ETV Bharat / sitara

বউবাজারে হয়ে গেল 'উড়ান'-এর শুটিং - উড়ান

বাংলার শিল্পকে কাছ থেকে দেখতেই বাংলা ছবি পরিচালনা করছেন পরিচালক ত্রিদিব রমন।

'উড়ান'-এর শুটিং
author img

By

Published : Mar 28, 2019, 5:16 PM IST

শুরু হল ত্রিদীব রমনের পরিচালনায় নতুন বাংলা ছবি 'উড়ান'-এর শুটিং। শুটিং স্পট বউবাজার এলাকায়। ছবিতে মুখ্যচরিত্রে অভিনয় করছেন শ্রাবন্তী। তাঁর বিপরীতে নায়কের চরিত্রে রয়েছেন সাহেব ভট্টাচার্য। প্রথমে শ্রাবন্তীর জায়গায় অভিনয় করার কথা ছিল নুসরতের। টানা 25 দিন শুটিংয়ের সময় বের করতে পারেননি নুসরত। তার উপর রয়েছে ভোটের প্রচারের কাজও। তাই নুসরাতের জায়গায় আসেন শ্রাবন্তী। তাঁর চরিত্রের নাম পৌলোমী। সে আর পাঁচজন বাঙালি মেয়ের থেকে একেবারে আলাদা। সে নিজের মতো করে জীবন কাটাতে আগ্রহী। পৌলোমী ও রোমিত অর্থাৎ শ্রাবন্তী ও সাহেবকে নিয়ে মজাদার শুটিং হল একটি অনাথ আশ্রমে। শুটিং হল একটি গানের দৃশ্যের।

'উড়ান'-এর শুটিং
'উড়ান'-এর শুটিং

ছবির পরিচালক বাঙালি নন, কিন্তু কেন বাংলায় এসে ছবি তৈরি করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন ? সে ব্যাপারে ত্রিদীব রমন বলেন, "বাংলার শিল্পকে কাছ থেকে দেখতে চাই। এখানকার টেকনিশিয়ান বন্ধুদের সঙ্গে কাজ করতে চাই। তাঁদের থেকে কাজ শিখতে চাই। অমিতাভ বচ্চন, রাজ কাপুরের মতো বিশ্ব বিখ্যাত অভিনেতারা কলকাতা থেকেই কাজ শুরু করেছেন। বাংলার মাটিতে সেই গুণ রয়েছে বলেই বাংলা থেকে নিজের ক্যারিয়ার শুরু করলাম।"

'উড়ান'-এর শুটিং
'উড়ান'-এর শুটিং


শুটিংয়ে বাচ্চাদের সঙ্গে গান গাওয়ার সিকোয়েন্সের শুট করেন শ্রাবন্তী। আরেকটি গানে স্কুলের উদ্বোধনে এসেছেন শ্রাবন্তী ও সাহেব। সেই সিকোয়েন্সটিরও শুটিং হয়। শ্রাবন্তী ও সাহেব একেবারে ভিন্ন রকম অভিনয় অভ্যস্ত। এই ছবিতে একসঙ্গে কাজ করে তাঁরা খুবই আনন্দিত। শ্রাবন্তী বলেন, " আমরা আগে থেকেই বন্ধু ছিলাম। তবে একসঙ্গে কাজ এই প্রথমবার। খুব এক্সাইটেড লাগছে। আশা করি আমাদের এই জুটি দর্শকের পছন্দ হবে।" সাহেব বললেন, "শ্রাবন্তী খুব আত্মবিশ্বাসী।"

'উড়ান'-এর শুটিং
'উড়ান'-এর শুটিং
এই গরমে যেহেতু শুটিং হচ্ছে, তাই গরমকে তোয়াক্কা না করে শ্রাবন্তী বলেন, "দোলের পরপরই এত গরম পড়েছে। এসি নেই। কিন্তু, কোথাও কোনও ক্লান্তি অনুভব করছি না। তাছাড়া বাচ্চাদের সঙ্গে শুটিং করতে আমি সবসময় পছন্দ করি। ওরা আমাকে এনার্জি জোগায়।" সাহেবের গলাতেও একই সুর শোনা গেল। তিনি বলেন, "আমারও বাচ্চাদের সঙ্গে কাজ করতে ভালো লাগে যদিও তাদের সামলানো মুশকিল। তবে এই অনাথ আশ্রমের বাচ্চাদের কোনওদিনও ভুলব না। ওরা কোনওদিন ক্যামেরার সামনে আসেনি। কিন্তু কী সুন্দর অভিনয় করে চলেছে। ওদের থেকেও অনেক কিছু শেখার আছে।"

শুরু হল ত্রিদীব রমনের পরিচালনায় নতুন বাংলা ছবি 'উড়ান'-এর শুটিং। শুটিং স্পট বউবাজার এলাকায়। ছবিতে মুখ্যচরিত্রে অভিনয় করছেন শ্রাবন্তী। তাঁর বিপরীতে নায়কের চরিত্রে রয়েছেন সাহেব ভট্টাচার্য। প্রথমে শ্রাবন্তীর জায়গায় অভিনয় করার কথা ছিল নুসরতের। টানা 25 দিন শুটিংয়ের সময় বের করতে পারেননি নুসরত। তার উপর রয়েছে ভোটের প্রচারের কাজও। তাই নুসরাতের জায়গায় আসেন শ্রাবন্তী। তাঁর চরিত্রের নাম পৌলোমী। সে আর পাঁচজন বাঙালি মেয়ের থেকে একেবারে আলাদা। সে নিজের মতো করে জীবন কাটাতে আগ্রহী। পৌলোমী ও রোমিত অর্থাৎ শ্রাবন্তী ও সাহেবকে নিয়ে মজাদার শুটিং হল একটি অনাথ আশ্রমে। শুটিং হল একটি গানের দৃশ্যের।

'উড়ান'-এর শুটিং
'উড়ান'-এর শুটিং

ছবির পরিচালক বাঙালি নন, কিন্তু কেন বাংলায় এসে ছবি তৈরি করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন ? সে ব্যাপারে ত্রিদীব রমন বলেন, "বাংলার শিল্পকে কাছ থেকে দেখতে চাই। এখানকার টেকনিশিয়ান বন্ধুদের সঙ্গে কাজ করতে চাই। তাঁদের থেকে কাজ শিখতে চাই। অমিতাভ বচ্চন, রাজ কাপুরের মতো বিশ্ব বিখ্যাত অভিনেতারা কলকাতা থেকেই কাজ শুরু করেছেন। বাংলার মাটিতে সেই গুণ রয়েছে বলেই বাংলা থেকে নিজের ক্যারিয়ার শুরু করলাম।"

'উড়ান'-এর শুটিং
'উড়ান'-এর শুটিং


শুটিংয়ে বাচ্চাদের সঙ্গে গান গাওয়ার সিকোয়েন্সের শুট করেন শ্রাবন্তী। আরেকটি গানে স্কুলের উদ্বোধনে এসেছেন শ্রাবন্তী ও সাহেব। সেই সিকোয়েন্সটিরও শুটিং হয়। শ্রাবন্তী ও সাহেব একেবারে ভিন্ন রকম অভিনয় অভ্যস্ত। এই ছবিতে একসঙ্গে কাজ করে তাঁরা খুবই আনন্দিত। শ্রাবন্তী বলেন, " আমরা আগে থেকেই বন্ধু ছিলাম। তবে একসঙ্গে কাজ এই প্রথমবার। খুব এক্সাইটেড লাগছে। আশা করি আমাদের এই জুটি দর্শকের পছন্দ হবে।" সাহেব বললেন, "শ্রাবন্তী খুব আত্মবিশ্বাসী।"

'উড়ান'-এর শুটিং
'উড়ান'-এর শুটিং
এই গরমে যেহেতু শুটিং হচ্ছে, তাই গরমকে তোয়াক্কা না করে শ্রাবন্তী বলেন, "দোলের পরপরই এত গরম পড়েছে। এসি নেই। কিন্তু, কোথাও কোনও ক্লান্তি অনুভব করছি না। তাছাড়া বাচ্চাদের সঙ্গে শুটিং করতে আমি সবসময় পছন্দ করি। ওরা আমাকে এনার্জি জোগায়।" সাহেবের গলাতেও একই সুর শোনা গেল। তিনি বলেন, "আমারও বাচ্চাদের সঙ্গে কাজ করতে ভালো লাগে যদিও তাদের সামলানো মুশকিল। তবে এই অনাথ আশ্রমের বাচ্চাদের কোনওদিনও ভুলব না। ওরা কোনওদিন ক্যামেরার সামনে আসেনি। কিন্তু কী সুন্দর অভিনয় করে চলেছে। ওদের থেকেও অনেক কিছু শেখার আছে।"
Intro:শুরু হল ত্রিদীব রমনের পরিচালনায় নতুন বাংলা ছবি উড়ানের শুটিং। শুটিং হয় কলকাতা শহরতলীর বউবাজার এলাকায়। ছবিতে মুখ্যচরিত্রে অভিনয় করছেন বাংলা চলচ্চিত্র জগতের প্রথম সারির নায়িকা শ্রাবন্তী এবং তাঁর বিপরীতে নায়কের চরিত্রে রয়েছেন সাহেব ভট্টাচার্য। প্রথমে শ্রাবন্তীর জায়গায় অভিনয় করার কথা ছিল নুসরতের। টানা 25 দিন শুটিংয়ের সময় বের করতে পারেননি নুসরত। তার উপর রয়েছে ভোটের প্রচারের কাজও। কাইস নুসরাত এর জায়গায় নেওয়া হয় শ্রাবন্তীকে চরিত্রের নাম পৌলোমী। পৌলোমী আর পাঁচজন বাঙালি মেয়ের থেকে একেবারে আলাদা সে নিজের মতো করে জীবন কাটাতে আগ্রহী।


Body:পৌলোমী ও রোমিত অর্থাৎ শ্রাবন্তী ও সাহেব কে নিয়ে মজাদার শুটিং হল একটি অনাথ আশ্রমে। শুটিং হল একটি গানের দৃশ্যের।

ছবির পরিচালক বাঙালি নন, কিন্তু কেন বাংলায় এসে ছবি তৈরি করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন, সে ব্যাপারে ত্রিদীব রমন বলেন, " বাংলার শিল্পকে কাছাকাছি দেখতে চাই। এখানকার টেকনিশিয়ান বন্ধুদের সঙ্গে কাজ করতে চাই। তাঁদের থেকে কাজ শিখতে চাই। অমিতাভ বচ্চন রাজ কাপুরের মতো বিশ্ব বিখ্যাত অভিনেতারা কলকাতা থেকেই কাজ শুরু করেছেন। বাংলার মাটিতে সেই গুণ রয়েছে বলেই বাংলা থেকে নিজের কেরিয়ার শুরু করলাম।"




Conclusion:শুটিংয়ে বাচ্চাদের সঙ্গে গান গাওয়ার সিকোয়েন্সের শুট করলেন শ্রাবন্তী। আরেকটি গানের স্কুলের উদ্বোধনে এসেছেন শ্রাবন্তী ও সাহেব। সেই সিকোয়েন্সটিরও শুটিং হল। শ্রাবন্তী ও সাহেব একেবারে ভিন্ন রকম অভিনয় অভ্যস্ত। এই ছবিতে একসঙ্গে কাজ করে তাঁরা খুবই আনন্দিত। সিনগুলো যখন চলছিল তারা একে অপরকে খুব ভালো কমপ্লিমেন্ট করছিলেন। শ্রাবন্তী ও সাহেব ইটিভি ভারতকে জানালেন, " আমরা আগে থেকেই বন্ধু ছিলাম। তবে একসঙ্গে কাজ এই প্রথমবার। খুব এক্সাইটেড লাগছে। আশা করি আমাদের এই জুটি দর্শকের পছন্দ হবে।" সাহেব বললেন, "তিনি খুব আত্মবিশ্বাসী।" এই গরমে যেহেতু শুটিং হচ্ছে, তাই গরম কে তোয়াক্কা না করে শ্রাবন্তীও যোগ করলেন, "দোলের পরপরই এত গরম পড়েছে। এসি নেই। কিন্তু কোথাও এক ফোঁটা ক্লান্তি অনুভব করছি না। তাছাড়া বাচ্চাদের সঙ্গে শুটিং করতে আমি সবসময় পছন্দ করি। ওরা আমাকে এনার্জি জোগায়।" সাহেবের গলাতেও একই সুর শোনা গেল, " আমারও বাচ্চাদের সঙ্গে কাজ করতে ভালো লাগে যদিও তাদের সামলানো মুশকিল। তবে এই অনাথ আশ্রমের বাচ্চাদের কোনদিনও ভুলব না। ওরা কোনওদিন ক্যামেরার সামনে আসেনি। কিন্তু কী সুন্দর অভিনয় করে চলেছে। ওদের থেকেও অনেক কিছু শেখার আছে।
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.