ETV Bharat / sitara

জন্মদিনে রথীজিৎকে সারপ্রাইজ স্ত্রীয়ের

আজ ২২ মে গায়ক এবং সুরকার রথীজিৎ ভট্টাচার্যর জন্মদিন। তাঁর স্ত্রী ও সহযোদ্ধা শ্রেয়া ভট্টাচার্য এই বিশেষ দিনটি পালন করতে চলেছেন অভিনবভাবে।

রথীজিৎ ও শ্রেয়া
author img

By

Published : May 22, 2019, 3:03 PM IST

শ্রেয়া ও রথীজিতের সম্পর্ক দীর্ঘ 12 বছরের। শুধু এ বছরেই নয়, দীর্ঘ 12 বছর ধরেই অভিনব কায়দায় স্বামীর জন্মদিন পালন করে এসেছেন গায়িকা স্ত্রী শ্রেয়া। এই বছরটাও ব্যতিক্রম নয়। রথীজিতের কাছে বিষয়টা সারপ্রাইজ হিসেবে আসতে চলেছে। কী রকম?

স্থানীয় কিছু ক্লাবের কর্তৃপক্ষদের হাতে রাস্তার পশু ও পাখিদের জন্য ৫০টি স্ট্যান্ড তুলে দেবেন শ্রেয়া ও রথীজিৎ। রথীজিৎ পশুপ্রেমী। সেজন্যই এমন পরিকল্পনা করেছেন শ্রেয়া।

এখানেই শেষ নয়। শিল্পীর মিউজিক স্কুল "রথীজিৎ ভোকাল আর্ট'এর ছাত্রছাত্রীরা তাঁদের গুরুর জন্য আয়োজন করেছে এক অভিনব সন্ধ্যার। আমাদের সকলের কাছে বছর শুরু হয় পয়লা জানুয়ারি কিংবা পয়লা বৈশাখ থেকে। কিন্তু রথীজিতের ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে তাঁদের বছর শুরু হয় রথীজিতের জন্মদিন থেকে।

কিন্তু গত এক বছর রিয়ালিটি শো 'সারেগামাপা' ও অন্যান্য কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকায়, তাঁদের গুরুকে ক্লাস ছাড়া সেভাবে কাছে পাননি ছাত্রছাত্রীরা। তাই তাঁরা তাঁদের গুরুকে উপহার দিতে চলেছেন নাচে, গানে, ভালোবাসায়। আর এর সবটাই পরিকল্পনা করেছেন স্ত্রী শ্রেয়া।

রথীজিৎ ও শ্রেয়া
রথীজিৎ ও শ্রেয়া

শিল্পী রথীজিতের জন্ম আর বেড়ে হয়ে ওঠা অসমের করিমগঞ্জ শহরে। বড় হয়ে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে সংগীতে তাঁর সহজাত প্রতিভা নজর এড়িয়ে যেতে পারেনি সেখানকার সংগীত বোদ্ধাদের। খুব অল্প বয়সেই সংগীতশিল্পী হিসেবে সুনাম কুড়িয়েছেন তিনি। শেষ পর্যন্ত তাঁর শিল্পীসত্তা তাঁকে টেনে আনে এই কলকাতার মাটিতে। আরও বড় হওয়ার স্বপ্ন তখন তাঁর দু'চোখ জুড়ে।

কলকাতাতে কিছুদিন কাটানোর পর হঠাৎ করে সুজোগ এসে যায় তাঁর সামনে। রিয়ালিটি শো 'সা রে গা মা পা'তে অংশ নিয়ে সেকেন্ড রানার-আপ হিসেবে সংগীতপ্রেমী মানুষের নজর কেড়ে নেন তিনি। এরপর থেকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি তাঁকে। অনায়াসে পেরিয়ে গেছেন একের পর এক সাফল্যের ধাপ।

ছাত্র-ছাত্রীদের সঙ্গে রথীজিৎ
ছাত্র-ছাত্রীদের সঙ্গে রথীজিৎ

২০১১ সালে রিলিজ হয় মিউজিক ডিরেক্টর হিসেবে 'ফাইট ১:১'। তাপস পাল এবং শতাব্দী রায়ের অভিনীত সেই ছবিতে তাঁর সুরে গানগুলো গিয়েছিলেন কৈলাস খের, অভিজিৎ, রুপম ইসলাম, সোহম, অন্বেষা এবং উজ্জয়িনীর মতো শিল্পীরা। এরপর ২০১২ সালে রিয়ালিটি শো 'সারেগামাপা' তে তিনি গ্রুমার হিসেবে কাজ শুরু করেন। সেই কাজ এখনও তিনি করে চলেছেন।

মিঠুন চক্রবর্তী অভিনীত 'মশাল' ছবিতে ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক ডিরেক্টর ছিলেন। গুলজার সাহেবের পোয়েট্রি অ্যালবাম 'টাপুর টুপুর'এ শান্তনু মৈত্র সহকারি হিসেবেও কাজ করেছেন। প্রকাশ ঝা পরিচালিত একটি ধারাবাহিকে তিনি মিউজিক ডিরেক্টর হিসেবে কাজ করেছেন। প্রকাশ রায় অভিনীত শর্টফিল্ম 'যুৎসুজু' তেও তিনি সংগীত পরিচালক ছিলেন।

শ্রেয়া ও রথীজিতের সম্পর্ক দীর্ঘ 12 বছরের। শুধু এ বছরেই নয়, দীর্ঘ 12 বছর ধরেই অভিনব কায়দায় স্বামীর জন্মদিন পালন করে এসেছেন গায়িকা স্ত্রী শ্রেয়া। এই বছরটাও ব্যতিক্রম নয়। রথীজিতের কাছে বিষয়টা সারপ্রাইজ হিসেবে আসতে চলেছে। কী রকম?

স্থানীয় কিছু ক্লাবের কর্তৃপক্ষদের হাতে রাস্তার পশু ও পাখিদের জন্য ৫০টি স্ট্যান্ড তুলে দেবেন শ্রেয়া ও রথীজিৎ। রথীজিৎ পশুপ্রেমী। সেজন্যই এমন পরিকল্পনা করেছেন শ্রেয়া।

এখানেই শেষ নয়। শিল্পীর মিউজিক স্কুল "রথীজিৎ ভোকাল আর্ট'এর ছাত্রছাত্রীরা তাঁদের গুরুর জন্য আয়োজন করেছে এক অভিনব সন্ধ্যার। আমাদের সকলের কাছে বছর শুরু হয় পয়লা জানুয়ারি কিংবা পয়লা বৈশাখ থেকে। কিন্তু রথীজিতের ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে তাঁদের বছর শুরু হয় রথীজিতের জন্মদিন থেকে।

কিন্তু গত এক বছর রিয়ালিটি শো 'সারেগামাপা' ও অন্যান্য কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকায়, তাঁদের গুরুকে ক্লাস ছাড়া সেভাবে কাছে পাননি ছাত্রছাত্রীরা। তাই তাঁরা তাঁদের গুরুকে উপহার দিতে চলেছেন নাচে, গানে, ভালোবাসায়। আর এর সবটাই পরিকল্পনা করেছেন স্ত্রী শ্রেয়া।

রথীজিৎ ও শ্রেয়া
রথীজিৎ ও শ্রেয়া

শিল্পী রথীজিতের জন্ম আর বেড়ে হয়ে ওঠা অসমের করিমগঞ্জ শহরে। বড় হয়ে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে সংগীতে তাঁর সহজাত প্রতিভা নজর এড়িয়ে যেতে পারেনি সেখানকার সংগীত বোদ্ধাদের। খুব অল্প বয়সেই সংগীতশিল্পী হিসেবে সুনাম কুড়িয়েছেন তিনি। শেষ পর্যন্ত তাঁর শিল্পীসত্তা তাঁকে টেনে আনে এই কলকাতার মাটিতে। আরও বড় হওয়ার স্বপ্ন তখন তাঁর দু'চোখ জুড়ে।

কলকাতাতে কিছুদিন কাটানোর পর হঠাৎ করে সুজোগ এসে যায় তাঁর সামনে। রিয়ালিটি শো 'সা রে গা মা পা'তে অংশ নিয়ে সেকেন্ড রানার-আপ হিসেবে সংগীতপ্রেমী মানুষের নজর কেড়ে নেন তিনি। এরপর থেকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি তাঁকে। অনায়াসে পেরিয়ে গেছেন একের পর এক সাফল্যের ধাপ।

ছাত্র-ছাত্রীদের সঙ্গে রথীজিৎ
ছাত্র-ছাত্রীদের সঙ্গে রথীজিৎ

২০১১ সালে রিলিজ হয় মিউজিক ডিরেক্টর হিসেবে 'ফাইট ১:১'। তাপস পাল এবং শতাব্দী রায়ের অভিনীত সেই ছবিতে তাঁর সুরে গানগুলো গিয়েছিলেন কৈলাস খের, অভিজিৎ, রুপম ইসলাম, সোহম, অন্বেষা এবং উজ্জয়িনীর মতো শিল্পীরা। এরপর ২০১২ সালে রিয়ালিটি শো 'সারেগামাপা' তে তিনি গ্রুমার হিসেবে কাজ শুরু করেন। সেই কাজ এখনও তিনি করে চলেছেন।

মিঠুন চক্রবর্তী অভিনীত 'মশাল' ছবিতে ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক ডিরেক্টর ছিলেন। গুলজার সাহেবের পোয়েট্রি অ্যালবাম 'টাপুর টুপুর'এ শান্তনু মৈত্র সহকারি হিসেবেও কাজ করেছেন। প্রকাশ ঝা পরিচালিত একটি ধারাবাহিকে তিনি মিউজিক ডিরেক্টর হিসেবে কাজ করেছেন। প্রকাশ রায় অভিনীত শর্টফিল্ম 'যুৎসুজু' তেও তিনি সংগীত পরিচালক ছিলেন।

Intro:কলকাতা : আজ ২২ মে গায়ক এবং সুরকার রথীজিৎ ভট্টাচার্যর জন্মদিন। তাঁর স্ত্রী ও সহযোদ্ধা শ্রেয়া ভট্টাচার্য্য এই বিশেষ দিনটি পালন করতে চলেছেন অভিনবভাবে।


Body:শ্রেয়া ও রথীজিতের সম্পর্ক দীর্ঘ 12 বছরের। শুধু এ বছরেই নয়, দীর্ঘ 12 বছর ধরেই অভিনব কায়দায় স্বামীর জন্মদিন পালন করে এসেছেন গায়িকা স্ত্রী শ্রেয়া। এই বছরটাও ব্যতিক্রম নয়। রথীজিতের কাছে বিষয়টা সারপ্রাইজ হিসেবে আসতে চলেছে। কী রকম?

আজ সকালে স্থানীয় কিছু ক্লাবের কর্তৃপক্ষদের হাতে রাস্তার পশু ও পাখিদের জন্য ৫০টি স্ট্যান্ড তুলে দেবেন শ্রেয়া ও রথীজিৎ। রথীজিৎ পশুপ্রেমী। সেজন্যই এমন পরিকল্পনা করেছেন শ্রেয়া।

এখানেই শেষ নয়। শিল্পীর মিউজিক স্কুল "রথীজিৎ ভোকাল আর্ট'এর ছাত্রছাত্রীরা তাঁদের গুরুর জন্য আয়োজন করেছে এক অভিনব সন্ধ্যার। আমাদের সকলের কাছে বছর শুরু হয় পয়লা জানুয়ারি কিংবা পয়লা বৈশাখ থেকে। কিন্তু রথীজিতের ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে তাঁদের বছর শুরু হয় রথীজিতের জন্মদিন থেকে।

কিন্তু গত এক বছর রিয়ালিটি শো 'সারেগামাপা' ও অন্যান্য কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকায়, তাঁদের গুরুকে ক্লাস ছাড়া সেভাবে কাছে পাননি ছাত্রছাত্রীরা। তাই তাঁরা তাঁদের গুরুকে উপহার দিতে চলেছেন নাচে, গানে, ভালোবাসায়। আরে সবটাই পরিকল্পনা করেছেন স্ত্রী শ্রেয়া।




Conclusion:শিল্পী রথীজিতের জন্ম আর বেড়ে হয়ে ওঠা অসমের করিমগঞ্জ শহরে। বড় হয়ে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে সংগীতে তাঁর সহজাত প্রতিভা নজর এড়িয়ে যেতে পারেনি সেখানকার সংগীত বোদ্ধাদের। খুব অল্প বয়সেই সংগীতশিল্পী হিসেবে সুনাম কুড়িয়েছেন তিনি। শেষ পর্যন্ত তাঁর শিল্পীসত্তা তাঁকে টেনে আনে এই কলকাতার মাটিতে। আরও বড় হওয়ার স্বপ্ন তখন তাঁর দু'চোখ জুড়ে।

কলকাতাতে কিছুদিন কাটানোর পর হঠাৎ করে সুজোগ এসে যায় তাঁর সামনে। রিয়ালিটি শো 'সা রে গা মা পা'তে অংশ নিয়ে সেকেন্ড রানারআপ হিসেবে সঙ্গীতপ্রেমী মানুষের নজর কেড়ে নেন তিনি। এরপর থেকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি তাঁকে। অনায়াসে পেরিয়ে গেছেন একের পর এক সাফল্যের ধাপ।

২০১১ সালে রিলিজ হয় মিউজিক ডিরেক্টর হিসেবে 'ফাইট ১:১'। তাপস পাল এবং শতাব্দী রায়ের অভিনীত সেই ছবিতে তাঁর সুরে গানগুলো গিয়েছিলেন কৈলাস খের, অভিজিৎ, রুপম ইসলাম, সোহম, অন্বেষা এবং উজ্জয়িনীর মতো শিল্পীরা। এরপর ২০১২ সালে রিয়ালিটি শো 'সারেগামাপা' তে তিনি গ্রুমার হিসেবে কাজ শুরু করেন। সেই কাজ এখনও তিনি করে চলেছেন।

মিঠুন চক্রবর্তী অভিনীত 'মশাল' ছবিতে ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক ডিরেক্টর ছিলেন। গুলজার সাহেবের পোয়েট্রি অ্যালবাম 'টাপুর টুপুর'এ শান্তনু মৈত্র সহকারি হিসেবেও কাজ করেছেন। প্রকাশ ঝা পরিচালিত একটি ধারাবাহিকে তিনি মিউজিক ডিরেক্টর হিসেবে কাজ করেছেন। প্রকাশ রায় অভিনীত শর্টফিল্ম 'যুৎসুজু' তেও তিনি সঙ্গীত পরিচালক ছিলেন। সঠিক তাড়াতাড়ি মুক্তি পেতে চলেছেন। এরকম আরও অনেক কাজের পরিচালন আছে রথী।জিতের

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.