হিলি, 15 মে : লকডাউনের জন্য বন্ধ হয়ে রয়েছে হিলি আন্তর্জাতিক স্থলবন্দর । দীর্ঘদিন হিলি সীমান্ত দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকায় ক্ষতির সম্মুখীন ব্যবসায়ীরা । তেমনি ক্ষতি হচ্ছে সরকারি রাজস্বের । এদিকে তৃতীয় দফার লকডাউন অনেকটাই শিথিল করা হয়েছে । খুলতে শুরু করেছে দোকানপাট । এই অবস্থায় হিলি আন্তর্জাতিক স্থলবন্দর খোলার জন্য জেলা শাসকের কাছে আবেদন জানালেন ব্যবসায়ীরা । গতকাল হিলি এক্সপোর্টারস এন্ড কাস্টমস ক্লিয়ারিং এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে জেলা শাসকের কাছে হিলি স্থলবন্দর খোলার জন্য লিখিত আকারে আবেদন জানানো হয় । অন্যদিকে, বিষয়টি খতিয়ে দেখছে জেলা প্রশাসন।
দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় একমাত্র স্থলবন্দর রয়েছে হিলিতে । কোরোনা ও লকডাউনের আগে প্রত্যেকদিন গড়ে 200 টিরও বেশি লরি বাংলাদেশ বিভিন্ন সামগ্রী নিয়ে যেত । প্রত্যেকদিন করে 10 থেকে 15 কোটি টাকার ব্যবসা হত । জেলার কমবেশি প্রায় 100 জন ব্যবসায়ী রয়েছেন যারা বাংলাদেশ মাল আমদানি ও রপ্তানি করে । এদিকে কোরোনা মোকাবিলায় চলছে লকডাউন । আর এর ফলে বন্ধ হয়ে পড়েছে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ব্যবস্থা । হিলি চেকপোস্টের মাধ্যমে বিপুল আকারে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে আমদানি রপ্তানি হয়ে থাকে । সমগ্র ব্যবস্থা পুরোপুরি স্তব্ধ হয়ে যাওয়ার ফলে সেই কাজের সঙ্গে যুক্ত কর্মীরা সমস্যায় পড়েছেন । ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে আমদানি-রপ্তানি ব্যবস্থা দ্রুত চালু করার আবেদন জানিয়ে এদিন ওই অ্যাসোসিয়েশনের তরফে চারজন প্রতিনিধি জেলা প্রশাসনিক ভবনে হাজির হন। যদিও জেলাশাসকের সঙ্গে সাক্ষাৎ না হওয়ায় তারা তাঁর দপ্তরে আবেদনপত্র জমা দিয়ে এসেছেন।
এবিষয়ে হিলি এক্সপোর্টারস এন্ড কাস্টমস ক্লিয়ারিং এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক সঞ্জিৎ মজুমদার জানান, সামনেই পবিত্র ইদ। এই মুহূর্তে বাংলাদেশে ভারত থেকে আমদানি করা নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের প্রচুর চাহিদা। ওপারের সাধারণ মানুষ সেগুলো না পেয়ে সমস্যায় পড়েছেন। অপরদিকে তারাও কাজ শুরু না হওয়ার কারণে ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছি। হিলি চেকপোস্টের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ব্যবস্থা চালু হলে তারা সমস্ত রকম সরকারি স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে বদ্ধপরিকর। জেলাশাসকের দপ্তরে লিখিত আবেদন জানিয়েছেন যে তারা আমদানি-রপ্তানির কাজ শুরু করতে আগ্রহী ও তা যেন দ্রুত চালু করা যায় । অন্যদিকে, এই বিষয়ে অতিরিক্ত জেলা শাসক প্রণব কুমার ঘোষ জানান, তাদের দাবিদাওয়ার যৌক্তিকতা বুঝে সরকারি নিয়ম অনুসারে অবশ্যই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
হিলি আন্তর্জাতিক স্থলবন্দর খোলার দাবিতে জেলা প্রশাসনের দ্বারস্থ ব্যবসায়ীরা
লকডাউনের জন্য বন্ধ হয়ে রয়েছে হিলি আন্তর্জাতিক স্থলবন্দর । দীর্ঘদিন হিলি সীমান্ত দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকায় ক্ষতির সম্মুখীন ব্যবসায়ীরা । তেমনি ক্ষতি হচ্ছে সরকারি রাজস্বের । এদিকে তৃতীয় দফার লকডাউন অনেকটাই শিথিল করা হয়েছে । খুলতে শুরু করেছে দোকানপাট । এই অবস্থায় হিলি আন্তর্জাতিক স্থলবন্দর খোলার জন্য জেলা শাসকের কাছে আবেদন জানালেন ব্যবসায়ীরা ।
হিলি, 15 মে : লকডাউনের জন্য বন্ধ হয়ে রয়েছে হিলি আন্তর্জাতিক স্থলবন্দর । দীর্ঘদিন হিলি সীমান্ত দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকায় ক্ষতির সম্মুখীন ব্যবসায়ীরা । তেমনি ক্ষতি হচ্ছে সরকারি রাজস্বের । এদিকে তৃতীয় দফার লকডাউন অনেকটাই শিথিল করা হয়েছে । খুলতে শুরু করেছে দোকানপাট । এই অবস্থায় হিলি আন্তর্জাতিক স্থলবন্দর খোলার জন্য জেলা শাসকের কাছে আবেদন জানালেন ব্যবসায়ীরা । গতকাল হিলি এক্সপোর্টারস এন্ড কাস্টমস ক্লিয়ারিং এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে জেলা শাসকের কাছে হিলি স্থলবন্দর খোলার জন্য লিখিত আকারে আবেদন জানানো হয় । অন্যদিকে, বিষয়টি খতিয়ে দেখছে জেলা প্রশাসন।
দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় একমাত্র স্থলবন্দর রয়েছে হিলিতে । কোরোনা ও লকডাউনের আগে প্রত্যেকদিন গড়ে 200 টিরও বেশি লরি বাংলাদেশ বিভিন্ন সামগ্রী নিয়ে যেত । প্রত্যেকদিন করে 10 থেকে 15 কোটি টাকার ব্যবসা হত । জেলার কমবেশি প্রায় 100 জন ব্যবসায়ী রয়েছেন যারা বাংলাদেশ মাল আমদানি ও রপ্তানি করে । এদিকে কোরোনা মোকাবিলায় চলছে লকডাউন । আর এর ফলে বন্ধ হয়ে পড়েছে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ব্যবস্থা । হিলি চেকপোস্টের মাধ্যমে বিপুল আকারে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে আমদানি রপ্তানি হয়ে থাকে । সমগ্র ব্যবস্থা পুরোপুরি স্তব্ধ হয়ে যাওয়ার ফলে সেই কাজের সঙ্গে যুক্ত কর্মীরা সমস্যায় পড়েছেন । ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে আমদানি-রপ্তানি ব্যবস্থা দ্রুত চালু করার আবেদন জানিয়ে এদিন ওই অ্যাসোসিয়েশনের তরফে চারজন প্রতিনিধি জেলা প্রশাসনিক ভবনে হাজির হন। যদিও জেলাশাসকের সঙ্গে সাক্ষাৎ না হওয়ায় তারা তাঁর দপ্তরে আবেদনপত্র জমা দিয়ে এসেছেন।
এবিষয়ে হিলি এক্সপোর্টারস এন্ড কাস্টমস ক্লিয়ারিং এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক সঞ্জিৎ মজুমদার জানান, সামনেই পবিত্র ইদ। এই মুহূর্তে বাংলাদেশে ভারত থেকে আমদানি করা নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের প্রচুর চাহিদা। ওপারের সাধারণ মানুষ সেগুলো না পেয়ে সমস্যায় পড়েছেন। অপরদিকে তারাও কাজ শুরু না হওয়ার কারণে ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছি। হিলি চেকপোস্টের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ব্যবস্থা চালু হলে তারা সমস্ত রকম সরকারি স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে বদ্ধপরিকর। জেলাশাসকের দপ্তরে লিখিত আবেদন জানিয়েছেন যে তারা আমদানি-রপ্তানির কাজ শুরু করতে আগ্রহী ও তা যেন দ্রুত চালু করা যায় । অন্যদিকে, এই বিষয়ে অতিরিক্ত জেলা শাসক প্রণব কুমার ঘোষ জানান, তাদের দাবিদাওয়ার যৌক্তিকতা বুঝে সরকারি নিয়ম অনুসারে অবশ্যই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।