ETV Bharat / state

ভাঙড়ে জমি বিবাদ ঘিরে বোমাবাজি, জখম 9

ভাঙড়ে জমি নিয়ে বিবাদের জেরে স্থানীয় দু'পক্ষের সংঘর্ষ । বোমাবাজির অভিযোগ তৃণমূল পঞ্চায়ের সদস্যের বিরুদ্ধে ।

b
ভাঙড়
author img

By

Published : May 9, 2020, 3:21 PM IST

ভাঙড়, 9 মে : জমি বিবাদকে কেন্দ্র করে স্থানীয় দু'পক্ষের সংঘর্ষ । চলল বোমাবাজি । জখম দু'পক্ষের ন'জন । ঘটনাটি দক্ষিণ 24 পরগনার ভাঙড়ের কাশীপুর থানার পূর্ব ভোগালি এলাকার । খবর পেয়ে কাশীপুর থানার পুলিশ ঘটনাস্থানে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে । জখম ন'জনকে জিরানগাছা ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভরতি করা হয়েছে । অভিযোগের আঙুল উঠেছে স্থানীয় তৃণমূল নেতা তথা পঞ্চায়েত সদস্য জিয়াউল মির ও তার অনুগামীদের বিরুদ্ধে ।

আজ সকালে ভোগালি এলাকায় আহমেদ আলি মোল্লার পরিবারের সঙ্গে স্থানীয় আলাউদ্দিন, সালাউদ্দিন, সুরাবউদ্দিনের পরিবারের জমি নিয়ে ঝামেলা শুরু হয় । স্থানীয়দের একাংশের অভিযোগ, স্থানীয় তৃণমূল নেতা জিয়াউল এবং তার অনুগামীরা আহমেদ আলি মোল্লাকে সমর্থন করে আলাউদ্দিন, সালাউদ্দিনদের মারধর করতে আসে । এলাকায় বোমাবাজি করে আতঙ্ক ছড়ায় । পরে দলীয় কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে আলাউদ্দিনদের ব্যাপক মারধর করে । পুলিশ ঘটনাস্থানে পৌঁছালে পালিয়ে যায় তারা । ঘটনায় দুই মহিলাসহ সাতজনকে আটক করে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ ।

ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে তৃণমূল নেতা তথা স্থানীয় ভোগালি গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্য জিয়াউল মিরকেও আটক করেছে পুলিশ । এদিকে, এই ঘটনার পর জিয়াউলকে ধরতে গেলে তার অনুগামীরা পুলিশকে তাড়া করে বলেও অভিযোগ ওঠে । পরে কাশীপুর থানার OC বিশ্বজিৎ ঘোষের নেতৃত্বে বিশাল পুলিশবাহিনী এলাকায় গিয়ে জিয়াউলকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে ।

এই ঘটনায় সরব হয়েছেন স্থানীয় জেলা পরিষদ সদস্য নান্নু হোসেন । তিনি জানান, দলীয় কর্মী বা নেতা যদি অন্যায় করেন তাহলে দল তাঁর পাশে দাঁড়াবে না । জিয়াউল জড়িত থাকলে পুলিশ তদন্ত করে ব্যবস্থা নিক ।

অন্যদিকে, জিয়াউলের দাবি, দলীয় নেতারাই তাঁকে অন্যায়ভাবে ফাঁসিয়েছেন ।

ভাঙড়, 9 মে : জমি বিবাদকে কেন্দ্র করে স্থানীয় দু'পক্ষের সংঘর্ষ । চলল বোমাবাজি । জখম দু'পক্ষের ন'জন । ঘটনাটি দক্ষিণ 24 পরগনার ভাঙড়ের কাশীপুর থানার পূর্ব ভোগালি এলাকার । খবর পেয়ে কাশীপুর থানার পুলিশ ঘটনাস্থানে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে । জখম ন'জনকে জিরানগাছা ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভরতি করা হয়েছে । অভিযোগের আঙুল উঠেছে স্থানীয় তৃণমূল নেতা তথা পঞ্চায়েত সদস্য জিয়াউল মির ও তার অনুগামীদের বিরুদ্ধে ।

আজ সকালে ভোগালি এলাকায় আহমেদ আলি মোল্লার পরিবারের সঙ্গে স্থানীয় আলাউদ্দিন, সালাউদ্দিন, সুরাবউদ্দিনের পরিবারের জমি নিয়ে ঝামেলা শুরু হয় । স্থানীয়দের একাংশের অভিযোগ, স্থানীয় তৃণমূল নেতা জিয়াউল এবং তার অনুগামীরা আহমেদ আলি মোল্লাকে সমর্থন করে আলাউদ্দিন, সালাউদ্দিনদের মারধর করতে আসে । এলাকায় বোমাবাজি করে আতঙ্ক ছড়ায় । পরে দলীয় কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে আলাউদ্দিনদের ব্যাপক মারধর করে । পুলিশ ঘটনাস্থানে পৌঁছালে পালিয়ে যায় তারা । ঘটনায় দুই মহিলাসহ সাতজনকে আটক করে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ ।

ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে তৃণমূল নেতা তথা স্থানীয় ভোগালি গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্য জিয়াউল মিরকেও আটক করেছে পুলিশ । এদিকে, এই ঘটনার পর জিয়াউলকে ধরতে গেলে তার অনুগামীরা পুলিশকে তাড়া করে বলেও অভিযোগ ওঠে । পরে কাশীপুর থানার OC বিশ্বজিৎ ঘোষের নেতৃত্বে বিশাল পুলিশবাহিনী এলাকায় গিয়ে জিয়াউলকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে ।

এই ঘটনায় সরব হয়েছেন স্থানীয় জেলা পরিষদ সদস্য নান্নু হোসেন । তিনি জানান, দলীয় কর্মী বা নেতা যদি অন্যায় করেন তাহলে দল তাঁর পাশে দাঁড়াবে না । জিয়াউল জড়িত থাকলে পুলিশ তদন্ত করে ব্যবস্থা নিক ।

অন্যদিকে, জিয়াউলের দাবি, দলীয় নেতারাই তাঁকে অন্যায়ভাবে ফাঁসিয়েছেন ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.