ETV Bharat / state

বাড়ির কাছে রাস্তায় মৃতদেহ ফেলে রেখে গেল অ্যাম্বুলেন্স চালক

author img

By

Published : May 17, 2021, 1:19 PM IST

হয়ত অ্যাম্বুলেন্সে যেতে যেতেই মৃত্যু হয়েছিল ৷ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন ৷ এরপর অ্যাম্বুলেন্স চালক বাড়ির কাছে রাস্তায় মৃতদেহ ফেলে রেখে দিয়ে চলে যায় ৷ 5 ঘণ্টা ধরে ওই ভাবে দেহ পড়ে থাকলেও করোনার ভয়ে কেউ এগিয়ে আসেননি ৷

মৃতদেহ সৎকার করলেন পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি
মৃতদেহ সৎকার করলেন পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি

সাতগাছিয়া, 17 মে : আবারও কাঠগড়ায় অ্যাম্বুলেন্স চালক । বাড়ির সামনে রাস্তার উপরে দেহ ফেলে চলে যাওয়ার অভিযোগ উঠল চালকের বিরুদ্ধে ৷ টানা 5 ঘণ্টা ওই ভাবে পড়ে ছিল মৃতদেহ । ঘটনাটি দক্ষিণ 24 পরগনার সাতগাছিয়া বিধানসভা নোদাখালি থানার অন্তর্গত চকমানিক গ্রামের । জানা গেছে, চকমানিক গ্রামে মায়ের সঙ্গে থাকতেন ছেলে অভিজিৎ রায় । তিনি হার্টের সমস্যায় ভুগছিলেন, চিকিৎসা চলছিল ৷

আরো পড়ুন : নারদকাণ্ডে গ্রেফতার ফিরহাদ-সুব্রত-মদন-শোভন

16 মে, রবিবার বেলা 3:10 নাগাদ বুকের যন্ত্রণা শুরু হয় অভিজিতের ৷ তখন মা ফোন করে অ্য়াম্বুলেন্স জোগাড় করেন ৷ তাতে অভিজিতকে বজবজের একটি বেসরকারি নার্সিংহোমে নিয়ে যাওয়া হয় ৷ হাসাপাতালে চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন । এরপর অ্যাম্বুলেন্স চালক নানা অজুহাত দেখায় ৷ জানায় যে এর পর অনেক ভাড়া আছে ৷ তাই মৃতদেহ বাড়ির কাছে রাস্তায় ফেলে দিয়ে চলে যায় । 5 ঘণ্টা ধরে দেহ বাড়ির কাছে রাস্তার উপরে পড়ে থাকলেও করোনা রোগী সন্দেহে চারপাশের কেউ এগিয়ে আসেনি ৷ খবর যায় বজবজ 2 নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি বুচান বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে ৷ বেশ কয়েক জনকে নিয়ে তিনি নিজে পৌঁছান ঘটনাস্থলে ৷ নিজে পিপিই কিট পরে শববাহী গাড়ি আনিয়ে অভিজিত রায়ের মৃতদেহ তুলে বজবজ কালীবাড়ি চিত্র গঞ্জে নিয়ে যান তিনি ৷ ওই দিন রাত 12টা নাগাদ তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন করেন ।

পিপিই কিট পরে অভিজিত রায়ের মৃতদেহ সৎকার করেন বজবজ 2 নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি বুচান বন্দ্যোপাধ্যায়

এছাড়াও পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি বুচান বন্দ্যোপাধ্যায় জানান যে, এই অসাধু অ্যাম্বুলেন্স ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে কড়া আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে ।

সাতগাছিয়া, 17 মে : আবারও কাঠগড়ায় অ্যাম্বুলেন্স চালক । বাড়ির সামনে রাস্তার উপরে দেহ ফেলে চলে যাওয়ার অভিযোগ উঠল চালকের বিরুদ্ধে ৷ টানা 5 ঘণ্টা ওই ভাবে পড়ে ছিল মৃতদেহ । ঘটনাটি দক্ষিণ 24 পরগনার সাতগাছিয়া বিধানসভা নোদাখালি থানার অন্তর্গত চকমানিক গ্রামের । জানা গেছে, চকমানিক গ্রামে মায়ের সঙ্গে থাকতেন ছেলে অভিজিৎ রায় । তিনি হার্টের সমস্যায় ভুগছিলেন, চিকিৎসা চলছিল ৷

আরো পড়ুন : নারদকাণ্ডে গ্রেফতার ফিরহাদ-সুব্রত-মদন-শোভন

16 মে, রবিবার বেলা 3:10 নাগাদ বুকের যন্ত্রণা শুরু হয় অভিজিতের ৷ তখন মা ফোন করে অ্য়াম্বুলেন্স জোগাড় করেন ৷ তাতে অভিজিতকে বজবজের একটি বেসরকারি নার্সিংহোমে নিয়ে যাওয়া হয় ৷ হাসাপাতালে চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন । এরপর অ্যাম্বুলেন্স চালক নানা অজুহাত দেখায় ৷ জানায় যে এর পর অনেক ভাড়া আছে ৷ তাই মৃতদেহ বাড়ির কাছে রাস্তায় ফেলে দিয়ে চলে যায় । 5 ঘণ্টা ধরে দেহ বাড়ির কাছে রাস্তার উপরে পড়ে থাকলেও করোনা রোগী সন্দেহে চারপাশের কেউ এগিয়ে আসেনি ৷ খবর যায় বজবজ 2 নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি বুচান বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে ৷ বেশ কয়েক জনকে নিয়ে তিনি নিজে পৌঁছান ঘটনাস্থলে ৷ নিজে পিপিই কিট পরে শববাহী গাড়ি আনিয়ে অভিজিত রায়ের মৃতদেহ তুলে বজবজ কালীবাড়ি চিত্র গঞ্জে নিয়ে যান তিনি ৷ ওই দিন রাত 12টা নাগাদ তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন করেন ।

পিপিই কিট পরে অভিজিত রায়ের মৃতদেহ সৎকার করেন বজবজ 2 নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি বুচান বন্দ্যোপাধ্যায়

এছাড়াও পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি বুচান বন্দ্যোপাধ্যায় জানান যে, এই অসাধু অ্যাম্বুলেন্স ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে কড়া আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.