ETV Bharat / sitara

আমার সব ছিল, তাও কান্না পেত : দীপিকা

দীপিকা পাড়ুকোন বরাবর নিজের ডিপ্রেশনের সমস্যা নিয়ে মুখ খুলেছেন সোশাল মিডিয়ায়। এটা যে গোপন করে রাখার মতো বিষয় নয়, বরং সবার সঙ্গে কথা বলেই যে এর সমাধান হতে পারে, তা তিনি বিশ্বাস করেছেন সবসময়। আবারও তিনি তাঁর ডিপ্রেশন নিয়ে খোলাখুলি কথা বললেন এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমে।

deepika and Ranveer singh
deepika and Ranveer singh
author img

By

Published : Dec 5, 2019, 7:52 PM IST

মুম্বই : নিউ ইয়র্ক টাইমসের ব্লগে দীপিকা ফের ভোকাল তাঁর ডিপ্রেশন নিয়ে। সালটা 2014, খাতায় কলমে দীপিকার জীবনের দারুণ একটা ফেজ়...কিন্তু সেই সময়টাই অভিনেত্রীর কাছে এক যন্ত্রণাদায়ক অধ্যায়।

দীপিকা লিখেছেন, "2014 সাল থেকে আমি ডিপ্রেশনের লক্ষণ গুলো নজর করতে শুরু করি। ফেব্রুয়ারি মাসের মাঝামাঝি একটা দিন, অতিরিক্ত কাজ করতে করতে আমি অজ্ঞান হয়ে যাই। পরের দিন যখন ঘুম থেকে উঠি, তখন পেটের কাছে কীরকম একটা খালি খালি অনুভূতি হয়, খুব কান্না পায়।"

deepika and Ranveer singh
কুল অ্যান্ড গ্ল্যামারাস

তিনি আরও লেখেন, "খাতায় কলমে আমার জীবনের একটা দারুণ পর্ব ছিল সময়টা। তখনই ক্যারিয়ারের অবিস্মরণীয় চারটে প্রোজেক্টে কাজ করেছি আমি। আমার পরিবার সব বিষয়ে আমায় সমর্থন করছেন। আমি এমন একজন মানুষকে ডেট করছি, যে পরবর্তীকালে আমার স্বামী হতে চলেছেন। কান্না পাওয়ার কোনও কারণ ছিল না আমার। সব ছিল, তাও কান্না পেত।"

কোনও কাজ করতেই ভালো লাগত না দীপিকার। তিনি লিখেছেন, "সবসময় কষ্ট হত আমার। সবসময় ক্লান্ত থাকতাম আমি। কেউ আমায় চিয়ার করার জন্য একটা ভালো গান চালালেও আমি বিরক্ত হতাম। প্রতিদিন ঘুম থেকে ওঠাটাই আমার জন্য একটা যুদ্ধ ছিল।"

deepika and Ranveer singh
সুখী দাম্পত্য...

দীপিকাকে এই অবস্থায় দেখে তাঁর মা তাঁকে প্রফেশনাল হেল্প নেওয়ার পরামর্শ দেন। তারপর থেকে বদলাতে থাকে দীপিকার জীবন। শুধু যে তিনি একা ডাক্তারি সাহায্য নিলেন তা নয়, তাঁর মতো অনেক মানুষকেই সাহায্য নেওয়ার জন্য উদ্বুদ্ধ করলেন দীপিকা। প্রতিষ্ঠা করলেন 'লিভ লাফ লাভ ফাউন্ডেশন'।

মুম্বই : নিউ ইয়র্ক টাইমসের ব্লগে দীপিকা ফের ভোকাল তাঁর ডিপ্রেশন নিয়ে। সালটা 2014, খাতায় কলমে দীপিকার জীবনের দারুণ একটা ফেজ়...কিন্তু সেই সময়টাই অভিনেত্রীর কাছে এক যন্ত্রণাদায়ক অধ্যায়।

দীপিকা লিখেছেন, "2014 সাল থেকে আমি ডিপ্রেশনের লক্ষণ গুলো নজর করতে শুরু করি। ফেব্রুয়ারি মাসের মাঝামাঝি একটা দিন, অতিরিক্ত কাজ করতে করতে আমি অজ্ঞান হয়ে যাই। পরের দিন যখন ঘুম থেকে উঠি, তখন পেটের কাছে কীরকম একটা খালি খালি অনুভূতি হয়, খুব কান্না পায়।"

deepika and Ranveer singh
কুল অ্যান্ড গ্ল্যামারাস

তিনি আরও লেখেন, "খাতায় কলমে আমার জীবনের একটা দারুণ পর্ব ছিল সময়টা। তখনই ক্যারিয়ারের অবিস্মরণীয় চারটে প্রোজেক্টে কাজ করেছি আমি। আমার পরিবার সব বিষয়ে আমায় সমর্থন করছেন। আমি এমন একজন মানুষকে ডেট করছি, যে পরবর্তীকালে আমার স্বামী হতে চলেছেন। কান্না পাওয়ার কোনও কারণ ছিল না আমার। সব ছিল, তাও কান্না পেত।"

কোনও কাজ করতেই ভালো লাগত না দীপিকার। তিনি লিখেছেন, "সবসময় কষ্ট হত আমার। সবসময় ক্লান্ত থাকতাম আমি। কেউ আমায় চিয়ার করার জন্য একটা ভালো গান চালালেও আমি বিরক্ত হতাম। প্রতিদিন ঘুম থেকে ওঠাটাই আমার জন্য একটা যুদ্ধ ছিল।"

deepika and Ranveer singh
সুখী দাম্পত্য...

দীপিকাকে এই অবস্থায় দেখে তাঁর মা তাঁকে প্রফেশনাল হেল্প নেওয়ার পরামর্শ দেন। তারপর থেকে বদলাতে থাকে দীপিকার জীবন। শুধু যে তিনি একা ডাক্তারি সাহায্য নিলেন তা নয়, তাঁর মতো অনেক মানুষকেই সাহায্য নেওয়ার জন্য উদ্বুদ্ধ করলেন দীপিকা। প্রতিষ্ঠা করলেন 'লিভ লাফ লাভ ফাউন্ডেশন'।

Intro:Body:

সব ছিল, তাও ফাঁকা লাগত : দীপিকা



দীপিকা পাড়ুকোন বরাবর নিজের ডিপ্রেশনের সমস্যা নিয়ে মুখ খুলেছেন সোশাল মিডিয়ায়। এটা যে গোপন করে রাখার মতো বিষয় নয়, বরং সবার সঙ্গে কথা বলেই যে এর সমাধান হতে পারে, তা তিনি বিশ্বাস করেছেন সবসময়। আবারও তিনি তাঁর ডিপ্রেশন নিয়ে খোলাখুলি কথা বললেন এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমে।



মুম্বই : নিউ ইয়র্ক টাইমসের ব্লগে দীপিকা ফের ভোকাল তাঁর ডিপ্রেশন নিয়ে। সালটা 2014, খাতায় কলমে দীপিকার জীবনের দারুণ একটা ফেজ়...কিন্তু সেই সময়টাই অভিনেত্রীর কাছে এক যন্ত্রণদায়ক অধ্যায়।



দীপিকা লিখেছেন, "2014 সাল থেকে আমি ডিপ্রেশনের লক্ষণ গুলো নজর করতে শুরু করি। ফেব্রুয়ারি মাসের মাঝামাঝি একটা দিন, অতিরিক্ত কাজ করতে করতে আমি অজ্ঞান হয়ে যাই। পরের দিন যখন ঘুম থেকে উঠি, তখন পেটের কাছে কীরকম একটা হালকা অনুভূতি হয়, আর খুব কান্না পায়।"



তিনি আরও লেখেন, "খাতায় কলমে আমার জীবনের একটা দারুণ পর্ব ছিল সময়টা। তখনই ক্যারিয়ারের অবিস্মরণীয় চারটে প্রোজেক্টে কাজ করেছি আমি। আমার পরিবার সব বিষয়ে আমায় সমর্থন করছে। আমি এমন একজন মানুষকে ডেট করছি, যে পরবর্তীকালে আমার স্বামী হতে চলেছেন। কান্না পাওয়ার কোনও কারণ ছিল না আমার। সব ছিল, তাও ফাঁকা লাগত।"



কোনও কাজ করতেই ভালো লাগত না দীপিকার। তিনি লিখেছেন, "সবসময় কষ্ট হত আমার। সবসময় ক্লান্ত থাকতাম আমি। কেউ আমায় চিয়ার করার জন্য একটা ভালো গান চালালেও আমি বিরক্ত হতাম। প্রতিদিন ঘুম থেকে ওঠাটাই আমার জন্য একটা যুদ্ধ ছিল।"



দীপিকাকে এই অবস্থায় দেখে তাঁর মা তাঁকে প্রফেশনাল হেল্প নেওয়ার পরামর্শ দেন। তারপর থেকে বদলাতে থাকে দীপিকার জীবন। শুধু যে তিনি একা ডাক্তারি সাহায্য নিলেন তা নয়, তাঁর মতো অনেক মানুষকেই সাহায্য নেওয়ার জন্য উদ্বুদ্ধ করলেন দীপিকা।




Conclusion:
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.