ETV Bharat / state

কোচবিহারে মাটি খুঁড়তেই বের হল রাজ আমলের নিদর্শন

মন্দির তৈরির জন্য মাটি খুঁড়তে গিয়ে উদ্ধার হল রাজ আমলের বেশ কিছু নিদর্শন

উদ্ধার হওয়া নির্দশন
author img

By

Published : Feb 24, 2019, 2:48 PM IST

কোচবিহার, ২৪ ফেব্রুয়ারি : মন্দির তৈরির জন্য মাটি খুঁড়তে গিয়ে উদ্ধার হল রাজ আমলের বেশ কিছু নিদর্শন। ঘটনাটি কোচবিহারের তুফানগঞ্জ ব্লকের অন্দরন ফুলবাড়ি-২ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের সাহাপাড়া এলাকার। গতকাল ওই গ্রামের বাসিন্দা পরিমল সাহা শিব মন্দির তৈরি করার জন্য মাটি খোঁড়ার কাজ শুরু করেন। কিছুক্ষণ মাটি খোঁড়ার পর মাটির নিচ থেকে ঘোড়ার ক্ষুর, চিনেমাটির পদ্মফুল সহ বেশ কিছু নির্দশন উদ্ধার হয়।

এবিষয়ে এলাকার প্রবীণ নাগরিকরা বলেন, "ওই গ্রামের দুই কিলোমিটার দূরে বীর যোদ্ধা চিলা রায়ের গড় এবং দুর্গ ছিল। রাজা নরনারায়ণের ভাই এবং সেনাপতি ছিলেন চিলা রায়। তিনি এখানে বিশাল আকারের দুর্গ নির্মাণ করেছিলেন। এটি চিলা রায়ের গড় নামে পরিচিত ছিল। চিলা রায় ধর্মগুরু শংকরাদেব ও রাজা নরনারায়ণকে রক্ষা করার জন্য দুর্গটি নির্মাণ করেছিলেন। পরে তিনি দুর্গটি সেনাবাহিনীদের রাখার জন্য ব্যবহার করেন। সে সব ইতিহাস।"

ভিডিয়োয় শুনুন সুশেন সাহার বক্তব্য

এবিষয়ে পরিমল সাহার বাড়ির সদস্য সুশেন সাহা বলেন, "তিনদিন আগে একটি শিবমন্দির নির্মাণ করার জন্য আমরা মাটি খোঁড়ার কাজ শুরু করি। এরপর মাটির নিচে থেকে পুরোনো দিনে অনেক নিদর্শন উদ্ধার হয়। গতকাল আবার মাটি খোঁড়ার কাজ শুরু করলে রাজ আমলের নানা নিদর্শন বেরিয়ে আসে।"

ওই এলাকার স্থানীয় বাসিন্দারা এবিষয়ে বলেন, "সম্ভবত, ভূমিকম্পের ফলে ওই গড় ও দুর্গ মাটির নিচে চাপা পড়ে যায়। পুরাতত্ত্ববিদরা খনন কার্য চালিয়ে পুরোনো নির্দশনগুলি উদ্ধার করুক।" খবর পেয়ে ঘটনাস্থানে যায় তুফানগঞ্জ থানার পুলিশ। তারা নিদর্শনগুলি উদ্ধার করে।

কোচবিহার, ২৪ ফেব্রুয়ারি : মন্দির তৈরির জন্য মাটি খুঁড়তে গিয়ে উদ্ধার হল রাজ আমলের বেশ কিছু নিদর্শন। ঘটনাটি কোচবিহারের তুফানগঞ্জ ব্লকের অন্দরন ফুলবাড়ি-২ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের সাহাপাড়া এলাকার। গতকাল ওই গ্রামের বাসিন্দা পরিমল সাহা শিব মন্দির তৈরি করার জন্য মাটি খোঁড়ার কাজ শুরু করেন। কিছুক্ষণ মাটি খোঁড়ার পর মাটির নিচ থেকে ঘোড়ার ক্ষুর, চিনেমাটির পদ্মফুল সহ বেশ কিছু নির্দশন উদ্ধার হয়।

এবিষয়ে এলাকার প্রবীণ নাগরিকরা বলেন, "ওই গ্রামের দুই কিলোমিটার দূরে বীর যোদ্ধা চিলা রায়ের গড় এবং দুর্গ ছিল। রাজা নরনারায়ণের ভাই এবং সেনাপতি ছিলেন চিলা রায়। তিনি এখানে বিশাল আকারের দুর্গ নির্মাণ করেছিলেন। এটি চিলা রায়ের গড় নামে পরিচিত ছিল। চিলা রায় ধর্মগুরু শংকরাদেব ও রাজা নরনারায়ণকে রক্ষা করার জন্য দুর্গটি নির্মাণ করেছিলেন। পরে তিনি দুর্গটি সেনাবাহিনীদের রাখার জন্য ব্যবহার করেন। সে সব ইতিহাস।"

ভিডিয়োয় শুনুন সুশেন সাহার বক্তব্য

এবিষয়ে পরিমল সাহার বাড়ির সদস্য সুশেন সাহা বলেন, "তিনদিন আগে একটি শিবমন্দির নির্মাণ করার জন্য আমরা মাটি খোঁড়ার কাজ শুরু করি। এরপর মাটির নিচে থেকে পুরোনো দিনে অনেক নিদর্শন উদ্ধার হয়। গতকাল আবার মাটি খোঁড়ার কাজ শুরু করলে রাজ আমলের নানা নিদর্শন বেরিয়ে আসে।"

ওই এলাকার স্থানীয় বাসিন্দারা এবিষয়ে বলেন, "সম্ভবত, ভূমিকম্পের ফলে ওই গড় ও দুর্গ মাটির নিচে চাপা পড়ে যায়। পুরাতত্ত্ববিদরা খনন কার্য চালিয়ে পুরোনো নির্দশনগুলি উদ্ধার করুক।" খবর পেয়ে ঘটনাস্থানে যায় তুফানগঞ্জ থানার পুলিশ। তারা নিদর্শনগুলি উদ্ধার করে।

Intro:দলীয় কার্যালয়ে আগুন, অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারে দাবিতে থানা ঘেরাও করে বিক্ষোভ তৃণমূলের ৷


কোচবিহার :১২ ফেব্রুয়ারি : তৃণমূলের দলীয় কার্যালয়ে আগুন লাগানোর ঘটনায় থানা ঘেড়াও করে বিক্ষোভ তৃণমূল কংগ্রেসের ৷সূত্রে খবর , গত ফেব্রুয়ারি মাসের পাঁচ তারিখ রাতে মাথাভাঙ্গা এক নং ব্লকের কুর্শামারী গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার তৃণমূলের দলীয় কার্যালয়ে আগুন লাগার ঘটনা ঘটে৷ 35 জনের বিজেপি কর্মী এবং বর্তমান গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধানের নামে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন তৃণমূল কংগ্রেস৷ ঘটনায় এখনও পর্যন্ত পুলিশ কাউকে গ্রেফতার না করায় এদিন তৃণমূল কর্মী সমর্থকরা মাথাভাঙ্গা থানা ঘিরে বিক্ষোভ মিছিল করে ৷তৃণমূল দলীয় কার্যালয়ে আগুন লাগানোর অভিযোগে দোষীদের গ্রেফতারের দাবিতে থানা ঘেরাও করে বিক্ষোভ চলে ৷ বিক্ষোভ কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের মাথাভাঙ্গা ব্লক সভাপতি ও পঞ্চায়েত সমিতির সহ সভাপতি মজিরুল হোসেন ৷ কুর্শামারীর প্রাক্তন প্রধান জুলজেলাল মিঞা সহ তৃণমূল কর্মী সমর্থকরা৷

তৃণমূল নেতা মজিরুল হোসেন বলেন গত পাঁচই ফেব্রুয়ারি রাতে কুর্শামারী বাজার সংলগ্ন তৃণমূলের দলীয় কার্যালয়ে আগুন ধরিয়ে দেয় বিজেপি ৷ এই ঘটনার পর মাথাভাঙ্গা থানায় লিখিত অভিযোগ করা হয় অভিযুক্তদের নামে কিন্তু পুলিশ এখন কাউকে গ্রেফতার করতে পারে নি ,এলাকায় আতংকের পরিবেশ তৈরী হয়েছে ৷ দোষী ব্যক্তিদের গ্রেফতার করে এলাকায় শান্তি ফিরিয়ে আসুক ,যদি পুলিশ কোন পদক্ষেপ না নেয় তাহলে আমরা বৃহত্তর আন্দোলনে নামবো ৷

আর ,এক তৃণমূল নেতা জুলজেলাল মিয়া জানান অভিযুক্ত বিজেপি কর্মীদের পুলিশ গ্রেপ্তার না করা পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে ৷Body:SSConclusion:

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.