ETV Bharat / sports

বারপুজো নিয়ে দুই মেরুতে ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান

গতবছর লকডাউনের মধ্যে দুই প্রধান বারপুজো করলেও সমর্থকদের জন্য ক্লাবের মূল ফটক বন্ধ ছিল । এ’বছর দুই ক্লাব তাদের মত করে বারপুজো নিয়ে অবস্থান নিয়েছে ।

east bengal and muhanbagan club take a different stand on barpuja
বারপুজো নিয়ে দুই মেরুতে ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান
author img

By

Published : Apr 12, 2021, 10:38 PM IST

কলকাতা, 12 এপ্রিল : করোনা ভাইরাস শক্তি বাড়িয়ে ফের হানা দিচ্ছে । লাফিয়ে বাড়ছে সংক্রমণের সংখ্যা । ফের লকডাউনের দাওয়াই, না অন্যপথে মোকাবিলা ? তা নিয়ে চলছে আলোচনা । তারই মাঝে কলকাতা ময়দান তার পরিচিত ছন্দে ফেরার চেষ্টা করছে । বিধিনিষেধের কড়া নিয়মের মধ্যে থেকে খেলার আয়োজনের চেষ্টা হয়েছে । ক্রিকেট, ফুটবল, ভলিবল, বাস্কেটবল কোর্টে বল গড়ানো শুরু হয়েছে । এবার বাংলা নববর্ষের প্রথম দিনে ময়দানে বারপুজোর পালা ৷

সাধারণত বারপুজো ইস্টবেঙ্গল এবং মোহনবাগান ক্লাব ধুমধামের সঙ্গে করে থাকে । বাকি ক্লাবগুলির মধ্যে ভবানীপুর, ইউনাইটেড স্পোর্টস, খিদিরপুর সহ আরও বেশ কয়েকটি ক্লাব বারপুজো করে । গতবছর লকডাউনের মধ্যে দুই প্রধান বারপুজো করলেও, সমর্থকদের জন্য ক্লাবের মূল ফটক বন্ধ ছিল । এ’বছর দুই ক্লাব তাদের মত করে বারপুজো নিয়ে অবস্থান নিয়েছে । ইস্টবেঙ্গল বাংলা ক্যালেন্ডারের প্রথম দিন বারপুজো করছে । সকাল সাড়ে দশটায় অনুষ্ঠিত হবে লাল হলুদ ক্লাবের বারপুজো ।

তবে করোনার সংক্রমণ বাড়লেও, বারপুজোর দিন ক্লাব সদস্য ও সমর্থকদের জন্য দরজা খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইস্টবেঙ্গল কর্তারা । ক্লাবের শীর্ষকর্তা দেবব্রত সরকার বলছেন, ‘‘বারপুজো একটা উৎসব । যেখানে ক্লাবের সদস্য ও সমর্থকদের যোগদান থাকে । তাই না করি কি করে । তবে, এবার বিধিনিষেধের কড়াকড়ি থাকবে । মাস্ক এবং স্যানিটাইজার না রাখলে প্রবেশের অনুমতি মিলবে না । আমাদের ক্লাবে জায়গা প্রচুর । তাই দূরত্ববিধি মেনে আয়োজনে অসুবিধা হবে না।’’

আরও পড়ুন : ফাঁকা ময়দানে চুপিসারে বারপুজো দুই প্রধানের

গত দুই বছরে ময়দানের দুই প্রধানের ফুটবলের স্বত্ব ক্লাবের হাতে নেই । বিনিয়োগ সংস্থার সঙ্গে গাটছড়া বেধে দুই ক্লাব আইএসএলে খেলছে। যা সময়োচিত পদক্ষেপ । কিন্তু ইস্টবেঙ্গলে তার বিনিয়োগ সংস্থার সঙ্গে চুড়ান্ত চুক্তি স্বাক্ষর নিয়ে বিতর্ক চলছে । এই অবস্থায় বিনিয়োগ সংস্থাকে আমন্ত্রণ জানানো হবে কি না তা নিয়ে প্রশ্ন অনেকের মনে । দেবব্রত সরকার বলছেন, ‘‘আমরা প্রতিবছরের মতো প্রাক্তন ফুটবলার, শুভাকাঙ্ক্ষীদের আমন্ত্রণ জানিয়েছি । বিনিয়োগ সংস্থা সেই তালিকার বাইরে নয় । এবার আমন্ত্রণ রক্ষার বিষয়টি তাদের উপর নির্ভর করবে ।’’

এবছর মোহনবাগান ক্লাবেও বারপুজো হবে। সেখানে প্রবীর দাস, প্রীতম কোটালের মতো ফুটবলাররা অংশ নিচ্ছেন । তবে, ক্লাব সদস্য ও সমর্থকদের জন্য দরজা বন্ধ থাকছে । করোনা পরিস্থিতির কারণেই এই সিদ্ধান্ত এটিকে মোহনবাগানের ।

কলকাতা, 12 এপ্রিল : করোনা ভাইরাস শক্তি বাড়িয়ে ফের হানা দিচ্ছে । লাফিয়ে বাড়ছে সংক্রমণের সংখ্যা । ফের লকডাউনের দাওয়াই, না অন্যপথে মোকাবিলা ? তা নিয়ে চলছে আলোচনা । তারই মাঝে কলকাতা ময়দান তার পরিচিত ছন্দে ফেরার চেষ্টা করছে । বিধিনিষেধের কড়া নিয়মের মধ্যে থেকে খেলার আয়োজনের চেষ্টা হয়েছে । ক্রিকেট, ফুটবল, ভলিবল, বাস্কেটবল কোর্টে বল গড়ানো শুরু হয়েছে । এবার বাংলা নববর্ষের প্রথম দিনে ময়দানে বারপুজোর পালা ৷

সাধারণত বারপুজো ইস্টবেঙ্গল এবং মোহনবাগান ক্লাব ধুমধামের সঙ্গে করে থাকে । বাকি ক্লাবগুলির মধ্যে ভবানীপুর, ইউনাইটেড স্পোর্টস, খিদিরপুর সহ আরও বেশ কয়েকটি ক্লাব বারপুজো করে । গতবছর লকডাউনের মধ্যে দুই প্রধান বারপুজো করলেও, সমর্থকদের জন্য ক্লাবের মূল ফটক বন্ধ ছিল । এ’বছর দুই ক্লাব তাদের মত করে বারপুজো নিয়ে অবস্থান নিয়েছে । ইস্টবেঙ্গল বাংলা ক্যালেন্ডারের প্রথম দিন বারপুজো করছে । সকাল সাড়ে দশটায় অনুষ্ঠিত হবে লাল হলুদ ক্লাবের বারপুজো ।

তবে করোনার সংক্রমণ বাড়লেও, বারপুজোর দিন ক্লাব সদস্য ও সমর্থকদের জন্য দরজা খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইস্টবেঙ্গল কর্তারা । ক্লাবের শীর্ষকর্তা দেবব্রত সরকার বলছেন, ‘‘বারপুজো একটা উৎসব । যেখানে ক্লাবের সদস্য ও সমর্থকদের যোগদান থাকে । তাই না করি কি করে । তবে, এবার বিধিনিষেধের কড়াকড়ি থাকবে । মাস্ক এবং স্যানিটাইজার না রাখলে প্রবেশের অনুমতি মিলবে না । আমাদের ক্লাবে জায়গা প্রচুর । তাই দূরত্ববিধি মেনে আয়োজনে অসুবিধা হবে না।’’

আরও পড়ুন : ফাঁকা ময়দানে চুপিসারে বারপুজো দুই প্রধানের

গত দুই বছরে ময়দানের দুই প্রধানের ফুটবলের স্বত্ব ক্লাবের হাতে নেই । বিনিয়োগ সংস্থার সঙ্গে গাটছড়া বেধে দুই ক্লাব আইএসএলে খেলছে। যা সময়োচিত পদক্ষেপ । কিন্তু ইস্টবেঙ্গলে তার বিনিয়োগ সংস্থার সঙ্গে চুড়ান্ত চুক্তি স্বাক্ষর নিয়ে বিতর্ক চলছে । এই অবস্থায় বিনিয়োগ সংস্থাকে আমন্ত্রণ জানানো হবে কি না তা নিয়ে প্রশ্ন অনেকের মনে । দেবব্রত সরকার বলছেন, ‘‘আমরা প্রতিবছরের মতো প্রাক্তন ফুটবলার, শুভাকাঙ্ক্ষীদের আমন্ত্রণ জানিয়েছি । বিনিয়োগ সংস্থা সেই তালিকার বাইরে নয় । এবার আমন্ত্রণ রক্ষার বিষয়টি তাদের উপর নির্ভর করবে ।’’

এবছর মোহনবাগান ক্লাবেও বারপুজো হবে। সেখানে প্রবীর দাস, প্রীতম কোটালের মতো ফুটবলাররা অংশ নিচ্ছেন । তবে, ক্লাব সদস্য ও সমর্থকদের জন্য দরজা বন্ধ থাকছে । করোনা পরিস্থিতির কারণেই এই সিদ্ধান্ত এটিকে মোহনবাগানের ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.