ETV Bharat / state

মিনি রকেট লঞ্চার সহ অস্ত্র কারখানা, ঢোলাহাটে ধৃত 2

author img

By

Published : Nov 27, 2019, 8:54 PM IST

দিনকয়েক আগে ঢোলাহাট থানার আমিরপুর গ্রামে একটি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে । সংঘর্ষে বোমাবাজি হয় দু'পক্ষের মধ্যে । ঘটনার তদন্তে নামে ঢোলাহাট থানার পুলিশ । তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে, ওই গ্রামেরই কোনও এক বাড়িতে বোমা ও আগ্নেয়াস্ত্র তৈরির কারখানা রয়েছে । অস্ত্র কারখানার হদিশ পেতেই গতরাতে ঢোলাহাট থানার পুলিশ এবং সুন্দরবন জেলা পুলিশের একটি বিশেষ দল যৌথভাবে তল্লাশি চালায় । গোপনসূত্রে খবর পেয়ে পুলিশ গ্রামের বাসিন্দা জাহির মীরের বাড়ি ঘিরে ফেলে । সেই বাড়িতেই অভিযান চালিয়ে বিশাল অস্ত্রভান্ডারের হদিশ পায় পুলিশ । পুলিশি অভিযানে ধরে ফেলা হয় দুই অস্ত্র ব্যবসায়ীকে ।

dholahat_arms_recovery
অস্ত্র কারখানার হদিশ

ঢোলাহাট, 27 নভেম্বর : দুটি মিনি রকেট লঞ্চারসহ অস্ত্র কারখানার হদিশ মিলল ঢোলাহাটে ৷ গোপন সূত্রে খবর পেয়ে গতরাতে ঢোলাহাটের আমিরপুর গ্রামে অভিযান চালায় ঢোলাহাট থানার পুলিশ ৷ ওই এলাকার একটি বাড়ি থেকে ওই অস্ত্রভাণ্ডারের হদিশ পায় পুলিশ । তল্লাশি অভিযানে দু'জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৷ একইসঙ্গে এলাকা থেকে প্রচুর আগ্নেয়াস্ত্র, বোমা তৈরির মশলা এবং অস্ত্র তৈরির নানা সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়েছে ৷ ধৃতদের আজ আদালতে তোলা হয়।

দিনকয়েক আগে ঢোলাহাট থানার আমিরপুর গ্রামে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে । সংঘর্ষে বোমাবাজি হয় দু'পক্ষের মধ্যে । ঘটনার তদন্তে নামে ঢোলাহাট থানার পুলিশ । তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে, ওই গ্রামেরই কোনও এক বাড়িতে বোমা ও আগ্নেয়াস্ত্র তৈরির কারখানা রয়েছে । সেখান থেকেই সংঘর্ষে ব্যবহৃত বোমাগুলি কেনা হয়েছিল । ওই অস্ত্র তৈরির কারখানা থেকেই দক্ষিণ 24 পরগনা জেলা এবং জেলার বাইরে বিভিন্ন এলাকায় আগ্নেয়াস্ত্র, বোমা ও গুলি সরবরাহ করা হত । এই অস্ত্র কারখানার হদিশ পেতেই গতরাতে ঢোলাহাট থানার পুলিশ এবং সুন্দরবন জেলা পুলিশের একটি বিশেষ দল যৌথভাবে তল্লাশি চালায় । গোপনসূত্রে খবর পেয়ে পুলিশ গ্রামের বাসিন্দা জাহির মীরের বাড়ি ঘিরে ফেলে । সেই বাড়িতেই অভিযান চালিয়ে বিশাল অস্ত্রভাণ্ডারের হদিশ পায় পুলিশ । পুলিশি অভিযানে ধরে ফেলা হয় দুই অস্ত্র ব্যবসায়ীকে ।

ভিডিয়োয় দেখুন কী বলছেন সুন্দরবন পুলিশ জেলার সুপার

সুন্দরবন পুলিশ জেলার সুপার বৈভব তিওয়ারি বলেছেন, "ঢোলাহাট থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক, মন্দিরবাজারের DSP এবং জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের নেতৃত্বে এক বিশেষ দল এদিন অভিযান চালায় ওই বাড়িটিতে । বাড়িটি থেকে তিনটি বড় রাইফেল, একটি ছোটো রিভলবার, দুটি মিনি রকেট লঞ্চার, বহু তাজা বোমা ও বোমা তৈরির মশলা, গান পাউডার, ছ'প্যাকেট বোমায় ব্যবহারের জন্য লোহার বল, ওয়েল্ডিং মেশিন এবং আগ্নেয়াস্ত্র তৈরির নানা সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়েছে । বাড়ির মালিক জাহির মির এবং মথুরাপুর থানার হরিণবাটির বাসিন্দা এরাদ আলি লস্কর নামে দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ । অভিযুক্ত দু'জনকেই আজ কাকদ্বীপ ACJM আদালতে তোলা হয় ৷ আদালতে তাদের সাত দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ।"

ঢোলাহাট, 27 নভেম্বর : দুটি মিনি রকেট লঞ্চারসহ অস্ত্র কারখানার হদিশ মিলল ঢোলাহাটে ৷ গোপন সূত্রে খবর পেয়ে গতরাতে ঢোলাহাটের আমিরপুর গ্রামে অভিযান চালায় ঢোলাহাট থানার পুলিশ ৷ ওই এলাকার একটি বাড়ি থেকে ওই অস্ত্রভাণ্ডারের হদিশ পায় পুলিশ । তল্লাশি অভিযানে দু'জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৷ একইসঙ্গে এলাকা থেকে প্রচুর আগ্নেয়াস্ত্র, বোমা তৈরির মশলা এবং অস্ত্র তৈরির নানা সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়েছে ৷ ধৃতদের আজ আদালতে তোলা হয়।

দিনকয়েক আগে ঢোলাহাট থানার আমিরপুর গ্রামে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে । সংঘর্ষে বোমাবাজি হয় দু'পক্ষের মধ্যে । ঘটনার তদন্তে নামে ঢোলাহাট থানার পুলিশ । তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে, ওই গ্রামেরই কোনও এক বাড়িতে বোমা ও আগ্নেয়াস্ত্র তৈরির কারখানা রয়েছে । সেখান থেকেই সংঘর্ষে ব্যবহৃত বোমাগুলি কেনা হয়েছিল । ওই অস্ত্র তৈরির কারখানা থেকেই দক্ষিণ 24 পরগনা জেলা এবং জেলার বাইরে বিভিন্ন এলাকায় আগ্নেয়াস্ত্র, বোমা ও গুলি সরবরাহ করা হত । এই অস্ত্র কারখানার হদিশ পেতেই গতরাতে ঢোলাহাট থানার পুলিশ এবং সুন্দরবন জেলা পুলিশের একটি বিশেষ দল যৌথভাবে তল্লাশি চালায় । গোপনসূত্রে খবর পেয়ে পুলিশ গ্রামের বাসিন্দা জাহির মীরের বাড়ি ঘিরে ফেলে । সেই বাড়িতেই অভিযান চালিয়ে বিশাল অস্ত্রভাণ্ডারের হদিশ পায় পুলিশ । পুলিশি অভিযানে ধরে ফেলা হয় দুই অস্ত্র ব্যবসায়ীকে ।

ভিডিয়োয় দেখুন কী বলছেন সুন্দরবন পুলিশ জেলার সুপার

সুন্দরবন পুলিশ জেলার সুপার বৈভব তিওয়ারি বলেছেন, "ঢোলাহাট থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক, মন্দিরবাজারের DSP এবং জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের নেতৃত্বে এক বিশেষ দল এদিন অভিযান চালায় ওই বাড়িটিতে । বাড়িটি থেকে তিনটি বড় রাইফেল, একটি ছোটো রিভলবার, দুটি মিনি রকেট লঞ্চার, বহু তাজা বোমা ও বোমা তৈরির মশলা, গান পাউডার, ছ'প্যাকেট বোমায় ব্যবহারের জন্য লোহার বল, ওয়েল্ডিং মেশিন এবং আগ্নেয়াস্ত্র তৈরির নানা সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়েছে । বাড়ির মালিক জাহির মির এবং মথুরাপুর থানার হরিণবাটির বাসিন্দা এরাদ আলি লস্কর নামে দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ । অভিযুক্ত দু'জনকেই আজ কাকদ্বীপ ACJM আদালতে তোলা হয় ৷ আদালতে তাদের সাত দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ।"

Intro:গোপন সূত্রে খবর পেয়ে দুটি লকেট লঞ্চারসহ অস্ত্র কারখানার হদিশ পেল ঢোলাহাটে থানার পুলিশ। এই ঘটনায় দুজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। ধৃতদের আজ আদালতে তোলা হয়।Body:ঢোলাহাট থানার আমিরপুর গ্রামের ঘটনা। ওই এলাকার একটি বাড়ি থেকে ওই অস্ত্রভান্ডারের খোঁজ পায় পুলিশ। প্রচুর আগ্নেয়াস্ত্র ও বোমা তৈরির মশলা এবং অস্ত্র তৈরির নানা সরঞ্জাম সহ দুই অস্ত্র ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
কিছুদিন আগে ঢোলাহাট থানার আমিরপুর গ্রামে একটি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সেই সংঘর্ষে দু'পক্ষের মধ্যে বোমাবাজি হয়। ঘটনার তদন্তে নামে ঢোলাহাট থানার পুলিশ। তদন্ত করতে গিয়ে পুলিশ জানতে পারে ওই গ্রামেই কোনও এক বাড়িতে বোমা ও আগ্নেয়াস্ত্র তৈরির কারখানা রয়েছে। যেখান থেকে সংঘর্ষে ব্যবহৃত বোমাগুলি কেনা হয়েছিল। ওই অস্ত্র তৈরির কারখানা থেকেই দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা এবং জেলার বাইরে বিভিন্ন এলাকায় আগ্নেয়াস্ত্র এবং বোমা ও গুলি সরবরাহ করা হত। এই অস্ত্র কারখানার হদিশ পেতে ঢোলাহাট থানার পুলিশ এবং সুন্দরবন জেলা পুলিশের একটি বিশেষ দল যৌথভাবে ওই গ্রামে বুধবার তল্লাশি চালায়। গোপনসূত্রে খবর পেয়ে পুলিশ গ্রামের বাসিন্দা জাহির মীরের বাড়ি ঘিরে ফেলে। সেই বাড়িতেই অভিযান চালিয়ে বিশাল ওই অস্ত্রভান্ডারের হদিশ পায় পুলিশ। হাতেনাতে ধরে ফেলা হয় দুই অস্ত্র ব্যবসায়ীকে। Conclusion:সুন্দরবন পুলিশ জেলার পুলিশ সুপার বৈভব তেওয়ারি জানিয়েছেন, ঢোলাহাট থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক, মন্দিরবাজারের ডিএসপি এবং জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের নেতৃত্বে এক বিশেষ দল এদিন অভিযান চালায় ওই বাড়িটিতে। বাড়িটি থেকে তিনটি বড় রাইফেল, একটি ছোট রিভলবার, দুটি মিনি রকেট লঞ্চার, বহু তাজা বোমা ও বোমা তৈরির মশলা, গান পাউডার, ছ'প্যাকেট বোমায় ব্যবহারের জন্য লোহার বল, ওয়েল্ডিং মেশিন এবং আগ্নেয়াস্ত্র তৈরির নানা সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়েছে। বাড়ির মালিক জাহির মীর এবং মথুরাপুর থানার হরিণবাটির বাসিন্দা এরাদ আলি লস্কর নামে দুজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। অভিযুক্ত দু'জনকেই বুধবার কাকদ্বীপ এসিজেএম আদালতে তোলা হলে বিচারক তাদের সাত দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন।
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.