ETV Bharat / sports

সমর্থকদের জন্যই আইলিগ জিততে চাই : আলেয়ান্দ্রো - east bengal

"আমার আরও দু'বছরের জন্য এই ক্লাবে থাকার কারণ সদস্য সমর্থকদের আবেগ।"

আলেয়ান্দ্রো মেনেনদেস গার্সিয়া
author img

By

Published : Mar 7, 2019, 9:41 PM IST

কলকাতা, ৭ মার্চ : সকাল থেকেই যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনের প্র্যাকটিস গ্রাউন্ডের পরিবেশ হট্টমেলায় পরিণত। অনুশীলনের সময়ে হট্টগোল পছন্দ করেন না আলেয়ান্দ্রো মেনেনদেস গার্সিয়া। যদি কখনও অপেক্ষমান সমর্থকরা হইচই করেন তাহলে দলের সঙ্গে থাকা কর্তাদের দিয়ে নিষেধাজ্ঞা জারি করেন। বৃহস্পতিবার সদস্য সমর্থকদের স্বতঃস্ফূর্ত আবেগের সামনে ইস্টবেঙ্গলের স্প্যানিশ কোচ থমকে গেলেন। বললেন, "সমর্থকদের জন্যই আইলিগ জিততে চাই।"

গতকাল ক্লাবের তরফে আগামী দুটি মরশুমের জন্য তাঁকে রাখার কথা ঘোষণা করা হয়েছে। জবাবে তিনি জানান, ক্লাবকে আগামী দুটি মরশুমে সাফল্য এনে দেওয়াই তাঁর লক্ষ্য। আজ বললেন, "আমার আরও দু'বছরের জন্য এই ক্লাবে থাকার কারণ সদস্য সমর্থকদের আবেগ।"

শনিবার আইলিগের শেষ ম্যাচে ইস্টবেঙ্গলের মুখোমুখি গোকুলাম FC। খেতাব জয়ের স্বপ্নপূরণ ছাড়া ভিন্ন ভাবনার স্থান নেই সাজঘরে। নিজেদের ঝালিয়ে নিতে অনুশীলনে কড়া মেজাজে লাল হলুদ ফুটবলাররা। কোচের কড়া চোখের সামনে সকলেই অনুশীলনে অক্লান্ত।

সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে লাল হলুদ চাণক্য বলেন, "শনিবার আমরা গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ খেলতে নামছি। বিশ্রাম পেয়ে দল এখন চাঙ্গা। আমরা সকলেই মোটিভেটেড ও চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি।" কার্ড সমস্যা কাটিয়ে দলের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন বোরখা গোমেজ পেরেজ। তবে পাওয়া না পাওয়ার তালিকায় চোখ না রেখে নতুন স্ট্যান্সে গোকুলাম ম্যাচের চ্যালেঞ্জ সামলাতে দলকে তৈরি করছেন আলেয়ান্দ্রো মেনেনদেস গার্সিয়া।

undefined

বর্তমান পরিপ্রেক্ষিতে শনিবারের ম্যাচটি যে নিজের কোচিং কেরিয়ারের কঠিনতম ম্যাচ তা স্বীকার করেছেন লাল হলুদের হেডস্যার। বছরভর কঠিন পরিশ্রম। একঝাঁক ভালো ফুটবলারের একস্বপ্নে মনসংযোগ করার কারণেই আইলিগের স্বপ্ন এখনও জীবিত বলে বিশ্বাস করেন তিনি। খেতাবি লড়াইয়ের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী চেন্নাই সিটি FC একই সময়ে খেলবে। ফলে তাদের পারফরম্যান্সে নজর রাখাই স্বাভাবিক। কিন্তু আলেয়ান্দ্রো মেনেনদেস জানিয়েছেন, তিনি শুধু নিজের ম্যাচেই চোখ রাখতে চান। সেজন্য শাস্তির কারণে জোবি জাস্টিনকে না পাওয়া ক্ষতি বললেও হাহুতাশ করতে রাজি নন। বদলে যা আছে তাই নিয়েই জয় দিয়ে শেষ করতে চান আইলিগ।

কলকাতা, ৭ মার্চ : সকাল থেকেই যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনের প্র্যাকটিস গ্রাউন্ডের পরিবেশ হট্টমেলায় পরিণত। অনুশীলনের সময়ে হট্টগোল পছন্দ করেন না আলেয়ান্দ্রো মেনেনদেস গার্সিয়া। যদি কখনও অপেক্ষমান সমর্থকরা হইচই করেন তাহলে দলের সঙ্গে থাকা কর্তাদের দিয়ে নিষেধাজ্ঞা জারি করেন। বৃহস্পতিবার সদস্য সমর্থকদের স্বতঃস্ফূর্ত আবেগের সামনে ইস্টবেঙ্গলের স্প্যানিশ কোচ থমকে গেলেন। বললেন, "সমর্থকদের জন্যই আইলিগ জিততে চাই।"

গতকাল ক্লাবের তরফে আগামী দুটি মরশুমের জন্য তাঁকে রাখার কথা ঘোষণা করা হয়েছে। জবাবে তিনি জানান, ক্লাবকে আগামী দুটি মরশুমে সাফল্য এনে দেওয়াই তাঁর লক্ষ্য। আজ বললেন, "আমার আরও দু'বছরের জন্য এই ক্লাবে থাকার কারণ সদস্য সমর্থকদের আবেগ।"

শনিবার আইলিগের শেষ ম্যাচে ইস্টবেঙ্গলের মুখোমুখি গোকুলাম FC। খেতাব জয়ের স্বপ্নপূরণ ছাড়া ভিন্ন ভাবনার স্থান নেই সাজঘরে। নিজেদের ঝালিয়ে নিতে অনুশীলনে কড়া মেজাজে লাল হলুদ ফুটবলাররা। কোচের কড়া চোখের সামনে সকলেই অনুশীলনে অক্লান্ত।

সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে লাল হলুদ চাণক্য বলেন, "শনিবার আমরা গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ খেলতে নামছি। বিশ্রাম পেয়ে দল এখন চাঙ্গা। আমরা সকলেই মোটিভেটেড ও চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি।" কার্ড সমস্যা কাটিয়ে দলের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন বোরখা গোমেজ পেরেজ। তবে পাওয়া না পাওয়ার তালিকায় চোখ না রেখে নতুন স্ট্যান্সে গোকুলাম ম্যাচের চ্যালেঞ্জ সামলাতে দলকে তৈরি করছেন আলেয়ান্দ্রো মেনেনদেস গার্সিয়া।

undefined

বর্তমান পরিপ্রেক্ষিতে শনিবারের ম্যাচটি যে নিজের কোচিং কেরিয়ারের কঠিনতম ম্যাচ তা স্বীকার করেছেন লাল হলুদের হেডস্যার। বছরভর কঠিন পরিশ্রম। একঝাঁক ভালো ফুটবলারের একস্বপ্নে মনসংযোগ করার কারণেই আইলিগের স্বপ্ন এখনও জীবিত বলে বিশ্বাস করেন তিনি। খেতাবি লড়াইয়ের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী চেন্নাই সিটি FC একই সময়ে খেলবে। ফলে তাদের পারফরম্যান্সে নজর রাখাই স্বাভাবিক। কিন্তু আলেয়ান্দ্রো মেনেনদেস জানিয়েছেন, তিনি শুধু নিজের ম্যাচেই চোখ রাখতে চান। সেজন্য শাস্তির কারণে জোবি জাস্টিনকে না পাওয়া ক্ষতি বললেও হাহুতাশ করতে রাজি নন। বদলে যা আছে তাই নিয়েই জয় দিয়ে শেষ করতে চান আইলিগ।

Intro:তার ট্রফি ক‍্যাবিনেটে আর্ন্তজাতিক ট্রফির সংখ্যা এতটাই বেশি অন্য খেলার তারকা খেলোয়াড়দের চোখ কপালে উঠতে পারে। রেশমি কুমারী। বিহারের বাসিন্দা। ঘরকন্না ও চাকরি সামলে ক‍্যারামে দুবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন। কলকাতায় এসেছেন পেট্রোলিয়াম বোর্ডের চ্যাম্পিয়ন শীপে অংশ নিতে। স্বামী সন্তান সংসার ফেলে চলে এসেছেন। লক্ষ্য খেতাব। জীবনের সবদিক সামলে খেলার জন্যে নিজেকে সপে দেওয়া দেখে বলতেই হয় রেশমী কুমারী সুপার মম।


Body:কলকাতার টলি ক্লাবে শনিবার থেকে শুরু হয়েছে 26তম পেট্রোলিয়াম স্পোর্টস বোর্ডের ইন্টার ইউনিট ক্যারাম চ্যাম্পিয়ন শীপ। সাতটি ইউনিটের মোট 63 জন খেলোয়াড় এবারের প্রতিযোগিতায় অংশ নিচ্ছেন।
পাড়ার ঠেকে বা ক্লাব ঘরে দুই কিংবা চারজনের ক্যারাম খেলা প্রায় সব জায়গায় দেখা যায়। কিন্তু সেই খেলার সৌজন্যে অর্জুন পুরস্কার লাভ কিংবা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হওয়া চমকে দেয়।বিহারের রেশমী কুমারী এখনও তামিলনাড়ুর মারিয়ার মত অর্জুন পুরস্কার পাননি তবে দুবার বিশ্বচ্যাম্পিয়ন, দুবারের বিশ্বকাপ জয় দুবার আইসিএফ কাপ জিতেছেন। তালিকা এখানেই শেষ নয়। এর সঙ্গে যখন যুক্ত করতে হবে চারবারের সার্ক চ্যাম্পিয়ন তিনবারের এশিয়ান চ্যাম্পিয়ন নয়বারের জাতীয় চ্যাম্পিয়ন তিনবারের ফেডারেশন কাপ চারবারের ইন্টার জোনাল ন্যাশনাল চ্যাম্পিয়ন শীপে সেরা হওয়ার কৃতিত্ব। সত্যি অবাক হতে হয়।
দুই সন্তানের জননী রেশমী কুমারী বলছেন বাবা দাদাদের হাত ধরে ক্যারাম খেলার সঙ্গে তার পরিচয়। ধীরে ধীরে খেলাটিকে ভালোবেসেছেন।আত্মস্থ করেছেন। খেলাটি কখন তার সঙ্গী হয়ে গিয়েছে তা বুঝতে পারেননি। পরিবারের সমর্থন প্রথম থেকে ছিল, বিয়ের পরে স্বামী তার খেলার সমর্থক সমালোচক এবং ভরসাস্থল।তাই দুই বাচ্চা কে বাড়িতে রেখে ক্যারাম খেলে বেড়াতে পারছেন।
রেশমী কুমারী র মতে ক্যারাম খেলা সম্পর্কে সাধারণ ধারনার বদল হচ্ছে। খেলাটি র মাধ্যমে ছেলে বা মেয়ে সাফল্যের রাজপথ সহজেই পেতে পারে। তাছাড়া মনসংযোগ এখানে গুরুত্বপূর্ণ। যা আখেরে পড়াশোনায় সাহায্য করে।
চোখ ধাধানো সাফল্যের পরেও প্রত্যাশিত প্রচার নেই। রেশমী কুমারী বলছেন আক্ষেপ থাকলেও অভিযোগ নেই। কারন তারা খেলাটি সম্পর্কে ধারনা বদলের আন্দোলন শুরু করেছেন। আগামী দিন তার ফসল পাবে। ঘরকন্যা সামলে স্বপ্নপূরনের দৌড়। রেশমী কুমারী সব অর্থেই সুপার মম।


Conclusion:

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.