কলকাতা : কলকাতার অধিকাংশ হলে ফিরেছে 'ভবিষ্যতের ভূত'। সিঙ্গেল স্ক্রিন সিনেমা হল ছাড়াও মাল্টিপ্লেক্সেের 29টি হলে দেখান হবে ভবিষ্যতের ভূত। কোনও এক উপরওয়ালার নির্দেশে ছবি মুক্তির পরদিনই সিনেমা থেকে সরিয়ে ফেলা হয়েছিল ছবিটিকে। কলকাতা ছাড়াও এই হলগুলির মধ্যে রয়েছে মধ্যমগ্রাম, বর্ধমান, শিলিগুড়ি, জামশেদপুরের মাল্টিপ্লেক্স।
15 ফেব্রুয়ারি মুক্তি পায় অনীক দত্ত পরিচালিত 'ভবিষ্যতের ভূত'। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় মুক্তির পর দিনই হল থেকে সরিয়ে ফেলা হয় ছবিটি। টিকিট কেটেও দর্শক হলে এসে ফিরে যেতে বাধ্য হন। কারণ হিসেবে অবশ্য প্রথমে হল কর্তৃপক্ষ জানান, যান্ত্রিক গোলযোগ। তারপর জানান, উপরওয়ালার নির্দেশে ফিল্মের প্রদর্শনী বন্ধ করা হয়েছে।
সেন্সর বোর্ড থেকে ছাড় পাওয়া ছবি কী করে উপরওয়ালার নির্দেশে বন্ধ হয়, তা নিয়ে প্রতিবাদে নামেন ছবির কলাকুশলীরা। তাঁদের পাশে এসে দাঁড়ান টলিউডের একাংশ। প্রতিবাদে সামিল হন সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়, অপর্ণা সেন, বুদ্ধদেব দাশগুপ্তর মতো ব্যক্তিত্বরাও।
অন্যদিকে আইনি যুদ্ধ চলতে থাকে। ফিল্মের প্রযোজক বিলি চট্টোপাধ্যায় এবং ইন্দিরা উন্নিনায়ার (পেশায় শীর্ষ আদালতের আইনজীবী) ফিল্মটি নিয়ে দ্বারস্থ হন শীর্ষ আদালতের কাছে। দুটি নির্দেশ দেয় শীর্ষ আদালত। শেষ নির্দেশে সুপ্রিম কোর্ট বলে, ভবিষ্যতের ভূতকে ফেরাতে হবে সিনেমা হলে।
বিষয়টি নিয়ে ETV Bharat'এর সঙ্গে কথা বলেন অনীক দত্ত। তিনি বলেন, " এত কিছুর পর আমার সবচেয়ে বেশি খারাপ লাগছে প্রযোজকদের জন্য। কারণ, ওদের টাকা লগ্নি থাকে। এবং ওরাই পুরো লিগাল ব্যাপার সামলেছে।"
সগৌরবে চলছে 'ভবিষ্যতের ভূত'!
বাধা বিপত্তি কাটিয়ে সগৌরবে চলছে 'ভবিষ্যতের ভূত'।
কলকাতা : কলকাতার অধিকাংশ হলে ফিরেছে 'ভবিষ্যতের ভূত'। সিঙ্গেল স্ক্রিন সিনেমা হল ছাড়াও মাল্টিপ্লেক্সেের 29টি হলে দেখান হবে ভবিষ্যতের ভূত। কোনও এক উপরওয়ালার নির্দেশে ছবি মুক্তির পরদিনই সিনেমা থেকে সরিয়ে ফেলা হয়েছিল ছবিটিকে। কলকাতা ছাড়াও এই হলগুলির মধ্যে রয়েছে মধ্যমগ্রাম, বর্ধমান, শিলিগুড়ি, জামশেদপুরের মাল্টিপ্লেক্স।
15 ফেব্রুয়ারি মুক্তি পায় অনীক দত্ত পরিচালিত 'ভবিষ্যতের ভূত'। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় মুক্তির পর দিনই হল থেকে সরিয়ে ফেলা হয় ছবিটি। টিকিট কেটেও দর্শক হলে এসে ফিরে যেতে বাধ্য হন। কারণ হিসেবে অবশ্য প্রথমে হল কর্তৃপক্ষ জানান, যান্ত্রিক গোলযোগ। তারপর জানান, উপরওয়ালার নির্দেশে ফিল্মের প্রদর্শনী বন্ধ করা হয়েছে।
সেন্সর বোর্ড থেকে ছাড় পাওয়া ছবি কী করে উপরওয়ালার নির্দেশে বন্ধ হয়, তা নিয়ে প্রতিবাদে নামেন ছবির কলাকুশলীরা। তাঁদের পাশে এসে দাঁড়ান টলিউডের একাংশ। প্রতিবাদে সামিল হন সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়, অপর্ণা সেন, বুদ্ধদেব দাশগুপ্তর মতো ব্যক্তিত্বরাও।
অন্যদিকে আইনি যুদ্ধ চলতে থাকে। ফিল্মের প্রযোজক বিলি চট্টোপাধ্যায় এবং ইন্দিরা উন্নিনায়ার (পেশায় শীর্ষ আদালতের আইনজীবী) ফিল্মটি নিয়ে দ্বারস্থ হন শীর্ষ আদালতের কাছে। দুটি নির্দেশ দেয় শীর্ষ আদালত। শেষ নির্দেশে সুপ্রিম কোর্ট বলে, ভবিষ্যতের ভূতকে ফেরাতে হবে সিনেমা হলে।
বিষয়টি নিয়ে ETV Bharat'এর সঙ্গে কথা বলেন অনীক দত্ত। তিনি বলেন, " এত কিছুর পর আমার সবচেয়ে বেশি খারাপ লাগছে প্রযোজকদের জন্য। কারণ, ওদের টাকা লগ্নি থাকে। এবং ওরাই পুরো লিগাল ব্যাপার সামলেছে।"
Body:এবছরের 15 ফেব্রুয়ারি মুক্তি পায় অনীক দত্ত পরিচালিত ভবিষ্যতের ভূত। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় মুক্তির পর দিনই হল থেকে সরিয়ে ফেলা হয় ছবিটি। টিকিট কেটেও দর্শক হলে এসে ফিরে যেতে বাধ্য হন। কারণ হিসেবে অবশ্য প্রথমে হল কর্তৃপক্ষ জানান, যান্ত্রিক গোলযোগ। তারপর জানান, উপরওয়ালার নির্দেশে ফিল্মের প্রদর্শনী বন্ধ করা হয়েছে।
সেন্সর বোর্ড থেকে ছাড় পাওয়া ছবি কী করে উপরওয়ালার নির্দেশে বন্ধ হয়, তা নিয়ে প্রতিবাদে নামের ছবির কলাকুশলীরা। তাঁদের পাশে এসে দাঁড়ান টলিউডের একাংশ। প্রতিবাদে সামিল হন সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়, অপর্ণা সেন, বুদ্ধদেব দাশগুপ্তর মতো ব্যক্তিত্বরাও।
অন্যদিকে আইনি যুদ্ধ চলতে থাকে। ফিল্মের প্রযোজক বিলি চট্টোপাধ্যায় এবং ইন্দিরা উন্নিনায়ার (পেশায় শীর্ষ আদালতের আইনজীবী) ফিল্মটি নিয়ে দ্বারস্থ হন শীর্ষ আদালতের কাছে। দুটি নির্দেশ দেয় শীর্ষ আদালত। শেষ নির্দেশে সুপ্রিম কোর্ট বলে, ভবিষ্যতের ভূতকে ফেরাতে হবে সিনেমা হলে। সুপ্রিম কোর্টের সেই নির্দেশের পর 5 এপ্রিল ফিরতে চলেছে ভবিষ্যতের ভূত।
Conclusion:বিষয়টি নিয়ে ETV Bharat'এর সঙ্গে কথা বলেন অনীক দত্ত। তিনি বলেন, " আমার বক্তব্য ছবিটা আগে রি-রিলিজ করুক। হল ওনারা আমার প্রোডিউসার বন্ধুকে ফোন করে জানিয়েছেন, যে 5 এপ্রিল থেকে তাঁরা ফিল্মটি দেখাতে চলেছেন। আরও আগে দেখাতে পারতেন। এত কিছুর পর আমার সবচেয়ে বেশি খারাপ লাগছে প্রযোজকদের জন্য। কারণ, ওদের টাকা লগ্নি থাকে। এবং ওরাই পুরো লিগাল ব্যাপার সামলেছে।"