ETV Bharat / state

"ডাক্তারে বিশ্বাস নেই", সাপে কাটা যুবককে নিয়ে ওঝার কাছে পরিবার

অন্ধকারে হঠাৎ ডান পায়ের গোড়ালির কাছে কামড়ে দেয় সাপ । যুবকের নাম সঞ্জয় মণ্ডল (20) । সে বারুইপুরের সুভাষ গ্রামের পেটুয়া পাড়ার বাসিন্দা । অসুস্থ হয়ে পড়লে যুবককে নিয়ে তার পরিবার চলে যায় ওঝার কাছে ।

সাপে কাটা যুবককে নিয়ে ওঝার কাছে পরিবার
author img

By

Published : Jun 12, 2019, 6:20 AM IST

Updated : Jun 14, 2019, 1:10 AM IST

ক্যানিং, 12 জুন : ডাক্তারে বিশ্বাস নেই । তাই সাপে কাটার পর যুবককে নিয়ে ওঝার কাছে গেল পরিবার । ওঝা ব্যর্থ হওয়ায় তাকে হাসপাতালে ভরতি করে । পাঁচটি হাসপাতাল ঘুরে সুস্থ হচ্ছে না দেখে পুনরায় ওঝার দ্বারস্থ হয় রোগীর পরিবার । এরপর সাংবাদিকের তৎপরতায় ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে ভরতি নেওয়া হয় ওই যুবককে । সেখান থেকে তাকে রেফার করা হয় M R বাঙুর হাসপাতালে । বর্তমানে সে সেখানেই চিকিৎসাধীন ।

রবিবার রাতে মাঠ দিয়ে বাড়ি ফিরছিল সঞ্জয় মণ্ডল (20) । অন্ধকারে হঠাৎ ডান পায়ের গোড়ালির কাছে কামড়ে দেয় সাপ । সে বারুইপুরের সুভাষ গ্রামের পেটুয়া পাড়ার বাসিন্দা । অসুস্থ হয়ে পড়লে যুবককে নিয়ে তার পরিবার চলে যায় ওঝার কাছে । সেখানে ওঝা কিছু না করতে পারায় পরিবার তাকে নিয়ে যায় সুভাষ গ্রাম হাসপাতালে । সেখান থেকে তাকে পাঠানো হয় M R বাঙুর হাসপাতালে । সেখান থেকে তাকে পাঠানো হয় চিত্তরঞ্জন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে । এর মাঝে আরও দুটি হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাকে ভরতি না নিয়েই ফিরিয়ে দেওয়া হয় । চিত্তরঞ্জনে চিকিৎসা চলাকালীন তার পরিবারের বিশ্বাস ছিল সঞ্জয় সুস্থ হচ্ছে না । এরপর তারা নিজের দায়িত্বে রোগীকে বাড়িতে নিয়ে আসে ।

ভিডিয়োয় শুনুন বক্তব্য

মঙ্গলবার সঞ্জয়কে তার পরিবার নিয়ে আসে ক্যানিংয়ে এক ওঝার বাড়িতে । ওঝাও রোগীকে ফিরিয়ে দেয় । এরপর তারা আসে ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া করতে । সেখানেই এক সংবাদমাধ্যমের কর্মীকে সঞ্জয়ের পরিবার সাপে কামড়ানোর সম্পূর্ণ ঘটনা জানায় । এরপর তাকে নিয়ে যাওয়া হয় ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে । চিকিৎসক রোগীর অবস্থা দেখে আঁতকে ওঠেন । এরপর সেখানেই ওই যুবকের চিকিৎসা শুরু হয় । বর্তমানে তার অবস্থা এতটাই আশঙ্কাজনক, তাকে আবার কলকাতায় পাঠানো হয় । পরিবারকে ওঝার কথা জিজ্ঞাসা করলে তারা বলে, "চিকিৎসা বিশ্বাস করি না, ওঝা বিশ্বাস করি ।" জখম অবস্থায় পুনরায় অসুস্থ সঞ্জয় মণ্ডলকে M R বাঙুর হাসপাতালে পাঠান ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালের চিকিৎসকরা । সেখানেই বর্তমানে চিকিৎসা চলছে সঞ্জয় মণ্ডলের ।

ক্যানিং, 12 জুন : ডাক্তারে বিশ্বাস নেই । তাই সাপে কাটার পর যুবককে নিয়ে ওঝার কাছে গেল পরিবার । ওঝা ব্যর্থ হওয়ায় তাকে হাসপাতালে ভরতি করে । পাঁচটি হাসপাতাল ঘুরে সুস্থ হচ্ছে না দেখে পুনরায় ওঝার দ্বারস্থ হয় রোগীর পরিবার । এরপর সাংবাদিকের তৎপরতায় ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে ভরতি নেওয়া হয় ওই যুবককে । সেখান থেকে তাকে রেফার করা হয় M R বাঙুর হাসপাতালে । বর্তমানে সে সেখানেই চিকিৎসাধীন ।

রবিবার রাতে মাঠ দিয়ে বাড়ি ফিরছিল সঞ্জয় মণ্ডল (20) । অন্ধকারে হঠাৎ ডান পায়ের গোড়ালির কাছে কামড়ে দেয় সাপ । সে বারুইপুরের সুভাষ গ্রামের পেটুয়া পাড়ার বাসিন্দা । অসুস্থ হয়ে পড়লে যুবককে নিয়ে তার পরিবার চলে যায় ওঝার কাছে । সেখানে ওঝা কিছু না করতে পারায় পরিবার তাকে নিয়ে যায় সুভাষ গ্রাম হাসপাতালে । সেখান থেকে তাকে পাঠানো হয় M R বাঙুর হাসপাতালে । সেখান থেকে তাকে পাঠানো হয় চিত্তরঞ্জন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে । এর মাঝে আরও দুটি হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাকে ভরতি না নিয়েই ফিরিয়ে দেওয়া হয় । চিত্তরঞ্জনে চিকিৎসা চলাকালীন তার পরিবারের বিশ্বাস ছিল সঞ্জয় সুস্থ হচ্ছে না । এরপর তারা নিজের দায়িত্বে রোগীকে বাড়িতে নিয়ে আসে ।

ভিডিয়োয় শুনুন বক্তব্য

মঙ্গলবার সঞ্জয়কে তার পরিবার নিয়ে আসে ক্যানিংয়ে এক ওঝার বাড়িতে । ওঝাও রোগীকে ফিরিয়ে দেয় । এরপর তারা আসে ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া করতে । সেখানেই এক সংবাদমাধ্যমের কর্মীকে সঞ্জয়ের পরিবার সাপে কামড়ানোর সম্পূর্ণ ঘটনা জানায় । এরপর তাকে নিয়ে যাওয়া হয় ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে । চিকিৎসক রোগীর অবস্থা দেখে আঁতকে ওঠেন । এরপর সেখানেই ওই যুবকের চিকিৎসা শুরু হয় । বর্তমানে তার অবস্থা এতটাই আশঙ্কাজনক, তাকে আবার কলকাতায় পাঠানো হয় । পরিবারকে ওঝার কথা জিজ্ঞাসা করলে তারা বলে, "চিকিৎসা বিশ্বাস করি না, ওঝা বিশ্বাস করি ।" জখম অবস্থায় পুনরায় অসুস্থ সঞ্জয় মণ্ডলকে M R বাঙুর হাসপাতালে পাঠান ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালের চিকিৎসকরা । সেখানেই বর্তমানে চিকিৎসা চলছে সঞ্জয় মণ্ডলের ।

Intro:ডাক্তারে বিশ্বাস নেই তাই সাপে কাটার পর ওঝার কাছে দেখিয়ে বাধ্য হয় হাসপাতালে ভর্তি করে। কিন্তু ওঝা ব্যর্থ হওয়ায় পুনরায় হাসপাতাল মুখি হয় পরিবার। পাঁচটি হাসপাতাল ঘুরে সুস্থ হচ্ছে না দেখে পুনরায় ওঝার দারস্থ হয় সাপে কাটা রোগীর পরিবার। পরে সাংবাদিকদের তৎপরতায় ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি হয় মরণাপন্ন রোগী।Body:বারুইপুর থানার সুভাষ গ্রামের পেটুয়া পাড়ার বছর কুড়ির সঞ্জয় মন্ডল গত রবিবার রাতে মাঠ দিয়ে বাড়ি ফিরছিল। সেই সময় তার ডান পায়ের গোড়ালি কাছে সাপে কামড়ায়। তখনি তার পরিবার হাসপাতালে না নিয়ে গিয়ে সোজা চলে যায় ওঝার কাছে।সেখানে গিয়ে অনেক সময় নষ্ট করে, যখন তার অবস্থার অবনতি হয় তখন পরিবার নিয়ে যায় সুভাষ গ্রাম হাসপাতালে। সেখান থেকে তাকে পাঠানো হয় এম,আর,বাগুর হাসপাতালে আবার সেখান থেকে পাঠানো হয় চিত্তরঞ্জন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। এর মাঝে আরও দুটি হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে ভর্তি নেয়নি বলে দাবি। সেখানে চিকিৎসা চলাকালীন পরিবারে বিশ্বাস হচ্ছিল না তাদের ছেলে সুস্থ হচ্ছে না।তাই তারা চিত্তরঞ্জন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে নিজে দায়িত্বে নিয়ে আসে বাড়িতে। মঙ্গলবার সঞ্জয় কে তার পরিবার নিয়ে আসেন ক্যানিংয়ে এক ওঝার বাড়িতে। ওঝা দেখে বলেন আমি এই সাপে কাটা রুগিকে সারাতে পারবো না।এরপর আসে ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে এম্বুলেন্স ভাড়া করতে। সেখানে এক সংবাদ মাধ্যমের কর্মীরকে তার পরিবার জানায় সাপে কামড়েছে। তখন তাকে নিয়ে ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যায়। চিকিৎসক দেখা আতংকে ওঠেন।তারপর চিকিৎসক তার চিকিৎসা শুরু করেন। তার অবস্থা এতটাই আশংকাজনক তাকে আবার কলকাতায় পাঠানো হয়। পরিবারকে ওঝার কথা জিজ্ঞাসা করলে তারা বলেন চিকিৎসা বিশ্বাস করি না,ওঝা বিশ্বাস করি। আহত অবস্থায় পুনরায় অসুস্থ সঞ্জয় মন্ডল কে বাঙুর হাসপাতালে পাঠায় ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে ডাক্তার। সেখানেই বর্তমানে চিকিৎসা চলছে সঞ্জয় মন্ডলের।Conclusion:Intro ও body তে কপি দিলাম।
Last Updated : Jun 14, 2019, 1:10 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.