ETV Bharat / state

সরকারি নির্দেশে বাড়ির উদ্দেশে রওনা, সীমান্তে 13 শ্রমিককে আটকাল পুলিশ

প্রথমে ভিন জেলার কোয়ারান্টাইনেই ছিলেন । পরে প্রশাসনের তরফেই বীরভূমে শ্রমিকের কাজ করতে আসা 13 জনের বাড়ি ফেরার ব্যবস্থা করা হয় । কিন্তু অভিযোগ, বাড়ি পৌঁছানোর আগেই আন্তঃজেলা সীমান্তর নাকা চেকিংয়ে আটকে দেওয়া হয় তাঁদের ।

Mekhliganj Police
মেখলিগঞ্জ পুলিশ
author img

By

Published : Apr 24, 2020, 7:52 AM IST

মেখলিগঞ্জ, 24 এপ্রিল : প্রশাসনের নির্দেশমতোই ভিন জেলার কোয়রান্টাইন থেকে সরকারি বাসে করে বাড়ির উদ্দেশে রওনা দিয়েছিলেন 13 জন শ্রমিক । কিন্তু তার আগেই আন্তঃজেলা সীমান্তের নাকা চেকিংয়ে তাঁদের আটকে দেওয়া হয় । তারপর গতকাল ফের তাঁদের কোয়ারান্টাইনে রাখা হয় ।

বীরভূমের রামপুরহাটে শ্রমিকের কাজ করতে গিয়েছিলেন কোচবিহারের এই 13 জন শ্রমিক । কিন্তু হঠাৎই লকডাউন শুরু হওয়ায় সমস্যায় পড়েন । তাই বাড়ি পৌঁছাতে রামপুরহাট থেকে হাঁটতে শুরু করেন । হেঁটে মালদার গাজল পর্যন্ত পৌঁছায় । সেখানকার পুলিশ তাঁদের আটকায় । গাজলের একটি কোয়রান্টাইন সেন্টারে রাখে । এরপর গাজল পুলিশই ওই শ্রমিকদের কোচবিহারে ফেরার ব্যবস্থা করেন । তাদের নির্দেশমতো বুধবার সরকারি বাসে কোচবিহারের উদ্দেশে রওনা দেন ওই শ্রমিকরা ।

শ্রমিকদের অভিযোগ, বাড়ি পৌঁছানোর আগেই কোচবিহারের মেখলিগঞ্জের কলসিবান্ধা আন্তঃজেলা সীমান্ত নাকা চেকিংয়ে তাঁদের আটকে দেওয়া হয় । শুধু তাই নয়, গতকাল বিকেল পর্যন্ত চ্যাংরাবান্ধা সীমান্তের বাইপাস এলাকায় বাসের ভিতরেই অপেক্ষা করতে হয় তাঁদের । পরে তাঁদের মেখলিগঞ্জ ব্লকের বাগডোকরা-ফুলকাডাবরি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার একটি কোয়ারান্টাইে সেন্টারে রাখা হয় । প্রশাসনের এই ব্যবহারে অসন্তুষ্ট শ্রমিকরা ।

ওই শ্রমিকদের নিয়ে আসা সরকারি বাসের দুই চালক অরুণ রায় ও তাপস বর্মণ জানান, সরকারি নির্দেশেই ওই শ্রমিকদের নিয়ে তাঁরা রওনা দিয়েছিলেন । কিন্তু বাড়ি পৌঁছানোর আগেই তাঁদের আটকে দেয় পুলিশ ।

মেখলিগঞ্জ পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, বর্তমান পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে নিয়ম মেনে তাঁদের কোয়ারান্টাইনে রাখা হয়েছে । পুলিশের তরফে ওই 13 জন শ্রমিকের সর্বদা খোঁজও নেওয়া হচ্ছে ।

মেখলিগঞ্জ, 24 এপ্রিল : প্রশাসনের নির্দেশমতোই ভিন জেলার কোয়রান্টাইন থেকে সরকারি বাসে করে বাড়ির উদ্দেশে রওনা দিয়েছিলেন 13 জন শ্রমিক । কিন্তু তার আগেই আন্তঃজেলা সীমান্তের নাকা চেকিংয়ে তাঁদের আটকে দেওয়া হয় । তারপর গতকাল ফের তাঁদের কোয়ারান্টাইনে রাখা হয় ।

বীরভূমের রামপুরহাটে শ্রমিকের কাজ করতে গিয়েছিলেন কোচবিহারের এই 13 জন শ্রমিক । কিন্তু হঠাৎই লকডাউন শুরু হওয়ায় সমস্যায় পড়েন । তাই বাড়ি পৌঁছাতে রামপুরহাট থেকে হাঁটতে শুরু করেন । হেঁটে মালদার গাজল পর্যন্ত পৌঁছায় । সেখানকার পুলিশ তাঁদের আটকায় । গাজলের একটি কোয়রান্টাইন সেন্টারে রাখে । এরপর গাজল পুলিশই ওই শ্রমিকদের কোচবিহারে ফেরার ব্যবস্থা করেন । তাদের নির্দেশমতো বুধবার সরকারি বাসে কোচবিহারের উদ্দেশে রওনা দেন ওই শ্রমিকরা ।

শ্রমিকদের অভিযোগ, বাড়ি পৌঁছানোর আগেই কোচবিহারের মেখলিগঞ্জের কলসিবান্ধা আন্তঃজেলা সীমান্ত নাকা চেকিংয়ে তাঁদের আটকে দেওয়া হয় । শুধু তাই নয়, গতকাল বিকেল পর্যন্ত চ্যাংরাবান্ধা সীমান্তের বাইপাস এলাকায় বাসের ভিতরেই অপেক্ষা করতে হয় তাঁদের । পরে তাঁদের মেখলিগঞ্জ ব্লকের বাগডোকরা-ফুলকাডাবরি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার একটি কোয়ারান্টাইে সেন্টারে রাখা হয় । প্রশাসনের এই ব্যবহারে অসন্তুষ্ট শ্রমিকরা ।

ওই শ্রমিকদের নিয়ে আসা সরকারি বাসের দুই চালক অরুণ রায় ও তাপস বর্মণ জানান, সরকারি নির্দেশেই ওই শ্রমিকদের নিয়ে তাঁরা রওনা দিয়েছিলেন । কিন্তু বাড়ি পৌঁছানোর আগেই তাঁদের আটকে দেয় পুলিশ ।

মেখলিগঞ্জ পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, বর্তমান পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে নিয়ম মেনে তাঁদের কোয়ারান্টাইনে রাখা হয়েছে । পুলিশের তরফে ওই 13 জন শ্রমিকের সর্বদা খোঁজও নেওয়া হচ্ছে ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.