্কুলের ক্লাস টেনের ছাত্রী ছিল তৃষা । শনিবার টিউশন পড়তে গিয়ে নিঁখোজ হয় সে ৷ গতকাল চুঁচুড়া থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করে তার পরিবার ৷ আজ সকালে কাজিডাঙার ঠাকুরপুকুরে তৃষার মৃতদেহ ভাসতে দেখেন স্থানীয়রা ৷

মৃত্যুর কারণ নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে ৷ মৃত্যুর পেছনে কোনও প্রেমঘটিত বিষয় রয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ ৷ তবে পরিবারের দাবি, তৃষার কারও সঙ্গে তেমন কোনও সম্পর্ক ছিল না । তাঁদের অনুমান, খুন করা হয়েছে তৃষাকে । তদন্ত করছে চুঁচুড়া থানার পুলিশ ।


তৃষার বাবা বিপুল দাস বলেন, "আমার মনে হয় কেউ ওকে পুকুরে ঠেলে ফেলে দিয়েছে । আমার মেয়ে সাঁতার জানত না । পুকুরের পাশেই ব্যাগ ও মোবাইল ফোন পড়ে ছিল ।" তৃষার দিদি বলে, " আমার বোনের সঙ্গে কারও সম্পর্ক ছিল না । কেউ হয়তো ফলো করত । একা পেয়ে হয়তো কিছু করেছে । বোন কোনও অবসাদেও ভুগছিল না । কিছুদিন আগেই পুজোর জামাকাপড় কিনে এনেছিল শ্রীরামপুর থেকে ।"

Intro:টিউশন পড়তে গিয়ে নিরুদেশ তরুণী।আজ ব্যান্ডেলের একটি পুকুরে মিলল তার মৃতদেহ।নাম তৃষা দাস।সে ব্যান্ডেল বিদ্যামন্দির স্কুলের ক্লাস টেনের ছাত্রী।শনিবার থেকে চুঁচুড়া থানায় নিখোঁজ ছিল সে।আজ সকালে কাজিডাঙা ঠাকুরপুকুরে মৃতদেহ ভাসতে দেখে স্থানীয়রা। তার মৃত্যু নিয়ে তৈরি হয়েছে ধোঁয়াশা।পরিবারের দাবি কোন প্রেম ঘটিত সম্পর্ক ছিল না।অনুমান কেউ ঠেলে দিতে পারে তৃষা কে।তবে কি কারণে তার এই মৃত্যু খতিয়ে দেখছে চুঁচুড়া থানার পুলিশ।
শনিবার সন্ধা ছটায় মানুষপুর কাটা বটতলায় সায়েন্স পড়তে যায় ক্লাস টেনের ছাত্রী তৃষা দাস।রাত আটটা নাগাদ বাবা বিপুল দাস মেয়েকে আনতে যান।গিয়ে জানতে পারেন তৃষা পড়তে যায়নি সেখানে।শুরু হয় খোঁজাখুঁজি।তৃষার মোবাইলে রিং হলেও খোঁজ মেলেনি তার।রাতেই জানানো হয় ব্যান্ডেল পুলিশ ফাঁড়িতে।গতকাল চুঁচুড়া থানায় নিখোঁজ ডায়রি করেন।আজ সকালে কাজিডাঙা ঠাকুরপুকুরে মৃতদেহ ভাসতে দেখা যায় ছাত্রীর।পুলিশ গিয়ে মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তে পাঠায়।সাঁতার জানত না ছাত্রী।পুলিশের প্রাথমিক অনুমান আত্মহত্যা করেছে সে।পরিবারের দাবী আত্মহত্যা করার মত কোনো কারন ছিলো না।শ্রীরামপুর থেকে গত সপ্তাহে পুজোর জামা কাপড় কিনে আনে তৃষা। মৃত্যুর পিছনে অন্য কোনো কারন থাকতে পারে।
বাবা বিপুল দাস পেশায় ব্যবসায়ী।চার মেয়ের মধ্যে দুইমেয়ের দিয়ে হয়ে গেছে।তৃষা ছোট মেয়ে।প্রতিদিনের মতো টিউশন থেকে আনতে গিয়ে দেখে সে যায়নি সেদিন।থানায় প্রথমে অভিযোগ নেয়নি।পরে অভিযোগ করে ।বান্ধবীদের সঙ্গে কথা বলে কোন খোঁজ পায়নি দুদিন ধরে।তিনি আরো বলেন ওর কোন বন্ধু বান্ধব গল্প করতে নিয়ে গিয়ে ঠেলে ফেলে দিয়েছে।আমার মেয়ে সাঁতার জানত না।পুকুরের পাশেই ব্যাগ টা ও মোবাইল পরে ছিল।
তৃষার দিদি বলে আমার বোনের সঙ্গে কারুর সম্পর্ক ছিল না।কেউ ফলো করত।একা পেয়ে হয়তো কিছু করেছে।আমার বোন কোন অবসাদেও ভুগছিল না।জামা কাপড় কিনে ছিল ।আমাকে ফোন করেছিল বাজারে যাওয়ার জন্য।
স্থানীয় জন প্রতিনিধি পীযুষ বলেন পুকুরের কাছে কয়েকজন একটি স্কুলের ব্যাগ দেখেছিল।মোবাইলটা বাজছিল দেখে কেউ নিয়ে গেছে।তবে যদি কেউ এই ঘটনার সঙ্গে যুক্ত থাকে ।তাহলে পুলিশ এর তদন্ত করুক।
Body:WB_HGL_BANDEL UNNATURAL DEATH_7203418Conclusion:
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.