বালুরঘাট, 26 জুন: কোরোনা আতঙ্কের মধ্যেই স্বাস্থ্য ও পুলিশ কর্মীদের মত প্রথম সারিতে দাঁড়িয়ে জরুরি পরিষেবা দিয়ে আসছে ব্যাঙ্ক কর্মীরা। সরকারি বিভিন্ন দপ্তর থাকলেও প্রথম দিন থেকেই একই রকম ভাবে পরিষেবা দিচ্ছেন তারা । কোরোনা আতঙ্কে ভয় থাকলেও দায়িত্ববোধ এবং সাধারণ মানুষের কথা চিন্তা করে তারা পরিষেবায় ত্রুটি রাখছেন না । সে ক্ষেত্রে নিজেদের সুরক্ষিত রেখেই গ্রাহক পরিষেবা দিচ্ছেন ব্যাঙ্ক কর্মীরা। কোরোনা আতঙ্কের মধ্যেও ব্যাঙ্কের পরিষেবায় পেয়ে খুশি গ্রাহকরাও।
কোরোনা সংক্রমণ রুখতে সরকারের পক্ষ থেকে অর্ধেক কর্মী নিয়ে পরিষেবা দেওয়ার জন্য ব্যাঙ্কগুলোকে নির্দেশিকা জারি করা হয়। দেশের অর্থনীতির কথা ভেবে এবং সাধারণ মানুষ যাতে হয়রানির শিকার না হয় তার জন্য বন্ধ করা হয়নি ব্যাঙ্ক পরিষেবা। তবে ব্যাঙ্কে প্রবেশের ক্ষেত্রে গ্রাহকদের জন্য একাধিক সরকারি নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। শুধুমাত্র গ্রাহক নয় ব্যাঙ্ককর্মীদের সুরক্ষার জন্য একাধিক পদক্ষেপ করা হয়। কোরোনা মোকাবিলায় শুরুতেই ব্যাঙ্ক কর্মীদের স্যানিটাইজার, গ্লাভস ও মাস্ক দেওয়া হয়। এর সঙ্গে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে ব্যাঙ্কের মধ্যে চিহ্নিতকরণ করে দেওয়া হয়। কোরোনা আতঙ্কের মধ্যেই নিজেদের সুরক্ষিত রেখে জরুরি পরিষেবা দিয়ে আসছে ব্যাঙ্ককর্মীরা। দেশে এমন বিপদে আগামী দিনেও এমনভাবেই পরিষেবা দিয়ে আসতে চান তারা।
কোরোনার আতঙ্কেও পরিষেবা পৌঁছে দিচ্ছে ব্যাঙ্ককর্মীরা - bank workers delivering services
কোরোনা আতঙ্কের মধ্যেও সাধারণ মানুষকে ব্যাঙ্কের পরিষেবা পৌঁছে দিতে বদ্ধপরিকর ব্যাঙ্ককর্মীরা।দক্ষিণ দিনাজপুর সেন্ট্রাল কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্কের চেয়ারম্যান বিপ্লব খাঁ জানান, সাধারণ মানুষের কাছে পরিষেবা পৌঁছে দিতে ব্যাঙ্কের কর্মীদের নিয়ে সমস্ত বিষয় পরিকল্পনা করে নেওয়া হয়। যেসব ব্যাঙ্ক কর্মীরা দূরবর্তী জায়গায় থাকেন তাদেরকে সুবিধামতো জায়গায় কাজে নিয়োগ করা হয়।
বালুরঘাট, 26 জুন: কোরোনা আতঙ্কের মধ্যেই স্বাস্থ্য ও পুলিশ কর্মীদের মত প্রথম সারিতে দাঁড়িয়ে জরুরি পরিষেবা দিয়ে আসছে ব্যাঙ্ক কর্মীরা। সরকারি বিভিন্ন দপ্তর থাকলেও প্রথম দিন থেকেই একই রকম ভাবে পরিষেবা দিচ্ছেন তারা । কোরোনা আতঙ্কে ভয় থাকলেও দায়িত্ববোধ এবং সাধারণ মানুষের কথা চিন্তা করে তারা পরিষেবায় ত্রুটি রাখছেন না । সে ক্ষেত্রে নিজেদের সুরক্ষিত রেখেই গ্রাহক পরিষেবা দিচ্ছেন ব্যাঙ্ক কর্মীরা। কোরোনা আতঙ্কের মধ্যেও ব্যাঙ্কের পরিষেবায় পেয়ে খুশি গ্রাহকরাও।
কোরোনা সংক্রমণ রুখতে সরকারের পক্ষ থেকে অর্ধেক কর্মী নিয়ে পরিষেবা দেওয়ার জন্য ব্যাঙ্কগুলোকে নির্দেশিকা জারি করা হয়। দেশের অর্থনীতির কথা ভেবে এবং সাধারণ মানুষ যাতে হয়রানির শিকার না হয় তার জন্য বন্ধ করা হয়নি ব্যাঙ্ক পরিষেবা। তবে ব্যাঙ্কে প্রবেশের ক্ষেত্রে গ্রাহকদের জন্য একাধিক সরকারি নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। শুধুমাত্র গ্রাহক নয় ব্যাঙ্ককর্মীদের সুরক্ষার জন্য একাধিক পদক্ষেপ করা হয়। কোরোনা মোকাবিলায় শুরুতেই ব্যাঙ্ক কর্মীদের স্যানিটাইজার, গ্লাভস ও মাস্ক দেওয়া হয়। এর সঙ্গে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে ব্যাঙ্কের মধ্যে চিহ্নিতকরণ করে দেওয়া হয়। কোরোনা আতঙ্কের মধ্যেই নিজেদের সুরক্ষিত রেখে জরুরি পরিষেবা দিয়ে আসছে ব্যাঙ্ককর্মীরা। দেশে এমন বিপদে আগামী দিনেও এমনভাবেই পরিষেবা দিয়ে আসতে চান তারা।