ETV Bharat / state

দেশের হয়ে যোগ-ব্যায়ামে স্বর্ণপদক জয় সাত বছরের মানসীর - Buniyadpur manashi

গঙ্গারামপুরের একটি স্কুলে দ্বিতীয় শ্রেণীতে পড়ে মানসী । বাবা মংলু হাঁসদা একজন সাধারণ পুলিশকর্মী । সাধারণ নিম্নবিত্ত পরিবারের মেয়ে মানসীর প্রথম থেকেই যোগ-ব্যায়ামের প্রতি বেশি মনোযোগ ছিল । তিন বছর বয়স থেকেই সে যোগা শিখতে শুরু করেছিল । গতবছর ডিসেম্বর মাসের 29 এবং 30 তারিখে নেপালি ইন্টারন্যাশনাল যোগা চ্যাম্পিয়নশিপ 2019-এ অংশগ্রহণ করে প্রথম স্থান অধিকার করে মানসী । জিতে নেয় স্বর্ণপদক ।

Manashi
মানসী
author img

By

Published : Jan 20, 2020, 6:23 AM IST

Updated : Jan 20, 2020, 2:08 PM IST

বংশীহারী , 20 জানুয়ারি : দক্ষিণ দিনাজপুরের বুনিয়াদপুরের মেয়ে মানসী হাঁসদা । বয়স মাত্র সাড়ে সাত বছর । প্রচেষ্টা ও মনোবলকে সঙ্গী করে এই বয়সেই আজ সে আন্তর্জাতিক যোগা প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থানের অধিকারী । মোট 37 জন অংশগ্রহনকারীর মধ্যে রাজ্য তথা ভারতে প্রথম স্থান অধিকার করে স্বর্ণপদক লাভ করে সে ।

স্বর্ণপদক জিতে কী বলল মানসী ?

গঙ্গারামপুরের একটি স্কুলে দ্বিতীয় শ্রেণীতে পড়ে মানসী । বাবা মংলু হাঁসদা একজন সাধারণ পুলিশকর্মী । সাধারণ নিম্নবিত্ত পরিবারের মেয়ে মানসীর প্রথম থেকেই যোগ-ব্যায়ামের প্রতি বেশি মনোযোগ ছিল । তিন বছর বয়স থেকেই সে যোগা শিখতে শুরু করেছিল । গতবছর ডিসেম্বর মাসের 29 এবং 30 তারিখে নেপালি ইন্টারন্যাশনাল যোগা চ্যাম্পিয়নশিপ 2019-এ অংশগ্রহণ করে এই ছোট্ট মেয়েটি প্রথম স্থান অধিকার করে । এর আগেও বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশহগ্রহণ করেছে মানসী । প্রত্যেকটিতেই প্রথম স্থান অধিকার করেছে । মানসীর এই সাফল্যের পিছনে শিক্ষক রামকুমার মণ্ডলের অবদান অনেকটাই ।

yoga manashi
যোগ ব্যায়াম করছে মানসী

মংলু হাসদা জানান, "প্রায় তিন বছর থেকে আমার মেয়ে যোগা শেখে । বুনিয়াদপুরে রামকুমার মণ্ডলের কাছে যোগব্যায়াম শেখে । প্রথমবার আমার মেয়ে স্টেট লেভেল থেকে শিলিগুড়িতে গিয়ে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে । দ্বিতীয়বার আবার শিলিগুড়ি সায়েন্স সিটিতে গিয়ে প্রথম স্থান অধিকার করে এবং গত ডিসেম্বর মাসের 29 এবং 30 তারিখে ইন্দো-নেপাল ইন্টারন্যাশনাল চ্যাম্পিয়নশিপ অংশগ্রহণ করেছিল । সেখানে 37 জন ছেলে-মেয়ের মধ্যে আমার মেয়ে প্রথম স্থান অধিকার করে ।" তিনি সকলকে অন্তত 30 মিনিট করে যোগ-ব্যায়ামের পরামর্শ দেন । প্রতিযোগিতায় জিতে খুশি মানসী নিজেও । বলে, "বুনিয়াদপুরের যোগা সেন্টারে আমি যোগ-ব্যায়াম শিখি । এই যোগ-ব্যায়াম করার জন্য আমি দু'বার শিলিগুড়িতে যাই । এ বছরের শেষে আমি নেপালে যাই । সেখানে প্রথম হয়ে আমি খুব খুশি ।"

yoga manashi
প্রতিযোগিতায় প্রাপ্ত পুরষ্কার

প্রতিবেশী সুব্রত রায় জানান, "আমরা বুনিয়াদপুরবাসীরা খুবই গর্বিত । আমার পাশের বাড়ির মেয়ে মানসী ভারতের হয়ে নেপালে গিয়েছিল । মোট 37 জন ছাত্রছাত্রীর মধ্যে যোগ-ব্যায়ামে প্রথম স্থান অধিকার করায় আমরা সবাই খুশি । আমি চাই, আগামীদিনে মানসী যেন আরও বড় জায়গায় যাক । বুনিয়াদপুরের নাম উজ্জ্বল করুক ।"

বংশীহারী , 20 জানুয়ারি : দক্ষিণ দিনাজপুরের বুনিয়াদপুরের মেয়ে মানসী হাঁসদা । বয়স মাত্র সাড়ে সাত বছর । প্রচেষ্টা ও মনোবলকে সঙ্গী করে এই বয়সেই আজ সে আন্তর্জাতিক যোগা প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থানের অধিকারী । মোট 37 জন অংশগ্রহনকারীর মধ্যে রাজ্য তথা ভারতে প্রথম স্থান অধিকার করে স্বর্ণপদক লাভ করে সে ।

স্বর্ণপদক জিতে কী বলল মানসী ?

গঙ্গারামপুরের একটি স্কুলে দ্বিতীয় শ্রেণীতে পড়ে মানসী । বাবা মংলু হাঁসদা একজন সাধারণ পুলিশকর্মী । সাধারণ নিম্নবিত্ত পরিবারের মেয়ে মানসীর প্রথম থেকেই যোগ-ব্যায়ামের প্রতি বেশি মনোযোগ ছিল । তিন বছর বয়স থেকেই সে যোগা শিখতে শুরু করেছিল । গতবছর ডিসেম্বর মাসের 29 এবং 30 তারিখে নেপালি ইন্টারন্যাশনাল যোগা চ্যাম্পিয়নশিপ 2019-এ অংশগ্রহণ করে এই ছোট্ট মেয়েটি প্রথম স্থান অধিকার করে । এর আগেও বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশহগ্রহণ করেছে মানসী । প্রত্যেকটিতেই প্রথম স্থান অধিকার করেছে । মানসীর এই সাফল্যের পিছনে শিক্ষক রামকুমার মণ্ডলের অবদান অনেকটাই ।

yoga manashi
যোগ ব্যায়াম করছে মানসী

মংলু হাসদা জানান, "প্রায় তিন বছর থেকে আমার মেয়ে যোগা শেখে । বুনিয়াদপুরে রামকুমার মণ্ডলের কাছে যোগব্যায়াম শেখে । প্রথমবার আমার মেয়ে স্টেট লেভেল থেকে শিলিগুড়িতে গিয়ে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে । দ্বিতীয়বার আবার শিলিগুড়ি সায়েন্স সিটিতে গিয়ে প্রথম স্থান অধিকার করে এবং গত ডিসেম্বর মাসের 29 এবং 30 তারিখে ইন্দো-নেপাল ইন্টারন্যাশনাল চ্যাম্পিয়নশিপ অংশগ্রহণ করেছিল । সেখানে 37 জন ছেলে-মেয়ের মধ্যে আমার মেয়ে প্রথম স্থান অধিকার করে ।" তিনি সকলকে অন্তত 30 মিনিট করে যোগ-ব্যায়ামের পরামর্শ দেন । প্রতিযোগিতায় জিতে খুশি মানসী নিজেও । বলে, "বুনিয়াদপুরের যোগা সেন্টারে আমি যোগ-ব্যায়াম শিখি । এই যোগ-ব্যায়াম করার জন্য আমি দু'বার শিলিগুড়িতে যাই । এ বছরের শেষে আমি নেপালে যাই । সেখানে প্রথম হয়ে আমি খুব খুশি ।"

yoga manashi
প্রতিযোগিতায় প্রাপ্ত পুরষ্কার

প্রতিবেশী সুব্রত রায় জানান, "আমরা বুনিয়াদপুরবাসীরা খুবই গর্বিত । আমার পাশের বাড়ির মেয়ে মানসী ভারতের হয়ে নেপালে গিয়েছিল । মোট 37 জন ছাত্রছাত্রীর মধ্যে যোগ-ব্যায়ামে প্রথম স্থান অধিকার করায় আমরা সবাই খুশি । আমি চাই, আগামীদিনে মানসী যেন আরও বড় জায়গায় যাক । বুনিয়াদপুরের নাম উজ্জ্বল করুক ।"

Intro:ভারতের হযে যোগ ব্যায়ামে স্বর্ণপদক এনে দিল বুনিয়াদপুর এর ছোট্ট মেয়ে ।।

বংশীহারী ;-19 জানুয়ারি;--দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বুনিয়াদপুর শহরে আন্তর্জাতীক যোগা কম্পিটিশন রাজ্যের মধ্যে প্রথম হলো মানসী হাসদা ।বয়স মাত্র সাড়ে সাত বছর । ভারতের হয়ে মোট 37 জন ছাত্র-ছাত্রীরা এই খেলায় অংশগ্রহণ করে তারমধ্যে প্রথম হয় ভারত তথা রাজ্যের মধ্যে প্রথম হয়ে বুনিয়াদপুর শহরকে তাক লাগিয়ে দিল এই স্কুল ছাত্রী ।

মানসী হাসদা গঙ্গারামপুর এলাকার একটি ইংলিশ মিডিয়ামে দ্বিতীয় শ্রেণীতে পড়ে । বাবা মঙ্গলু হাঁসদা একজন সাধারণ পুলিশকর্মী । বছর সাতের এই মানসী হাঁস দা প্রায় তিন বছর ধরে বুনিয়াদপুর এ এই যোগব্যায়াম শেখে । ছোট থেকে তার মনোজোগ ,এই যোগ ব্যায়ামে । খুব কম বয়সে এত প্রতিভা সেটা কেউ ধারণা করতে পারেনি ,তার বাবা-মা থেকে শুরু করে এলাকাবাসী । জানা যায় গত ডিসেম্বর মাসের 29 এবং 30 তারিখে নেপালি ইন্টারন্যাশনাল ইয়োগা চ্যাম্পিয়নশিপ 2019 এ অংশগ্রহণ করে এই ছোট্ট মেয়েটি প্রতিবারের মত সে আন্ডারে ইতিহাস আন্তর্জাতিক যোগা কম্পিটিশন এ প্রথম স্থান অধিকার করে মানসিক ছোটবেলা থেকে তার মনোভাবের জন্যই আন্তর্জাতিক পর্যায়ে পৌঁছে দিয়েছে মানসীকে তবে তার সাফল্যের পেছনে শিক্ষক রাম কুমার মন্ডল এর অপরিসীম ভূমিকা রয়েছে তাস স্বীকার করেছে তার পরিবার । এর আগে বেশ কিছু জায়গায় যোগা কম্পেটিশন এ অংশগ্রহণ করে ভালো ফল করেছে নেপাল এরকম প্রথম হওয়ায় তাক লাগিয়েছে শহরবাসীকে । মাত্র সাড়ে সাত বছর বয়সে আন্তর্জাতীক যোগা কম্পিটিশন এগিয়ে প্রথম স্থান অধিকার করতে পারবে তা কেউ ভাবতে পারেনি তার পরিবার সহ তার শিক্ষক কিন্তু এই মেয়েটির অদম্য মনোবল এবং সবাইকে চোখে আঙুল দিয়ে বুঝিয়ে দিল যে প্রচেষ্টা ও মনোবল থাকলে অবশ্যই তার ফলাফল পাওয়া যায় । নিজের প্রচেষ্টা থাকলে যে ভালো ফল পাওয়া যায় তা সবাইকে বুঝিয়ে দিল এই ছোট্ট মেয়ে মানসী ।

এই বিষয়ে এলাকার বাসিন্দা সুব্রত রায় জানান আমাদের বুনিয়াদপুর বাঁশি যাবে আমরা খুবই গর্বিত যে সাড়ে সাত বছরের এই ছোট্ট মেয়েটি রাজ্য তথা ভারতের হয়ে নেপালি খেলতে যায় এবং সেখানে গিয়ে যোগ ব্যায়ামে প্রথম হয় সোনার মেডেল সহ আরো অনেক কিছু এনে দিয়েছে । আমার পাশের বাড়ির মেয়ে মানসী হাস দা নেপালে গেছে ভারতের হয়ে । মোট 37 জন ছাত্র ছাত্রীর মধ্যে যোগ ব্যায়ামে প্রথম স্থান অধিকার করায় খুশি আমরা সবাই আমি চাই আগামী দিনে সে আরো বড় জায়গায় যাক বুনিয়াদপুর এর নাম উজ্জ্বল করুক ।

সাড়ে সাত বছরের মেয়ে টি মানসী হাসদা জানান বুনিয়াদপুর এর যোগা সেন্টারে আমি এই যোগব্যায়াম শিখি । এই যোগ ব্যায়াম করার জন্য আমি দুইবার শিলিগুড়িতে যায় ।। এ বছরের শেষে আমি নেপালি যায় সেখানে গিয়ে আমি প্রথম হয় আমি খুব খুশি এই প্রথম হওয়ার জন্য আমার এই যোগব্যায়াম শেখানোর জন্য আমার বাবা-মা আমাকে উৎসাহ দেয় ।

এই বিষয়ে মানসী হালদার বাবা মংলু হাসদা জানান প্রায় তিন বছর থেকে আমার মেয়ে যোগা শেখে । বুনিয়াদপুর এ রাম কুমার মন্ডল এর কাছে যোগব্যায়াম শেখে । প্রথমবার আমার মেয়ে স্টেট লেভেল থেকে শিলিগুড়িতে গেছিল তখন দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে, দ্বিতীয় বার আবার শিলিগুড়ি সায়েন্স সিটিতে যায় সেখানে প্রথম স্থান অধিকার করে এবং গত ডিসেম্বর মাসের 29 এবং 30 তারিখে ইন্দনে পাল ইন্টারন্যাশনাল চ্যাম্পিয়নশীপ অংশগ্রহণ করেছিল সেখানে 37 জন ছেলে-মেয়ের মধ্যে আমার মেয়ে প্রথম স্থান অধিকার করে । আমি চাই সাধারণ মানুষ খুব কম সময়ের মধ্যে 30 মিনিট করে যোগব্যায়ামের প্রতি মন দেওয়া উচিত ।





Body:ভারতের হযে যোগ ব্যায়ামে স্বর্ণপদক এনে দিল বুনিয়াদপুর এর ছোট্ট মেয়ে ।।


Conclusion:ভারতের হযে যোগ ব্যায়ামে স্বর্ণপদক এনে দিল বুনিয়াদপুর এর ছোট্ট মেয়ে ।।
Last Updated : Jan 20, 2020, 2:08 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.