২০১৮ সালের মে মাসে উক্ত কোম্পানির কাছ থেকে এক কোটি টাকা লোন নিয়েছিলেন। তিনমাসের মধ্য়ে তাঁকে এই লোন শোধ করতে হবে ও প্রতি বছর ১২% হারে সুদ দিতে হবে অর্জুনকে। এই শর্ত অনুযায়ী লোন নিলেও তা পূরণ করতে পারেননি তিনি।
এই প্রসঙ্গে অর্জুনের কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, "টাকাপয়সা সংক্রান্ত সমস্য়া মিটে গেছে। বাকি বিষয়ে আদালতে ঠিক করে নেওয়া হবে।"