ETV Bharat / state

স্ত্রীর সঙ্গে অশান্তির জের ? বালুরঘাটে আত্মঘাতী যুবক

মঙ্গলবার সকালে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী এক যুবক ৷ নাম শ্যামল কর্মকার ৷ বাড়ি বালুরঘাট চিঙ্গিশপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের আলিপুরের আমরাইল এলাকায়।

suicide
বালুরঘাটে আত্মঘাতী যুবক
author img

By

Published : Nov 18, 2020, 6:48 AM IST

বালুরঘাট, 17 নভেম্বর: স্ত্রীর সঙ্গে অশান্তির জেরে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করলেন এক যুবক। নাম শ্যামল কর্মকার। বাড়ি বালুরঘাটের চিঙ্গিশপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের আলিপুরের আমরাইল এলাকায়।

মঙ্গলবার সকালে বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী হয় শ্যামল। বালুরঘাট থানার পুলিশ এসে মৃতদেহটি উদ্ধার করে তা ময়নাতদন্তের জন্য নিয়ে যায়। পুলিশ ও স্থানীয়দের প্রাথমিক অনুমান, পারিবারিক অশান্তির জেরেই হয়ত ওই যুবক আত্মঘাতী হয়েছে ।

বালুরঘাটে আত্মঘাতী যুবক
শ্যামল কর্মকার পেশায় দিনমজুর। লকডাউনের আগে পর্যন্ত তিনি ভিনরাজ্যে কাজ করতেন। লকডাউনের সময় থেকেই তিনি বাড়িতে রয়েছেন । কয়েক বছর আগে শ্যামলের বিয়ে হয় । তাঁর দুই সন্তান রয়েছে। এদিকে চার পাঁচ দিন আগে স্ত্রীর সঙ্গে বচসা হয় শ্যামলের। এরপর স্ত্রী সন্তানদের নিয়ে বাপের বাড়ি চলে যায়। তারপর থেকে একাই বাড়িতে ছিল সে।

এদিকে অনেকদিন আগেই শ্যামলের মায়ের মৃত্যু হয়েছে । ফলে বাবা মোহন কর্মকার বাড়িতে একাই থাকেন ৷ ছেলে ও বাবার মধ্যে সম্পর্ক ভালো না হওয়ায় দু'জনে আলাদা থাকতেন । গতকাল সকালে শ্যামল তাঁর বাবার কাছে 10 টাকা চেয়ে নিয়ে যায়। সকালে তাঁর বাড়িতে গেলে ছেলের ঝুলন্ত মৃতদেহ দেখতে পান ।

বালুরঘাট, 17 নভেম্বর: স্ত্রীর সঙ্গে অশান্তির জেরে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করলেন এক যুবক। নাম শ্যামল কর্মকার। বাড়ি বালুরঘাটের চিঙ্গিশপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের আলিপুরের আমরাইল এলাকায়।

মঙ্গলবার সকালে বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী হয় শ্যামল। বালুরঘাট থানার পুলিশ এসে মৃতদেহটি উদ্ধার করে তা ময়নাতদন্তের জন্য নিয়ে যায়। পুলিশ ও স্থানীয়দের প্রাথমিক অনুমান, পারিবারিক অশান্তির জেরেই হয়ত ওই যুবক আত্মঘাতী হয়েছে ।

বালুরঘাটে আত্মঘাতী যুবক
শ্যামল কর্মকার পেশায় দিনমজুর। লকডাউনের আগে পর্যন্ত তিনি ভিনরাজ্যে কাজ করতেন। লকডাউনের সময় থেকেই তিনি বাড়িতে রয়েছেন । কয়েক বছর আগে শ্যামলের বিয়ে হয় । তাঁর দুই সন্তান রয়েছে। এদিকে চার পাঁচ দিন আগে স্ত্রীর সঙ্গে বচসা হয় শ্যামলের। এরপর স্ত্রী সন্তানদের নিয়ে বাপের বাড়ি চলে যায়। তারপর থেকে একাই বাড়িতে ছিল সে।

এদিকে অনেকদিন আগেই শ্যামলের মায়ের মৃত্যু হয়েছে । ফলে বাবা মোহন কর্মকার বাড়িতে একাই থাকেন ৷ ছেলে ও বাবার মধ্যে সম্পর্ক ভালো না হওয়ায় দু'জনে আলাদা থাকতেন । গতকাল সকালে শ্যামল তাঁর বাবার কাছে 10 টাকা চেয়ে নিয়ে যায়। সকালে তাঁর বাড়িতে গেলে ছেলের ঝুলন্ত মৃতদেহ দেখতে পান ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.